নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঈদ উৎসব, কোটি টাকা বাজেটের টেলিভিশন অনুষ্ঠানমালা এবং একটি গন্তব্যহীন যাত্রা।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫


স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে ঈদ উৎসবে যুক্ত হয়ে ধীরে ধীরে অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে টেলিভিশনে প্রচারিত ঈদ অনুষ্ঠানমালা। কিন্তু আশি-নব্বইয়ের দশকে একমাত্র বিটিভি ভিত্তিক ঈদে বিনোদনের নিমিত্তে নির্মিত অনুষ্ঠানমালায় যে আকর্ষণী ক্ষমতা ছিল, ছিল যে সন্মোহনী জাদুর খেলা; তা আজকের ২০/২২টি টেলিভিশন চ্যানেল মিলে কোটি কোটি টাকার বাজেট নিয়েও স্পর্শ করতে পারছে না। কিন্তু কেন? এই প্রশ্নটি এখন প্রতি ঈদের শেষেই আলোচ্য বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আজ থেকে দেড়-দুই দশক আগে, যখন প্রযুক্তিগত এতো উৎকর্ষতা ছিল না, ছিল না এতো সুযোগ-সুবিধা, এফডিসি’র ফ্লোরে সেট তৈরি করে নির্মিত হত অনুষ্ঠানমালা, তা কীভাবে দর্শক হৃদয় ছুঁয়ে যেত? অনেকে বলবেন, “তখন টিভি চ্যানেল ছিল একটা, তাই বাধ্য হয়ে যা দেখাতো তাই দেখতাম”। তর্কের খাতিরে কিছুটা না হয় সত্য বলে ধরে নিলাম। কিন্তু মান আর গুণগত বিচারে আজকের নির্মিত অনুষ্ঠানমালা কি আসলেই সেই সময়কার উচ্চতায় পৌঁছতে পারছে? উত্তর সর্বসম্মতিক্রমে একটাই আসবে, “না”।

আগে বিটিভি’র ঈদ অনুষ্ঠানমালায় খুব বেশী কিছু কি ছিল? আমজাদ হোসেন বা হুমায়ুন আহমেদ এর নাটক, ঈদ আনন্দমেলা, ঈদের বিশেষ সঙ্গীতানুষ্ঠান ছায়াছন্দ এইতো! কিন্তু কি অধীর আগ্রহে মানুষ এই অনুষ্ঠানগুলো দেখতো, কল্পনা করা যায়? আর আজকে এতো এতো চ্যানেল, সেখানে ৫-৮ দিন পর্যন্ত চলে ঈদের বিশেষ আয়োজন, কিন্তু রিমোট চেপে চেপে হাত ক্লান্ত, ক্লান্ত দুটি চোখ, তাও যদি মেলে তেমন কিছু! প্রতিটি চ্যানেলে কোটি টাকার ঘরে বাজেট রাখা হয় ঈদ অনুষ্ঠানমালা’র জন্য, কিন্তু ফলাফল কি? টিভি চ্যানেলের কর্তা ব্যাক্তিরা ভালো জানেন।

এবার ঈদের চতুর্থদিনে (যতদূর মনে পরে) ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনে একটা টকশো’তে উপস্থিত ছিলেন নাট্যকার, নির্মাতা, ‘মনপুরা’ চলচ্চিত্র খ্যাত গিয়াসউদ্দিন সেলিম, প্রবীণ অভিনেতা আবুল হায়াত এবং আরটিভি’র অনুষ্ঠান পরিচালনা বিভাগের নির্বাহী (নাম মনে পরছে না) তো এই টকশো’তে আরটিভি’র ঐ নির্বাহীর কথা হতে স্পষ্টতর হয়ে যে বিষয়টি ফুটে উঠলো, ভালো বাজেট বরাদ্দ থাকা সত্ত্বেও তারা ভালো মানের অনুষ্ঠান পাচ্ছেন না। কারণ, অন্তঃসার শুন্য, মেধাহীনে ভরে গেছে টিভি অনুষ্ঠান নির্মাণের ক্ষেত্রটি, যার প্রমাণ ঈদের সামগ্রিক অনুষ্ঠানমালা। ঈদ হচ্ছে দেশীয় চ্যানেলগুলোর জন্য সর্বাধিক টিআরপি প্রাপ্তির সময়, সেই সময়ের অনুষ্ঠানগুলো দেখলেই বুঝতে পারা যায়, কেন দর্শক দেশীয় চ্যানেল না দেখে বিদেশী চ্যানেলের প্রতি ঝুঁকছে।

প্রসঙ্গত বলে রাখি, বাংলাদেশে এখন দুই ধরনের চ্যানেল রয়েছে, সংবাদভিত্তিক এবং বিনোদনমূলক। কিন্তু সবাই জানি, এই বিনোদনমূলক চ্যানেলগুলো আদতে পরিণত হয়েছে সংবাদভিত্তিক চ্যানেলে। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় খবর, সাথে রয়েছে সার্বক্ষণিক স্ক্রলে নিউজ। এর ফাঁকে ফাঁকে যা দেখানো যায় আর কি...

প্রতি ঈদে সব বিনোদন চ্যানেলগুলোতে অনুষ্ঠানমালায় একটি অদৃশ্য সামঞ্জস্য থাকে। সকালবেলা বাংলা ছায়াছবি, দুপুরের খবরের পর টেলিফিল্ম, সন্ধ্যা’র পর হতে ধারাবাহিক নাটক, রাতে নাটক, এবং দশটার পর খবরের শেষে লাইভ স্টুডিও কনসার্ট। এবারো তার ব্যাতিক্রম ছিল না খুব একটা। এবার ঈদে কোথাও বেড়াতে না গিয়ে বসেছিলাম টেলিভিশন সেটের সামনে। রিমোট চেপে চেপে ঘুরেছি চ্যানেল থেকে চ্যানেলে। দুয়েকটি বাদে প্রায় সবকয়টি অনুষ্ঠানই হতাশ করেছে। আসুন কয়েকটি পর্যালোচনা করি।

