নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
বাংলার জমিদার বাড়ি (সকল পর্ব)
ইতিহাস আসলে ঘোলাটে একটা বিষয়, আমরা যারা ইতিহাসের পাতার বর্তমানে অবস্থান করি তারা শতবছরের পুরনো ইতিহাস সম্পর্কে প্রায়ই ঘোলা জলে যেন ডুব সাঁতার কাটি। জমিদার বাড়ির খোঁজে হেথায় সেথায় ঘুরে বেড়িয়ে আমার যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তার ফলশ্রুতিতে বলতে পার, ইতিহাস আসলে এক পরনির্ভরশীল তথ্যসুত্র, যার উপর আপনার বিশ্বাস করতে হয়, আস্থা রাখতে হয়। তথ্যসুত্র যদি কোন মিথ্যাকে চমৎকার মোড়কে সত্য বলে আপনার নিকট উপস্থাপন করে, আপনার তখন কিছুই করার নেই। কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়ি’র খোঁজে বেড়িয়ে আমার হয়েছিল সেই দশা। বেশীরভাগ তথ্যসুত্র যখন বলছিল এটা কোন জমিদার বাড়ি নয়, বরং এক ধনাঢ্য এলাকার কিছু তৎকালীন বিত্তশালীদের বসতবাড়ি মাত্র; তখনই জানতে পারলাম উল্টো ঘটনা। সেই ধনবান লোকেরা এই বাড়িগুলো কিনেছিল ঠিকই কিন্তু তা পড়ন্ত এক জমিদার বংশের উত্তরসূরির কাছ থেকে। তাই এগুলো জমিদার বাড়ি বলে কিছু তথ্যসুত্রের যে দাবী তা মোটেও অমূলক নয়।
গত ডিসেম্বর মাসের শুরুতে ছুটির দিনে সকালবেলা আমি আর ভ্রমণবন্ধু বজলু ভাই মোটর সাইকেলে করে রওনা দেই কেরানীগঞ্জের দিকে, উদ্দেশ্য কলাকোপা-বান্দুরা হয়ে ভাগ্যকুল, মুন্সিগঞ্জ হয়ে ঢাকায় ফিরে আসা। পথে দুই-তিন’টি জমিদার বাড়ির খোঁজে ঢুঁ মারা, যার মধ্যে অন্যতম হল এই কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়ি। ছুটির দিন বলে দেরীতে ঘুম থেকে উঠে রওনা হতে হতে প্রায় বারোটা বেজে গেল, পথে এক জায়গায় মোটর সাইকেল থামিয়ে জুম্মার নামাজ আদায় করে নিলাম, এরপর যথারীতি লাঞ্চও সেরে নিলাম। অবশেষে আমরা পৌঁছলাম কাঙ্ক্ষিত কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়িতে।
ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জের কলাকোপা’র এই ঐতিহাসিক জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করেন জমিদার ব্রজেন রায় যার আরেক নাম ছিল সুদর্শন রায়। প্রায় ২০০ বছর পূর্বে কোকিলপেয়ারী’র এই জমিদার ব্রজেন রায় নির্মাণ করেন তার এই কারুকার্যময় জমিদার বাড়ি ‘ব্রজ নিকেতন’। চার একরের উপর জমিতে নির্মিত এই জমিদার বাড়িটি বাগান ঘেরা এক অপরূপ নির্মাণশৈলীতে নির্মিত হয়েছিল, যা আজো দর্শনার্থীদের মুগ্ধ করে।
কোকিলপেয়ারী জমিদারের ছিল পাঁচ ছেলে। অসমর্থিত সুত্রমতে, জমিদার তার মূল জমিদার বাড়িটি তার ছোট ছেলেকে দিয়ে যান, আর বাকী চার ছেলেদের জন্য আরও চারটি বাড়ি নির্মাণ করে যান। এই বাড়িগুলোকে স্থানীয় লোকেরা তেলিবাড়ি বলে চেনে। এই বাড়ি’র এমন নামকরণের ইতিহাস হল জমিদারের পরবর্তী সময়ে এই বাড়ির মালিকানা জনৈক তেল ব্যবসায়ীর হাতে চলে যায়। যাই হোক না কেন, এই বাড়িগুলোকে জমিদার বাড়ি ছাড়া অন্য কিছু বলে প্রতিয়মান হয় না।
ধারনা করা হয়, ভাগ্যকুলের জমিদার বাড়ির কোন এক বংশধর গোড়াপত্তন করেন এই কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়ির। প্রায় ২০০ বছরেরও বেশী সময় আগে ব্রিটিশদের কাছ হতে জমিদারি গ্রহণ করেন এই জমিদার যদুনাথ রায়। এখন আমি যে বিষয় নিয়ে অনুসন্ধানে আছি তা হল কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়ির নির্মাতা ব্রজেন রায় ওরফে সুদর্শন রায়ের সাথে জমিদার যদুনাথ রায়ের কি সম্পর্ক ছিল তা নিয়ে। যাই হোক, কোন একদিন খুঁজে বের করা যাবে। আসলে এই ব্যাপারে তেমন একটা তথ্যউপাত্ত পাওয়া যায় না কোথাও। বাংলার জমিদার বাড়ি নিয়ে কে কবে মাথা ঘামিয়েছে?
