নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

Never Underestimate Anybody: জীবন থেকে নেয়া একগুচ্ছ প্রেরণার গল্প (আত্মবিশ্বাসের গল্প - গল্প ০৪)

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৮





সিরিজের সব লেখা: Never Underestimate Anybody: জীবন থেকে নেয়া একগুচ্ছ প্রেরণার গল্প



বিকেল চারটার দিকে শিবলি ফোন করে বলল অফিস শেষে সরাসরি তার বাসায় চলে আসতে। শিবলি আমার কলেজ ফ্রেন্ড, এখনও যে কয়েকজন স্কুল-কলেজের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ আছে, শিবলি তার মধ্যে অন্যতম। ওর বাসার ছাদে পাটি বিছিয়ে গল্প করতে আমার দারুন লাগে। শিবলি’র বাসা পুরাতন ঢাকার একটু ভেতরের দিকে, পুরাতন আমলের একটি বাড়ী। ছাদের চারিদিকে পাঁচ ফিট উচু দেয়াল দেয়া আছে, পাটি পেতে সন্ধ্যার পর ছাদে শুয়ে শুয়ে আকাশের তারার দিকে তাকিয়ে থাকলে ভীষণ ভালো লাগে। অফিস থেকে বেড়িয়ে তাই বাসায় না যেয়ে পুরাতন ঢাকার দিকে রওনা হলাম।



শিবলি বাসাতেই ছিল, আমি যেতেই আমাকে নিয়ে ছাদে চলে গেল। ও জানে ওদের ছাদটা আমার খুব পছন্দের। ছাদে যেতে এই অবেলায় ও বিরিয়ানি নিয়ে এলো। ওদের বাসায় এলে প্রায়ই এই সুখাদ্যটি ভাগ্যে জোটে, শিবলি’র আম্মা, আণ্টি বিরিয়ানি খুব ভালো রাঁধেন। বিরিয়ানি মাত্র মুখে দিয়েছি, শিবলি বলল, “দোস্ত কাল জাপান চলে যাচ্ছি...”



আমার মুখের খাবার গিলতে গিয়ে গলায় আটকে রেখে কোনমতে বললাম, ‘মানে... শেষ পর্যন্ত হল?...’



‘হ্যা রে দোস্ত...’।



শিবলি পুরাতন ঢাকার স্থানীয় পরিবারের ছেলে, যে পরিবারের আদি পেশা ব্যাবসা। কিন্তু শিবলি ছোটবেলা থেকে পড়ালেখায় খুব আগ্রহী ছিল। কিন্তু কষ্টের ব্যাপার ছিল সে তেমন মেধাবী ছিল না, টেনেটুনে গনিতে পাশ করতো। কিন্তু কথায় বলে না, ঘষতে থাকলে মরচে পরা লোহায় ধারালো ছুরী হয়। তেমনি নিরলস চেষ্টা করে করে শিবলি ছুঁয়েছে তার স্বপ্নকে।

‘শেষ পর্যন্ত তোর স্বপ্ন ধরা দিল?’



‘হ্যাঁ...’ বলে জড়িয়ে ধরলো আমাকে। সন্ধ্যার শেষ আলোয় তার চোখের কোনায় ভেজা ভেজা প্রতিফলন দেখলাম মনে হল।



শিবলি মেট্রিক পরীক্ষায় নর্মাল ফার্স্ট ডিভিশন পায়, কোন ভালো কলেজে চান্স পায় নাই। তারপরও সে দমে নাই। লেগে ছিলো বইয়ের সাথে আঠার মত। বয়সের সাথে সাথে ম্যাচুরিটি আসতে থাকার সময়টায় তার মেধা খুলতে থাকে বোধহয়। ইন্টারমিডিয়েটে আশাতীত রেজাল্ট করে। কিন্তু ঝামেলা শুরু করে তার পরিবার। পড়ালেখা করে কি হবে? সেই ছাপোষা কেরানী আর নয়তো মাস্টার! বাসার সবাই চাপ দেয়া শুরু করে ব্যাবসায় জড়াতে, বাবার সাথে পারিবারিক ব্যাবসার হাল ধরতে। এই নিয়ে শুরু হয় বাক-বিতণ্ডতা। পরিবারের শত বাঁধা ডিঙ্গিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষায় বসে শিবলি। কিন্তু বিধিবাম, কোথাও চান্স পায় না।



‘নে চা নে ...’ শিবলি নিচে গিয়ে চা নিয়ে এলো এক ফাঁকে।



‘বাসার সবাই কি বলে?’