ঈদের নাটক আর টেলিফিল্ম হল বর্তমানে ঈদের প্রধান অনুষ্ঠানমালা, এরপরেই রয়েছে লাইভ স্টুডিও কনসার্ট। যদিও এর বাইরে বলার মত আর কিছু দেখতে পাই নাই। নাটক আর টেলিফিল্ম দুটোতেই ভালো স্ক্রিপ্টের অভাব প্রকটভাবে চোখে পড়েছে। ইনডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের টকশো’তে আরটিভি’র নির্বাহী ভদ্রলোকও সেই কথাই বললেন। গিয়াসউদ্দিন সেলিম সাহেব যখন সরাসরি মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী’র ভাই-বেরাদার গ্রুপকে ব্যাঙ্গ করে কিছু কথা বললেন, ঠিক তখন আরটিভি’র ঐ ভদ্রলোক জায়গা মত হাত দিলেন। গিয়াসউদ্দিন সেলিমের মত সকল নাট্যকার এখন নিজেই পরিচালক, ভালো স্ক্রিপ্ট নিজের জন্য লিখে রেখে দিচ্ছেন, তখন রদ্দি মার্কা স্ক্রিপ্টে বাজার সয়লাবতো হবেই। সাগর জাহান, এজাজ মুন্না, সকাল আহমেদ, চয়নিকা চৌধুরী প্রমুখদের নাম ধরেই ভদ্রলোক বললেন, ঈদে সব চ্যানেল মিলে প্রায় তিনশত নাটক-টেলিফিল্ম নির্মাণ হয়েছে। দুই ঈদে প্রায় ছয়শত। চার/পাঁচ মাস সময়ে এই ছয়শত নির্মাণ কাজের জন্য ভালো মানসম্মত স্ক্রিপ্ট পেতে কমপক্ষে শ’খানেক নাট্যকারতো প্রয়োজন। কিন্তু আদতেই কি তা আছে?

প্রথম যখন প্যাকেজ নাটক নির্মাণ শুরু হল, তখন নির্মাতাদের বিজ্ঞাপন যোগাড় করে নাটক টেলিভিশনে জমা দিতে হত। কিন্তু নাটকের মান দিনদিন পড়তির দিকে থাকায়, একসময় টিভি চ্যানেলগুলো তাদের এয়ারটাইম কোম্পানিগুলোর কাছে বিক্রি করে নাটক কিনে নেয়া শুরু করে। অনেকটা বাধ্য হয়েই তাদের এটা করতে হয়, নাহলে ব্যাবসা করা যে দায় হয়ে যায়। তো ঈদে সেই এয়ার টাইমে মানসম্মত অনুষ্ঠান না পেলে তখন আর কি করা? যা হাতের কাছে পেলাম, তাই চালিয়ে দিলাম। এবারের ঈদের প্রতিটি নাটক বা টেলিফিল্মে স্ক্রিপ্ট দুর্বলতার পরপরই যে জিনিষটা চোখে পড়েছে তা হল নির্মাণে যত্নের অভাব। স্বল্পসময়ে, তাড়াহুড়ো করে যেনতেন একটা নির্মাণ করতে পারলেই বাঁচা যায়, এমন একটা ভাব। অনেক সিনিয়র শক্তিশালী অভিনেতা/অভিনেত্রীদের পর্যন্ত অভিনয় দেখে অবাক হয়েছি, আমার মত একজন সাধারন দর্শকের চোখেও ঐ দুর্বলতাটুকু প্রকট হয়ে ধরা দিয়েছে। আরেকটা বিষয়, বেশীরভাগ নাটক বা টেলিফিল্মে’র কাহিনীতে পরকীয়া, অবৈধ সম্পর্ক এই বিষয়টা উপজীব্য ছিল, প্রশ্ন হল এগুলো সমাজে কিসের লক্ষণ বলে ধরে নেয়া যায়?

এবার ঈদে যে নাটক বা টেলিফিল্ম সবচেয়ে সেরা ছিল, তা নিয়ে কিছু বলবো না, সেটা নিয়ে আলাদা একটা লেখা লিখবো খুব শীঘ্রই। ভালো কিছু নাটক বা টেলিফিল্মের কথা বলতে গেলে যে নামগুলো মনে পড়ছেঃ তাহসান অভিনীত তিনটি নাটক “হি এন্ড শী”, “লাভ এন্ড ওয়ার” এবং “রিটার্ন”, ইরেশ যাকের এবং সুমাইয়া শিমু অভিনীত “সাদাকালো”, মিথিলা এবং জন (ব্যান্ড ব্ল্যাক এর ভোকালিস্ট) অভিনীত “এংরি স্টোরি”, তারিন-পার্থ বড়ুয়ার “অপরাহ্ণ” এবং “তাহার কাছে, তার কাছে”, জিটিভি’তে প্রচারিত তারিক আনাম খান এবং সুবর্ণা মুস্তাফা অভিনীত একটি নাটক(গাজী টেলিভিশন) যেখানে তারিক আনামের ছেলের বান্ধবী তারিক আনামের প্রেমে পড়ে (পুরাই লুল, বাট নাইস মেকিং); মানবিক আবেদন নিয়ে মাহমুদ দিদারের রচনা ও পরিচালনায় ‘মেঘবতীর জন্যে’; নারী স্বাধীনতা নিয়ে ভিন্নধর্মী নাটক ‘সাধারণ জ্ঞান’, পলাশ মাহবুবের লেখায় এটি পরিচালনা করেছেন হাসান মোরশেদ। এর বাইরেও কিছু নাটক হয়ত ছিল কিন্তু আমার ভাল লাগে নাই অথবা দেখা হয় নাই। ছিল ক্যান্সার রোগী নিয়ে ছোট্ট প্লটে মিষ্টি নির্মাণ, মিশু এবং চিত্র নায়িকা মৌসুমি অভিনীত একটা নাটক, নাম মনে পড়ছে না।

ধারাবাহিক নাটকগুলো সবকয়টা ছিল বিরক্তি উদ্রেকের জন্য যথেষ্ট। “সিকান্দার বক্স বান্দরবান” নাটকে রাঙ্গামাটির ঝুলন্ত সেতু চলে আসলো, পুরাই লুলরে ভাই। নানান ভাঁড়ামো নিয়ে নানান ধারাবাহিক, কোনটা রেখে কোনটা বলি? আরেকটা বিষয়, সেই একবার ‘আরমান ভাই’ নাটক হিট হল, এরপর প্রতি ঈদে ঢাকাইয়া ভাষায় নাটক নির্মাণ করতে হবেই। এবার ছিল বিপাশা হায়াত এবং আবুল কালাম আজাদ অভিনীত ‘আজমেরি বেগম’। কনসেপ্ট আর স্ক্রিপ্টের দৈন্য’র সাথে ম্যাগির দুই মিনিটে নুডুলস তৈরির মত নির্মাণে পুরো লগ্নিকৃত অর্থই জলে গেছে বেশীরভাগ নির্মাণে। কিছু কিছু আবার ব্যাতিক্রম আছে, ভালো স্ক্রিপ্ট পেয়েও ব্যর্থ নির্মাণ।

