নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
“ভ্রমণ সাহিত্যে চোখ বুলাই” - সকল পর্ব
ভ্রমণ নয়-স্মৃতি কথা, স্মৃতিকথা নয়-ভ্রমণ, এ দুয়ের সংমিশ্রণে এক আশ্চর্য রস সৃষ্টি করেছেন তিনি; তাতে সঙ্গীতের সম্মোহ সৃষ্টি করেছে ভাষা।... ‘আর তার আশার দানা-রঙীন গানের উপর আঁকা সাঁজেলিজে যেন একটি মিষ্টি তিলক ফোঁটা। শেষে আর্ক দু’ত্রয়ামফ। আট দিক থেকে আটটি রাস্তা এসে পায়ে কুর্নিশ করেছে।’ বিলেতে সাড়ে সাত শ দিনে’র ভাষা আশ্চর্য সঙ্গীতমুখর। অনুভব ও হৃদয় সংবেদনার মদিরতা মাখা তা স্বীকার করিতেই হবে।
উপরের কথাগুলো প্রখ্যাত আব্দুল গাফফার চৌধুরী’র, মুহম্মদ আবদুল হাই এর “বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন’ নিয়ে পর্যালোচনা করতে গিয়ে এই কথাগুলো তিনি বলেছিলেন। অনেকদিন হল “ভ্রমণ সাহিত্যে চোখ বুলাই” সিরিজ এর লেখা নেই। আসলে এতো ব্যাস্ততা আর তার মাঝে এতো এতো লেখার পোকা ঘুর ঘুর করে যে, প্রতিদিনই একটা করে লেখা দিতে মন চায়। যাই হোক শুরু করি আমার পঠিত মুহম্মদ আবদুল হাই এর “বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন’ নিয়ে আজকের লেখা।
মুহম্মদ আবদুল হাই এর “বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন’ মূলত আজ থেকে পাঁচ যুগ আগেকার সময়ের প্রেক্ষাপটে রচিত এবং ঐ সমসাময়িক কালেই প্রথম প্রকাশিত হয়। মুহম্মদ আবদুল হাই রচিত এ বইটি সেই অর্ধ শতাব্দী পূর্বেই ভ্রমণ কাহিনী হিসেবে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল, যা আজও ভ্রমণ সাহিত্য প্রিয় মানুষের নিকট সমানভাবে সমাদৃত। এর মূল কারণটা কি? কারণ, ধ্বনিবিদ মুহম্মদ আবদুল হাই তার দীর্ঘ প্রবাস জীবনকে যেমন অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে অনুধাবুন করেছিলেন, তেমনি তৎকালীন ব্রিটিশ সভ্যতাকে উপলব্ধি করেছিলেন হৃদয় দিয়ে। লন্ডনের প্রকৃতি, মাটির রুপরসগন্ধ, প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য ও দৈনন্দিন জীবনের মাঝে লুকিয়ে থাকা বহমান সভ্যতা, ঐতিহাসিক ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির নানা বিষয়কে তিনি লেখনীর মাধ্যমে ছবির মত ফুটিয়ে তুলেছেন এই গ্রন্থে।
এই বইতে মোট একত্রিশটি পরিচ্ছেদ রয়েছে। প্রতিটি পরিচ্ছেদেই লেখক লন্ডনের প্রতি তার ভালো লাগা এবং উচ্ছসিত হওয়ার সাথে সাথে নিজ দেশের একটি তুলনামূলক ছবি আঁকারও চেষ্টা করেছেন। তবে বইটি পড়তে গিয়ে এখনকার পাঠক কিছুটা ধাক্কা খেতে পারেন, কেননা তিনি বাংলাদেশকে পুরো লেখায় পাকিস্তান বলেই অভিহিত করেছেন, কেননা তখন বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির উদ্ভব হয় নাই। (কেউ কেউ আবার উনাকে রাজাকার ট্যাগ দিয়েন না ভাই )।
