![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে দুঃখ কতো লুকিয়ে থাকে কেউ তো জানে না....
কোরবানির ঈদ আসলেই ডিপ ফ্রিজ কেনার ধুম পড়ে যায় বাজারে। যার একটা আছে তিনি আরও একটা কিনে নেন।
কেউ কেউ এক কোরবানির মাংস আরেক কোরবানি পর্যন্ত রেখে খেতে পছন্দ করেন। কেউ কেউ মাংস শুটকি দিয়ে কিংবা বড়ি বানিয়ে বয়াম ভরে রেখে দেন, সারা বছর মাংসের শুটকি খাবেন। মাংসের বড়ি খাবেন.....।
..........কেউ কেউ এই একটি দিনের জন্য অপেক্ষায় থাকেন। কেউ একজন তাকে কেজি দুয়েক গোস্ত দিয়ে বলবেন- "ছেলে-মেয়ে নিয়া রাইন্দা খাইও"
বছরে এই একটি দিন ছেলে-মেয়েকে নিয়ে দুই টুকরা গোস্ত আর একটু গোস্তের ঝোল খাওয়ার আশায় দিন গুনেন কেউ কেউ....।
আপনার গেটের ফাঁক দিয়ে কোন শিশু হয়তো হাত ঢুকিয়ে মিনতি করছে,
"একটা টুকরা দেন......একটা টুকরা দেন....."
আপনি তখন ধমকের সুরে বলছেন- "আরও আগে আসতে পারলি না? সব দেওয়া শেষ যা আর নাই...যা..."
অথচ সেই আপনার ডিপ ফ্রিজের ঢাকানাটি মাংস বোঝাই হয়ে যাওয়াতে ভালো মতো আটকাতে পারছেন না। খানিক ফাঁক হয়ে আছে....।
আপনি তো সারা বছরই খান, আপনার পরিবার পরিজনও খায়। অন্তত এই একটি দিন হাত-পাতা শিশুটিকে এক টুকরা মাংসের স্বাদ নিতে দিন না প্লিজ........
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: যারা খাওয়ার জন্য বকরাঈদে গরু জবাই করে ওরা জানে না কুরবানি কী।
সেই ছেলেটা হয়তো পেয়ে যাবে এক কেজি অথবা কয়েক টুকরা কিন্তু যারা দেয়নি ওরা হায় হায় করবে হাসরের ময়দানে। কারণ তাদের কুরবানি আল্লাহ কখনো কবুল করেননি।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:০৭
কাশিফ বলেছেন: মাথা নষ্ট সিপাহী ভাই আপনাকে বলছি। যদি সম্ভব হয় একদিন রাত ১২টার পর থেকে ২/৩টা পর্যন্ত কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশনের প্লাটফরম গুলো ঘুরে দেখেন। আপনার ভুল ভেঙ্গে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
মাথা নষ্ট সিপাহি বলেছেন: আমার কথাটা অন্য ভাবে নিবেন না : কেউ এইদিনটির জন্য অপেক্ষা করে ........... সেটা আমার মনে হয় এখন প্রযোজ্য নয়, এতটা গরীব আমাদের দেশে আছে বলে মনে হয় না, এইটা ঠিক যে অনেকে মাংসের জন্য ফ্রিয টা ভালো মত আটকাতে পারে না, গেট এ থাকা শিশুটিকে ফিরেয় দেয়, তবে এই টা ঠিক যে ঐ শিশু টি ও তার ফ্যামিলি মেমবার রা মিলে যে গোস্ত দিন ভরে কুরায়ে পায় তা কুরবানি দিতে না পারা মধ্যবিত্ত অনেকের ফ্রিজেই তাকে না। কিছু লোক এটা ভেবেই ওদের ফিরিয়ে দেয় , সুতরাং সবকিছুই একতরফা ভাবা থিক না,
এমনও লোক আছে কোরবানী দিতে পারেন নাই, অথচ লোকলজ্জা এর ভয়ে কাউকে সেটা বলতেও পারেন নাই , কেউ তাকে এককেজি মাংসও দেয় নি, আবার বাযার থেকে কিনতেও পারেন নি, লোকে দেখে ফেলবে আর বলবে কোরবানি দেয় নি এই ভয়ে, এখন বলুন স হানুভুতি কার প্রতি থাকা উচিত।