নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
গত তিনদিন ভোর হয়েছে পাহাড়ের ফাঁকে সূর্য উদয় দেখে, দুপুর কেটেছে আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথে ইঞ্চিন চালিত বাহনে ছুটে ছুটে। বিকেলে দেখেছি পাহাড়ি মিষ্টি বাতাসের হুটোপুটি। সন্ধ্যায় আকাশের বুকে লাজুক সূর্যটার লজ্জায় লাল হয়ে হাড়িয়ে যাওয়া। দিনভর পাহাড় আর পাহাড়ের রূপ দেখে তন্ময় হয়ে থাকা। এই অলস দুপুরে খুব অবাক লাগছে নিজের চার দেয়ালে ঘেরা ঘরটাকে। গত তিনদিন কি স্বপ্ন ছিল, নাকি আজ স্বপ্ন দেখছি, কোন ভুল স্বপ্ন। এমন তিনদিন যেন জীবনে বারে বারে আসে।
আমার মত প্রায় একশত কিলোগ্রাম ওজনের মানুষ ব্যাকপেইন নিয়ে তিন দিনে প্রায় ১০০০ কিলোমিটার পথ মাড়িয়ে খাগড়াছড়ি-দীঘিনালা-বাঘাইছড়ী হয়ে স্বপ্নের সাজেক ভ্যালী, সিএনজি করে ঝড়ো হাওয়ার মাঝে খাগড়াছড়ি থেকে রাঙ্গামাটি যাওয়া, রাঙ্গামাটির পর্যটন মোটেলে কাপ্তাই লেকের পারে রাত্রিযাপন, ঊষা লগ্নে দূর পাহাড়ের বুক চিরে কাপ্তাই এর জলে রক্তিম ছায়া ফেলে সূর্যোদয়, সকাল থেকে দুপুর অবধি কাপ্তাই লেক জুড়ে বড় একটি নৌকা নিয়ে চার জনের আমাদের ছোট্ট দলের ঘুরে বেড়ানো, বান্দরবানে রাত্রি কাটিয়ে পরদিন চারজন পুরো একটি জীপ রিজার্ভ করে শৈলপ্রপাত, চিম্বুক পাহাড়, পিক-সিক্সটিনাইন, স্বপ্নের নীলগিরি, জাদিপাই স্বর্ণ মন্দির দেখে শেষ বিকেলের আলোয় নীলাচলের উপরে তন্ময় হয়ে বসে থাকা শেষ আলোটুকু নিভে যাওয়ার আগ পর্যন্ত।
ঘটনার শুরু সপ্তাহ দুয়েক আগে। আমার এক্স কলিগ রুমি ভাই ফোন করে বললেন যে, সামনের ১৫-১৭ তারিখ তার ছুটি রয়েছে। তাই উনি এই ছুটিতে রাঙ্গামাটি ঘুরে আসতে চান। আমি যেন একটু খোঁজ খবর করে উনাকে ট্যুর প্ল্যান করে দেই। আমিও ঐ সময়টায় ফ্রি থাকাতে উনাকে বললাম যে, আমাকেও নিয়ে যান। যেই কথা, সেই কাজ। উনি আমাকে ট্যুর প্ল্যান করতে দায়িত্ব দিলেন। আমি এর ওর কাছে থেকে ইনফরমেশন নিচ্ছি কি কি দেখা যায়, কোথায় থাকা বেটার ইত্যাদি বিষয়ে। তো দিন দুয়েক পর রুমি ভাই ফোন করে জানালেন যে, উনি অবশ্যই ‘সাজেক ভ্যালী’ যেতে চান। খোঁজ নিয়ে জানা গেল ‘সাজেক ভ্যালী’ রাঙ্গামাটি জেলার অন্তর্গত হলেও যেতে হবে খাগড়াছড়ি দিয়ে। অভিজ্ঞ ট্রাকার তাহসিন মামাকে জিজ্ঞাসা করতে উনি একটি ভালো প্ল্যান দিলেন। বললেন আপনারা খাগড়াছড়ি হতে মারিশা হয়ে বোটে করে রাঙ্গামাটি চলে যান। আর মারিশা যাওয়ার আগের দিন ‘সাজেক ভ্যালী’ দেখে যাবেন।
প্রস্তাব পছন্দ হল, রুমিকে জানালাম; ঐদিকে উনি আরও দুইজন ম্যানেজ করে ফেলেছেন। আমরা মোট চারজনের দল। আমি খোঁজ নেয়া শুরু করলাম ‘সাজেক ভ্যালী’ যাওয়ার রাস্তা, সেখানে রাত্রি যাপন, মারিশা যাওয়া এবং রাত্রি যাপন, সেখান থেকে রাঙ্গামাটি যাওয়ার বোট ট্রিপ ইত্যাদি বিষয়ে। কিন্তু যাওয়ার দিন পর্যন্ত আমি কোন মনপুত তথ্য যোগাড় করতে পারলাম না। আমি আগে ঐ এলাকায় কখনো যাইনি। গত মাসে আমি এবং রুমি দুজনই ‘ভ্রমণ বাংলাদেশ’ এর সাথে সাঙরাই উৎসব দেখতে পহেলা বৈশাখ কাটিয়েছি খাগড়াছড়িতে, কিন্তু সেটা ছিল খাগড়াছড়ি শহরে। কি আর করা, আল্লাহর নাম নিয়ে বের হয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। প্রচুর জার্নি করতে হবে ভেবে ‘সেন্টমার্টিন পরিবহণ’ এর ইকনোমিক ক্লাসের এসি বাসের টিকেট কাটলাম খাগড়াছড়ি পর্যন্ত। বুধবার রাত এগারোটার গাড়ীতে রওনা হলাম খাগড়াছড়ির উদ্দেশ্যে।