জমিদার বাড়ি নিয়ে ধারাবাহিক লেখা শুরু করার পর এই বিষয় নিয়ে অল্পবিস্তর ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল। উন্নতবিশ্বে যে সকল স্থাপনা হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষিত হয়, আমাদের দেশে সেইসকল স্থাপনা পড়ে থাকে অবহেলায়, ক্ষয়ে যায় অস্থি-মজ্জা সকল, ঘুণে ধরে বিচূর্ণ হয় ইতিহাসের পাতা। অপূর্ব সকল স্থাপনা আর নির্মাণশৈলী নিয়ে আমাদের বাংলাদেশের আনাচে কানাচেতে পড়ে আছে অসংখ্য জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ীসহ আরও কত স্থাপনা। আর এই সব স্থাপনার কিছু কথা এই বোকা মানুষটার ছেঁড়া খাতায় লিখে রাখার প্রয়াস হল এই “বাংলার জমিদার বাড়ী” সিরিজ।
মজার ব্যাপার কোকিল প্যারি জমিদার বাড়ির সন্নিকটে রয়েছে বৌদ্ধ মন্দির, শ্রীলোকনাথ সাহা বাড়ি/তেলিবাড়ি/কলাকোপা আনসার ক্যাম্প, উকিল বাড়ি, দাস বাড়ি। আমার ব্যক্তিগত মতামত হল এই সবকয়টি স্থাপনাই কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়ির অংশ। কেননা তৎকালীন কোন জমিদার বাড়ির শ’পাঁচেকের মধ্যে অন্যকোন ধনাঢ্য ব্যক্তির ভবন নির্মাণ সেই যুগে ছিল অসম্ভব ব্যাপার। কোকিলপেয়ারী জমিদারের এই বিশাল বাড়িগুলো পরবর্তী প্রজন্মের কারো হাত ঘুরে বিক্রি হয় কোন এক আইনজীবী’র কাছে যার মাধ্যমে আরও কিছু আইন পেশাজীবী এই বাড়িগুলো কিনে নেন। ফলশ্রুতিতে বাড়িগুলোর নামকরণ হয়েছে জজবাড়ি, উকিল বাড়ি ইত্যাদি।
ঢাকা হতে নয়াবাজার বুড়িগঙ্গা সেতু হয়ে বা ৩য় বুড়িগঙ্গা সেতু দিয়ে দোহার নবাবগঞ্জের কলাকোপা এসে আপনি যে কাউকে জিজ্ঞাসা করেন জজবাড়ি যাওয়ার পথ, অতি সহজেই পৌঁছে যাবেন কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে। মাত্র শখানেক গজের মধ্যে পাশাপাশি দাঁড়িয়ে আছে সবকয়টি ভবন। আপনি যে কোন এক ছুটির দিনে স্বপরিবারে বেড়িয়ে আসতে পারেন এই চমৎকার জায়গাটি হতে, আশা করি আপনার ভালই লাগবে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আবু শাকিল ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব ভালো উদ্যোগ| দেশে অনেক অজানা ইতিহাস আমরা জানিনা| আমরা এমন যে জানারও চেষ্টা নেই| আপনি জানতে আগ্রহী এজন্য অভিনন্দন আর আমাদের জানাচ্ছেন এজন্য ধন্যবাদ
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আন্তরিক এবং সুন্দর মন্তব্যে ভালোলাগা জানবেন। ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
মিশু মিলন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। প্রিয়তে রেখে দিলাম।
সময় করে আগের পর্বগুলোও পড়বো।
ভাল থাকবেন। শুভকামনা।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মিশু মিলন। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভালো থাকুন সবসময়।
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার সিরিজ । চমৎকার সব পোস্ট !