সিনেমার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল চ্যানেল আই’য়ে বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের উপন্যাস অবলম্বনে নায়ক রাজ রাজ্জাকের ‘আয়না কাহিনী’। আলোচিত টকশো ‘ফেস টু ফেস – অনন্ত জলিল’, সপ্তাহব্যাপী আয়োজন পুরাই ফ্লপ, তবে মজা পাইছি যেদিন ফরিদুর রেজা সাগর আর আনিসুল হক গেস্ট ছিল, সেদিনের’টায়। লাইভ কনসার্ট প্রথম যখন ২০০৭ সালে ইটিভি চালু করল, খুব ভালো লেগেছিল। কিন্তু লেবু বেশী কচকালে তিতা হয়ে যায়, এখন হয়েছে তাই। কলকাতার ব্যান্ড দল এনেও দর্শক পাচ্ছে না। লাইভ কনসার্ট নিয়ে মজার কথা বলি, ঈদের পঞ্চম দিন যতদূর মনে পড়ে, হেমন্ত মুখোপাধ্যায় আর সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় এর গান নিয়ে দুপুরের লাইভ অনুষ্ঠান দেশ টিভি’তে। শিল্পি ঝুমা খন্দকার বারবার ভুল সুরে, বিকৃত সুরে গেয়ে চলেছেন গানগুলো, এমন সময় প্রবাস হতে এক দর্শকের ফোন, একটু ভুমিকা করে মুখের উপর এই সত্য কথা বলা শুরু করতেই প্রডিউসার ফোন লাইন কেটে দিয়ে শিল্পীকে উদ্ধার করলেন। এছাড়া অপি করিমের উপস্থাপনায় সঙ্গীত শিল্পী মমতাজের সাক্ষাৎকার, শিল্পী দম্পতি রুনা লায়লা এবং আলমগীরের সাক্ষাৎকার ভালো ছিল। ছিল মুনমুনের উপস্থাপনায় ফারুকী-তিশা দম্পতি এবং সাকিব-আল হাসান ও তার স্ত্রী’র সাক্ষাৎকার মোটামুটি মানের। আর মাছরাঙ্গা চ্যানেলে প্রচারিত মুস্তফা মনোয়ার এর পাপেট শো প্রশংসার দাবী রাখে।

এই যে এতোগুলো অনুষ্ঠানের কথা বললাম, কোনটাই কিন্তু এ-প্লাস ছিল না, তারপরও এগুলো মন্দের ভালো। প্রতি ঈদে কয়েক কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মিত অনুষ্ঠান যখন দর্শক টানতে ব্যর্থ হয়, তখন সাধারন সময়ে কীভাবে দর্শক আশা করা যায় দেশীয় চ্যানেলগুলোতে? আর তখন কোরাস গাওয়া কি উচিত, বিজাতীয় সংস্কৃতিতে ভরে গেল দেশ বলে? উন্মুক্ত তথ্যপ্রবাহের যুগে আপনি কি দর্শক ধরে রাখতে পারবেন দেশীয় গণ্ডিতে এসব ছাইপাশ নির্মাণ করে? এগুলো থেকে উত্তরনের পথ সংশ্লিষ্টদের ভাবতে হবে, আমরা দর্শক হিসেবে অপেক্ষায় রইলাম ভালো কিছুর আশায়। আশা করি আমার লেখার শিরোনাম মিথ্যা প্রমানিত হবে অদূর ভবিষ্যতেই।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

জনাব মাহাবুব বলেছেন: আপনি গণহারে শুধু ফ্লপ ফ্লপই বলে গেলেন।

বাংলাদেশের নাটকের মান আগে যেমন উন্নত ছিল তেমনি বর্তমানেও আছে। হাজার হাজার নাটকের ভিড়ে ২/১টি বাজে হতেই পারে তাতে অধিকাংশ নাটককে দোষারোপ করা যায় না।

বর্তমানের মত অতীতেও বিটিভিতে কিছু বস্তাপচা নাটক তৈরী হতো, এখনও হচ্ছে।
আমি যে কয়টা নাটক দেখেছি তার অধিকাংশই ভালো মানের গল্প এবং নির্মাণশৈলী ছিল অসাধারণ।

চ্যানেল আই'য়ের বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান ‍"কৃষকের ঈদ আনন্দ" সেইরকম জনপ্রিয় একটি অনুষ্ঠান। আমি দেখেছি গ্রামের মানুষ এই অনুষ্ঠানটি দেখার জন্য অধীর আগ্রহ নিয়ে বসে থাকে।

আপনার পোষ্ট ভালো লাগলো কিন্তু পজেটিভ থেকে নেগেটিভই বেশি প্রাধান্য পেয়েছে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জনাব মাহাবুব আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জনহ্য। আমি কিন্তু গণহারে শুধু ফ্লপ ফ্লপই বলে যাই নাই। প্রায় পনেরোটি নাটক-টেলিফিল্মের উল্লেখ করেছি। এবং শতাধিক নির্মাণ হতে যদি ১০/১৫টির বেশী মানত্তীর্ণ না পাওয়া যায়, তখন কি বলবো? আর এমনটা কিন্তু আমি শুধু বলছি না, বলছে টেলিভিশন এর সাথে সংশ্লিষ্ট লোকজন পর্যন্ত। আর হ্যাঁ, বাংলাদেশের নাটক সবসময়ই একটি নি্দিষ্ট উচ্চতায় ছিল, আছে, থাকবে। কিন্তু গণহারে অল্প সময়ে অদক্ষ নির্মাণ ভালো কিছু দিতে পারে না। আর সবশেষে আমার ব্যাক্তিগত ভালোলাগা আর না লাগা থেকে লেখাটি লেখা, তাই এটা ব্যাক্তিগত এনালাইসিস ছাড়া আর কিছু নয়। তবে ভালো কিছু নাটকের নাম বলে গেলে ডাউনলোড করে দেখা যেত।

