নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ভালবাসি আমার আল্লাহকে, প্রিয় রাসুল এবং আমার দেশকে। খোলামেলা কথা পছন্দ করি। অল্পতে কষ্ট পেয়ে বসি, আবার অল্পতেই ভুলে যাই সব দুখঃ। তবে কারো উপকার-অবদান ভুলতে পারিনা জীবনভর। পছন্দ করি উদার, স্বচ্ছ ও খোলামনের মানুষকে, ঘৃণা করি গোঁড়া ও অহংকারীকে।

উর্বর

আমি একজন সহজ সরল কিন্তু প্রতিবাদী গৃহিনী। সবাইকে সম্মান করলেও অন্যায় অবিচারের বিরোদ্ধে সোচ্ছার আমি।

উর্বর › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিবসপুজারী উম্মত বনাম ১২ই রবিউল আউয়াল:-

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

মুসলিম মাত্রই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামের জন্মে আনন্দিত,তাঁর জন্মে কোন মুসলিমই নাখোশ নন।তবে সেই খুশি প্রকাশের জন্য খৃষ্টানদের বড়দিনের অনুকরণে বিশেষ দিবস ঠিক করে নিয়ে আনন্দ মিছিল কিংবা মিস্টি বিতরণ অথবা নির্ধারিত গদ ইত্যাদি পাঠের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই। যে রাসুল আমাদের মল-মু্ত্র ত্যগের পর পরিচ্ছিন্ন হওয়ার পদ্ধতিটুকুও বাতলে গেছেন, তিনি ঈমানের অন্যমত অঙ্গ তথা তাঁরপ্রতি ভালবাসা প্রকাশের পদ্ধতিটা বাতলে যাননি? যিনি ইবাদতের ক্ষেত্রেও মুসলমানদেরকে ইয়াহুদী খৃষ্টানদের ব্যতিক্রম করতে বলেছেন, সেই রাসুলের প্রতি ভালবাসা প্রকাশ করতে হবে তাদেরই পদ্ধতিতে!



রাসুলসা: বছরে দু'টি ও সপ্তাহে গরীবের ঈদখ্যত ১টি-সর্বমোট ৩টি উৎসব দিয়ে গেছেন তার উম্মতকে। কৃষকের বোনা ফসলের মধ্যে গজানো আগাছার মতোই রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতিষ্ঠিত ইসলামের ৩টি ঈদের সাথে ''ঈদে মীলাদুন্নবী'' নামে আরেকটি নতুন ঈদ স্থাপন করেছে কিছু কুসংস্কারাচ্ছন্ন মুসলিম। বোখারী ও মুসলিম একযোগে বর্ণনা করেছেন যে, আল্লাহর রাসুল সা: বলেছেন 'যে ব্যক্তি আমার প্রদত্ত দীনে কোন কিছু যুক্ত করবে, সেটা প্রত্যাখ্যাত হবে।' ফসলের কল্যানে যেমন আগাছা পরিস্কার করতে হয়, সুন্নাতের পরিপালনের স্বার্থেই আমাদেরকে সেসব বিদআত তথা কুসংস্কারকে না বলতে হবে। যাদের ইশ্বরেরও সেশ নেই, উৎসবেরও শেষ নেই, তাদেরকেই মানায় নামে বেনাম মনগড়া ঈদ বা ফুর্তি উদযাপন করতে।