একবারে শুরুর পরিচ্ছেদ থেকে আপনি দেখতে পাবেন লেখকের চারিপাশের পরিবেশ সম্পর্কে সতর্ক অনুধাবন ক্ষমতা। প্লেনে চড়ে বসার পর থেকে লন্ডন পৌঁছে এবং সেখানে অবস্থানকালীন সময়ে তিনি খুব মনোযোগ দিয়ে এই পরিবেশ এবং প্রকৃতিকে লক্ষ্য করে গেছেন। একবারে শুরুর প্যারায় দেখুন, “... পাখীর মতো ডানা মেলে দিয়ে জীবনের প্রথম আজ নিজের দেশের আকাশে উড়ছি। নিজের দেশের শ্যামশোভা এমন ক’রে দেখার সুযোগ হয়নি কোনদিনও। নীচে ফসলের মাঠ আর তরুলতার সবুজ। ওপরে নীল শুন্য আকাশ। সাদা-কালো রঙ-বেরঙের মেঘমালায় ছোঁয়া লাগছে শরীরে ও মনে। ওপর থেকে মাঠঘাট দেখে মনে হচ্ছে কে যেন পাশার ছক পেতে রেখেছে। মানুষ ও মানুষের ঘরবাড়ীগুলো দেখে গালিভারের লিলিপুটের কথা মনে পড়ছে। অনন্তকাল-স্রোতের মধ্যে বুদ্বুদের মতো মানুষের জীবন-অবিরত ফুটছে ও ঝরছে। দুনিয়ার খেলাঘরে কয়েকটি মুহূর্ত কাটিয়ে দেবার জন্যে তার কত আয়োজন-আর নিজের শক্তির পরিচয়ে কি তার আনন্দ! কিন্তু ওপর থেকে এমন নির্লিপ্তভাবে দেখলে মানুষের ক্ষুদ্রতার কথা আশ্চর্যভাবে মনে প’ড়ে যায়...
এমনতর লেখনী নিয়ে তরতর করে এগিয়ে গেছে এই ভ্রমণ কাহিনী। কখনো প্রকৃতি, কখনো মানুষের জীবনাচার, কখনো সেখানকার রীতিনীতি, সংস্কৃতি ফুটে উঠেছে বিভিন্ন পরিচ্ছেদে। কি নেই এই ভ্রমণ কাহিনী’র বইটিতে? পরতে পরতে পাবেন ক্রিসমাস থেকে শুরু করে ইউথ উৎসব হয়ে আমাদের মুসলমানদের ঈদের উৎসবের খুঁটিনাটি পর্যন্ত, পাবেন লাইব্রেরী থেকে নিয়ে বইয়ের দোকান হয়ে পাঠদান। আছে যোগাযোগের স্থলপথ-জলপথ থেকে শুরু করে টিউব রেলওয়ে। বোটানিক্যাল গার্ডেন, এমিউজমেণ্ট পার্ক থেকে শুরু করে মিউজিয়াম, লেক-নদী-পাহাড়ের কথা। আছে সেই সময়ের লন্ডনের শিক্ষা, আচার ব্যবহার, খেলাধুলা, শান্তি –শৃঙ্খলা ব্যাবস্থা থেকে শুরু করে খাবার-পানীয় নিয়ে লেখকের অভজারভেশন।
একশত বিশ পৃষ্ঠার এই বইটি বর্তমানে “স্টুডেন্ট ওয়েজ” প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হচ্ছে। বইটির দামও খুব বেশী নয়, মাত্র একশত টাকার মত। আজ থেকে পঞ্চযুগ আগেকার ব্রিটিশ জীবনধারা সম্পর্কে জানতে বইটি পড়ে দেখতে পারেন। আশা করি নিরাশ হবেন না।
এবার আমার ব্যাক্তিগত অভিমত বলি। লেখনের পুরো লেখনী জুড়ে লন্ডন শহরের প্রতি এক অতি আশ্চর্য মুগ্ধতা মিশে ছিল। ফলে সেখানকার জীবন ব্যাবস্থার তেমন কোন নেগেটিভিটি লেখনীতে খুঁজে পাওয়া যায় না তেমন একটা। যেমনটা আপনি পাবেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের “য়ুরোপ-প্রবাসীর পত্র” বইটিতে। এটি সম্পূর্ণরুপে আমার ব্যাক্তিগত অভিমত। এই খুঁতটুকু ছাড়া আমার কাছে বইটি খুবই সুপাঠ্য মনে হয়েছে। প্রায় ছয় মাস পর এই সিরিজে লেখা দিলাম, এখন থেকে চেষ্টা থাকবে মাসে একটা করে হলেও লেখা দেয়ার।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় নাসিফ।
২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩
ইমরান আশফাক বলেছেন: আমি বইটি প্রায় ৩২/৩৩ বসর আগে প্রথম পড়েছি, আমাদের গ্রামের বাড়ীর রুফ টপের নীচের তাকে খুবই ধুলা মলিন অবস্হায় উদ্ধার করে পড়েছিলাম। মনে আছে একদমে নাওয়া-খাওয়া ভুলে পড়েছিলাম।