আবারো ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন কষ্ট করে পোস্টখানা পড়া এবং মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।

২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: হাহাকার করে কোন লাভ নাই, মেনে নিন, মঙ্গল হবে।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে হাহাকার বা ক্ষোভ নয়, খারাপ লাগে অর্থের অপচয় দেখে। দেশে মেধার অভাব নীই, কিন্তু মেধাবী'রা সুযোগ পায় না, আর পেলেও মেধার অপব্যবহার ছাড়া কিছু হয় না। এই ঈদে ইফতেখার আহমেদ ফাহমি "আমার একটি কুকুর আছে" নামক নাটক বানালেন, যেখানে মূল কাহিনী ঈদের জন্য নির্মিতব্য নাটকের শুটিং এর ফুটেজ সম্বলিত এসডি কার্ড নায়িকার কুকুর খেয়ে ফেলেছে। ফাহমি'র মত পরিচালক কি এর চেয়ে ভালো কোন স্ক্রিপ্ট পেলেন না?

"ভ্যালু এড" বলে একটা টার্ম আছে মডার্ন বিজনেস সাইন্সে, এসব দেখলে মনে হয় কি ভ্যালু এড করতে সক্ষম হল এই নির্মাণটি?

অনেক ধন্যবাদ ইমতিয়াজ ১৩, শুভকামনা রইল।

৩| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৩

আবু শাকিল বলেছেন: ভাল জিনিস সামনে তুলে এনেছেন।

সমালোচনা হোক।আশা করি ভাল কিছু তৈরি হবে।

ধন্যবাদ ভ্রাতা :)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই। সমালোচনা থেকে যদি ভাল কিছু তৈরি হয়, তবে সমালোচনা হোক। :) :) :)

ভালো থাকুন সবসময়।

৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল বিষয় এনেছেন। উপরে জনাব মাহবুব বলেছেন আমিও বলছি আগে দুএকটা নাটক হতো যা ঘন্টাকানেকের মধ্যে শেষ হতো এখন শত শত নাটক যার একেকখান দেখতে ঝাড়া তিন ঘন্টা! তবু মান ভাল। দেখব কখন? যাক সমালোচনা হোক।

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি এই ঈদের পুরো সপ্তাহ টিভি দেখে কাটালাম। সত্যি বলছি, বর্তমানের এভেইলেবল রিসোর্স এর তুলনায় স্ক্রিপ্ট, অভিনয় আর নির্মাণ মানসম্মত মনে হয় কম। তবে ভালো কিছু কাজ অবশ্যই হয়, আর সেগুলো প্রমান করে আমাদের নাটকের শক্তিশালী অবস্থানকে। কিন্তু এই সংখ্যা বাড়াতে হবে, শুধু ভালো নির্মাণ হলেই হবে না, নাটকের মুল হল গল্প, কাহিনী। তা যদি মজবুত না হয়, যত ভালো নির্মাণশৈলী প্রদর্শন হোক না কেন, তা অবে অন্তঃসার শূন্য।

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়।

৫| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪১

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১ম ভালোলাগা ভ্রাতা +++++++++++

পোষ্টে সহমত ।

তাহসানের লুতুপুতু নাটক/টেলিফিল্ম ভালো লাগে নাই একটাও । একটা নাটক ভালো লেগেছিল , নাম মনে নেই এই মুহূর্তে । তবে মেয়েটা কয়েকটা টোনে কথা বলতে পারত ।

অনন্তের ঐ শো , যেটাতে সাগর ( ছাগল ) আর শ্রদ্ধেয় আনিসুল হক ছিলেন , দেখেছি । টিভি চ্যানেলরা কেন ক্যাবেল অপারেটরদের কাছ থেকে টাকা নেয় না , সেটা নিয়ে সাগর যথেষ্ট ঘোলাটে উত্তর দিয়েছিলেন ! অদ্ভুত !

সেকান্দার বক্স আর আরমান ভাই , পুরাই ফালতু !

দুই একটা ভালো কাজ হয় , তবে তা নিতান্তই নগণ্য । মৌলিক কাহিনীর অভাব , বাজে অভিনয় , ফালতু নির্দেশনা আর সস্তা বাজেট , সংক্ষেপে এইই মূল কারণ ।

ভালো থাকবেন অনেক :)

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা, ঠিক বলেছেন, মৌলিক কাহিনীর অভাব , বাজে অভিনয় , ফালতু নির্দেশনা আর সস্তা বাজেট , সংক্ষেপে এইই মূল কারণ ।

কষ্ট হয় এই আনপ্রোডাক্টিভ সেক্টরে বিশাল বিনিয়োগ দেখে। বেশীরভাগই কোন ভ্যালু এড করতে পারে না। মজার ব্যাপার হাস্যরস আর ভাঁড়ামি'র মধ্যে যে সুক্ষ্ম ব্যবধান আছে তা এরা ভুলে যায়। শুধু ভুলেই যায় না, বরং পার্থক্যটা সুক্ষ্ম থেকে স্থুল পর্যায়ে নিয়ে যায়।

পাঠ, মন্তব্য এবং প্রথম ভালোলাগায় কৃতজ্ঞতা রইল। ভালো থাকা হোক সবসময়।

৬| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২১

এম এম করিম বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। পুরোপুরি সহমত।

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: মৌলিক কাহিনীর অভাব , বাজে অভিনয় , ফালতু নির্দেশনা আর সস্তা বাজেট , সংক্ষেপে এইই মূল কারণ ।

আগে ঈদে নাটক/সিনেমা দেখতাম, গত ৫ বছর ধরে পুরোপুরি বন্ধ। মনে হচ্ছে নিজে বানিয়েই দেখতে হবে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এম এম করিম। তবে মাঝে মাঝে খুব ভালো কিছু নির্মাণ কিন্তু দেখা যায়। যেমন গত রোজার ঈদে প্রচারিত "ছিন্ন"টেলিফিল্মটি, এটা নিয়ে একটা পোস্টও দিয়েছিলামঃ টেলিফ্লিম "ছিন্ন" – বৈরী আবহাওায় অসাধারণ একটি নির্মাণ আগে পত্রিকার পাতায়্ রিভিউ বেরুতো, এখন তাও চোখে পরে না।