শুভ কামনা রইল ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কলমের কালি শেষ। ভালো থাকা হোক সবসময়।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:১৬
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: এই জমিদারের উত্তরসূরি কি শিক্ষক মানুষ ?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৫৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তাতো বলতে পারব না, এই রকম কোন তথ্য পাই নাই।
ধন্যবাদ নাজমুল হাসান মজুমদার। ভালো থাকুন সবসময়।
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৮
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: আমাদের দেশে আসলেই এই কোকিলপেয়ারীর মতো অনেক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন অবহেলা আর অযত্নের কারণে ক্ষয়ে ক্ষয়ে ধ্বংসের মুখে পতিত হচ্ছে। অথচ এগুলোর যত্ন নিতে পারলে পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নেয়া যেতো।
সুন্দর কিছু ছবি আর বর্ণনায় তুলে এনেছেন কোকিলপেয়ারীর জমিদার বাড়ি ইতিকথা।
কোকিলপেয়ারী জমিদার বাড়ির নির্মাতা ব্রজেন রায় ওরফে সুদর্শন রায়ের সাথে জমিদার যদুনাথ রায়ের কি সম্পর্ক ছিল তা খুঁজে পেলে আমাদের সাথে কিন্তু শেয়ার করতে ভুলবেন না।
পোস্ট ভালো লাগলো বোকা মানুষ। নিরন্তর শুভ কামনা রইলো।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিদ্রোহী বাঙালী ভাই। আসলে আমাদের দেশে এইসব বিষয়ে নজর দেয়ার তেমন কোন লোক নেই, কারণ এগুলো হতে কোন তাৎক্ষণিক মুনাফা পাবার সম্ভাবনা নেই। তাই এইসব তথাকথিত প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন সংরক্ষনের কোন উদ্যোগ নেই। অথচ দেশের সবচেয়ে বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শন লালবাগ কেল্লা চত্বরে প্রায় দিনই সন্ধ্যার পর লাইট এন্ড সাউন্ড শো'র নামে চলে বাণিজ্যিক কার্যক্রম। কারণ এতে রয়েছে তাৎক্ষণিক মুনাফা।
জমিদার বাড়ি সিরিজ চলবে, সাথে থাকবেন সবসময়।
ভালো থাকুন সবসময়।
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:০১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: দারুন পোষ্ট প্রিয়তে
শুভ কামনা
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মনিরা সুলতানা আপু। ভালো থাকা হোক সবসময়।
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: এর কথা আগে জানতাম না। চমৎকার পোস্ট।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে এরকম হাজারো রত্ন ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে রয়েছে আমাদের দেশের আনাচে কানাচে'তে।
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই। ভালো থাকা হোক সবসময়।
৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৫৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: বরাবরের মতই চমৎকার পোস্ট!
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন ভাই।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুপ্রিয় জাম ভাই। ভালো থাকুন, সাথে থাকুন
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
শায়মা বলেছেন: এই পোস্ট প্রিয়তে রাখলাম । আমিও যেতে চাই।
কোকিল পেয়ারী জমিদারের নিশ্চয় কোকিলের গান অনেক প্রিয় ছিলো।
ভাইয়া তোমার জন্য একটা কবিতা
http://www.mediafire.com/listen/p0qxdljkmkwi7x3/Beerpurush-.wma
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সো সুইট... কণ্ঠটা এতো মিষ্টি কেন? পিঁপড়া ধরবে কিন্তু
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৩৪
শায়মা বলেছেন: স্যুইট!!!!!!!!
