নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
সিরিজের সব লেখা: Never Underestimate Anybody: জীবন থেকে নেয়া একগুচ্ছ প্রেরণার গল্প
২০০১ সালের জুলাই মাসের কোন এক মধ্য দুপুর, আমি ঢাকা শহরের অন্যতম সেরা বাসগুলোর একটি, সদরঘাট টু গাবতলী ভায়া আজিমপুর এর সাত নম্বর বাসের ভেতরের দিকে ডান পাশের জানালার ধারের একটা সিটে বসে আছি। গন্তব্য জগা বাবুর পাঠশালা, তখনকার তিন বছর মেয়াদি অনার্স কোর্সের দ্বিতীয় বর্ষের ফাইনাল এক্সাম চলছে, আমি পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র তখন। আমার বাসা থেকে অবস্থানগত দূরত্বের কারণে জগা’তে ক্লাস করতাম না বললেই চলে। পরীক্ষার আগে আগে সাজেশন আর নোটপত্র যোগাড় করে মাসখানেকের প্রস্তুতি নিয়ে যাচ্ছি পরীক্ষা দিতে। ম্যাথমেটিক্যাল সব ইকুয়েশন, তার উপর ক্যালকুলাসের ছড়াছড়ি সবখানে। আজিমপুর থেকে সদরঘাট যেতে দেড় ঘণ্টা লাগবেই জেনে বারোটায় বাসে উঠলাম। তখন বাস ফাঁকা ছিল, তাই জানালার পাশের সিটে বসে বারবার রিভিশন দিচ্ছিলাম নোটগুলোয়, বিশেষভাবে চোখ বুলিয়ে নিচ্ছিলাম একুয়েশনগুলোতে।
বাস বকশীবাজার আসতে আমার পাশের সিটে বছর পঞ্চাশ কি ষাটের এক পৌঢ় লোক এসে বসল। একবার মাথা তুলে দেখে নিলাম। একটু পর শুরু হল যন্ত্রণা, লোকটা ঝুঁকে পরে আমার নোট দেখতে লাগলো, কি পড়ছি তার পাঠোদ্ধারে যেন নেমে পড়েছে। এমনিতেই গরমে ভালো লাগছে না, বাইরে এক ফোঁটা বাতাস নাই, তার উপর শুরু হয়েছে এই নতুন উপদ্রব। মেজাজ একটু একটু করে চড়তে লাগলো। আড় চোখে দেখে নিলাম লোকটাকে। চোয়াল ভাঙ্গা হালকা পাতলা গড়নের মানুষ, পড়নে মলিন সাদার মাঝে চিকন কালো স্ট্রাইপের একটা শার্ট, কুচকে যাওয়া কালো প্যান্ট। মুখে দু’তিন দিনের শেভ না করা সাদা খোঁচা খোঁচা দাড়ি, চোখে মোটা কালো ফ্রেমের হাই পাওয়ারের চশমা। আমি মনে মনে তাকে গালি দিচ্ছি আর চোখ বুলাচ্ছি আমার নোটে। উফ! কেন যে এই ব্যাটা আমার পাশের সিটে এসে বসলো। আরে আঙ্কেল এটা ফিজিক্সের নোট, কোন গল্প উপন্যাস বা চটি নয়, যে কি পড়ছি তা আপনার অনুসন্ধান করতে হবে।
একসময় বিরক্তির চরমে পৌঁছে নোট বন্ধ করে জানালা দিয়ে বাইরে দৃষ্টি হেনে বসে রইলাম। দরকার নাই আমার রিভিশন দেয়ার, মেজাজটা একটু ঠাণ্ডা রাখি। নাহলে এক্সাম পুরোই লাটে উঠবে। গাড়ী ঘণ্টাখানেক চলে এখন হোটেল আল রাজ্জাকের সামনে বংশালের সংযোগ মুখটায় জ্যামে আটকে আছে। সিদ্দিকবাজারের এই সিগন্যালে অনেক সময় নেয়। এমন সময় পাশ থেকে ঐ বয়স্ক আঙ্কেলের ডাকে যেন বাস্তবে ফিরলাম, এতক্ষন কি ভাবছিলাম যেন? ও হ্যা, ইকুয়েশনগুলো মনে আছে কিনা নিজে নিজে টেস্ট করছিলাম মনে মনে...
