![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি উন্মাদ আমি ঝঞ্ঝা ফেসবুকঃ www.facebook.com/LonelyMaruf
আমারা ছাত্রলীগ না, আমারা ছাত্রদলও না।
না না, আমারা ছাত্রশিবিরও না।
আমারা রাজনীতি করি না। আমারা রাজনীতির মারপ্যাঁচ বুঝি না। বুঝতেও চাই না। ওগুলো কিছু প্রজাতির জন্যই তোলা থাক।
আমারা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স। আপনি যে বাসায় বসে আছেন এটি হয়ত কোন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারই তার কষ্টের হাত দিয়ে তৈরি করেছেন। আপনার অফিসের জন্য যে সফটওয়ার চালাচ্ছেন বা যে ওয়েবসাইট থেকে নিয়মিত তথ্য জেনে নিচ্ছেন সেটাও হয়ত কোন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারেরই দিন রাত পরিশ্রমের ফল। এই যে,হ্যা আপনিই, যে এসি রুমটাতে বসে বসে কফিতে চুমুক দিচ্ছেন সেটাও কিন্তু এই ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারই লাগিয়ে দিয়ে গেছেন।
আপনার ইলেক্ট্রনিক্স,ইলেকট্রিক্যাল যন্ত্রসমুহ যেগুলো ছাড়া আপনি একেবারেই অচল সেটাও কিন্তু এরাই তৈরি করে দিয়েছে।
আজকে তাদেরকেই বলা হচ্ছে সুপারভাইজার! তাদের মেধার কি একটুও মুল্য দিলেন না? মোরের পাশের দোকানদারের সাথে তুলনা করলেন?
আপনি জানেন কি, এই ডিপ্লোমারা একমাত্র ডুয়েট ছাড়া কোথাও ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারে না।
একটা ভার্সিটিতেই তাদের প্রতিযোগীতা করতে হয়। সেখান থেকে খুবই অল্পসংখ্যক টিকে যায়। আর বাকিরা হয়ত ৬০০০-৭০০০টাকা বেতনে চাকুরী করে কোন প্রাইভেট কোম্পানিতে।সেই টাকা দিয়েই কিন্তু তার ব্যাচেলর ডিগ্রী সম্পান্ন করতে হয় অথবা পরিবারের খরচ চালাতে হয়।
প্রশ্ন হলো,একজন বাস ড্রাইভারের বেতন কত?
অনেকদিন ধরেই ডিপ্লোমাদের এই আন্দোলনটি চলে আসছে কিন্তু ধীরে ধীরে আজকে সেটি বড় আকার ধারন করছে। এতদিন তারা শান্তিপুর্ন ভাবেই আন্দোলন চালাচ্ছিলেন কিন্তু তারা দেখতে পেলেন তাদের দাবীগুলো বারবারই উপেক্ষা করা হচ্ছে।
সেই ক্ষুদ্র আগ্নেয়গিরিটি আজকে বড় হয়েছে এবং জ্বলে উঠেছে। আজকে তারা তাদের দাবী আদায় না করে ঘরে ফিরে যাবে না পরিক্ষা দিবে না।
কিন্তু তাদের উপর পুলিশ গুলি করছে,টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে।
ইতিমধ্যে বগুরা পলিটেকনিকের একজন মেধাবী ছাত্র নিহতও হয়েছেন। আহত হয়েছেন বিভিন্ন জায়গায়।
এর দায়ভার কে নিবে? আপনি? আমি? নাকি সরকার?
সুতরাং, আপনাদের প্রতি আবেদন এই ছেলেগুলোকে সমার্থন দিন। সাহস দিন। ওরাই দেশ গড়ার হাতিয়ার।
লেখক: মারুফ
মুল লিংক: Click This Link
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪২
ভোরের শিশির । বলেছেন: দেশ গড়ার হাতিয়ার , ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার ।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২৭
আমার দেশ বাংলাদেশ বলেছেন: ডিপ্লোমারা সরকারী চাকুরিতে ২য় শ্রেনীর কর্মকর্তার মর্যাদা পায়। দেশের নামি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পাস করেও অনেকের ভাগ্যে এই চাকুরি জোটেনা।
আপনাদের কথা নাহয় মেনেই নিলাম যে- এস এস সি পাস করে মেধাবি ছাত্ররা যায় ডিপ্লোমা পড়তে, আর কম মেধাবীরা যায় HSC পড়তে!