মিষ্টি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
লাফিং গ্যাস বলেছে আমার গলা নাকি বুড়িদের মতন!!!!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: লাফিং গ্যাস? ধুর, উনি তো বায়বীয় মানব... বায়বীয় মানবের তরল কথায় কান দিতে নেই
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
শায়মা বলেছেন: ঠিক ঠিক ঠিক ভাইয়া!!!!!!!!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫২
সুমন কর বলেছেন: ছবি দেখে অার বর্ণনা পড়ে জমিদার বাড়িই মনে হচ্ছে।
অাসলেই বাংলাদেশের রূপের শেষ নেই।
উন্নতবিশ্বে যে সকল স্থাপনা হেরিটেজ হিসেবে সংরক্ষিত হয়, আমাদের দেশে সেইসকল স্থাপনা পড়ে থাকে অবহেলায়, ক্ষয়ে যায় অস্থি-মজ্জা সকল, ঘুণে ধরে বিচূর্ণ হয় ইতিহাসের পাতা।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বন্ধু সুমন কর। আসলেই বাংলাদেশের রূপের শেষ নেই।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: দেরীতে পড়েও আপানার মন্তব্য" ইতিহাস আসলে এক পরনির্ভরশীল তথ্যসুত্র, যার উপর আপনার বিশ্বাস করতে হয়, আস্থা রাখতে হয়। তথ্যসুত্র যদি কোন মিথ্যাকে চমৎকার মোড়কে সত্য বলে আপনার নিকট উপস্থাপন করে, আপনার তখন কিছুই করার নেই"। চমৎকার লেগেছে।। আসলে ইতিহাস রচিত হয়ই বিজয়ীর আমলে।।
তবে আপনি ভাগ্যবান যে,ইতিহাসকে নিজে দেখতে ও পড়তে পারছেন।। ধন্যবাদ।।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম.... আমি হয়ত আমার সময়কে দেখে যাচ্ছি, কিন্তু আমার আগের সময়ের ইতিহাস যখনই পড়তে যাই, জানতে যাই, এই একটি প্রশ্ন আমার মনে ঘুরে ফেরে, "এই তথ্যই কি সত্য, নাকি সত্যের মোড়কে মিথ্যাচার"
অনেক অনেক ধন্যবাদ সচেতনহ্যাপী, ভালো থাকুন সবসময়।
১৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫১
একলা ফড়িং বলেছেন: অনেক ভালো লাগল।
পুরনো জমিদারবাড়িগুলোর প্রতি আমার আগ্রহ সীমাহীন। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হলো সময় ও সুযোগের অভাবে দেখা হয়নি কখনো
প্লাস
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে একলা ফড়িং। সুযোগ সময় করে দেখে আসেন জমিদার বাড়ীগুলো। ঢাকার আশেপাশেই ডজনখানেক জমিদার বাড়ি পেয়ে যাবেন।
ভালো থাকুন সবসময়
১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া একজন বললো তোমার কথাটাও কি বিশ্বাস করা ঠিক হবে ??
তুমি তো বোকা মানুষ!!!!!
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপু, সেই একজনকে বল, আমি বোকা মানুষ, আর বোকা মানুষ'রা মিথ্যা বলতে পারে না। কারণ, তাদের মাথায় বুদ্ধি কম। তাই আমি যা বলছি তাই সত্য। আর হ্যাঁ, আমার মতামত তো আমিই দিব, তাই না?
অনেক অনেক ভালো থাকা হোক সুমিষ্ট কণ্ঠি প্রিয় আপুনিটার।
১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । হলুদ সরষে ফুল বেশি ভাল লাগলো ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার ভাই, আসলেই সরষে ফুলের রূপের তুলনা নেই।
শুভকামনা নিরন্তর।
১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: কি সুন্দর। খুবই সুন্দর ছিল। একদিন হারিয়েও যাবে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মায়াবী রূপকথা, সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল।
১৯| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৫
এহসান সাবির বলেছেন: শুভ বসন্ত!
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: শুভ বসন্ত... তবে কিছুটা বাসী ফুলের সাথে
২০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।অনেক কিছু জানলাম পোস্ট পড়ে ।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন ভাই।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য। ভালো থাকুন সবসময়।
২১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১
শায়মা বলেছেন:
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
আরমিন বলেছেন: বাহ দারুন তো !
পুরোনো জমিদার বাড়ীগুলোর প্রতি আমার বরাবরই অনেক আগ্রহ কাজ করে, চমৎকার পোস্টে ভালোলাগা।
++
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম, দারুন। অনেক ধন্যবাদ আরমিন২৯ আপনাকে সময় করে পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য। জমিদার বাড়িগুলো নিয়ে ধারাবাহিক "বাংলার জমিদার বাড়ি" সিরিজ লিখছি বছরখানেক হল। আগ্রহী হলে এই সিরিজে চোখ রাখুন।
ভালো থাকুন সবসময়।
২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
জুন বলেছেন: আমার দেশের বাড়ী যেতে পড়ে এই বাড়িটি । সব সময় মুগ্ধ হয়ে দেখি এর অপরূপ নির্মান শৈলী । ছবিগুলো খুব ভালো লাগলো, সাথে সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।
এমন অযত্নে অবহেলায় কথ বাড়ী আজ ধ্বংস প্রাপ্ত তার শেষ নেই ।
+
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:০০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জুন আপু।
এমন অযত্নে অবহেলায় কথ বাড়ী আজ ধ্বংস প্রাপ্ত তার শেষ নেই। যথাযথ বলেছেন।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬
মাদিহা মৌ বলেছেন: চমৎকার চমৎকার! আমি যাওয়ার রাস্তাটা চিনছি না। নারায়নগঞ্জ থেকে ফেরার পথে পড়বে এটা?
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:২৫
আবু শাকিল বলেছেন: প্রথম ভাল লাগা বোমা ভাই।