‘বাবা, তোমার কি আজ পরীক্ষা? ফিজিক্সে পড়? কোথায়?” ও মোর খোদারে। আমি পুরাই টাস্কি খেয়ে গেলাম। ব্যাটা কয় কি মামা! আমি ফিজিক্সে পড়ি উনি জানলো কেম্নে? একটু ভাবতেই কেমন সন্দেহ হল... তাহলে কি...
‘জী, জগন্নাথে, সেকেন্ড ইয়ার ফাইনাল...’
‘ও...’ বলে লোকটা একটা মায়া মায়া মুখ করে হাসি দিয়ে সামনে তাকিয়ে রইল। এদিকে আমি মনে মনে হিসেব চালিয়ে গেলাম, এবং সন্দেহ অমুলক কি না জানতে, উনাকে জিজ্ঞাসা করলাম,
‘আপনি কি করেন আঙ্কেল?’
‘আমি? আমি এখন রিটায়ার্ড পারসন। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডে ছিলাম’ আমি একটা ঢোক গিললাম। সাহস করে প্রশ্ন করে বসলাম...
‘আপনি কিসে পড়াশোনা করেছেন আঙ্কেল?’
‘আমি... বুয়েট থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং করেছিলাম.....’
এটুকু শুনেই আমি এতো লজ্জা পেলাম যে, মনে হল জানালা দিয়ে লাফ দিয়ে পালাই। কিন্তু তাতো সম্ভব নয়। আঙ্কেল উনার গল্প যত বলে যেতে লাগলেন আমি তত ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর হতে লাগলাম। একসময় মনে হল আমি গালিভার’স ট্র্যাভেল এর লিলিপুট হয়ে গেছি।সেদিন আমি কোনমত এক্সাম দিলাম, এক্সাম খুব খারাপ হল। আমার মাথায় একটা জিনিষ ঢুকে গেল... নেভার আন্ডার এসটিমেট এনিবডি।এরপর থেকে একটা রিকশাওয়ালা দেখলে, এমন কি ভিক্ষুক দেখলেও মনে হত এর পেছনে না জানি কোন সত্ত্বা লুকিয়ে আছে।
২০১৩
এরপর পদ্মা-মেঘনা-যমুনা’য় অনেক পানি গড়িয়েছে। আমি ভাগ্য অন্বেষণে ফিজিক্স বাদ দিয়ে আইবিএ থেকে এমবিএ করে সাথে প্রফেশনাল একাউণ্টেন্সি কোর্স করে একটা মাঝারী মানের কোম্পানি’তে ফাইন্যান্সের ইনচার্জ হিসেবে যব করছি, তখন একযুগ পেরিয়ে ২০১৩। সেই ঘটনার আগে আমার লাইফ ইস্টাইল ছিল পুরাই উরাধুরা, লম্বা চুল, জিন্স-টি শার্ট, হাত ভরা ব্রেসলেট; পড়ালেখা কম, আড্ডাবাজী বেশী। আজ স্টেডিয়ামে খেলা তো কাল কোনখানে কনসার্ট; তার পরের দিন হয়তো চলে গেলাম কোন দোস্তের সাথে তার গ্রামের বাড়ী বেড়াতে। সংক্ষেপে খাও-পিয়ো-মৌজ কারো। কিন্তু ঐদিনের সেই ধাক্কা আমার লাইফ স্টাইলে সজোরে একটা ধাক্কা দেয়। আমি বদলে যেতে থাকি একটু একটু করে।
২০১৩’তে এসে আজ আমার প্যান্ট গোড়ালির উপর ফোল্ড করা থাকে, সাথে সাদামাটা পাঞ্জাবী। আমার এমডি স্যার একটু অন্য ধাঁচের মানুষ। তার কাছে কাজ আর মেধাটাই মুখ্য। ফলে আমার ড্রেসআপ নিয়ে তিনি কোন কমপ্লেইন করেন নাই, আগের দুটো যবে যা খুব বেশী ফেইস করতে হয়েছে। এমন নয় যে আমি ফরম্যাল অফিশিয়াল ড্রেস পড়ি না, কিন্তু আমি এই ড্রেসেই কমফোর্ট ফিল করি। এই কোম্পানিতে জয়েন করার সময় এমডি স্যারকে ব্যাপারটা বলতেই উনি নির্ভয় দিয়ে বলেছিলেন, ‘আপনি যে পোষাকে সাচ্ছন্দ বোধ করেন, তাই পড়ে অফিস করবেন। আমার দিক থেকে কোন অবজেকশন নেই’।