পরদিন সকাল সাতটা নাগাদ আমরা পৌঁছলাম খাগড়াছড়ি শহরে। যতটুকু খোঁজ নিয়ে এসেছি এখান থেকে আমাদের ধরতে হবে শান্তি পরিবহণের গাড়ী। সাজেক গেলে পরে নামতে হবে বোয়ালছড়ি, আর মারিশা গেলে লংদু। নেমেই ছুট লাগালাম শান্তি পরিবহণের কাউণ্টারে। কিন্তু একি! সেখানে গিয়ে শুনি কোন সিট ফাঁকা নেই এবং আর কোন পেসেঞ্জারও তারা নিবে না, আর পরের গাড়ী কখন আসবে কিছুই বলল না। শুরুতেই পড়লাম মহা বিপদে। এদিক সেদিক খুঁজতে খুঁজতে দেখি কিছু ‘চান্দের গাড়ী’ দাঁড়িয়ে আছে কিছু দূরে। তাদের দিকে হাঁটা শুরু করলাম। সাজেক যেতে চাই, যাওয়া যাবে কি না? ভাড়া কত? ওমা! ভাড়া শুনে দমে গেলাম। পনের হাজার টাকা! কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করতে করতে একজন রাজী হল বার হাজার টাকায়। কিন্তু চারজন মানুষের পক্ষে বার হাজার টাকা অনেক। হতাশ হয়ে বসে পড়লাম, কি করা যায় ভেবে নেই।
হঠাৎ সামনে দিয়ে দেখি এক সিএনজি অটোরিকশা যেতে দেখে থামালাম। ড্রাইভার গাড়ী সাইড করতে তাকে বুঝিয়ে বললাম আমাদের সমস্যা আর সিএনজি অটোরিকশা করে যাওয়া যায় কি না তাও জিজ্ঞাসা করলাম। উনি বললেন ঐ রাস্তায় সহজে সিএনজি অটোরিকশা যায় না। তবে ভাল ইঞ্জিনের সিএনজি অটোরিকশা হলে এবং ভালো ড্রাইভার পেলে যাওয়া যাবে। উনাকে বলতে উনি বললেন উনার গাড়ী নিয়ে যাওয়া সম্ভব না। উনাকে রিকোয়েস্ট করলাম একটা গাড়ী যোগাড় করে দিতে। উনি কয়েকজনকে ফোন করে যখন ব্যর্থ হলেন, তখন আমাদের উনার গাড়ীতে তুলে নিয়ে উনাদের স্ট্যান্ডে ছোট কামাল নামের এক ড্রাইভারকে নিয়ে আসলেন। বয়স বিশেকের এই ছেলেটি রাজী হল, ভাড়াও বেশী নয়, আমাদের নাগালেই। আমরা তার গাড়ীতে করে ছুটে চললাম সাজেকের উদ্দেশ্যে।
দীঘিনালা’র বোয়ালখালি এসে আমাদের সিএনজি অটোরিকশা থামলো। এটা মূলত একটা বাজার এলাকা। এখান থেকে সিএনজি অটোরিকশায় পর্যাপ্ত তেল ভরে নিল, আমরাও পার্শ্ববর্তী এক বাজারে গিয়ে মুখহাত ধুয়ে কিছু শুকনো খাবার কিনে নিলাম। প্রায় সত্তর কিলোমিটারের জার্নি শেষে স্বপ্নের ‘সাজেক ভ্যালী’। আপ ডাউন মিলে প্রায় দেড়শত কিলোমিটার। মিনিট বিশেকের বিরতি শেষে আমরা আবার ছুটে চললাম সাজেকের উদ্দেশ্যে। খাগড়াছড়ি শহর হতে ১৭ কিলোমিটার যাওয়ার পর ‘দীঘিনালা বনবিহার’ পার হলে রাস্তা দুদিকে গেছে। ডানের রাস্তা গেছে লংদু, যা সেখান হতে প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার, এই লংদু হতেই আমাদের মারিশা যাওয়ার প্ল্যান। আর বামের রাস্তা বাঘাইছড়ি হয়ে চলে গেছে সাজেকের দিকে।
