নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবন নদীর বাঁকে বাঁকে দুঃখ কতো লুকিয়ে থাকে কেউ তো জানে না....
ইউকে প্রবাসী ছোট ভাইকে কোন কছিু কনোর কথা বললইে সে বল,ে "ক্রসিমাস আসুক। তখন কনিবো।"
একদনি মা বললনে, ''আহ হা আগে কনিে রাখতে বল। সইে সময় তো দাম অনকে বড়েে যাব!ে"
ছোট ভাই হসেে বলল, "ক্রসিমাসরে সময় দাম কম থাকে সব কছিুর। র্অধকে দামে পাওয়া যায়।"
মা আকাশ থকেে পড়লনে- "বলসি কি র!ে এ তো দখেছি আমাদরে উল্টো!"
মায়রে ধারণা ছলি আমাদরে ঈদরে মতো ক্রসিমাসরে সময়ও বদিশেে জনিসি পত্ররে দাম চড়া হয়।
.
বশ্বিরে বভিন্নি দশেে খ্রস্টিানদরে র্ধমীয় উৎসব ক্রসিমাসরে সময় দোকানগুলোতে বশিষে ছাড় দয়ো হয়। র্অধকেরে চয়েে কম মূল্যে জনিসিপত্র বক্রিি করা হয়। তাদরে থউিরি হচ্ছ,ে যাতে সবাই এক সঙ্গে উৎসব করতে পার।ে র্অথরে অভাবে যাতে কারো উৎসবে ভাটা না পড়।ে
আর আমাদরে ব্যবসায়ীরা মাশাল্লা সারা বছর মুখয়িে থাকনে কখন ঈদ আসবে সে জন্য। দুই ঈদরে মুনাফা দয়িে তারা সারা বছর চলতে চান। পারনে না নজি হাতে ছুরি আর চাকু দয়িে ক্রতোদরে পকটে কটেে ননে।
রোজা সংযম ও পবত্রিতার মাস। অথচ এ মাসে এ দশেীয় ব্যবসায়ীরা সন্ডিকিটে করে অতি মুনাফার জন্য দ্রব্য-মূল্য বাড়য়িে দনে। খুচরা বক্রিতোরাও ডাবল মুনাফা ছাড়া পণ্য ছাড়তে চান না।
আজ পত্রকিার খবরে দখেলাম, ওজন বাড়ানো জন্য তনি চার দনি গরুর মাংস বরফে ডুবয়িে রাখা হয়। রাব্বুল আলামনি এদরে হদোয়ত দকি।
আল্লাহ তালা ব্যবসায়ীদরে উত্তম র্মযাদা প্রদান করে "ব্যবসাকে হালাল করছেনে আর সুদকে করছেনে হারাম"
অথচ আমার মনে হয়, সবার আগে কউে যদি জাহান্নামে যায়, তাহলে যাবে আমাদরে অতি মুনাফাখোর এই বাঙালি ব্যবসায়ীরা।
১৯ শে জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৫
হাবিবুর রহমান জুয়েল বলেছেন: ধন্যবাদ। কেন যে এমন হলো বুঝতে পারলাম না
২| ১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৫৪
মানবী বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
পাশ্চাত্যের দেশে ক্রিসমাস সহ বিভিন্ন উৎসবের সময় বিশেষ মুল্যহ্রাস বা ছাড়ের কারন অভাবনীয় প্রতিযোগিতামূলক বাজার। সেসময়টায় যেহেতু সবাই পণ্য কিনবেই তাই প্রত্যেক ব্যবাসায়ী ক্রেতাকে নিজ দোকানে আকৃষ্ট করতে চায় বিভিন্ন আকর্ষনিয় ডিলের প্রলোভন দেখিয়ে। আর ক্রিসমাস, থ্যাংকস গিভিং সহ বিশেষ বিশেষ দিনের কিছুর বৈশিষ্টময় পণ্য থাকে যার মুল্য সেসব দিন পেড়ীয়ে গেলেই কোন কোন ক্ষেত্রে ৮০%-৯০% ও কমে যায়।
পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:৪৩
মামুন ইসলাম বলেছেন: হাবিব ভাই ঠিক করে লেখুন লেখা সব কেমন যেন ভেঙে ভেঙে গেছে । পূণ্য রায় আবার গুছিয়ে লেখুন ।