অনেকে হয়তো বলবেন, গান-বাজনার অনুষ্ঠানের চেয়ে তো এটা ভাল। রাজনৈকি নেতাদের জন্মোৎসব পালনের চেয়ে নিশ্চই বিশ্বনবীর জন্মানন্দ কল্যানের। রাসুলকে ভুলে যাওয়া মানুষগুলোর স্মরণের জন্য এটা কতোইনা সুন্দর ব্যবস্থা।তাদের উদ্দেশ্যে কুরআনের দু'টি আয়াত উদ্ধৃত করতে চাই। এক. ''কারো কাছে যদি তার নিজের মন্দ কর্ম (শয়তানের পক্ষ হতে) সুন্দর করে দেখানো হয় এবং সে ওটাকে উত্তম মনে করে (সে ব্যক্তি কি তার সমান যে আল্লাহ ও রাসুল কতৃক বর্ণীত সুন্দরকর্ম করে?) আল্লাহ যাকে ইচ্ছা বিভ্রান্ত করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎ পথে পরিচালিত করেন।'' -সুরা ফা-তির৮ অন্যত্র আল্লাহ বলেন, (হে রাসুল) ''বলুন আমি কি তোমাদেরকে সেসব লোকদের কথা বলে দেবো, যারা (লাভবান হওয়ার পরিবর্তে) তাদের কৃত আমলে ক্ষতিগ্রস্থ? তারাই সেসব লোক, যাদের প্রচেষ্টা ইহলৌকিক জীবনে বিভ্রান্ত হয়। অথচ থারা মনে করে, তারা সৎকর্ম করছে। -সুরা কাহাফ ১০৩



সহীহ মুসলিমের বর্ণনামতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রতি সোমবারে সপ্তাহিক নফল রোযার ফজীলত বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন, তোমরা সোমবারে রোযা রাখবে। কারণ এদিনে আমার জন্ম হয়েছে। রাসুলের জন্মদিন উপলক্ষে এ একটি বক্তব্য তথা আমল ছাড়া আর কিছুই নেই হাদীসের বিশাল ভাণ্ডারে। সুতরাং নবী জন্মের নামে কিছু করতে হলে সেটা বার্ষিক নয়, অবশ্যই করতে হবে সপ্তাহিক; এবং সেটা হলো প্রতি সোমবারে রোযা রাখা। হাদীসের নির্দেশনা মাপিক সপ্তাহিক রোযা না রেখে আমরা বরং বছরে একদিন মনগড়া মীলাদুন্নবী পালনের নামে নিয়মিত খাবারে সাথে মিষ্টি-শিন্নির অতিভোজন করি!



আজকের মীলাদ পড়ে নবীপ্রেম জাহির করার হিড়িক দেখে দেড় হাজার বছরের পুরাতন ইসলামের কাছেই নতুন করে তার জন্মের উদ্দেশ্যটা জানতে বড় ইচ্ছে করে। ইসলামে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মটাই মুখ্য, নাকি তার আনীত দীন? তাঁর জন্মোৎসব পালনের আনুষ্ঠানিকতায় মানবতার মুক্তি, নাকি জীবনের সব ক্ষেত্রে তাঁর অনুকরণেই নিহিত আছে মানব জাতির কল্যান? সাধারণ মুসলমানদের ইসলামচর্চাদৃষ্টে মনে হয় রাসুলের আনীত দীনের পূর্ণ অনুকরণের চেয়ে তাঁর জন্মোৎসবের কৃত্রিম আবেগ ও আনন্দে আহলাদিত হওয়াই গুরুত্বপূর্ণ।



ইসলামের জন্ম পূর্ববর্তী একটি ঘটনা অবশ্য এ বিষয়ে কিছুটা ধারণা দেয়। মাতৃগর্ভেই পিতৃহারা রাসুলের জন্মের আনন্দে আনন্দিত হয়ে চাচা আবু লাহাব ভাতিজা জন্মের সংবাদ বহনকারীনি কৃতদাসীকে চিরতরে মুক্ত করে দিয়েছিলেন। কিন্তু আল্লাহর দেওয়া জীবনাদর্শের সম্মুখে মাথা নত করার প্রশ্নে ভাতুষ্পুত্র রাসুলের অনুকরণ করেননি তিনি। ফলে নবী জন্মের আনন্দ উদযাপনের বিরল এই ত্যগের পরও তার মুক্তি না মেলার ঘোষণা এসেছে কুরআনে। পক্ষান্তরে সাহাবীগন আল্লাহর নবীর জন্ম কেন্দ্রিক কোন জিলাপী বা রেলি নির্ভর কোন আনুষ্ঠানিকতা পালন না করেও শুধু জীবনের প্রতিটি স্তরে তাঁর পূর্ণ অনুকরণের বিনিময়ে পেয়েছেন আল্লাহর সন্তুষ্টির শুভ সংবাদ।



