নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....

হামীম

আমি কাঙ্গাল জানিয়া বাবা , একজনের দরিশনের অপেক্ষায় ।

হামীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা যখন স্কুলে পড়তাম ,আমাদের সময়ে সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়া হতো , এখন কি হয় না ? মনে হয় ,হয় না !

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

প্রজন্ম চত্বর এর আন্দোলনের প্রতি পুর্ন শ্রদ্ধা ও সমর্থন সহকারে বলছি। যদি আমার কোন ভূল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা করবেন।এতদিন আমার ধারনা ছিল অবশ্যই সব স্কুল গুলোতে এস.এম.লি তে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয়। কিন্তু প্রজন্ম স্কয়ারের আন্দোলনের কারনে আমার মনে হলো এখন আর গাওয়া হয় না। কি মারাত্বক হুমকির সামনে আমাদের নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা।

বিষয় অনুসন্ধান করে জানতে পারলাম প্রায় স্কুল গুলোতে জাতীয় সংগীত গাওয়া হয় না। আমরাই কি আহাম্মক ছিলাম , আমাদের সময়ে তাহলে কি বিনাকারনে প্রতি দিন জাতীয় সংগীত গাওয়া হতো । পুরোটা গাওয়া হতো না , শুধু ৪টি লাইন সমবেত কন্ঠে গাইতে হতো। তাহলে বর্তমানে স্কুল গুলোতে বাধ্যতা মূলক ভাবে প্রতিদিন ৪ টি লাইন সমবেত কন্ঠে পাঠ বাধ্যতা মূলক করা হউক। প্রয়োজনে আইন করে কঠোর ভাবে তার প্রয়োগ চাই।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

সাইবার সোহেল বলেছেন: আমিও এই কর্মসুচিতে অবাক!!! B:-) আমার ছোট ভাইকে একথা বলায় সে বলল য়ে আরে বর্তমানে স্কুল গুলোতে ক্লাসরুমের সঙ্কট, আর জাতীয় পতাকা জাতীয় সঙ্গীতের কথা বল! দেখ আজকে হয়তো কাউকে বলছে যে ক্লাস বাদ দিয়ে পতাকানিয়ে দাড়ায় থাকতে.... =p~

২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫

ফারহান ফারদিন বলেছেন: আমরা তো এসেম্বলি তে পুরা জাতীয় সঙ্গীত গাইতাম, আবার পিটি ও করতাম!!!!!!!!!!!!!!!
এখন গাওয়া হয় না - বি শ্বাস হতে চায় না কথাটা ।

৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫২

হামীম বলেছেন: সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়ার একটি আলাদা অনুভূতি সৃষ্টি হয়। যা থেকে বর্তমান প্রজন্মের ছাত্র ছাত্রীরা বঞ্চিত হচ্ছে। শুধু স্থানের সংকুলান হচ্ছে না বলে অবহেলা করা যাবে না। অবশ্যই প্রত্যেক স্কুলে মাঠ থাকতে হবে । নইলে ঐ স্কুলের অনুমোদন বন্ধ করে দিতে হবে। অনেক স্কুল কর্তৃপক্ষের ব্যবসা টাই প্রধার হয়ে উঠেছে। ব্যবসা যখন করবি ভালো করে কর। সব স্কুলে জাতীয় সংগীত, পিটি এবং খোলা মাঠ বাধ্যতা মূলক করতে হবে।

৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

মরমি বলেছেন: আমার মনে পড়ে ক্লাসের ঘন্টা পড়ার সাথে সাথে ক্লাসে দাড়িয়ে আমরা জাতীয় সংগীত গাওয়া শুরু করতাম। জাতীয় সংগীত গাওয়া শেষ হলে আমাদের স্যার পড়ানোর কাজ শুরু করতেন। এখন আমরা চাই প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সমবেত কন্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়া হোক।

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৮

হামীম বলেছেন: @মরমী, ফারহান ফারদিন, সাইবার সোহেল সহমতের জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ। জাতীয় জীবনে জাতীয় সংগীতের গুরুত্ব অপরিসীম, তাতে জাতীয়তবোধের চেতনা আরো সুসংহত হবে বলে আমি মনে করি। তাই এখনই শিক্ষা মন্ত্রনালয় থেকে এক প্রজ্ঞাপন আকারে সব স্কুল গুলোতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হোক। জাতীয় সংগীত জানা , সু- শিক্ষার একটা মানদন্ড।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

নাহিদ তামিম বলেছেন: আজও মনে পড়ে স্কুলে জাতীয় সংগীতের সময় পেছনে হাত বেধে দাড়িয়ে ছিলাম, আরামে দাড়ায় যেভাবে(মনের অজান্তে) এক স্যার ডাক দিল, বলল জাতীয় সংগীতের সময় পেছনে হাত বেধে দাড়িয়ে ছিলে কেন, বলে মারল এক চড়। তখনই সত্যিই বুজলাম জাতীয় সংগীতের কি মর্ম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.