তাহলে আপনারা বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহন করার জন্য আন্দোলন করুন। ওই আন্দোলনে আমিও অংশ নেব।
পেছনের দরজা দিয়ে প্রথম শ্রেনীর গেজেটেড কর্মকর্তা হবার সপ্ন না দেখে সরাসরি প্রতিযোগীতায় আসার আন্দোলন করুন।
প্রতিবছর দুই লাখ তরুন বিসিএস পরীক্ষা দেয় মাত্র দুই হাজার পদের জন্য।
আপনারা ৬-৮ হাজার টাকা বেতন পেয়ে বিএসসি করতে পারবেন না? বুয়েটের ছাত্ররা বাপের টাকা এনে বিএসসি করে কিভাবে?
শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। পড়া লেখা বন্ধ না করে গ্রাজুয়েশন টা করে ফেলুন।
তখন বুঝতে পারবেন গ্রাজুয়েট ইঞ্জিনিয়াররা এই দেশে কেমন আছে।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ভাই আপনার কথামত "আপনি যে বাসায় বসে আছেন এটি হয়ত কোন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারই তার কষ্টের হাত দিয়ে তৈরি করেছেন। " তাহলে বলেতে হয় আসলে বাসাবাড়ীসহ যেকোন কিছু তৈরী করে আসলে যারা শ্রমিক তারা। তাহলে এই শ্রমিকদেরও ইঞ্জিনিয়ার বলতে হয় নাকি বলেন। চলেন এদেরকে ইঞ্জিনিয়ার পদমর্যাদা দেওয়ার জন্য আন্দলন করি।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:৫৬
ভোরের শিশির । বলেছেন: ওরে ভাই । যেখানে আমাদের কে ইন্জিনিয়ার পদ থেকেই বাদ দিয়ে দিচ্ছে । সেখানে আমরা বি সি এস নিয়ে কি ভাববো ? আগে আমাদের ইন্জিনিয়ার পদ ফিরত চাই । তার পর বি সি এস নিয়ে ভাববো ।
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
আমার দেশ বাংলাদেশ বলেছেন: আপনাদের পদ থেকে কারা বাদ দিচ্ছে? Sub-Assistant Engineer পদে তো ডিপ্লমাদেরই নিয়োগ দেয়া হয়। এটি ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তার পদ।
এদেশের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স, মাস্টার্স করেও অনেকে ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তার পদও পায়না। বেকার ঘুরে বেড়ায়।
আপনারা ssc পাস করে Diploma করেই এই পদে নিয়োগ পেয়ে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে শুকরিয়া আদায় করা উচিৎ।
আপনাদের প্রধান দাবিঃ
সরকারী নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণীর পদে নিয়োগ করার সময় ৫০% পদে গ্রাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ার, আর বাকি ৫০% পদ ডিপ্লোমাদের দিতে হবে। বাহ!
একটা ছেলে বুয়েটে পড়ে, বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে মাত্র ২০০০ পদের জন্য দুই লাখ প্রার্থির সাথে প্রতিযোগিতা করে একটি চাকুরী পাবে, আর ২য় শ্রেণীর পদে যোগদান করে প্রথমশ্রেণীর গেজেটেড পদের ৫০% কোটা হিসেবে দাবি করবেন আপনারা ??? কি অদ্ভুত দুনিয়া এসে গেলরে ভাই।
এমন হলে, কোন অবিভাবক তাদের সন্তানকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠাবেনা প্রকৌশলী হবা জন্য।
এর চেয়ে ssc পাস করিয়ে স্থানীয় কোন পলিটেকনিক থেকে Diploma বানিয়ে ২য় শ্রেণীর পদে ঢুকিয়ে অপেক্ষা করবেন আচিরেই তার সন্তান ১ম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তার পদ পেয়ে যাবে - এই আশায়।
আপনারা বেতন বৈষম্য(!) কমানোর কথা বলছেন, প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের সাথে ২য় শ্রেণীর কর্মকর্তাদের বেতন স্কেলে মাত্র ৩ হাজার টাকার পার্থক্য।
আপনাকে আবারো বলি ভাই, পড়ালেখার কোন বিকল্প নেই। ২০-২১ বছর বয়সে ডিপ্লোমা পাশ করেছেন ভালো কথা, কিন্তু পড়ালেখা চালিয়ে যান। হাতে টাকা না থাকলে দু-এক বছর চাকুরী করে আবার পড়া শুরু করুন।
দেশে Diploma দের গ্রাজুয়েশন করায় এমন অনেক প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে। সরকারী DUET আছে, IEB থেকেও সরকারী ভাবে গ্রাজুয়েশন করানো হয়।
লেখাপড়া বাদ দিয়ে এসব অযৌক্তিক আন্দোলন করে নিজের ভবিষ্যৎ নষ্ট করবেন না।
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১২
ভোরের শিশির । বলেছেন: বাহ । তবে কি আপনি বলছেন । আমরা ৪বছর পড়া লেখা করে সুপার ভাইজার এর সার্টিফিকেট নিব ? যেখানে ৬মাস কোন গ্যারেজে কাজ করলেই সুপার ভাইজার হওয়া যায় । আমরা ৪ বছর পড়া লেখা করে সেই সনদ নিব ? বাহ । আপনার জ্ঞানের প্রশংসা করতে হচ্ছে ।
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
প্রতিবাদী আদনান বলেছেন: দালালি করিস না @ আমার দেশ। না বুঝে ফট ফট করে চামচামি করিসনা...