জীবনাদর্শ হিসেবে ব্যঙ্গের ছাতার মতো গজানো যদুমদুর বাদ-মতবাদের সয়লাবে দিশেহারা ও নবীর আদর্শ থেকে যোজন যোজন দূরে থাকা মুসলমানদের একেকজন একেক নৌকার মাঝি হয়েও যখন নবী জন্মের আনন্দ উদযাপনে অকৃপণতার মাধ্যমে মুসলমানিত্ব জাহির এবং নবীপ্রেমের পরাকাষ্ঠা প্রদর্শন করতে চান, তখন মনে হয় আবু লাহাব যদি রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মের সময় তাঁর আগমনের উদ্দেশ্য ও মিশন সম্পর্কে জানতে পারতো, তবে আনন্দ-ফুর্তির পরিবর্তে হয়তো তাঁকে অঙ্কুরেই শেষ করে ফেলতো চাইতো



আসলে দিবস কেন্দ্রিক ইসলাম পালন ও আনন্দ উদযাপন করা সহজ হওয়ায় এব্যপারে নামধারী মুসলিমরা সিদ্ধহস্ত, এমনকি কোন সরকারও সহায়তা করতে কার্পণ্য করে না। মুশকিল হলো রাসুলের অনুকরণ করতে গিয়ে শীতের দিনে কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে ফজরের জামাতে হাজির হওয়া এবং ব্যক্তি-রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বত্র ইসলাম চর্চা করাটা্। এজন্য সেগুলো নিয়ে কেউ জোরালো ভাষায় কিছু বললেই বলা হয় ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি, আর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মের ফুর্তি করতে গিয়ে রাস্তা বন্ধ করে মিছিল বার করলেও বাহবা, মিডিয়ায় কভাবেরজ। আসলে ইসলামের মুর্খ অনুসারীরা ইসলামের ভাল মন্দ প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় বিষয় চিন্হিত না করতে পারলে কি হবে, ইসলাম বিদ্বেষীরা ঠিকই পারে।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

আহমাদুল্লাহ বলেছেন: একজন মুসলিম রাসুলের জন্মের খুশির চেয়ে মৃত্যুর বেদনা বেশি ফিল করার কথা । মৃত্যু বা জন্ম কোনটি কেন্দ্র করে কোন প্রকার অনুষ্ঠান পালনের নির্দেশ তিনি দেন নাই, তাই আমরা করি না। কিন্তু যারা করেন, তারা কেন শুধু জন্মই পালন করেন? তাছাড়া ভাই জিয়অ যেমনটি বললেন, জন্মের সময় রাসুল মহামানব হিসেবে পরিচিত না থাকায় তাঁর জন্মের তারিখটির সংরক্ষণ সেভাবে হয়নি, যেভাবে জন্মেন তারিখটি সংরক্ষিত হয়েছে। এজন্য সকল ইতিহাসবিদগন ১২ই রবিউল আউয়ালে রাসুল সা: এর মৃত্যুর ব্যপারে একত হলেও জন্ম সেই দিনে হওয়ার ব্যপারে সবাই একমত নন। সুতরাং ১২ই রবিউল আউয়ালে পালন করতে হলে মৃত্যু দিবস পালনই বেশি যুক্তি সঙ্গত ছিল ! (যদিও আমরা সেটাও করতে বলি না) আরো মজার বিষয় হলো বিশ্বের সব বিখ্যাতদের মৃত্যু দিবস পালন হয় জন্ম দিবসের চেয়ে গুরুত্বের সাথে। এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম কেন? আসলে কান্নার চেয়ে হাসতে ভালই লাগে!!!