আঁকাবাঁকা সর্পিল পথ, পাহাড়ি ঢাল, কখনো প্রায় ষাট ডিগ্রি খাড়া ঢাল বেয়ে ছুটে চলল আমাদের এই যাত্রা, ছোট্ট একটি সিএনজি অটোরিকশা করে যার চালক বছর বিশেকের এক সদ্য যুবা। পথে তিন জায়গায় আমাদের রিপোর্ট করতে হল। প্রথমে বাঘাইহাট পুলিশ ক্যাম্পে, পরে বাঘাইছড়ি এবং মাসালাং রেঞ্জের আর্মি ক্যাম্পে। তিন জায়গাতেই আমাদের সবার পরিচয়, গাড়ী নাম্বার, ড্রাইভারের নাম, মোবাইল নাম্বার, আমাদের মোবাইল নাম্বার সহ কে কি করি, কোথায় থাকি, কেন এসেছি সব নোট করে রাখা হল। প্রথমে একটু অবাক হলেও পরে বাঘাইছড়ি রেঞ্জের দায়িত্বরত আর্মি অফিসারের কাছ থেকে ঘটনা জানলাম। সাজেকের এই পথেই কিছুদিন আগে ‘টেলিটক’র চার কর্মকর্তা অপহরণ হয়েছিলেন। এলাকাটা ভালো না, বছর দশেক আগেও এখানে আর্মি সাধারণ পর্যটকদের নাকি সহজে ঢুকতে দিত না। ekhoএখনো পর্যটকদের অনেক কড়াকড়ি বিধিনিষেধ রয়েছে।
যাই হোক আমরা উনার কাছ থেকে কিছু পরামর্শ পেলাম যা যে কোন পর্যটকের সাজেক ভ্যালী ভ্রমণে মেনে চলা উচিত। বাঘাইছড়ি পার হওয়ার আগেই আপনার প্রয়োজনীয় খাদ্য এবং পানীয় কিনে নিন। পথে কোন পাহাড়ি বাজার বা দোকানতো বটেই কোন বাড়ীতেও গাড়ী থামিয়ে খাদ্য বা পানি নিতে যাবেন না। হ্যাঁ, সকল পাহাড়ি লোকজন নিশ্চই খারাপ নয়, তবে সাবধান হতে দোষ কি? এটা আমার কথা নয়, দায়িত্বরত আর্মি অফিসারের কথা। দ্বিতীয়ত সন্ধ্যা হওয়ার আগেই ফেরত আসুন এবং ফেরার সময় প্রতিটি চেক পোষ্টে আপনার প্রত্যাবর্তন রিপোর্ট করুন। পাহাড়ে আদিবাসীদের জীবন-আচার, পোশাক ইত্যাদি নিয়ে কোন মন্তব্য বা ব্যঙ্গাত্মক হাসি দিবেন না। এমন কি অনেক জায়গায় সাধারণ হাসিও নয়! জী এমনটিই সত্য। সাজেক ভ্যালী’র পেছনে পাহাড়ের চুড়ায় রয়েছে ছোট্ট একটি গ্রাম, পাঁচ-সাতটি ঘর মাত্র। সেখানে দেখা মিলবে ‘টপলেস’ পোশাক পরিহিত উপজাতি জনগোষ্ঠী’র। আমাদের চেক পোষ্টেই এটা জানিয়ে দেয়া হয়েছিল। আর যদি কোন কারনে তাদের সাথে আপনার দেখা হয়েই যায় তবে আপনি নরমাল বিহেভ করেন। কোনমতেই হেসে দিবেন না, ওরা হাসিটাকে খুব খারাপ চোখে দেখবে, এবং উত্তেজিত হয়ে আপনার উপর আক্রমণাত্মক হতে পারে।
কিছু জায়গায় রাস্তা এত খাড়া ছিল যে, আমাদের সেই রাস্তাটুকু নেমে গিয়ে হেঁটে হেঁটে পার হতে হয়েছে, আর ড্রাইভার তার সিএনজি অটোরিকশা ফুল গিয়ার চেপে কোনমতে উঠে গিয়েছে। আমাদেরতো সিএনজি অটোরিকশা, আর্মি’র হেভি জীপগুলো পর্যন্ত উঠতে বেকায়দায় পড়তে দেখেছি। যাই হোক প্রায় ঘণ্টা তিনেকের চরাই-উৎরাই পেরিয়ে আমরা পৌঁছলাম স্বপ্নের ‘সাজেক ভ্যালী’তে। এখানে পৌঁছে শুধু একটি কথাই আপনার মুখ দিয়ে বের হবে, ‘ওয়াও!!!’ সেখানে গিয়ে ভালো একটা ক্যামেরা খুব মিস করেছি। আমার ক্ষুদ্র ক্যামেরায় যা পেয়েছি, তা নীচের ছবিতে দিয়ে গেলাম।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ, এই বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম।
২| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা, ছবিগুলোও আরও সুন্দর
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! চমৎকার।+।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শরৎ ভাই...
৪| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬
মুদ্দাকির বলেছেন: সুন্দর ++