তো জয়েন করার পরপরই একটা বেসরকারি ব্যাংকের সাথে দশ কোটি টাকার একটা লোণ প্রসেসিং দিয়ে আমার কাজ শুরু হয়। লোণ প্রোফাইল তৈরি থেকে শুরু করে সিআইবি রিপোর্ট পর্যন্ত সব কাজ আমি নিজেই করতে থাকি। প্রায় দিনই ব্যাংকে যাই, লোণের প্রসেসিং রিকয়ারমেণ্ট এর জন্য নানান ডকুমেন্টস নিয়ে, কখনো কোন ম্যাটার ক্লারিফিকেশনের জন্য। তো ব্যাংকের পক্ষ থেকে একজন এক্সিকিউতিভ অফিসার আমার সাথে ডিল করতো শুরু থেকেই। ফলে সরাসরি প্রথম দিকে ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের সাথে আমার কাজ করতে হয় নাই, আর আমি নিজেও আগ বাড়িয়ে গিয়ে পরিচিত হই নাই। কেননা ম্যানেজারের সাথে ইনিশিয়াল ডিলটা এমডি স্যার নিজে করেছেন।
তো যাই হোক, ফাইন্যালি একসময় কিছু কিছু কাজে আমাকে ম্যানেজারের কাছে যেতে হয়েছে, বিভিন্ন রিপোর্ট আর ডকুমেন্ট নিয়ে। আমি আগেই বলেছি আমি নিজে সব কাজ করতে পছন্দ করি, ফলে বড় কাজ – ছোট কাজ বলে কিছু মাথায় থাকে না। ফলে এমনও হয়েছে আমি একটা ডকুমেন্ট হ্যান্ড ওভার করতে গিয়ে ম্যানেজারের রুমের বাইরে আধঘণ্টা অপেক্ষা করেছি, কখনো তার রুমে গিয়ে পাঁচ-দশ মিনিট দাঁড়িয়ে থেকেছি... উনি তখন মহাব্যাস্ত ব্যাক্তিগত ফোনালাপে। হয়ত আমারই ভুল, কিন্তু একটা মানুষকে দশ মিনিট দাঁড় করিয়ে না রেখে একটু বসতে বলার ভদ্রতাটুকু তো দেখাতে পারতেন। যাই হোক, পরে জেনেছি উনি আমাকে আমাদের অফিসের পিয়ন ভেবেছিলেন । পিয়ন হলামই না হয়, কিন্তু মানুষতো... মানুষ হিসেবে কি এতটুকু সৌজন্যতা দেখানো যায় না?
লোণ হেড অফিস থেকে স্যাংশান হয়ে আসার পর এমডি স্যার আমাকে নিয়ে ব্যাংকে গেলেন, সাথে কিছু উপঢৌকন , যাদের অভিজ্ঞতা আছে তারা জানেন, এটা এক প্রকার অলিখিত সৌজন্যতা। সেদিন যখন এমডি স্যার কথা প্রসঙ্গে আমায় দেখিয়ে বললেন, ‘উনি আমার ফাইন্যান্সের হেড হিসেবে দায়িত্ব নেয়াতেই এতো দ্রুত সব করতে পেরেছি...’, ম্যানেজার ভদ্রলোক বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হলেন যেন, মুখে একটা শুকনো হাসি দিয়ে হাত বাড়িয়ে দিলেন হ্যান্ডশেকের জন্য। আমি হাত মিলিয়ে আমার ভিজিটিং কার্ডখানা হাতে ধরিয়ে দিলাম উনার। কার্ডে চোখ বুলিয়ে উনি কেমন গম্ভীর হয়ে গেলেন, কিন্তু তা অতি অল্পসময়ের জন্যই। মুহূর্তেই সপ্রতিভ হয়ে ইন্টারকমে পিয়নকে কফি দিতে বললেন তিনজনরে জন্য। আমার তখন একযুগ আগের সেই ঘটনা মনে পরে গেল, মনে পড়লো সেই আঙ্কেলের কথা। আর সাথে মনে মনে নিজেকে অসংখ্যবার বলা কথাটি আবার বললাম, ‘Never Underestimate Anybody’
(ঘটনাটি আমার খুব কাছের এক বন্ধুর জীবন থেকে নেয়া)
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া। আসলেই, সেই কোন আদ্যিকালে শেখ সাদী সাহেব যা বলে গেছে আজও তা সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে রয়ে গেছে।
ভালো থাকবেন।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
যমুনার চোরাবালি বলেছেন: মজা পেয়েছি লিখাটি পড়ে। শুভেচ্ছা।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই মজার ছিল ঘটনাটা। কিন্তু এই মজার মাঝেই শেখার অনেক কিছু থেকে যায়।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭
সুমন জেবা বলেছেন: ব্লগে আমি একেবারে নতুন না হলেও খুব বেশি পুরোনো না অবশ্যই..