২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৬

আহমাদুল্লাহ বলেছেন: আদর্শ বাবা সন্তানের কাছে কখনো ঘটা করে দিবস পালন কামনা করেনা। কামনা করে পুত্রের মাঝে নিজ আদর্শের বাস্তবায়ন। রাসুলের আদর্শের অনুকরণের কোন ছাপ জীবনে না রেখে ইসলামের নামে মীলাদুন্নবী পালন একটি কুসংস্কার তথা বিদআত ও প্রকৃত বিচারে ভন্ডামী। রাসুল নিজে নিজের জীবনকে চ্যলেঞ্জের মুখে ঠেলে দিয়ে আল্লাহর প্রতি শির্কমুক্ত ঈমান ও কুরআন-সুন্নাহর এর অনুসারী গড়া এবং সমাজকে আল্লাহর আনুগাত্যপূর্ণ করার জন্য আজীবন চেষ্টা করে গেলেও আমরা তাঁর ভালবাসায় হালুয়া রুটি খেয়ে ইসলাম পালন করি! তিনি নিজে যা কখনো করেন নি, তাঁর প্রকৃত প্রেমিক সাহাবীগনও যা কখনো করেন নি সেটার জন্যই আমাদে রাষ্ট্রীয় ছুটি? আর যার জন্য লড়েছেন, সেটা নিছক ব্যক্তিগত ব্যপার??? রাষ্ট্র ও সমাজের কোনই দায় নেই???? এরই নাম ইসলামের নামে ভন্ডামী।

৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

সকাল>সন্ধা বলেছেন: আপনি রসুল উনার প্রেম এত বুঝলেন আর তার আদেশ নিষেধ মানলেন না।
প্রফাইলে ছবি দিয়েছেন যা বুখারী মুসলীম শরীফের হাদিস দ্বারা হারাম নিষেধ!
আর আপনি উপরে যা উপস্থাপন করেছেন তা আপনার মুহব্বদের মতই মেকি ও মিথ্যা প্রলাপ।

৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮

আমিল বলেছেন:

১২ ই রবীউল আউয়াল, সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ বিরোধীদের কুফরীমূলক বক্তব্যের দাঁতভাঙ্গা জবাব-১

৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

নতুন বলেছেন: ভন্ডপীরের চেলারা কেন এতো পুস্ট করতাছ? ভন্ডরা কারন ছাড়া কিছু করবে? অবশ্যই না... এর মুল কারন ব্যবসা আর কিছু না...
রাজারবাগী দরবার এতো আয়েজন করে ঈদ - ই- মিলাদুন্নবী পালন করে.... আর মুরিদের উতসাইত করে দান করার জন্য....
রাজারবাগী্ ওয়েবসাইটে পীরের দরবারে খরচা করার জন্য আবেদন জানানোর প্রমান দেখেন . দান করলে কি কি ফজিলত হবে তাও বলা আছে...
>>> ভন্ডপীরের আবেদন .>>>
=============================================
"" মুজাদ্দিদে আ’যম হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম-উনার ক্বওল শরীফ
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘আমি তোমাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে তোমরা খরচ করো।
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, ‘সখী‘ বা দানশীল হচ্ছে ‘হাবীবুল্লাহ’।’
সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে যে ব্যক্তি এক দিরহাম খরচ করবে সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে, পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে, উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ!
তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া।
=============================================
এখানে আল্লাহের কথা বলে>>> রিযিকের থেকে খরচা করতে বলতেছে....
রাসুলের কথা বলে>>>>>> দানশীল হচ্ছে হাবিবুল্লাহ>>

যেই ব্যাক্তি ১ দিরহাম দান করবে... সে ‘হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম’ উনার সাথে জান্নাতে থাকবে,

সে >>> পবিত্র বদর ও পবিত্র হুনাইন জিহাদে শরীক থাকার ফযীলত পাবে,

সে >> উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করার ফযীলত লাভ করবে

তাই সকলের জন্য দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে- সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ শরীফ উপলক্ষে সাধ্য সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করা বা খিদমতের আঞ্জাম দেয়া


এইটা হইলো আসল কথা.... ঈদ - ই- মিলাদুন্নবী হইলো কথার কথা মাত্র....

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

ভুলে ভরা জিবন বলেছেন: ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিয়ে যুক্তিহীন বিতর্কে‌র অবসান
Click This Link

মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করা ফরয-ওয়াজিব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.