হ্যা, বইটিতে তেমন কোন নেতিবাচক দিক নেই ইংরেজদের। তবে মনে রাখতে হবে যে ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর ওদের মানসিকতা প্রায় ওরকমই ছিলো দেশ পূণর্গঠনের জন্যে (লেখক ৫০ এর দশকে যান ওখানে), অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে প্রস্তুত ছিলো তারা যেটার এখন দরকার নেই। এইজন্য বোধহয় আপনি তাদের চরিত্রে এখন তেমন ইতিবাচক কিছু খুজে পাচ্ছেন না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইমরান আশফাক। ৫০ এর দশকে কেন যে কোন যুগে, যে কোন দেশেই জীবনাচারে কিছু নেতিবাচক দিক থাকবেই, আর সে সময়ও ছিল। Click This Link এখানে ৫০ এর দশকে লন্ডনের বর্ণ বৈষম্যের উপর একটা লেখা পাবেন। এরূপ আরও মোটা দাগের অনেক কিছুই ছিল সেই সময়কার লন্ডনে।
তারপরও বলব, বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় শীর্ষ দশটি ভ্রমণ কাহিনী'র অন্যতম একটি হল মুহম্মদ আবদুল হাই এর "বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন"।
মন্তব্য এবং পাঠে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৮
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ করেছেন। আপনার বর্ননা পড়ে বইটি পেতে ইচ্ছা করছে। দেখি দেশে গিয়ে সংগ্রহ করবো। চালিয়ে যান----
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনি কোথায় থাকেন জানা নেই, তবে যেখানেই থাকেন, সেখানে যদি বাংলা ভাষার বইয়ের দোকান থাকে, সেখানে খোঁজ করলে পাবেন আশা করি। অথবা এই লিংকে গিয়ে Click This Link পিডিএফ ফরম্যাটে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।
৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
সুমন কর বলেছেন: বইটি পড়া হয়নি। মাথায় রাখলাম, যদি পারি পড়ে নেবো।
চমৎকার বিশ্লেষণ।
৩য় +।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন কর। নাসরিন আপার রিপ্লাইতে লিংক দিয়েছি, ওখান থেকে ডাউনলোড করে পড়ে নিতে পারেন। আর সংগ্রহে থাকলেতো কথাই নেই।
৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: এ বইটি এখনও আমার পড়া হয়নি। বাংলাদেশে কলেজ জীবনে এ বইটি সমন্ধে সহপাঠীদের কাছে অনেক শুনেছিলাম। কোন দিণ পড়া হয়ে উঠেনি।
যাক পী-ডি-এপ লিংক দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। শীগ্রই পড়ে নেবো
পোষ্ট দেয়ার জন্য অভিন্দন রইল।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এ কে এম রেজাউ করিম ভাই। শুভেচ্ছা এবং ভালোলাগা জানবেন।
এই বইটি আসলেই ভ্রমণ বিষয়ক বইয়ের আলোচনা হলেই প্রথম সারিতে চলে আসে। কারণ,ষাটেরও বেশী বছর আগে রচিত এবং ছোট ছোট পরিচ্ছেদে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা, এই দুটি বিষয় বইটিকে আলাদা একটা উচ্চতায় নিয়ে গেছে। তার সাথে লেখকের সুলেখনীতো রয়েছেই। আমি এই সিরিজের প্রথম লেখা শুরু করেছিলাম অন্নদাশঙ্কর রায় এর একটি বিখ্যাত উক্তি দিয়ে। সেই উক্তিটি আবার শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না... “ভ্রমণ থেকেই হয় ভ্রমণ কাহিনী। কিন্তু ভ্রমণকারীদের সকলের হাত দিয়ে নয়।'
ভালো থাকবেন।
৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৮