খুব একটা লিখতেও পারিনা । তবে পড়ি ,পড়তে চেষ্টা করি নিয়মিত ।
আজ যখন আপনার "জীবন থেকে নেয়া একগুচ্ছ প্রেরণার গল্প" সিরিজে চোখ পড়ল পড়ে নিলাম এক নিঃশ্বাসে আর বাকি গুলি ত অবশ্যই তুলে রেখেছি একে একে পড়ব বলে ।
খুউব সুন্দর লিখেন আপনি । "শুভ কামনা" আপনার জন্য ..
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এতো সুন্দর কমেন্ট পড়ে মন ভরে গেল। ব্লগে নতুন-পুরাতন ইস্যুটা খুব বেশী গুরুত্বপূর্ণ মনে করি না। আমিতো নিজেক এখনো একেবারে নতুন মনে করি ব্লগে। ভয়ে ভয়ে অচেনা কারো পোষ্টে কমেন্ট করি। চেনা বলতে বুঝাতে চেয়েছি যাদের সাথে নিয়মিত ইন্টারেকশন হয়।
আমি আসলে ব্লগ রোগে আক্রান্ত, তাই যা মন চায় লিখতে থাকি। পারলে রোজ একটা করে পোস্ট দেই।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগলো। পুরো সিরিজ পড়ে দেখতে পারেন, সব কয়টি সত্য ঘটনা অবলম্বনে লেখা। আমার খুব কাছ থেকে দেখা মানুষগুলোর জীবন থেকে নেয়া। সামনেও দেখা হবে পোষ্টে পোষ্টে আশা করি।
শেষের কমপ্লিমেণ্টে লজ্জা পাইছি
আপনার প্রতিও শুভকামনা রইল।
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৭
মুদ্দাকির বলেছেন:
সুন্দর লেখা , বস !! আসলেই ৭ নম্বর বাসে কে ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার আশা করে?? কিন্তু বস্তব হচ্ছে ৭ কেন্ ৩ নম্বর বাসেও সব জাতের মানুষ উঠেন!! অন্তত ঢাকা শহরে কাপড় দিয়ে মানুষ জাজ করা সম্ভব না আর উচিৎও না!!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বস!!!
আসলেই আপনার কথা সত্য। আমি লোকাল বাসে ঝুলন্ত অবস্থায় চার্টার্ড একাউণ্টেণ্টকে পর্যন্ত যাতায়াত করতে দেখেছি।
অন্তত ঢাকা শহরে কাপড় দিয়ে মানুষ জাজ করা সম্ভব না আর উচিৎও না!!
