নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডানপিটে ছেলেদের হারিয়ে যাওয়া খেলাগুলো...

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৪১



আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম, আমরা......

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম।



আসলেইতো কি সুন্দর ছিল আমাদের সেইসব দিনগুলো। কিছুদিন আগে আত্মীয় একটি আট-দশ বছরের ছেলে জিজ্ঞাসা করল, আচ্ছা ভাইয়া ডাংগুলি কি জিনিস? প্রশ্নটা শুনে মজা পেলাম। তাকে জিজ্ঞাসা করলাম কেন? সে বলল, না একটা গানে শুনলাম দারিয়াবান্দা-বউচি-ডাংগুলি। দারিয়াবান্দা-বউচি খেলার কথা বইয়ে পরেছি, কিন্তু ডাংগুলির কথা কখনো শুনিনি। হাসবো, না কাঁদবো? মাত্র এক প্রজন্মের ব্যাবধানে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের শৈশবের অতিপ্রিয় খেলাগুলো। তাই আজকের লেখা চারটি অতি প্রচলিত ডানপিটে ছেলেদের খেলা নিয়ে।





লাটিম

লাটিম বা লাড্ডু বাংলাদেশের অন্যতম একটি গ্রামীন খেলা| আগে সুতার মিস্ত্রিরাই গ্রামের কিশোরদেরকে লাটিম বানিয়ে দিতো। তারা সাধারণত পেয়ারা ও গাব গাছের ডাল দিয়ে এই লাটিম তৈরি করতো। নির্বাচিত পাট থেকে লাটিমের জন্য লতি বা ফিতা বানানো হতো। বর্তমানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তুলাজাতীয় নরম কাঠ দিয়ে লাটিম এবং গেঞ্জির কাপড় দিয়ে লাটিমের ফিতা বানানো হয়। সাধারণত দুই ধরনের লাটিম খেলা হয়। ১। বেল্লাপার এবং ২। ঘরকোপ।



বেল্লাপারে একটি দাগ কেটে সীমানা চিহ্নিত করা হয়। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় নির্ধারণী খেলায় যে লাটিম পরাজিত হয় তাকে ঘর থেকে নিজেদের লাটিম দিয়ে আঘাত করে করে প্রতিযোগীরা সীমানা পার করে দেয়। ঘুর্ণায়মান লাটিম হাতে নিয়েও প্রতিযোগী লাটিমকে আঘাত করা যায়। মাটিতে রাখা লাটিমকে আঘাত করতে ব্যর্থ হলে ঐ লাটিমের স্থানে ব্যর্থ লাটিমকে রাখা হয় এবং তাকে বেল্লা পার করা হয়। শর্ত অনুযায়ী সীমানা পার করা লাটিমকে নিজের লাটিম বা দা দিয়ে কোপ দেওয়া হয়।



ঘরকোপ খেলায় লাটিমের ফিতা ও লাটিম দিয়ে একটি বৃত্ত আঁকার পর বৃত্তের ভিতর বন্দী লাটিমগুলোকে রাখা হয়। বৃত্তের ভিতরের লাটিমগুলিকে বাইরের মুক্ত প্রতিযোগীদের লাটিম দিয়ে আঘাত বা কোপ মেরে ক্ষত করাই এই লাটিম খেলার উদ্দেশ্য।





মার্বেল

বাংলাদেশের গ্রামীন কিশোর ছেলেদের সবচেয়ে আকর্ষণীয় খেলা মার্বেল। কোন কোন অঞ্চলে মার্বেল খেলাকে বিঘত খেলাও বলে। সম্ভবত অভিভাবকদের নিষেধাজ্ঞাই এই খেলার প্রতি কিশোরদের অদম্য আকর্ষণ সৃষ্টি করে। এই খেলার নিস্পত্তি হয় অন্যের মার্বেল খেলে জিতে নিজের করে নেবার মাধ্যমে।

মার্বেল খেলার জন্য কমপক্ষে দুইজন খেলোয়াড় দরকার হয়। তিন, চার, পাঁচ, বা সাতজন মিলেও খেলা যায়। পরিষ্কার সমতল ভুমি এই খেলার জন্য উপযোগী। প্রথমে দুইটি একটি রেখা টানতে হয়। রেখা থেকে চার-পাঁচ হাত দূরে একটি গর্ত করতে হয় যেন একটি মার্বেল সেই গর্তে বসতে পারে। আঞ্চলিক ভাষায় রেখাটিকে ‘জল্লা’(কোথাও ‘জই’ নামে পরিচিত) এবং গর্তটিকে ‘কেপ’ বলে। জল্লার বাইরে পা রেখে প্রত্যেকে একটি করে মার্বেল কেপ এ ফেলার চেষ্টা করে। যার মার্বেল কেপ এ পড়ে বা সবচেয়ে কাছে যায় সে প্রথম দান পায়। সবাই প্রথম যে দান পায় তার হাতে ২/৩/৪টি করে মার্বেল জমা দেয়।