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৩
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: @ আমার দেশ বাংলাদেশ
আমাদের ২ দফা দাবীঃ
1. ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের পেশাগত পদমর্যাদা পুনর্বহাল।
2. ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্র-ছাত্রীদের প্রশিক্ষন ভাতা বৃদ্ধি।
আপনি কি মনে করেন চার বছরে একজন ছাত্র কিছুই শিখতে পারে না? আমরা আমাদেরকে প্রকৌশলী বলতে বলছিনা বলছি "ডিপ্লোমা প্রকৌশলী " বলতে।
বেশি কথা বলব না, একটা কথাই বলি,
আমাদের মধ্যে যোগ্য ও মেধাবী কি কেও নেই???
ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার ছাড়া কি বাংলাদেশ চলবে???
১০| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২০
আমার দেশ বাংলাদেশ বলেছেন: @ভোরের শিশিরঃ আমি কোন যায়গায় বলেছি আপনাকে সুপারভাইজারের সার্টিফিকেট নিতে হবে? "সুপারভাইজার"- সমস্যাটির সমাধান হয়েগেছে। আমিও "সুপারভাইজার" বলা সমর্থন করিনা।
@প্রতিবাদী আদনানঃ ব্যাবহারে বংশের পরিচয় পাওয়া গেল।
@তন্দ্রা বিলাসঃ এই দুটি দাবীর ১ নং দাবী পূরণ হয়ে গেছে, ২নং দাবী সমর্থন যোগ্য। তবে দুই পাঁচ মাসের প্রশিক্ষণ ভাতার জন্য সারা দেশে গাড়িভাংচুর অবরোধ সম্ভবত বাংলাদেশের ইতিহাসে এটাই প্রথম।
আপনাদের মধ্যে মেধাবী আছে। একই ভাবে SSC তে যারা ঝরে যায় তাদের ভিতরেও আছে। তবে মেধার বাস্তবায়ন করুন। লেখাপড়া চালিয়ে যান। উচ্চ শিক্ষার কোন বিকল্প নেই।
এবার আমাকে বলুন এই দুই দফা দাবী কাদের? ডাক্তারদের? নাকি গার্মেন্টস শ্রমিকদের?? নাকি অন্য পেশার কারো?
এগুলো আপনাদেরই দাবী ... -
১) বেতন বৈষম্য ও পেশাগত সমস্যা সমাধানে সরকারের দুটি আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির সুপারিশ অবিলম্বে বাস্তবায়ন করা।
২) দেশের ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসে টাইমবার পদোন্নতি প্রথা প্রবর্তনসহ ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভিসকে ডেস্ক ও ফিল্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভাগ করে একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড অনুযায়ী ডিগ্রিধারী ইঞ্জিনিয়ারদের ডেস্ক এবং ডিপ্লোমাদের ফিল্ডের দায়িত্ব প্রদান এবং সব প্রশাসনিক পদে কারিগরি পেশাজীবীর নিয়োগ বন্ধ করে জেনারেল ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকদের নিয়োগ দেওয়া।
---
(প্রথম দাবিতে আছে ক্যাডার পদে বা প্রথম শ্রেণীর পদে নিয়োগের সময় ৫০% পদ ডিপ্লোমাদের দিতে হবে।
মজার ব্যাপার হলো, জনগণ সমর্থন দেবেনা বিধায় এই দাবিটি আপনারা সরাসরি করছেনা, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি / মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ হিসেবে চালিয়ে দিচ্ছেন।)
১১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩১
খারাপ লোক বলেছেন: @আমার দেশ
বাসায় জানে?