ভালো থাকুন সবসময়।

৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৫০

কলমের কালি শেষ বলেছেন: আমিও অনেক হতাশ এইসব ছাইগাঁদা দেখে । ব্যতিক্রমী নির্মানশৈলীর কিছুই নাই । চিন্তা করে দেখলাম এইসব কাহিনীর নাটক টেলিফিল্ম এর থেকে আমার মাথায় যেইসকল কাহিনী খেলা করে তা অনেক বেটার । :( :(

ভাল বিষয় নিয়ে লিখেছেন । :)

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৫০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কলমের কালি শেষ বলেছেন: চিন্তা করে দেখলাম এইসব কাহিনীর নাটক টেলিফিল্ম এর থেকে আমার মাথায় যেইসকল কাহিনী খেলা করে তা অনেক বেটার । ;) আমিও তাই বলি.... সামু ব্লগের মাসিক গল্প সঙ্কলন হতে গল্প নিয়ে ভালো ভালো নাটক নির্মাণ সম্ভব.... আই রিয়েলি মিন ইট।

অনেক ভালো থাকুন।

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৫

আমিনুর রহমান বলেছেন:




এতো কিছুর পর হয়ত দেখতাম, কিন্তু এডের যন্ত্রনায় এড দেয়ার আগে কাহিনীই ভুলে যেতে হয়। মিউজিক্যাল প্রোগাম ছাড়া কিছুই দেখি নাই :/


আমাগো আগের বিটিভিই ভালো ছিলো :(

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিতো এড পর্যন্ত দেখতে রাজী ছিলাম, যদি সেগুলো জাতের এড হতো... এড নিয়ে আগের পোস্টে লিখেছিলাম... প্রিন্টেড এবং ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন - ETHICS!!! আর মিথ্যার বেসাতী এবং নির্লজ্জ প্রদর্শন।

আসলে প্রয়োজনের বেশী কোন কিছুই ভালো না। আমাদের দেশে চ্যানেল হইছে এতো বেশী যে, এখন আর কোয়ালিটি নিয়ে কেউ চিন্তা করে না।

পোস্টে আপনাকে পেলে ভালো লাগে। আন্তরিক ভালোলাগা জানবেন। শুভকামনা নিরন্তর।

৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৩১

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: প্রয়োজনের চেয়ে টিভি চ্যানেলের আধিক্য এর অন্যতম কারণ। ব্যাঙের ছাতার মত যেভাবে টিভি চ্যানেল গড়ে উঠেছে সেই হারে ভালো লেখক, নির্মাতা তৈরি হয় নি। বাংলাদেশে এখন সম্ভবত ৩০ টির বেশি টিভি চ্যানেল। প্রতিদিন যদি একটি করেও নাটক প্রচার করতে হয় তাহলে ৩০ টি নাটক প্রয়োজন হবে। কিন্তু এই ৩০ টি নাটক লেখা আর নির্মাণ করার মত দক্ষ লোক কোথায়? তাই যেন তেন করে বানানো অনুষ্ঠানগুলোই প্রচার করছে চ্যানেলগুলো।

আর আমাদের অভ্যাস লেবু চিপরে তিতা না করা পর্যন্ত আর রক্ষা নেই। কোন একটা নাটক একবার একটু হিট হলেই তার সিকুয়াল অনন্ত কাল পর্যন্ত চলতেই থাকবে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে টেলিভিশন যে একটা ইন্ডাস্ট্রি এবং এটা এগিয়ে নিতে দক্ষ এবং সাথে মননশীল লোকবল প্রয়োজন তা ভুলতে বসেছে সংশ্লিষ্ট লোকজন। আর বিজ্ঞাপন ছাড়া অনুষ্ঠান নির্মাণ বা প্রচার, কোনটাই যেহেতু সম্ভব না, তাই ভালো বিজ্ঞাপন নির্মাণ এবং তা রয়েসয়ে প্রচার বুদ্ধিমানের কাজ। এই ঈদে এয়ারটেল এর বন্ধু চাই এবং রবি'র হাঁস আনতে বললে বাঁশ নিয়ে আস... বিজ্ঞাপন দুটো শুনতে শুনতে কান পঁচে গেছে রে ভাই। তবে কয়েকটি চ্যানেলে "বিরতিহীন নাটক" ছিল, মজার ব্যাপার ঐ নাটকগুলোই মূলত ভালো ছিল।

পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক, ভালো থাকবেন।

১০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৫:০৩

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অ্যাডের যন্ত্রণায় দেশী চ্যানেল দেখাই দায়।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেজওয়ানা আলী তনিমা। আসলেই আমাদের দেশে বিজ্ঞাপন প্রচারের ভঙ্গিমার কারনে আরও বিরক্তির উদ্রেক হয়। তবে আশার কথা হল, এবার প্রায় প্রতিটি চ্যানেলে "বিরতিহীন এক পর্বের নাটক" প্রচারিত হয়েছে এবং নাটকগুলোর মান তুলনামূলকভাবে অন্যান্যগুলোর চেয়ে ভালো।

ভালো থাকবেন, শুভকামনা রইল।

১১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৭:৩৪

জাফরুল মবীন বলেছেন: বার বার ধরা খাওয়ার পর এইবার আর টিভির অনুষ্ঠান না দেখে বেশকিছু মুভি ও মিউজিক ভিডিও কালেক্ট করে রেখেছিলাম সেগুলো দেখেই কাটিয়েছি।চ্যানেলগুলোর ঈদ অনুষ্ঠান দেখতে বিশাল ধৈর্য্য ও অসীম সহনশীলতা দরকার।এদুটো গুণে ভাটা পড়েছে দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার কারণে =p~ =p~ =p~

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বার বার ধরা খাওয়ার পর!!!!! :P :P :P

যাক, ঈদের সময়গুলো তাহলে মৌজসে কাটালেন জাম ভাই... এতো দ্রুত বুড়ো হলে চলবে? এখনোতো টিন এইজই পার করলেন না =p~ =p~ =p~

১২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৮:৩১

তুষার কাব্য বলেছেন: অ্যাড টা বেশি বিরক্তির..একটা অনুষ্ঠান দেখা মানে ধৈর্য পরীক্ষা দেওয়া...শেষে আর দেখায় হয়না... :-< B-))

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: একটা অনুষ্ঠান দেখা মানে ধৈর্য পরীক্ষা দেওয়া... =p~ =p~ =p~

তো পরীক্ষায় পাশ না ফেল, একটু রেজাল্ট কার্ডটা দেখিয়ে যাবেন প্লিজ ;) :P

১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:২৮

এহসান সাবির বলেছেন: বিশ্বাষ করুন ভাই গত ১৫ বছরের বেশি সময় টিভির কোন অনুষ্ঠান দেখিনা লাইভ খেলা ছাড়া।
যে নাটক/ মিউজিক প্রোগাম সবাই ভালো বলে অনলাইনে দেখে নিই....