সে মার্বেলগুলো ছকের বাইরে বসে সামনের দিকে ওই গর্তের আশপাশে আলতো করে ছড়িয়ে দেয়। এরপর অন্য খেলোয়াড়রা একটা নির্দিষ্ট মার্বেলকে বলে ‘বাদ’। অর্থাৎ ওই মার্বেল ছাড়া বাকি যে কোন একটি মার্বেলকে অন্য একটি মার্বেল ছেড়ে দিয়ে স্পর্শ করতে হবে। যদি এমনটা পারে তাহলে ওই দান সে জিতে যায়। আর না পারলে পরবর্তী জন একইভাবে খেলার সুযোগ পায়।

তবে ‘বাদ’ দেয়া মার্বেল কিংবা অন্য একাধিক মার্বেলকে ছুড়ে দেয়া মার্বেল স্পর্শ করলে ওই খেলোয়াড়কে ফাইন দিতে হয়। এবং দান জেতার জন্য পরবর্তী খেলোয়াড় ফাইন হওয়া মার্বেলসহ সেগুলো ছড়িয়ে দিয়ে খেলতে থাকে।

যে কেউ দান জিতলে আবার পুনরায় খেলা শুরু হয়। এভাবেই চলতে থাকে যতক্ষণ না প্রতিপক্ষ আত্মসমর্পণ করে কিংবা তার কাছের মার্বেল শেষ না হয়ে যায়।





ঘুড়ি

ঘুড়ি একপ্রকারের হাল্কা খেলনা, যা সুতা টেনে আকাশে ওড়ানো হয়। পাতলা কাগজের সাথে চিকন কঞ্চি লাগিয়ে সাধারণত ঘুড়ি তৈরি করা হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ধরণের এবং বিভিন্ন উপাদান ও নকশার ঘুড়ি রয়েছে। বিশ্বজুড়েই ঘুড়ি ওড়ানো একটি মজার খেলা। এছাড়াও বহু দেশে ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসব ও প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান প্রভৃতি দেশে ঘুড়ি ওড়ানো একটি বিনোদনমূলক অবসর বিনোদন। বাংলাদেশে, বিশেষ করে পুরনো ঢাকায় পৌষ মাসের শেষ দিন, অর্থাৎ পৌষ সংক্রান্তিতে ঘুড়ি ওড়ানো উৎসব পালন করা হয়। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বিশ্বকর্মা পূজার দিন ঘুড়ি ওড়ানোর প্রথা রয়েছে।

ঘুড়ির কাগজ সাধারণত হয় বেশ পাতলা, যাতে ঘুড়ি হয় হালকা এবং বাতাসে ভাসার উপযোগী। অনেক দেশেই ঘুড়ি বানানোর জন্য সাদা কাগজের পাশাপাশি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রঙিন কাগজ ব্যবহারের রীতি দেখা যায়, এবং এর মূল কারণ মনোরঞ্জন ও সৌন্দর্য্যবৃদ্ধি। অন্য ঘুড়ির সুতা কাটার উদ্দেশ্য কাচের গুঁড়ো, আঠা ইত্যাদি মিশ্রিত বিশেষ মশলা যা সুতায় মাখিয়ে রোদে শুকানো হয়।



ঘুড়ি কাটাকাটির লড়াই সারা বছরই দেখা গেলেও বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান প্রভৃতি ভারতবর্ষীয় অঞ্চলগুলোতে ঘুড়ি উড়ানোর বিশেষ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। ঘুড়ির লড়াইয়ে সাধারণত একাধিক লড়াকু মাঞ্জা দেওয়া সূতা দিয়ে ঘুড়ি উড়িয়ে একজন আরেকজনের ঘুড়িকে টানে অথবা ছেড়ে (ঢিল পদ্ধতিতে) কাটার চেষ্টা করেন। বিজয়ী ঘুড়ি আকাশে উড়তে থাকে আর হেরে যাওয়া অর্থাৎ কেটে যাওয়া ঘুড়ি বাতাসে দুলতে দুলতে ভুপাতিত হয়। ভুপাতিত ঘুড়ি কুড়িয়ে নেয়ার জন্য কিশোর-যুবক-বৃদ্ধ চেষ্টা করেন।



বিভিন্ন দেশে ঘুড়ির বিভিন্ন রকম নামকরণ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশে ঘুড়ির নিম্নবর্ণিত নামগুলো রয়েছে: চারকোণা আকৃতির বাংলা ঘুড়ি, ড্রাগন, বক্স, মাছরাঙা, ঈগল, ডলফিন, অক্টোপাস, সাপ, ব্যাঙ, মৌচাক, কামরাঙা, আগুন পাখি, প্যাঁচা, ফিনিক্স, জেমিনি, চরকি লেজ, পাল তোলা জাহাজ, জাতীয় পতাকা প্রমূখ।