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুদ্দাকির, আর পিলাচের জন্য কৃতজ্ঞতা।
৫| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
নিজাম বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ। ধন্যবাদ।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৬| ২০ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
সোহানী বলেছেন: ওয়াও.... এখনি যেতে ইচ্ছে হচ্ছে। যদিও পাহাড়ি এলাকার অনেক বছর কাটিয়েছি।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হিংসে হচ্ছে আপনাকে, ইস আমি যদি ঐ পাহাড়ের কোলে বসে থাকা ছোট্ট ঘরগুলোতে কয়েকটা দিন থাকতে পারতাম!
৭| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
জেরিফ বলেছেন: বান্দরবান গিয়েছিলাম । বাকী জেলাতে যাওয়ার প্ল্যান আছে শিগ্রয় ।
ছবি গুলো অসাধারণ হয়েছে
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জেরিফ।
আর ছবিগুলোর দুয়েকটি বাদে সবকয়টাই চলন্ত সিএনজি অটোরিকশা হতে তোলা।
৮| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩
ইসপাত কঠিন বলেছেন: বেশ কয়েকবার গিয়েছি ওখানে। ঐ রাস্তায় ড্রাইভিং এ অনয়রকম আনন্দ। নিজেরা যখন ড্রাইভ করে যাবেন, সাজেকের মূল পাহাড়ে ওঠার সময় ১ নং গিয়ারে গাড়ী চালাবেন এবং কোনভাবেই এক্সেলেটরে বেশী চাপ দিবেন না। অন্যথায় রেডিয়েটর বিদ্রোহ করতে পারে।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুম। আমাদের লিটল অটোরিকশাও একই সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল। কিন্তু আমাদের পিচ্চি পাইলট তা সামলে নিয়েছিল।
৯| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
শাশ্বত স্বপন বলেছেন: বর্ণনা চমৎকার। ২০১১ সাল
Click This Link
২০১২
http://community.skynetjp.com/id826.htm
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শাশ্বত স্বপন। এই বর্ষার শেষে ইচ্ছা আছে বগা লেক আর কেওক্রাডং যাওয়ার। সমস্যা একটাই, আমার অতিরিক্ত ওজন।
১০| ২০ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
আমি ইহতিব বলেছেন: এতো সুন্দর একটা জায়গা অথচ নামই শুনিনি আগে। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ আপু সময় করে পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য।
১১| ২০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০
সুমন কর বলেছেন: জায়গাটির নাম আমিও শুনিনি।
বর্ণনা আর ছবি মিলিয়ে গ্রেট পোস্ট।
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর। একবার গিয়ে ঘুরে আসতে পারেন, খুব ভালো লাগবে আশা করি।
১২| ২০ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৭
টেকনিসিয়ান বলেছেন: ছবিগুলো অসাধারণ সুন্দর এসেছে... একে বেকে চলা সরু পথের রাস্তাগুলো অসাধারণ লেগেছে।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দিবা-রাত্রী কঠোর পরিশ্রম করে পাহার কেটে সুন্দর সুন্দর রাস্তা তৈরী করে দুর্গম সাজেক-এ চলার পথ সহজ করে দিয়েছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে.......