‘কি আর বলবে, সবাই মহা খুশী’



‘তোদের ব্যাবসার কি খবর?’



‘ব্যাবসা বন্ধ, দোকান বোধহয় বেঁচে দিবে।’



প্রথমবার কোথাও চান্স না পেয়ে যেন আরও রোখ চেপে গেল শিবলির। সারাদিন ছাদের উপরের ছোট্টো চিলেকোঠায় পড়ায় মত্ত। কি খারাপ সময় পার করেছে ছেলেটা! বাসার সবার টিপ্পনী, বন্ধুদের বাঁকা হাসি, বাসা থেকে সব ধরণের হাত খরচ বন্ধ। দুইটা টিউশনি সাথে কোচিং সেন্টারে টিচিং। এই করে করে ২য় বার চেষ্টায় ঢাকা ভার্সিটিতে চান্স পাওয়া থেকে আজ এতদূর। আজ তার আয়ে সেই সংসার চলছে, আর দেবে গেছে সেই ব্যাবসা।



‘তোর মনে আছে মিতু নামের একটা মেয়ে পড়তো আমাদের সাথে...” শিবলি কথা বলার সময় তার মুখ কেমন ঝলমল করে উঠলো।



‘কোন মিতু? যার প্রেমে তুই হাবুডুবু খেয়েছিলি?’



‘আমি কারো প্রেমে হাবুডুবু খাই নাই। ফাও কথা বলবি না...’ কপট রাগ দেখিয়ে মুখ গম্ভীর করে ফেলল শিবলি।



‘আরে বাবু দেখি মাইন্ড খাইছে..., আচ্ছা সরি, তুই হাবুডুবু খাস নাই, গড়াগড়ি করেছিস...’ বলতেই শিবলি আমার দিকে তেড়ে আসলো।



কিছুটা আত্মরক্ষা করে শিবলিকে ঠাণ্ডা করে জানতে পারলাম, তার সহপাঠীণী মিতুও ওর সাথে বাংলাদেশ থেকে মনোবুশূ বৃত্তি পেয়ে পিএইচডি করতে জাপান যাচ্ছে। এই সেই মেয়ে যার জন্য ব্যাকুল ছিল শিবলির তরুণ মন, কিন্তু কখনো প্রকাশতো দূরের কথা, নিজের হৃদস্পন্দন থেকেও যেন লুকিয়ে রাখতে চাইতো। স্বপ্ন পূরণের অদম্য নেশায় মত্ত ছিল বইয়ের পাতায়। সহপাঠীরা তাকে দেখলে সমস্বরে বলে উঠতো, ‘আসলাম আর গেলাম, কিছুই দেখলাম না, কিছুই বুঝলাম না’। যেই দলে শিবলির প্রিয়মুখ মিতুও থাকতো।



এরপর সবকিছু ঘটেছে ছককাটা পথে। অনার্স-মাস্টার্স শেষ করে একটি আন্তর্জাতিক রিসার্চ অর্গানাইজেশনে রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জয়েন করে। এমফিল করতে যায় ডেনমার্ক উইথ ফুল স্কলারশিপ। এমফিল শেষে দেশে ফিরে আগের প্রতিষ্ঠানেই জয়েন করে গত তিন বছর চেষ্টা করে গেছে ভালো একটি স্কলারশিপ নিয়ে পিএইচডি করতে। আজ শেষে এসে মনোবুশু বৃত্তি পেয়ে পিএইচডি করতে যাচ্ছে জাপান। শিবলির দিকে তাকিয়ে মনে মনে একটি কথাই বললাম, ‘নিজের ভেতর আত্মবিশ্বাস থাকলে আর পরিশ্রমের সাথে লেগে থাকলে মানুষ স্বপ্ন ছোবেই’।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: অবশ্যই হয়।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, বিশ্বাস হৃদয়ে.....