১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:১২
ইয়ান্তোজোন্স বলেছেন: আসলে নাট বল্টু লাগাতে পারলেই ইঞ্জিনিয়ার হওয়া যায়না। ইঞ্জিনিয়ার শব্দ মানে কৌশল। চারটা বছর ৪০ টা সাব্জেক্ট, ৩০-৩৫ টা কুইজ, ১২০টা ক্লাস টেস্ট আর শেষ দুই বছরে প্রজেক্ট নিয়ে দৌড়ের উপর না থাকলে কেউ বুঝবে না ইঞ্জিনিয়ারিং কি ? আমাদের দেশের অবস্থা এমন যে, এখানে মানুষ মনে করে ইঞ্জিনিয়াররা গাড়ি, ফ্রিজ, টিভি ঠিক করে। কেউ যদি তা না পারে তাহলে তাকে অপমানের স্বীকার হতে হয়। বাস্তবতা হল, একজন ইঞ্জিনিয়ার তার বুদ্ধি, পুথিগত শিক্ষা,অভিজ্ঞতা নিয়ে কোন প্রজেক্টের কাজ সমাধান করে নির্ধারিত সময়ের ভিতর। একজন ইঞ্জিনিয়ার ফরক্যাস্ট করে আসন্ন সমস্যা এবং সেই অনুযায়ী সে প্রজেক্টের ডিসাইন করে তা সিমুল্যেশনের মাধ্যমে পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়ে সেই ডাটা গুলো একজন ডিপ্লোমা (ডিপ্লোমাই, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার না) কে দেয়। আর সে সেই উপাত্ত সংগ্রহ করে কোন প্রোডাক্টটিকে বাস্তব রূপ দেন। আপনি বললেন একজন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বাড়িটি তৈরি করেছে। আসলে এসব কারনেই বাংলাদেশে ভবনগুলো ধ্বসে পড়ে। একটা বাড়ি তৈরি করতে হলে আগে ঐ এলাকার ভৌগলিক অবস্থার প্রেক্ষিতে সয়েল টেস্ট করতে হয়, যে সাইটে বাড়িটি হবে তার আশেপাশের বসতি সম্পর্কে সুগভীর ধারনা থাকতে হয় যেন বাড়িটি করা হলে তার ইফেক্ট কারো ক্ষতি না করে। এরপর আসবে, ডিউর্যাবিলিটি। আপনি বাড়ি করলেন কিন্তু দুইদিন পর না যেন সেটা আপনার উপর ধ্বসে পড়ে সে জন্য রিস্ক ফ্যাক্টর কনসিডার করা লাগে। এছাড়া আরো অনেক কাজ আছে একজন সিভিল ইঞ্জিনিয়াররা যা করে। ইঞ্জিনিয়ার মানেই আপার ক্লাস আর ডিপ্লোমা লোয়ার ক্লাস এসব ধারনা বাদ দেন। যার যে যোগ্যতা তাকে সেখানেই রাখা উচিত। একজন উকিল আর ব্যারিস্টার কিন্তু এক না। একজন কম্পাউন্ডার আর ডাক্তার কিন্তু এক না। আমাদের দেশে পেশার অবমুল্যায়ন চলে বলেই আমরা নিজেদের বাদে অন্য পেশার মানুষদের হেয় করি। এক জন ডিপ্লোমা ডিগ্রী ধারী গতানুগতিক ধারনার বাইরে কোন কাজ করতে পারেনা। সে নতুন কোন তত্বীয় জ্ঞান দিয়ে নতুন কিছু উদ্ভাবন করতে পারেনা। সে শুধু তার সংগৃহীত জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে কোন জিনিস মেরামত করে আর মানুষ মনে করে সেই ইঞ্জিনিয়ার। হায়রে দুনিয়া। সে একজন টেকনিশিয়ান/মান্যুফেকচারার (তাকে খাটো করছি না, কারন সে নতুন কোন কৌশল উদ্ভাবন করেনি। সে তার অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে প্রোডাক্টটিকে বাস্তব রূপ দিয়েছে।) বাংলাদেশের বাইরে পৃথিবীর কোথাও তাদের ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বলা হয়না। অথচ আমাদের দেশে জানিনা কবে কে তাদের ডিগ্রীতে "ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং" শব্দটি যোগ করল।
১৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৪
Shakib Shakin বলেছেন: “টাকা যখন কথা বলে সত্য তখন চুপ করে থাকে……”
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৯
ভোরের শিশির । বলেছেন: দেশ গড়ার হাতিয়ার , ডিপ্লোমা ইন্জিনিয়ার ।