![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আন্ধারে জোনাকের খোজে হাতড়ে বেড়ানো কোনো এক জন, এক প্রতিবেশীর মাথার পোকা আরেক প্রতিবেশীর মাথায় ছড়িয়ে বেড়ানো কোনো এক জন।
মারিয়ার বয়স ১০ বছর। তাদের বাসায় হামলা হলে মা তাকে বাথরুমে লুকিয়ে রাখে।হামলাকারীরা বাসায় ঢুকেই মারিয়ার মা সহ বাকি দুই ভাইকে হত্যা করে। বাসা থেকে বের হতে যেয়ে কি যেন মনে করে একজন বাথরুমের ছিটকানি খুললে মারিয়াকে পেয়ে যায়..... দশজনের দলটি তাকে পালাক্রমে ধর্ষণের সিদ্ধান্ত নেয়। দলটির দুর্ভাগ্য যে, তিনজনের ধর্ষন শেষেই মারিয়া পরপারে চলে যায়! সেদিন অনেক মারিয়ার জীবনে এই ঘটনা ঘটেছিল...
মারিয়ার বাবা আরবীয় বংশভুত সিদ্দিক তখন যুদ্ধ ক্ষেত্রে ছিল। স্পেনের মুসলিম বাহিনী পরাজিত হলে সে ছুটে বাসার দিকে আসতে থাকে। তখন প্রতিটা মুসলিম জনবসতিতে আগুন জ্বলছে। খৃষ্টান বাহিনী ঘোষনা দিয়েছে যারা মসজিদে আশ্রয় নিবে তাদের হত্যা করা হবেনা। বাকিদের যেখানে পাওয়া যাবে সেখানেই হত্যা করা হবে। যতদ্রুত সম্ভব সিদ্দিক তার পরিবার নিয়ে কাছাকাছি কোন মসজিদে আশ্রয় নিতে চায়.. বাসার সামনে এসেই দেখতে পায় দাও দাও করে আগুন জ্বলছে। নির্বাক হয়ে যায় সে। আগুনে পুড়া ধ্বংস স্তুপের মাঝে সে কাওকে আবিস্কার করতে পারে না। তারপর ছুটে যেতে থাকে পাশের মসজিদের দিকে। ক্ষীন আশা নিয়ে সে মসজিদে যেতে থাকে, যদি পরিবার সেখানে যেয়ে থাকে....!
মসজিদে নারী পুরুষ শিশু দিয়ে ভরে গেছে। পা রাখার যায়গা নেয় কোথাও। তার মারিয়ার মত অনেক মেয়েকেই দেখতে পায় কিন্তু মারিয়াকে খুঁজে পায়না। পাগলের মত একপাশ থেকে অন্যপাশে যেতে থাকে কিন্তু তার পরিবারের কাওকে খুজে পায়না... এর মাঝেই বাহিরে হট্টগোল হতে থাকে। শিশুরা ভয়ে নতুনভাবে আবার কান্না শুরু করে দেয়। দেখা যায় খৃষ্টান বাহিনী মসজিদের সামনে এসে বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকা দুজন মুসলিমকে মেরে ফেলে। সবাইকে মসজিদের দরজা জনালা বন্ধ করে দিতে বলে। জীবন বাঁচাতে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া মুসলমানরা সব দরজা জানালা ভিতর থেকে আটকে দেয়। আর খৃষ্টান বাহিনী বাহির থেকে দরজা আটকে দিতে থাকে.. মুসলিমরা প্রথম ভেবেছিল কেউ যেন বাহিরে যেতে না পারে সেটা নিশ্চিত হতে বাহির থেকে দরজা বন্ধ করে দেওয়া হলো! কিন্তু একটু পরেই তারা নিজেদের বোকামী বুঝতে পারে। খৃষ্টানদের জাতি বিশ্বাস করাই জীবনের সবচেয়ে বড় বোকামী... ততক্ষনে মসজিদের চারিদিকে দাও দাও করে আগুন জ্বলা শুরু হয়ে গেছে। খ্রিষ্টান বাহিনী দরজা জানালা আটকে দিয়ে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া অসহায় নারী পুরুষ শিশুদের পুড়িয়ে মারতে বাহির থেকে আগুন লাগিয়ে দেয়। মসজিদের ভিতর চলতে থাকে বাতাস ভারী করা আত্বচিৎকারে আর বাইরে চলে খ্রিষ্টানদের উল্লাস করা অট্টহাসি। তারা মুসলমদের বোকা-বোকা (Fool-Fool) বলে হাসতে হাসতে আনন্দ করতে থাকে....