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কেন বিশ্বাস করবো? বিশ্বাস করলে কি দিবেন? ;) :P

আমার লিমিটেড ডাটা প্যাকের ইন্টারনেট, তাই ইচ্ছা করলেই অনলাইনে দেখতে পারি না :(

ইরেশ যাকের, সুমাইয়া শিমুর "সাদাকালো" নাটকটা দেখতে পারেন। কিছুটা ভিন্নতর নির্মাণ।

ভালো থাকুন, অনেক ভালো।

১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪২

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: গত দুই ঈদ বাড়িতে ছিলাম। ইচ্ছা ছিল কিছু নাটক দেখবো। কিন্তু পারিনাই। ধারাবাহিক নাটক আমি দেখতারিনা। কিন্তু এখন ঈদেও সাতদিনের ধারাবাহিক নাটক হয়।

পোষ্টে প্লাস।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বিরতিহীন নাটকগুলো সবকয়টা দেখার চেষ্টা করেছি। আর ধারাবাহিক যদি একটু জাতের হইত, তবু না হয় কথা ছিল। সাত দিনের ধারাবাহিক মিলে একটা টেলিফিল্ম হয়... বস্তাপচা সব জিনিষ পাবলিকরে খাওয়ানোর ব্যর্থ চেষ্টা বৈ কিছু নয়।

পাঠ এবং মন্তব্যে ভালো লাগা।

১৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৫৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: বিজ্ঞাপন আর মানহীনতার কারণে বাংলা নাটক আর ছবি দেখা ছেড়ে দিয়েছি।

এসব দেখলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। সময় নস্ট করার কোনো মানে হয়না।

পোস্টে প্লাস+++।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম... ঠিক বলেছেন। আসলেই মেজাজ ঠিক রাখা দায় হয়ে পরে...

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়।

১৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১১

সোহানী বলেছেন: সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার পোস্ট দেখা অভ্যাস হয়ে গেছে... গত কয়দিন থেকে আপনার পোস্ট না দেখে চিন্তিত হয়ে পড়ছিলাম। মনে মনে আপনাকে কিভাবে মেইল করা যায় তার চিন্তা করছিলাম। যাক্ চিন্তা মুক্ত করলেন বলে ধন্যবাদ। লিখা পরে পড়ে মন্তব্য করবো।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনার পোস্ট দেখা অভ্যাস হয়ে গেছে... দিলেন তো আবেগী করে। আসলে ব্লগিয় কোন একটা ঘটনায় মন খারাপ হয়েছিল। ভাবছিলাম ব্লগেই আসবো না। কিন্তু বোকা মানুষতো, রাগ ধরে রাখতে পারলাম না। তবে লেখা কমিয়ে দেব, কিন্তু ছেড়ে যাবো না এই প্রিয় ব্লগকে, তবে কতদিন জানি না।

এমন মন্তব্য পেয়ে মনটা ভালো হয়ে গেছে। ভালো থাকুন সবসময় প্রিয় ব্লগীয় দোস্ত, ভালো থাকুন সবসময়।

১৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:২৭

শুভ্র গাঙচিল বলেছেন: ভ্রাতা ঈদে নাটক দেখার সুযোগ হয়নি এবার। সেটা হয়ত শর্ট ব্রেক লং ব্রেক আর নাম না জানা আরও হরেক রকম ব্রেক এর জন্য। তাহসানের রিটার্ন নাটকটার শেষ অংশ দেখার সুযোগ হয়েছিল। কিন্তু সেটার দুর্বল ফিনিশিং টাচ আরও বেশি হতাশ করেছে। এরকম একটা বিষয় সম্পর্কে সুচিন্তিত লেখা পরে ভালো লাগলো।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভ্র গাঙচিল আপনার সুন্দর কমেন্টের জন্য। তাহসানের রিটার্ন নাটকটা পরিচালকের আনাড়িপনায় শেষে এসে পুরোই ভেস্তে গেছে। প্রায় প্রতিটি নাটকেই ছিল একই রকম বিভিন্ন প্রকারের অদক্ষতা এবং আনাড়িপনা। বলে শেষ করা যাবে না, তবে আশা রাখি অদূর ভবিষ্যতে আমরা মানসম্মত অনেক ভালো ভালো নাটক দেখতে পাবো।

ভালো থাকবেন, সাথে থাকবেন।

১৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৩২

চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: সুন্দর বিশ্লেষণ

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চেয়ারম্যান০০৭ সাহেব, ভালো থাকুন সবসময়।

১৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: অ্যাড এর জন্য ভালো অনুষ্ঠান দেখাটাও কষ্টকর। আর মানুষ বিনোদনের জন্য ভিন্ন কোন মাধ্যম পেলে ফালতু অ্যাডের ভিড় খুঁজে খুঁজে প্রোগ্রাম কেন দেখবে?
ঈদের ছুটিতে এবার টিভির সামনে বসেছিলাম কিছু একটা দেখার জন্য। ভালো কিছুই খুঁজে পাই নাই। জাহিদ হাসানকে ভালো লাগে। তাঁর একটা নাটক দেখলাম। হালকা নাটক জাহিদ হাসানের অভিনয়ের জন্যই হাসলাম, আর কিছু না।
ভালো কোন প্রোগ্রাম হলেও আমি খুঁজে পাই নাই। এইটাই দুঃখ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাভিদ কায়সার রায়ান। আর মানুষ বিনোদনের জন্য ভিন্ন কোন মাধ্যম পেলে ফালতু অ্যাডের ভিড় খুঁজে খুঁজে প্রোগ্রাম কেন দেখবে? কথাটা ভালো বলেছেন, লাইক ইট। ভালো থাকুন সবসময়।