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০২

সকাল রয় বলেছেন:
মোটামুটি লাগলো

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল রয়। আমার কাছেও এখন পড়ে মোটামুটি লাগলো। সামনের পর্বগুলো চেষ্টা করবো আরও সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে।

ঘটনাটি কিন্তু সত্য। আমি শিবলি (ছদ্মনাম) নামের আমার বন্ধুটিকে দেখলে মনে মনে বলি, "যদি লক্ষ্য থাকে অটুট, বিশ্বাস হৃদয়ে....."। কারণ পুরাতন ঢাকার স্থানীয় একটা ছেলের পিএইচডি করতে পারা কতটা চ্যালেঞ্জিং আপনি কল্পনা করতে পাড়বেন না।

ভালো থাকবেন, সাথে থাকবেন।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২২

সুমন কর বলেছেন: গোছানো লেখা ভাল লাগল ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর ভাই সাথে থাকার জন্য।

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:২০

আকাশ১৩ বলেছেন: জয়ন্তী !

একজন মেয়ের নাম, একজন মায়ের নাম!
একজন দায়িত্ববান ডাক্তারের নাম !
প্রাণঘাতী ক্যান্সার যার শরীরে সবসময় জানিয়ে দিচ্ছে তার অস্তিত্ব!

হ্যাঁ... জয়ন্তীর শরীরে বাসা বেঁধেছে ক্যান্সার। ব্রেস্ট ক্যান্সারের জীবাণু একটু একটু করে নিঃশেষ করে দিচ্ছে জয়ন্তীকে! কিন্তু জয়ন্তীর স্বামী অসুখের পর থেকে একটা টাকা দিয়েও তাকে সাহায্য করেনি, তার নাকি নিজেরই নিজের চালচুলো ঠিক নেই। এর মধ্যেই জয়ন্তীর অসুখ ধরা পরে। তার স্বামী তাদের সাথে থাকে না চাকুরীর খাতিরে... মাঝে মাঝে এসে মেয়েকে দেখেই চলে যায়... ব্যাস! দায়িত্ব শেষ! এর মাঝে জয়ন্তীর শ্বশুর চাইছেন বাচ্চাটাকে জয়ন্তীর কাছ থেকে কেড়ে নিতে, অজুহাত কেবলই তার অসুস্থতা! স্বামীও সায় দিচ্ছে তাকে।

জয়ন্তীর এই অসহায়ত্বে তার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে তার প্রাক্তন স্কুল ভিকারুন্নিসা স্কুল-কলেজ আর উত্তরা মহিলা মেডিকেল কলেজের বন্ধু এবং সহপাঠীরা, তার কলিগরা। রিটায়ার্ড বাবার শেষ সম্বল আর বন্ধুদের দেয়া সাহায্যে ওর অপারেশন সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু ক্যান্সার এখুনি ছাড়ছে না তাকে।

খুব খারাপ ধরণের এই ক্যান্সার পুরোপুরি শেষ হতে রেডিও থেরাপিসহ আরও বেশ কিছু ইনভেস্টিগেশন করতে হবে। ক্যান্সারের ধরণ খারাপ হওয়ায় তার এই চিকিৎসা বাংলাদেশের সব হসপিটালে করা সম্ভব না। এখন স্কয়ার হাসপাতালে তার রেডিয়েশন থেরাপি চলছে। এখন পর্যন্ত ১১ টা রেডিয়েশন থেরাপি নেয়া হয়েছে। তাকে মোট ২৫ টি রেডিও থেরাপি নিতে হবে আর এজন্য প্রয়োজন আড়াই লাখ টাকা। আর এর পাশাপাশি হরেক রকম টেস্ট আর ওষুধপাতির খরচা তো আছেই।