আবু শাকিল বলেছেন: “বিলেতে সাড়ে সাতশ দিন’
অনেক আগেই থেকেই বইটির অনেক সুনাম শুনে যাচ্ছি কিন্তু এখনো পড়া হয় নি।
কাজ কামের ঝামেলায় এত মোটা বই পড়ি কেম্নে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আবু শাকিল ভাই, বইটি মাত্র ১২২ পাতার একটি চিকন বই, তেত্রিশটি অনুচ্ছেদে লেখা। রোজ পাচ-দশ মিনিট করে সময় নিয়ে এক মাসে শেষ করতে পারবেন। আর পাঠের রস আস্বাদনেও ব্যাত্যয় ঘটবে না, কারণ প্রতিটি অনুচ্ছেদ স্বাতন্ত্র্য একটি অংশ।
ফ্রি'তে বইয়ের পিডিএফ লিংক এবং পড়ার উপায় বাতলে দিলাম.... মনে রাইখেন কিন্তু
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৩
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
ভাল পোস্ট ৷ প্রতি মাসে ১টা বই রিভিউ পোস্ট দিতে পারেন ৷
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর আলম৫২ ভাই। ইচ্ছা আছে সে রকমই। দোয়া করবেন। নেক্সট মান্থে আশা রাখি বহুল আলোচিত, মঈনুস সুলতান এর "কাবুলের ক্যারাভান সরাই" নিয়ে লেখা পাবেন।
ভালো থাকবেন, সাথে থাকবেন।
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৩
ডি মুন বলেছেন: পড়া হয় নাই
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কোন ব্যাপার না, ভ্রমণ সাহিত্য সবাই একটু কমই পড়ি আমরা। ডাউনলোড লিংক থেকে নামিয়ে নিয়ে পড়ে ফেলেন।
৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৭
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষণ টা ভাল লাগলো । বইটা পড়ার ইচ্ছে আছে ।
উনি আত্মহত্যা না করলে আরো অনেক কিছু দিতে পারতেন ।
প্রতি মাসে একটা দুইটা রিভিউ লিখুন না ভাই ।
ভাল থাকবেন ভাই ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ০০৭ ভাই। আশা রাখি এখন থেকে এই সিরিজে প্রতি মাসে একটা করে লেখা পাবেন। ভালো থাকবেন।
১০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
কলমের কালি শেষ বলেছেন: আগের পর্বগুলোর মত কিছু কিছু ছোট ছোট বর্ননা থাকলে আরো একটু ভালো লাগত ।
আপনার লেখার ধরন ভালো লেগেছে । সবচেয়ে মজা পেয়েছি ২য় পর্ব পড়ে ।
শুভ কামনা রইল ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম... আসলে এই পর্বটা একটু অন্যভাবে লিখতে চেয়েছিলাম। আশা রাখি সামনের পর্ব থেকে আবার আগের ধারায় লেখা পাবেন।
সাথে থাকার জন্য অনেক ভালোলাগা জানবেন।
১১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
জাফরুল মবীন বলেছেন: পড়া হয়নি তবে আপনার অ্যানালাইসিস আমাকে পড়তে প্রলুব্ধ করেছে।কোন এক সময় পড়ে ফেলার ইচ্ছে রইলো।ধন্যবাদ আপনাকে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যাক জাম ভাইকে লেখাটি প্রলুব্ধ করতে পেরেছে জেনে ভালো লাগলো। আপনাকে প্রলুব্ধ করা চাট্টিখানি কথা নয় ।
অবসর সময়ে পড়ে দেখতে পারেন। বইটি সেই পঞ্চাশের দশকের শুরু হতে অদ্যাবধি বাংলা ভ্রমণ কাহিনী'র জগতে সমানভাবে সমাদৃত হয়ে আসছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: দারুণ কাজ...
প্লাস...