ধারনা করা হয় যে, প্রায় ২,৮০০ বছর পূর্বে চীন দেশে ঘুড়ির সর্বপ্রথম ঘুড়ির উৎপত্তি ঘটেছে। পরবর্তীকালে এটি এশিয়ার অন্যান্য দেশ - বাংলাদেশ, ভারত, জাপান এবং কোরিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়াও, ইউরোপে ঘুড়ি খেলাটির প্রচলন ঘটে প্রায় ১,৬০০ বছর পূর্বে। প্রথমদিকে ঘুড়ি কাগজ অথবা হাল্কা তন্তুজাতীয় সিল্কের কাপড় দিয়ে উড়ানো হতো। ব্যবহৃত অন্যান্য উপাদানের অংশ হিসেবে ঘুড়িতে বাঁশের কঞ্চি কিংবা অন্যান্য শক্ত অথচ নমনীয় কাঠ দিয়ে তৈরী করা হয়। এছাড়াও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে সুতা কিংবা পাতলা দড়ি ব্যবহৃত হয়।

আধুনিককালের ঘুড়িগুলোয় সিনথেটিকজাতীয় পদার্থের প্রচলন রয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ঘুড়ি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রচলিত। কোনটি আকারে খুব বড় ও দেখতে নয়ন মনোহর। আবার কোনটি আকারে খুবই ছোট যা দ্রুত উড়তে কিংবা প্রতিযোগিতায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত ব্রিষ্টল ঘুড়ি উৎসব শেষে সবচেয়ে বড় ঘুড়িটি প্রায় ২০ মিনিট আকাশে অবস্থান করে। এটি ভূমির প্রায় ১০,৯৭১ বর্গফুট জায়গা দখল করেছিল।





ডাংগুলি

ডাংগুলি বাংলাদেশ ও উত্তর ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় গ্রামীণ খেলা। সাধারণত কিশোর বয়সী ছেলেরা এই খেলা খেলে। উত্তরভারতে এর নাম গোলি ডাণ্ডা। ক্রিকেট আসার পর এর জনপ্রিয়তা অনেকটাই ম্রীয়মান হয়ে এসেছে। বাংলাদেশে অঞ্চলভেদে খেলাটি ড্যাংবাড়ি, গুটবাড়ি, ট্যামডাং, ভ্যাটাডান্ডা ইত্যাদি নামে পরিচিত।

খেলার উপকরণ দু'টি- একটি দেড় থেকে দুই ফুট লম্বা লাঠি (ডাং বা ডাণ্ডা), অপরটি গুলি যা নামে গোল মনে হলেও গোল নয়, আসলে প্রায় দুই ইঞ্চি লম্বা আরেকটি ছোট লাঠি যার দুই প্রান্ত কিছুটা সূঁচালো করা থাকে।

ডাংগুলি বাংলার সর্বাঞ্চলীয় একটি জনপ্রিয় খেলা। প্রধানত কম বয়সের ছেলেরা এটি খেলে থাকে; মেয়েরা সাধারণত ডাংগুলি খেলে না। দুই থেকে পাঁচ-ছয়জন করে দুই দলে বিভক্ত হয়ে এটি খেলতে পারে। দেড় হাত লম্বা একটি লাঠি এবং এক বিঘত পরিমাণ একটি শক্ত কাঠি খেলার উপকরণ। প্রথমটিকে ডান্ডা ও দ্বিতীয়টিকে গুলি বা ফুত্তি বলা হয়। প্রথমে খোররলা মাঠে একটি ছোট গর্ত করা হয়। যারা দান পায় তাদের একজন গর্তের ওপর গুলি রেখে ডান্ডা মেরে সেটিকে দূরে ফেলার চেষ্টা করে। প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়েরা চারিদিকে দাঁড়িয়ে থেকে সেটিকে লুফে নিতে চায়। তারা সফল হলে ঐ খেলোয়াড় আউট হয়, আর ধরতে না পারলে গর্তের ওপর রাখা ডান্ডা লক্ষ করে ছুড়ে মারতে হয়। ছোঁয়া গেলে সে দান হারায়, আর তা না হলে সে ডান্ডা দিয়ে তুলে গুলিকে আবার দূরে পাঠায়। তারপর গুলি থেকে গর্ত পর্যন্ত ডান্ডা দিয়ে মাপতে থাকে। সাত পর্যন্ত মাপের আঞ্চলিক নাম হলো: বাড়ি, দুড়ি, তেড়ি, চাঘল, চাম্পা, ঝেঁক, মেক। এরূপ সাত মাপে এক ফুল বা গুট এবং সাত ফুলে এক লাল হয়। ভাঙা ফুলের ক্ষেত্রে যেখানে শেষ হয়, পরের খেলা সেখান থেকে শুরু হয়। বাড়ি, দুড়ি ইত্যাদি প্রতিটি মারের পৃথক পৃথক পদ্ধতি আছে। আউট না হওয়া পর্যন্ত একজন খেলোয়াড় খেলতে পারে, আউট হলে দ্বিতীয় একজন একই পদ্ধতিতে খেলবে। এভাবে সবাই আউট হয়ে গেলে বিপক্ষ দল দান পেয়ে খেলা শুরু করে। বস্তুত এ খেলাটি বর্তমান যুগের ক্রিকেটের গ্রাম্য সংস্করণ এবং ব্যাট ও বল ডান্ডা ও গুলির সমতুল্য। এক্ষেত্রেও ক্যাচ হলে অথবা ডান্ডার আঘাত করে আউট করার বিধান আছে। ডাণ্ডা দিয়ে গুলির সূচালো প্রান্তে মারলে তা লাফিয়ে ওঠে। তার পর সেই লাফানো অবস্থায় তাকে দ্বিতীয় বার ডাণ্ডা দিয়ে মেরে অনেক দূরে পাঠাতে হয়। গুলিটি চোখে লেগে অনেক সময়ই দুর্ঘটনা ঘটে। দ্বিতীয়বার মারার পর এর তীব্র বেগ ও সূচালো প্রান্তের চোট এই খেলাকে দুর্ঘটনাপ্রবণ করেছে।