এইদিনটা ছিল এপ্রিল মাসের ১ তারিখ। স্পেনের বুকে মানবজাতির ইতিহাসে ঘটে যায় এক জঘন্ন ঘটনা।এটাই পৃথিবীর ইতিহাসে এপ্রিল-ফুল নামে স্থান করে নেয়। এটা খৃষ্টানদের আনন্দ মজা করার দিন। আমাদের নয়।
collection courtesy: Miraj Attari
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫১
কেউ এক জন বলেছেন: এপ্রিল ফুল: এপ্রিল মাসের ১ তারিখ [দ্বিতীয় পর্ব]: Click This Link
২| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৪৭
নিয়েল হিমু বলেছেন: যত্তসব got মার্কা মস্তিষ্কের ফলস্রুতি কাহিনি । ফাউল
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:৫২
কেউ এক জন বলেছেন: এপ্রিল ফুল: এপ্রিল মাসের ১ তারিখ [দ্বিতীয় পর্ব]: Click This Link
৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:২৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: এ আর ১৫ এখানেও
৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৬:২১
রিফাত হোসেন বলেছেন: ভাই যা জানেন হয়ত ভুল জানেন। ব্লগ এ নিয়ে শত বা সহস্র পোষ্ট আছে পড়ে দেখতে পারেন খুজে বা গুগল করতে পারেন। ঘটনার সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন আছে।
জানতে তো সমস্যা নাই। । খালি লিংক দিয়ে ভাগলে হবে
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০১
কেউ এক জন বলেছেন: ‘ইনসাইক্লোপিডিয়া অব ব্রিটানিকা'র মত বইগুলাতে বিশ্বাস হারালে তো ভাই বেচে থাকা কঠিন হয়ে পরবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৪:২৭
এ আর ১৫ বলেছেন: এপ্রিল ফুল নিয়ে মুসলমাদের মধ্যে যে কাহিণী প্রচলিত আছে সেটা যে কত বড় মিথ্যাচার তার প্রমান দেখুন।
ঐ কাহিণীতে আছে মুসলমানদের প্রলুব্ধ করার জন্য মদ ও সিগারেট পাঠান হয়েছিল ঘটনা ঘটার বেশ কিছু আগে মানে ১/৪/১৪৯২ সালের আগে অথচ কৃষ্ঠফার কলোম্বাস তার কয়েক শতক পরে আমেরিকার রেড ইন্ডিয়ানদের এই নেশা সিগারেট ইয়োরপে নিয়ে আসে।
১/৪/১৪৯২ তারিখে ইসাবেলা গ্রেনেডার দখন নেয় এবং ৭ লক্ষ মুসলমানকে মসজিদে পুড়িয়ে হত্যা করে । কিন্তু আসল সত্য হোল ইসাবেলা গ্রেনেডা হস্তগত করে ২ জানুয়ারি ১৪৯২।যেখানে
হিরোসিমা নাগাসাকিতে ২ এটম বোম মেরে ৬ লক্ষ মানুষ মারা যায় সেখানে ১/৪/১৪৯২ তে একদিনে ৭ লক্ষ মানুষ এটম বোম ছাড়া কি করে মারা গেল। আমাদের মুক্তি যুদ্ধে ৯ মাসে মারা গেছে ৩০ লক্ষ তাহোলে ১/৪/১৪৯২ তারিখে এই ৭ লক্ষ মানুষকে গণহত্যার কথা অবশ্যই ইতিহাসে থাকতো । মুসলমানদের উপর যত গণহত্যা চালান হয়েছে তার সব দলিল ইতিহাসে লিপি বদ্ধ আছে তাহলে ১/৪/১৪৯২ তাং ৭ লক্ষ মানুষের হত্যার কাহিণী ইতিহাসের কোন দলিলে নাই কেন ? ক্রসেডাররা যখন জেরুজালেম দখল করে মুসলিম গণহত্যা চালাল তার দলিল লিপিবদ্ধ আছে। ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে খৃষ্টানরা ষ্পেন দখল করার পর কিভাবে মুসলমানদের নিপিড়ন করে মাত্র ১২০ বৎসরের মধ্যে স্পেনকে মুসলিম শুন্য করলো তাহোলে কেন ১ লা এপ্রিল ১৪৯২ তাং ৭ লক্ষ মুসলমান হত্যার দলিল ইতিহাসে নেই ? তখন যে প্রযুক্তি ছিল তা দিয়ে কি একদিনে ৭ লক্ষ মানুষ হত্যা করা সম্ভব যেখানে এটম বোমা মেরে হিরোসিমা নাগাসাকিতে ২ দিনে ৬ লক্ষ মানুষ হত্যা করা হয়েছিল ? এটা যে কত বড় মিথ্যাচার তার প্রমান দেখুন
২০০৭ আদম সুমারি অনুযা্য়ি গ্রানাডার জন সংখ্যা ২৩৭৯২৯ (২ লাক্ষ ৩৭ হাজার ৯২৯) এবং আয়তন ৮৮ (বর্গ কিলোমিটার) বা ৩৪ বর্গ মাইল তাহোলে এই ছোট্ট জায়গায় ১৪৯২ সালে কি করে ৭ লক্ষের উপর মানুষ বাস করে ???