সম্পূর্ণ সহমত। ভালো থাকবেন।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চার্টার্ড একাউণ্টেণ্ট ভদ্রলোক একটা কোম্পানির জিএম ছিলেন। হয়ত সেদিন তার গাড়ী নষ্ট ছিল। বাট ঘটনা সত্য।
৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: চমৎকার শিক্ষণীয় একটি পোষ্ট। আপনি যেমন পরিস্থিতিতে পড়ে সেকথা মনে রেখে শিখেছেন, অনেকেই সেভাবে শিখতে চায় না। পরক্ষনেই ভুলে যায়। আজকেরটা পড়লাম। বাকিটা পড়ার জন্য প্রিয়তে রাখলাম।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রবাসী ভাবুক। আসলে এই সিরিজের এই লেখাটা প্রথম পুরুষে লিখলাম। ফলে অনেকে কনফিউজড যে, আসলে ঘটনাটা বোধহয় আমার নিজের জীবনের। সকল পাঠকের জন্য এটা ধাঁধাঁ হয়েই থাকুক না হয়। যদি কেউ মনে করে এটা বোকা মানুষের নিজের জীবনের গল্প, তবে তাতে এই বোকা মানুষের কোন আপত্তি নেই।
সিরিজের বাকী পুরানো লেখাগুলোর প্রতি আগ্রহ দেখে ভালো লাগলো। শুভকামনা জানবেন।
৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: কাউকে আন্ডারএস্টিমেট করোনা, লেখার ম্যাসেজটা ভালো লেগেছে ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাই। এই সিরিজের প্রথম গল্পের প্রথম কমেন্ট কিন্তু আপনার ছিল। আজও ভুলি নাই, আমার মনে আছে। সে পর্বে একটা অনুবাদ কবিতা ছিল। আজ আপনাকে উৎসর্গ করে নীচে পৃথক কমেন্ট করে বাকীদের জন্য দিয়ে যাই।
আপনাকে আমার ব্লগে মিস করি... আই রিয়েলি মিন ইট...
ভালো থাকবেন, অনেক ভালো। এই কামনাই রইল...
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০১
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল লাগল ভাই।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই শেরজা তপন। শুভেচ্ছা রইল।
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
আমিনুর রহমান বলেছেন:
দারুন একটা ম্যাসেজ !
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমিনুর রহমান ভাই। অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ৪র্থ ভালোলাগা ভ্রাতা +
সমুদ্রের পৃষ্ঠতল থেকে কি দেখা যায় সমুদ্রের তলদেশে কতো রত্নভাণ্ডার
ভালো থাকবেন সবসময়
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা অপূর্ণ ।
সমুদ্রের পৃষ্ঠতল থেকে কি দেখা যায় সমুদ্রের তলদেশে কতো রত্নভাণ্ডার লাইনটুকুতে +++ দিলাম।
তবে সেই রত্নভাণ্ডার পরখ করার জুহুরি সব রত্নের ভাগ্যে জোটে না যে ভাই। কিছু কিছু রত্ন অযত্নে, অবহেলায় পড়ে রয় লোক চক্ষুর আড়ালে।
আপনিও ভালো থাকুন এই কামনায়....
১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
শুভ্র গাঙচিল বলেছেন: অনেক কিছু শিখতে পারলাম। ধন্যবাদ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে তেমন কিছু শেখানোর উদ্দেশ্যে লেখা নয়, তারপরও কিছু মেসেজ চলে এসেছে। আপনার ভালো লাগা জেনে খুশী হলাম। মূলত এই গল্পটাই এই সিরিজের মৌলিক ভিত্তি। যদিও লিখলাম ০৬ নম্বর গল্প হিসেবে।
শুভকামনা জানবেন।
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪২
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার একটি লেখা পড়লাম। বর্ণনার সব জায়গায় নিজেকে বলে, শেষে বন্ধুর জীবন থেকে নেয়া-বুঝলাম না!!
লেখার চরিত্রটি কি অামার বন্ধু বোকা, নাকি তাঁর বন্ধুর??