২০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

সোহানী বলেছেন: আরে এতো চ্যানেল, এতো নাটক, এতো সিনেমা.... কোনটা ছাইড়া কোনটা দেখি তাই সব কিছু ছাইড়া টিভিরে রেস্ট দিসি..... ঈদের পর যেটা রেটিং ভালো হবে সেটা ডাইলোড করুম বা সিডি কিনুম..... ওকে B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঈদের পর যেটা রেটিং ভালো হবে সেটা ডাইলোড করুম বা সিডি কিনুম..... ওকে B:-/ B:-/ B:-/ B:-/

B:-) B:-) B:-)

বয় পাইচি :(( :(( :((

উকে উকে :( :(

২১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৪২

রোদেলা বলেছেন: আমি সময়ের অভাবে এবার তেমন কিছু দেখতে পারিনি।তবে বাংলা নাটকে ইংরেজী নামকরন এবং কিছু নাটকের চিত্র নাট্য ইন্ডিয়ান ছবি থেকে হুবহু কপি করা দেখে যার পর নাই বিস্বিত হয়েছি।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p আপু, আপনি বিস্মিত হয়েছেন দেখে আমি বিস্মিত হলাম। ঈদের কয়েকদিন আগে হঠাৎ করেই ভারত-বাংলাদেশের যৌথ প্রযোজনায় সুপার হিট মুভি "আমি শুধু চেয়েছি তোমায়" দেখতে বসি। সিনেমা আগায়, আর আমি যেন জাতিস্মর হতে থাকি। অর্ধেকের বেশী দেখার পর বুঝতে পারি এটা ভারতের দক্ষিনের একটা হিট মুভির কপি-পেস্ট। তো সেখানে নাটক আর কোন ছার.....?

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন, ভালো থাকুন সবসময়।

২২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩১

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: বিশ্লেষণধর্মী পোস্ট --পোস্টে +++++++
ইস আগে কত মজা করে টিভি দেখেছি -- এখন আর দেখতে ইচ্ছা হয় না -- সেই মান আর এখন নেই --- কিছু কিছু ভাল করলেও মন্দদের ভীরে তা হারিয়ে যাচ্ছে ---------

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। আমি জাস্ট আমার ভিউজগুলো শেয়ার করলাম। আসলে এখন টিভি অনেক, চ্যানেল অনেক, প্রোগ্রামও অনেক; কিন্তু সেই আনন্দ যেন কোথায় হারিয়ে গেছে। সবই সিভিলাইজেশনের সুফল!!!

ভালো থাকুন সবসময়।

২৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৪

রাজীব বলেছেন: ৫০ মিনিটের নাটকে ৪০ মিনিট এ্যড আর ১ ঘন্টা খবর মোট আড়াই ঘন্টা ব্যায় হয়। আর ঈদে ১০ ঘন্টা টিভি দেখলে একই খরব ৫ ঘন্টা দেখতে হয়।
কেমনে কি করি????

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ৫০ মিনিটের নাটকে ৪০ মিনিট এ্যড আর ১ ঘন্টা খবর মোট আড়াই ঘন্টা ব্যায় হয়। আর ঈদে ১০ ঘন্টা টিভি দেখলে একই খরব ৫ ঘন্টা দেখতে হয়। ভাই জটিল ক্যালকুলেশন দিছেন.... +++

পাঠ এবং মন্তব্যে আন্তরিক ধন্যবাদ, ভালো থাকুন সবসময়।

২৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৫

নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: আপনার পোষ্ট থেকে জেনে একমাত্র ''ছিন্ন''টেলিফিল্মটি দেখেছিলাম। আর কোন প্রোগ্রাম আমার দেখা হয়নি। আমরা স্যাটেলাইটে দেখি, সরাসরি সম্প্রচার না ,লণ্ডন থেকে প্রচার করে তাই সময় বাংলাদেশের সাথে এডজাস্ট হয়না। কিন্তু বাংলাদেশের কোন এড দেখিনা তবে লণ্ডনের এড যা পুরাই সিলেটী ভাষা ---মহাবিরক্ত হয়ে যাই ,আর ১ ঘন্টার নাটকে ৩০ মিনিটই এড। তাই আর কোন নাটক ,ছবি কিছুই দেখিনা। আর মানও সেরমন না , কিছু ভাল কাজ হয় বা হচ্ছে তবে অকাজের ভিড়ে ভাল কাজ গুলো হারিয়ে যায়,।

যাক ভাল পোষ্ট----আমার মনে হয় কি জানেন বরং ব্লগে এর চেয়ে ভাল গল্প পোষ্ট হয় যা দিয়ে সুন্দর নাটক বানানো যাবে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো বলেছেন, "আমার মনে হয় কি জানেন বরং ব্লগে এর চেয়ে ভাল গল্প পোষ্ট হয় যা দিয়ে সুন্দর নাটক বানানো যাবে।"

এবারের ঈদে ভালো লাগা একটি নাটক ছিল রওনক হাসান এর রচনায়, সুমাইয়া শিমু আর ইরেশ যাকের অভিনীত "সাদাকালো"। দেখতে পারেন, আশা করি হতাশ হবেন না। আর এই ঈদের সেরা নি্মাণটি নিয়ে আলাদা পোস্ট পাবেন খুব শীঘ্রই।

ভালো থাকুন সবসময়।

২৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২৬

পাজল্‌ড ডক বলেছেন: আপনি কি এর সব গুলাই দেখেছেন B:-) দেখে থাকলে আপনে মানুষ না, অন্য কিছু =p~

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০৩

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই, আছাড় খেয়ে (বিঃদ্রঃ চন্দ্রনাথ মন্দির – সীতাকুণ্ড পাহাড়, আর আমার সেইরাম একটা আছাড়!!! )আমি শয্যাশায়ী, তাই ব্লগ আর টিভি ছাড়া গতি নাই :(

২৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণমূলক পোস্ট। মূল বক্তব্য একটাই টিভির প্রোগ্রামের মান নিন্মগামী। অামার কথাই বলি, জব করার পর থেকেই টিভি দেখা বাদ দেই। সময় বা ইচ্ছে হয় না। তাই দু'ঈদে টিভি দেখা হয়। তার উপর এবার অার দেখার ইচ্ছে হয় নাই। কারণ প্রোগ্রাম দেখুম না এ্যাড !! একটা নাটক শেষ করতে লাগে প্রায় অাড়াই ঘণ্টা ! তার উপর সবই যেন একটা অারেকটার কপি। একই রঙ, ঢং, ন্যাকামী - কত ভাল লাগে। শুধু চেহারা কতক্ষণ দেখা যায় ! ঘুরে ফিরে একই চেহারাও ভাল লাগে না।