তথ্য কৃতজ্ঞতাঃ http://bn.wikipedia.org/

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: এই খেলাগুলি খুবই মিস করি। বিশেষ করে লাটিম, ডাঙ্গুলি আর ঘুড়ি উড়ানো।

২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

এম ই জাভেদ বলেছেন: বাবার মারের ভয়ে লুকিয়ে মার্বেল আর ডাংগুলি খেলতাম। লাটিম ঘুরিয়েছি প্রকাশ্যে । কিন্তু বাপজান আমাকে কিছুতেই ঘুড়ি উড়াতে দিতেন না। তবে বাড়ির নিকট বর্তী মাঠে মাঝে মধ্যে কাটা ঘুড়ি ধরতে যেতাম। কাটা ঘুড়ি ধরে তখন যে আনন্দ আর মজা পেতাম তা আজকাল চায়নিজ রেস্টুরেন্ট কিংবা কে এফ সি তে গিয়ে ও পাওয়া যাবে না ।

৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৭

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: লাটিম আর ঘুড়ি উড়ানো খুব পছন্দ ছিলো ছোটবেলায়.......

৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২

আমি বন্য বলেছেন: কি কথা মনে করাই দিলেন । আমার তো ছোটুবেলায় ফিরে যেতে ইচ্ছা করতেছে।

৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

মনে নাই বলেছেন: ওরে সাংঘাতিক পোষ্ট হইছে, এখনতো বাল্যকালে ফিরে যেতে ইচ্ছে হচ্ছে।
লাটিম খেলায় তেমন একটা পারদর্শী ছিলাম না কিন্তু বাকিগুলাতে খুবই ভালো ছিলাম। আশা আছে আমার ছেলেকে সবগুলো খেলা শিখিয়ে দিয়ে যাবো।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার আশা পূরণ হোক। আই রিয়েলি লাইক ইট ম্যান। আমাদের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, রীতিনীতি আমাদেরইতো বয়ে নিয়ে যেতে হবে।

৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫০

লজিক মানুষ বলেছেন: সেই নেংটা কালে ফিরে গেলাম আপনার পোষ্ট পড়ে। থ্যাংকু।

৭| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪১

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মার্বেল আর ডাংগুলি অনেক খেলছি

পোস্ট লাইক হইছে

৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪২

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:


নস্টালজিক করে দিলেন রে ভাই।

৯| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০৭

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:

আমি আজেকও বাড়ির সামনে পুলাপানের সাথে লাটিম ঘুরালাম...

বেশ মজা পাইলেও আগের মত এখন আর পারিনা... পুলাপান হাসে...

১০| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: সোনালি দিনগুলো কই গেলো!
সবগুলোই করেছি, কম বেশি।

পোস্টে প্লাস :)

১১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:০৯

এম মশিউর বলেছেন: শৈশবের গ্রামীণ খেলাগুলো নিয়ে আমার একটি পোস্ট ছিল। খেলাগুলোকে সত্যিই অনেক মিস করি!

এই ব্লগের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ায় লিঙ্কটি দিয়ে গেলাম, কিছু মনে কইরেন না।
শৈশবে আমার প্রিয় গ্রাম্য খেলাগুলো!!!

১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৬

সায়েম মুন বলেছেন: সব কয়টাই খেলছি। নস্টালজিক করে দিলেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.