যদি অাপনি হোন, তাহলে অাপনি অামার সিনিয়র। অামি ২০০২ সালে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র।
অামি নিয়মিত ৭নং বাসে যাতায়ত করি। বাধ্য হয়ে। ওখানে সব শ্রেণির মানুষ পাওয়া যায়। ৬ বছর ধরে, অামাকে দেখে অাজ পর্যন্ত কেউ শিক্ষক ভাবেনি। প্রথমে শুনে কিছুটা থো মেরে যায়।
ব্যাংকের জীবন+ অাপনার ব্যক্তিগত পরিবর্তনের কথা বেশ উৎসাহপ্রবন।
পোস্টের মাধ্যমে সকলকে দেয়া বক্তব্যটি বেশ গ্রহণযোগ্য।
+++
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গল্পটা কার, তা না হয় না বলাই থাক। মূলত প্রথম পুরুষে লেখায় এই বিপদে পড়েছি। এই সিরিজের কথা ভুলে গেছেন? গল্পটা যারই হোক ঘটনা পুরোটাই সত্য।
যদি কখনো হয়বা দেখা
তখন না হয় কইব কথা,
তুমি সুমন আর আমি বোকা
রইল মনে এই আশা।
মাস্টর মশাই, সেলাম জানবেন। কালকে থেকে সাত নম্বর বাসে "খোঁজ - দ্যা সার্চ" শুরু করে দিবো।
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭
ডি মুন বলেছেন: স্মৃতিচারণে মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
Never Underestimate Anybody
এমন সহজ সরল সাদাসিদে জীবন যাপন করতে পারাটা নিঃসন্দেহে একটা বড়ো ব্যাপার। সবাই পারে না।
ভালো থাকুন সবসময় বোকা মানুষ ভাই
পোস্টে প্লাস +++ প্রিয়তেও নিয়ে গেলাম
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডি মুন। এটা আসলে স্মৃতিচারণ নয়, এটা মূলত খুব কাছ থেকে দেখা, জীবনযুদ্ধে হারতে হারতে ঘুরে দাড়ানো মানুষদের সত্য গল্প নিয়ে লেখা একটা সিরিজ। আগের লেখাগুলো পড়লে বুঝতে পারবেন। গল্প ০১ হতে কোট করছি -
.......এই হল আমার “Never Underestimate Anybody” সিরিজের সুচনার ঘটনা। আমার জীবনের খুব কাঁছ থেকে দেখা কিছু Underestimated মানুষের গল্প আপনাদের শোনাবো এই সিরিজে এই আশা রাখি, যারা তাদের জীবনযুদ্ধে জয়ী হয়ে প্রমাণ করেছে চির সত্য একটি কথা “Never Underestimate Anybody”। পরের পর্বের দাওয়াত রইল।
ভালো থাকবেন প্রিয় ব্লগার
১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৯
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ লাগলো /
শেষের গল্পটার পেছনের মানুষটাকে স্রদ্ধা /
ভাল থাকবেন ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ০০৭ ভাই। শেষের গল্পটার পেছনের মানুষটার কাছে আপনার শ্রদ্ধা পৌঁছে দিয়েছি।
অশেষ শুভকামনা জানবেন।
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫০
আলম দীপ্র বলেছেন: কালকে পরীক্ষা ভাই ! তাই পর্যবেক্ষণে রাখলাম । পড়ে তারপর মতামত জানাব ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কালকে পরীক্ষা, আজকে ব্লগে কি?
বয়সে বড় হওয়ার দাবী নিয়ে বলছি, সস্তা জনপ্রিয়তায় গা ভাসিয়ে দিয়েন না। আগে ক্যারিয়ার, তারপর অন্যসব। আপনার লেখালেখি নিয়ে আপনার লেখাতেই বলে এসেছি।
পরীক্ষার জন্য শুভকামনা রইল।
১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অবজ্ঞার মূল্যায়ন
কখনো কাউকে অবজ্ঞা করোনা একচুল
কেননা সময়ের আবর্তনে প্রমাণিত হবে ভুল,
তুমি, কেন করতে যাও সদা বিচার আরেকজনায়
যখন নিয়ত তারা তোমায় অবাক করে,
যায়না হারিয়ে অবজ্ঞার ঝড়ে,
তারপরও তোমার কেন এই ধারনার
ভ্রান্ত যাতনা বয়ে বেড়াও চিরকাল।
দুর্বল যারা তোমার চোখে
কেন তুমি তাদের আরও দুর্বল করতে
ছুঁড়ে দাও তোমার অবজ্ঞার তীর,
এই দুর্বলেরা একদিন শক্তি সঞ্চিত করে
তোমার মুখোমুখি দাঁড়াবে ঘুরে,
যদি তারা প্রতিশোধই নিতে চায়
তোমার থেকে, জীবনের কোন ভিন্ন মোড়ে।
তাই তোমার ভ্রান্ত ধারণায় বিশ্বাস রেখোনা
অন্যকে করতে যেওনা বিচার তোমার মরীচিকার আয়নায়,
কভু কাউকে অবজ্ঞা কোরোনা বন্ধু
কারণ, পুস্তক চেনা যায়না তার মলাটের গহনায়।
(এটি একটি অনুবাদ কবিতা, মূল কবিতাটি নীচে দেয়া হোল।)
=======================
Do Not Underestimate People
By - Annekoma
Do not underestimate people,
They will prove you wrong.