তার উপর চলছে-লুতুপুতু কাহিনীর প্রচার, নিন্ম নির্মাণ কাজ, অ্যাডের যন্ত্রণা, খবরের প্রচার ......অার ভাল লাগে না।

শুভ রাত্রি।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:২৫

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মূল বক্তব্য একটাই টিভির প্রোগ্রামের মান নিন্মগামী। সাথে যোগ করতে চাই, কোন ক্রিয়েটিভিটি নাই, সেই চেষ্টাও নাই। অর্থের নিদারুণ অপচয়।

অনেক ধন্যবাদ, সাথে শুভকামনা রইল। শুভ রাত্রি।

২৭| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২১

এহসান সাবির বলেছেন: সামু তে নাকি কমেন্ট খরা যাচ্ছে..... বিশ্বাস করলে ২/৪ কমেন্ট বেশি দিতাম.......(আপনাকে নয়, অন্যদেরকে ;)

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কোথায়, কি ঘটনা একটু বলেন না ভাই, একটু দেখে আসি... ;) =p~ =p~ =p~

আমি ইদানীং অনেক পোস্টে ঢুকি কমেন্ট করবো এই ইচ্ছা নিয়ে, কিন্তু পোস্ট পড়ে বেশীরভাগ সময় ইচ্ছাটা উবে যায়। আবার অনেকের ক্ষেত্রে আমার কমেন্ট করার পর উত্তরে বুঝি যে কমেন্ট উনার পছন্দ হয় নাই। আমি আবার একটু ফান নইলে বেশী সিরিয়াস কথা বলে ফেলি যে... হাজার হলেও বোকা মানুষ বলে কথা :P :P :P

২৮| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

টেকনিসিয়ান বলেছেন: যেভাবে চ্যানলেগুলো বিজ্ঞাপন পেরেসানি দেয় তাতে কি অনুষ্ঠান দ্যাখা যায় :( :(

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পেরেসানি নহে ভ্রাতা... উহার নাম প্যারা... যেনতেন প্যারা নহে, ইসপেশাল প্যারা... ;) :P

=p~ =p~ =p~

পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়। :)

২৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: উদ্দেশ্যহীন , লক্ষ্যহীন , ভাঁড়ামিতে পূর্ণ নগ্ন বানিজ্যিক যাত্রা শুরু হলো বুঝি !
আমরা তো এ জগতের লোক নই , তবু হতাশ লাগে আর কি দর্শক হিসেবে ।
যারা এসবের সাথে জড়িত , তারাও বুঝে পথ হারাতে যাচ্ছে বাংলা নাটক কিংবা টিভি অনুষ্টান । স্বকীয়তা , সৃজনশীলতার মৃত্যু হয়েছে । এর জন্য অনেক গুনী অভিনেতা দায়ী করে অনেক চ্যানেল , কর্পোরেট ভাবনাকে ।
এর সাথে অবশ্যই যত্রতত্র ডাইরেক্টর গজিয়ে উঠা , শুধুমাত্র গ্ল্যামার কেন্দ্রিক নতুন মুখের আগমন অনেকটা দায়ী !
আমাদের ভালোলাগা , ভালোবাসার এই জায়াগাটার ব্যাপারে এখনই সচেতন হওয়া উচিৎ । আমার মনে হয়না আর কোন চ্যানেল এর দরকার আছে , যেগুলো আছে এগুলোর ভেতরে দুই চারটাকে জোর করে হলেও পূর্ণাংগ স্পোর্টস চ্যানেল বানিয়ে ফেলা উচিৎ , যেগুলোতে ঘরোয়া ফুটবল , ক্রিকেট ও প্রচারিত হবে । আর বাকীরা স্বাভাবিক অনুষ্টান করবে , মানের ব্যাপারে সচেতন থাকবে ! আরো কয়েকটা চ্যানেল বাড়লে , আপনি আমি ঘরে বসে চিল্লাফাল্লা করে ভিডিও করে চ্যানেলে দিলেও ওনারা প্রচার করবে !

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার বলেছেন প্রিয় অভি। গুণী অভিনেতারা যখন বস্তাপচা ভাঁড়ামোতে পূর্ণ স্ক্রিপ্টের নাটকে যাচ্ছেতাই অভিনয় করে যান তখন উনারা ভালো হয়ে যান, আর উনাদের নাটকও ভালো হয়ে যায়!!! আপনার প্রতিটি কথার সাথে একমত এবং যদি পারতাম তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আপনার কথাগুলো পাঠিয়ে দিতাম।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আর ব্যস্ততা কি একটু কমেছে? ব্যবসায়িক উদ্যোগের খবর কি?

শুভকামনা জানবেন, ভালো থাকুন সবসময়।

৩০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: হুম্ম।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: উম্মম্মম্ম... :| :| :|


;) :P
=p~ =p~ =p~

৩১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১০

বোকামানুষ বলেছেন: প্রতিবার ঈদের সময় টিভিতে অনেক নাটক দেখি আমি অবশ্য এমনিতেও অনেক বাংলা নাটক দেখি নেট থেকে ডাউনলোড করে ইউটিউবে তবে এইবার ব্যস্ততার কারণে খুব বেশি নাটক দেখতে পারিনি তবে গতবছর থেকে একটা নতুন জিনিস করছে চ্যানেলগুলো যেটা এইবারও ছিল আরও বেশি বিরতিহীন নাটক যেগুলোতে দর্শককে বিজ্ঞাপনের প্যাচে পড়তে হয়না এটা একটা ভাল উদ্যোগ

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক বলীছেন, আর বিরতিহীন নাটকগুলোর মানও তুলনামূলকভাবে অন্যান্যগুলোর চেয়ে ভালো। তবে সামগ্রিকভাবে অনষ্ঠানের মান নিম্নগামী এটা স্বীকার করতেই হবে।

পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

৩২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১

তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ভালো লিখেছেন

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তন্ময় ফেরদৌস, ভালো থাকুন সবসময়। শুভকামনা রইলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.