সব মিলিয়ে জয়ন্তীর পরবর্তী চিকিৎসার জন্য প্রায় ৪ লাখ টাকা প্রয়োজন। অবসরপ্রাপ্ত বাবা যে আর পারছেন না। নিজেদের হাতের শেষ সম্বল, গয়নাগাটি সবই চিকিৎসার পেছনে ব্যয় হয়ে গেছে। অসুস্থতার কারণে জয়ন্তী নিজেও তার চাকরি ঠিকমতো করতে পারছে না। পুরানো ঢাকার এক প্রাইভেট হাসপাতালে জয়ন্তীর চেম্বার। যেখানে এখন জয়ন্তীর মানুষকে সেবা দেবার কথা সেখানে ডাঃ জয়ন্তী নিজেই বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করে যাচ্ছে! নিজের একমাত্র সন্তানটির মা হারা হবার ভয় অসুস্থ জয়ন্তীকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে...

কিছু কি করা যায় এই মায়ের জন্য?
কিছু কি করা যায় এই মানবসেবীর জন্য??

আমরা কজন পদক্ষেপ নিয়েছি, মুখিয়ে আছি আপনাদের সহযোগিতার জন্য...

সাহায্য সংক্রান্ত তথ্যাদিঃ-

বিকাশ নম্বরঃ
01822365151 [রাসিন]
01922276824 [রাসিন]

ব্যাঙ্ক একাউন্টঃ
Dutch-Bangla Bank Limited
Name of A/C : Md.Humayun Kabir
A/C No : 157.101.30382
Savings Account

দেশের বাহির থেকে যারা টাকা পাঠাবেন মানিগ্রাম মানি এক্সপ্রেস এর মাধ্যমে তারা যোগাযোগ করবেন :
Arjit Saif Zaman
01777000800
অবশ্যই কোন ব্যাংকে সেটা উল্লেখ করবেন অনুগ্রহ করে।


ফিন্যানশিয়াল ডকঃ http://bit.ly/1bj0czR
[এখানে প্রতিটি টাকার হিসাব দিয়ে দেয়া হবে]

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জয়ন্তী দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুন এই কামনা করছি। আর পাষণ্ডদের প্রতি রইলো শুধুই ঘৃণা।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: সিরিজ গল্পে একটা সমস্যা ! আগের গুলোর সাথে না থাকলে ঠাই পাওয়ার উপায় নেই !

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রিয় স্বপ্নবাজ অভি, এখন আমার যে তিনটি সিরিজ চলছে তার প্রতিটিতেই শুরুতে একসাথে পুরো সিরিজের ক্যাটাগরি লিংক দিয়ে দেই, যেন কোনটা মিস হলে দেখে নেয়া যায়।

ঠাই বলতে কি বুঝিয়েছেন জানিনা, তবে আপনার স্থান এই বোকা মানুষের ব্লগের হৃদয়ের মণিকোঠায়।

ভালো থাকবেন, শুভকামনা রইলো।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

মামুন রশিদ বলেছেন: ‘নিজের ভেতর আত্মবিশ্বাস থাকলে আর পরিশ্রমের সাথে লেগে থাকলে মানুষ স্বপ্ন ছোবেই’।

চমৎকার অনুপ্রেরণামুলক সিরিজ । চলতে থাকুক ।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। ইনশাল্লাহ সিরিজ চলতে থাকবে।

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

শায়মা বলেছেন: ঠিক তাই!!!

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জি ভাই, ঠিক তাই.......।

৮| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৮

আমি নী বলেছেন: খব ভাল লাগল...

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমি নী। মন্তব্য আজ চোখে পড়ল, তাই প্রতিউত্তর দিতে এতো দেরী হয়ে গেল।

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১০

এইস ম্যাকক্লাউড বলেছেন: লেখাটিকে প্রকাশকালের জন্য দেরিতে হলেও জন্মদিনের উপহার হিসেবে নিয়ে নিলাম। :)

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইটস মাই প্লেজার এইস ম্যাকক্লাউড। প্রতিত্তোরে অনিচ্ছাকৃত দেরী'র জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

উড়াল পঙ্খী সজল বলেছেন: ভালো লাগলো

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৩৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.