Do not judge others,
They will shock you.
Do not put faith in your own assumptions,
They are not always correct.
Do not judge and bully others when they are weak,
The bully never remains in power,
The weaklings grow strong,
And if you have done them wrong,
They will exact their revenge,
When the tables turn.
Never put faith in your own assumptions.
Never judge others.
Never underestimate people.
And never, ever judge a book by its cover.
=======================
১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩০
আবু শাকিল বলেছেন: আমিও শিক্ষা পেলাম-
"নেভার আন্ডার এসটিমেট এনিবডি।এরপর থেকে একটা রিকশাওয়ালা দেখলে, এমন কি ভিক্ষুক দেখলেও মনে হত এর পেছনে না জানি কোন সত্ত্বা লুকিয়ে আছে।"
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় আবু শাকিল। সবসময়ের মত সাথে থাকার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৪২
তিথীডোর বলেছেন: খুব ভালো লাগলো,very deep and thoughtful realozation!.লিখে যান Sponteniously, please!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তিথীডোর আপনার অনুপ্রেরণাদায়ী মন্তব্যের জন্য।
১৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:১৭
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ‘Never Underestimate Anybody’
শিক্ষণীয় অভিজ্ঞতা। ভালো লাগল।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় প্রবাসী পাঠক।
শুভকামনা নিরন্তর।
১৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:০১
ক্যপ্রিসিয়াস বলেছেন: নেভার আন্ডার এসটিমেট এনিবডি।এরপর থেকে একটা রিকশাওয়ালা দেখলে, এমন কি ভিক্ষুক দেখলেও মনে হত এর পেছনে না জানি কোন সত্ত্বা লুকিয়ে আছে। ++++
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় ক্যপ্রিসিয়াস। ভালোলাগা জানবেন আর অবশ্যই ভালো থাকবেন।
২০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: ‘Never Underestimate Anybody’---------- সহমত
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপা। ভালো থাকবনে।
২১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২২
মামুন রশিদ বলেছেন: ধন্যবাদ । সুন্দর সাবলীল অনুবাদ । ভালো থাকুন ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ কষ্ট করে আরেকটি কমেন্ট উপহার দেয়ার জন্য।
২২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১
স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: আপনার আমার লাইফ টাইম শিক্ষা দেখি একই বছর হয়েছে
২০০১ তখন আমি নবম শ্রেণীতে অধ্যয়নরত,একবার দাঁতে ব্যাথা নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেলাম আমার পাশে কালো গায়ের রঙ ,সাদা গেঞ্জি পরাতে বেশি ই কালো লাগছিল চিকন চাকন লম্বা এক ভাইয়া বসে।সেই ভাইয়া বেশ আন্তরিকতার সাথেই আমার বড় ভাইকে আমার হালচাল জিজ্ঞেস করছিল আমি ব্যাপক বিরক্ত-এই কাইল্লা পোলা এত কথা কয় কেন? তারপর কথার এক পর্যায় জানা গেল ওই ভাইয়াটা বুয়েটে পড়ে।আমি মনে মনে লজ্জিত হলাম।বাসায় এসে ভাইয়াকে বললাম কাউকে গায়ের রঙ আর পোশাক দিয়ে বিবেচনা করা ঠিক না তাইনা ভাইয়া? ভাইয়া হেসে দিল আমার কথায়।।সেইদিন আমার একটা রিয়ালাইজেশন আসছে কখন কোন মানুষক ছোট করে দেখা উচিত নয় কার ভেতর কি লুকায়িত থাকতে পারে আমরা অনেক সময় টা বুঝতে অক্ষম।
লেখনী ভাল লেগেছে,সুন্দর একটা ম্যাসেজ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা... কালো পোলা কালো বইলা কইরো না কেউ হেলা...
