![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুটি পরিবার জাতিকে বংশানুক্রমিকভাবে শোষন করে যেতে চায়। ঠিক যেমনটি রিলে রেইস প্রতিযোগীতায় এক পার্টনার অন্য পার্টনারকে তার হাতের কাঠিটা দিয়ে মাঠ থেকে অফ হয়ে যান, ঠিক তেমনী আমাদের নেতা নেত্রীরা নিজেরা যতদিন হাটুতে, চাপায় এবং কোমরে জোর আছে ত্রিশ চল্লিশ বছর শাষন শোষন চালিয়ে তারপর তার শোষন-কাঠিটি তার ছেলে মেয়ে কিংবা নাতি নাতনিদের হাতে ধরিয়ে দিয়ে বিদায় নিতে চান। তাদের সকল প্রচেষ্টা, কলা কৌশলের মূলে এটা এবং এটাই সকল সংকটের কারন। বাংলাদেশে গনতন্ত্রের প্রধান শত্রূ এই পরিবারতন্ত্র । জাতি আজ পরিবারতন্ত্রের হাত থেকে নিস্কৃতি চায়। যখনই পরিবারের কাউকে জবরদস্তিমূলক রাজনৈতিক উত্তরাধিকার বানানোর প্রচেষ্টা থাকবে না, তখনই সুযোগ সৃষ্টি হবে মেধা ও মননশীল মানুষের রাজনীতির প্রতি আকর্ষন। তাদের মধ্যে শুরু হবে প্রতিযোগীতা। তৃণমূলে ফিরে আসবে সত্যিকারের প্রাণ চান্চল্য, কাউন্সিলরদের কদর বেড়ে যাবে একলাফে চৌদ্দগুন। বন্ধ হবে মাইনাস টু ফর্মুলা তথা ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। বাংলাদেশ হয়ে উঠবে বিশ্ব দরবারে মর্যাদাশীল রাষ্ট্র, ধনী দেশগুলোর কাতারে আসতে বেশীদিন অপেক্ষা করতে হবে না। উপরের কথাগুলো বোঝার ক্ষমতা তথাকথিত ট্রাডিশনাল রাজনীতিকদের নেই, তাই নুতন প্রজন্মই ভরসা, সকল আধার কেটে ভোরের আকাশে রক্তিম সুর্য্য একদিন উঠবেই। জয় বাংলাদেশ।
©somewhere in net ltd.