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একেবারে ঠিক কথা বলেছেন। প্রথম যখন নীলগিরি আর রিজুক ঝর্না দেখতে গেলাম, রাস্তাগুলো দেখে আমার এই একটি কথাই মনে হয়েছে, আমাদের সেনাবাহিনীর ভাইয়েরা কি অক্লান্ত পরিশ্রম আর ধৈর্যের সাথে এই রাস্তাগুলো নির্মাণ করেছেন।
হ্যাটস অফ টু আওয়ার গ্রেট আর্মি ম্যানস...
১৩| ২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ছবিগুলো ভালো লাগছে ! তিন দিনেই ভ্রমণ , শরীরের উপর অনেক ধকল গেছে নিশ্চিত !
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধকল মানেরে ভাই, মহা ধকল। তার মধ্যে আমার আছে ব্যাকপেইনের সমস্যা। এই ব্যাকপেইন নিয়ে তিনদিনে হাজার কিলোমিটারের বেশী পথ জার্নি করেছিরে ভাই।
১৪| ২১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
মশিকুর বলেছেন:
আঁকাবাঁকা রাস্তা গুলো সবচেয়ে বেশী ভালো লেগেছে আর পাহাড় সবসময়ই ভালো লাগে..
২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমারও পাহাড় ভালো লাগে, কিন্তু তার চেয়ে বেশী ভালো লাগে সমুদ্র।
১৫| ২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫
নীল ভোমরা বলেছেন:
সাজেকের রাস্তা এত ভাল হয়ে গেছে! আমি গেছিলাম ২০০৯-এ। চমৎকার জায়গা!...কংলাকপাড়া-তো ছবির মত গ্রাম! এখানে দেখুন সাজেকের আরও কিছু ছবি..... Click This Link
২৩ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছবিগুলো অনেক সুন্দর। আর ইচ্ছা আছে বর্ষা শেষে আবার যাওয়ার, তখন আর্মি কটেজে রাত্রি যাপন করার আশা রাখি।
পাঠ ও মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৬| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৫০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ লাগল।
২৩ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রোফেসর।
১৭| ২৪ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:১৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল লাগল আপনার ভ্রমন কাহিনী। সাথে ছবিগুলোও।
২৫ শে মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমি তুমি আমরা।
১৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩০
তুষার কাব্য বলেছেন: ভাল লাগল ..
১৮ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ
১৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
মামুন রশিদ বলেছেন: এবার অল্পের জন্য সাজেক যাওয়া মিস করলাম । আর এজন্যই আপনার পোস্ট খুব আগ্রহ নিয়ে পড়েছি ।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মামুন ভাই ইটস নট ফেয়ার... এইটা কিছূ হইলো? সাজেক মিস করলেন! যাক, পরেরবার সাজেকে রাত্রিযাপন করতে পারবেন, কিছুদিনের মধ্যে সেনাবাহিনী নির্মিত রেস্টহাউজ উদ্বোধন হয়ে যাবে আশা করি।
ভালো থাকুন সবসময়।
২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
মুরাদ খান বলেছেন: Click This Link
১৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ক্লিক করিলাম, দেখিলাম এবং প্রিত হইলাম।
ধন্যবাদ মুরাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬
মিজান ঢাকা ব্লগ বলেছেন: সিএনজি অটোরিকশা কত টাকা ভাড়া নিল?
০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দুই বছর আগের ট্যুর ছিল, সারাদিনের জন্য ৩,০০০ টাকা দিয়েছিলাম। খাগড়াছড়ি বাস স্ট্যান্ড হতে সাজেক গিয়ে বিকেলে ফিরে আসা।
অনিচ্ছাকৃত বিলম্ব প্রতিত্তরের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ভালো থাকুন সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ভাল লাগল