ভালো লাগলো আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করাটা।
আসলে কে কি করে, গায়ের রঙ কেমন এগুলোর চাইতে বড় জিনিষ হল প্রতিটা মানুষই একটা স্বতন্ত্র ব্যাক্তিত্ব। তাই সেই মানুষটাকে তার প্রাপ্য সম্মানটা দেয়া খুব জরুরী।
পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, অনেক ভালো থাকবেন।
২৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
জাফরুল মবীন বলেছেন: “ নেভার আন্ডার এসটিমেট এনিবডি।এরপর থেকে একটা রিকশাওয়ালা দেখলে, এমন কি ভিক্ষুক দেখলেও মনে হত এর পেছনে না জানি কোন সত্ত্বা লুকিয়ে আছে।”- অসাধারণ ম্যাসেজ!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ মবিন ভাই। ব্যাস্ততার মাঝেও আপনি মনে করে পোস্ট পড়ে কমেন্ট করে যান, এই ব্যাপারটা খুব ভালো লাগে। ভালো থাকুন সবসময়।
২৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪
সোহানী বলেছেন: দোস্ত বন্ধুর চমৎকার পোস্টটা এড়িয়ে গিয়েছিলাম... যাহোক দেরিতে হলে ও ফিরে এলাম...
আসলে ড্রেস কোড অনেকটা কর্মাশিয়াল কর্পোরেট কালচার, যেখানে পাবলিক ডিলিংস বেশী। আমরা যারা ডেভলাপিং সেক্টরে আছি তাদের জন্য এটা কোন মাথা ব্যাথার বিষয় নয়। আমার এক কলিগতো প্রায় হাফপ্যান্ট পড়ে আসে আর আমরা সারাদিন চেচাই... ওনার এই ঠ্যাং দেখতে মন চায় না। হাহাহাহা
আসলে ড্রেস কোড অনেকটা ব্রিটিশ অবদান। গতমাসে এক সেমিনারে বিশ্বের এক নামকরা ইকনমিস্ট এর দেখা পাইলাম.... প্রথমে তো ভাবছিলাম ওই মনে হয় টি সাপ্লাই দিব...হাহাহাহা
তারপরও আমি শেখ সাদির গল্পটায় বিশ্বাস করি। কারন আপনার ফার্স্ট ইম্প্রেশান তৈরী করবে পোসাক.........
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দোস্ত বন্ধুর চমৎকার পোস্টটা এড়িয়ে গিয়েছিলাম... যাহোক দেরিতে হলে ও ফিরে এলাম...
আপনার ফার্স্ট ইম্প্রেশান তৈরী করবে পোসাক.........
আমার ক্ষেত্রে কোন কিছুই ইম্প্রেশন তৈরী করে না, যেটা করে সেটার নাম ডিপ্রেশন
২৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬
কলমের কালি শেষ বলেছেন: Never Underestimate Anybody. So true. You never know who is what if you don't go with it.
লেখাটি পড়ে অনেক ভাল লাগলো । যারা অতিমাত্রায় দামি তারা তা বিন্দুমাত্রও প্রকাশ করে না । আর এইগুনটাই ওদেরকে দামী করে ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: Never Underestimate Anybody. So true. You never know who is what if you don't go with it. +++
সুন্দর মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা জানবেন।
২৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় ঢাকাবাসী।
২৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪
রিফাত ২০১০ বলেছেন: অসাধারন লাগলো।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিফাত। অনেকদিন পর, আছেন কেমন? আশা করি ভালো। ভালো থাকবেন সবসময়।
২৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪১
খাটাস বলেছেন: অসাধারণ বোকা ভাই। আগে ও এই সিরিজ পড়েছি। মুগ্ধ পাঠে নিজেকে বদলানোর চেষ্টা করছি। দোয়া করবেন।
আপনি ও অনেক ভাল থাকবেন। সিরিজ চলতেই থাকুক। ++++
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সহব্লগার, সবসময় সাথে থাকার জন্য। এই সিরিজ চলবে অবশ্যই। আসলে অনেকদিন এই সিরিজে লেখা নাই... তাই আবার শুরু করলাম।
শুভকামনা জানবেন।
২৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সুন্দর লেখা, ভাল লেগেছে। কাউকেই ছোট ভাবা উচিত নয়।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুম... কাউকেই ছোট করে দেখা উচিত না। অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৩০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
আলম দীপ্র বলেছেন: আরও আগেই পড়েছিলাম । মন্তব্য জানানো হয়নি ! ++++++++++++++++++++++++
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আলম দীপ্র সময় করে মন্তব্য করে যাওয়ার জন্য।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: ভাল অভিজ্ঞতা। তবে আমাদের দেশে পোষাক পরিচ্ছদ আর ভাল চেহারাকে ভাল দাম দেয়া হয়।