নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
ভ্রমণ সাহিত্যে চোখ বুলাই – সকল পর্ব
স্বপ্ন সবাই দেখে, কজনা’র সত্যি হয় কি করে বলি? আর সেই কজনা যদি হয় নিম্ন মধ্যবিত্ত সংসারের ছেলে, তবে তো স্বপ্ন দেখাটাই ঘোরতর অন্যায়, তাই না? কিন্তু তারপরও কিছু মানুষ স্বপ্ন দেখে বলেই স্বপ্ন বাস্তবে ধরা দেয়। আর এরকম এক স্বপ্নাতুর যুবা’র গল্প নিয়ে গড়ে উঠেছে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত “চাঁদের পাহাড়”। ১৯৩৭ সালে লিখিত এই ভ্রমণ অভিযান আজও রোমাঞ্চপ্রেমী, ভ্রমণপ্রিয় পাঠকের মনে দোলা দিয়ে যায়। তবে মজার ব্যাপার হল, এটি কিন্তু কোন সত্যিকারের ভ্রমণ কাহিনী বা অভিযান কাহিনী নয়। এর গল্পের প্রেক্ষাপট সম্পর্কে স্বয়ং বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় কি বলেছিলেন আসুন দেখে নেই... “চাঁদের পাহাড় কোনও ইংরিজি উপন্যাসের অনুবাদ নয়, বা ঐ শ্রেণীর কোনও বিদেশী গল্পের ছায়াবলম্বনে লিখিত নয়। এই বই-এর গল্প ও চরিত্র আমার কল্পনাপ্রসূত। তবে আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলের ভৌগলিক সংস্থান ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের বর্ণনাকে প্রকৃত অবস্থান অনুযায়ী করবার জন্য আমি স্যার এইচ্. এইচ্. জনস্টন (Sir Harry Johnston) Rosita Forbes প্রভৃতি কয়েকজন বিখ্যাত ভ্রমণকারীর গ্রন্থের সাহায্য গ্রহণ করেছি। প্রসঙ্গক্রমে বলতে পারি যে, এই গল্পে উল্লিখিত রিখটারস্ভেল্ড পর্বতমালা মধ্য-আফ্রিকার অতি প্রসিদ্ধ পর্বতশ্রেণী, এবং ডিঙ্গোনেক (Rhodestan monter) ও বুনিপের প্রবাদ জুলুল্যাণ্ডের বহু আরণ্য-অঞ্চলে আজও প্রচলিত।”
সময়কাল ১৯০৯, কাহিনী যাকে ঘিরে আবর্তিত হয়েছে, সে অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে শঙ্কর সদ্য এফ.এ. পাশ করে গ্রামে এসেছে। বাবা’র শরীর খারাপ, সামনে পড়ালেখা’র খরচ কোথা হতে জুটবে তা জানা নেই। এমতাবস্থায়, চাকুরী’র সন্ধান এবং সৌভাগ্যক্রমে সেই চাকুরী জোটে সরাসরি প্রবাসে, আফ্রিকার মোম্বাসায়! সাঁতার, বক্সিং, ঘোড়ায় চড়া থেকে শুরু করে সকল ধরণের শারীরিক কসরতে সিদ্ধহস্ত শঙ্কর যোগ দিল সেই স্বপ্নের দেশ, রহস্যের দেশ, এডভেঞ্চার আর রোমাঞ্চের দেশ আফ্রিকার ইউগাণ্ডা’র রেলওয়েতে। আর সেই চাকুরী জীবনে দিন দিন ঘটে যেতে শুরু করে যতসব লোমহর্ষক অভিজ্ঞতা।
গল্পের শুরু হয় আফ্রিকার অদম্য সিংহের নরমাংস ভক্ষণের ভীতিকর উপাখ্যান দিয়ে। শঙ্করের কর্মস্থল হতে এক এক করে প্রতিদিন মানুষ ধরে নিয়ে যেতে থাকে নরমাংস খেকো আফ্রিকান সিংহ। এরপর বদলি হয়ে যখন শঙ্কর একটা ছোট্ট ষ্টেশনের ষ্টেশন মাস্টার হিসেবে যোগ দিল সেখানে সিংহের সাথে যোগ হল সর্পের উপদ্রব। তাও যেনতেন সর্প নয়, আফ্রিকান ব্ল্যাক মাম্বা! হ্যাঁ, এই ব্ল্যাক মাম্বা পৃথিবীর বিষাক্ততম সাপের একটি, যা প্রতি ছোবলে ১৫০০ মিলিগ্রাম বিষ ঢুকিয়ে দেয় শিকারের শরীরে। ঘরের মধ্যে আপনার বিছানার পাশে একটা ব্ল্যাক মাম্বা... ভাবতে পারেন?
এমনই প্রবাস জীবনে শঙ্করের সাথে পরিচয় হয় এক ইউরোপিয়ান ভদ্রলোকের সাথে। একমুখ লাল দাঁড়ি, বড় বড় চোখ, মুখের গড়ন বেশ সুশ্রী, দেহ একসময় বেশ বলিষ্ঠ ছিল একসময় তা তাকে দেখলেই বোঝা যায়। লোকটার নাম ছিল ডিয়েগো আলভারেজ। ১৮৮৮/৮৯ সালের দিকে এই ভদ্রলোক কেপ কলোনির উত্তর পাহাড়ের জঙ্গলে খুঁজে বেড়িয়েছেন সোনার খনি। এভাবে ঘুরতে ঘুরতে একসময় পেয়ে যান হীরার খনির সন্ধান। রিখটারসভেল্ড পর্বত সংলগ্ন সেই হীরার খনি শেষ পর্যন্ত তিনি আর জয় করতে পারেন নাই। শঙ্করকে সেই খনির ম্যাপ দিয়ে বলেন, যদি পার যাও, জয় কর সেই হীরার খনি।
গল্পের মূল কাহিনী এখান থেকেই শুরু হয়। আলভারেজ আর শঙ্কর শুরু করে তাদের দুঃসাহসিক অভিযান। এই অভিযানে তারা বন্যপ্রাণীর আক্রমণ থেকে শুরু করে আগ্নেয়গিরি’র অগ্ন্যুৎপাত সবই মোকাবেলা করে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের ভাগ্যে কি ঘটে? তারা কি বেঁচে ফিরতে পেরেছিল? পেয়েছিল কি সেই হীরের খনির সন্ধান? নাকি ঘটেছিল অন্যকিছু? জানতে হলে এখনি পড়তে বসুন এই দারুন বইটি। ও হ্যাঁ, এই গল্প নিয়ে সিনেমা তৈরি হয়েছে, যার লিংক দিয়ে দিলাম নীচে। দেখতে পারেন, ভালই নির্মাণ করেছে ছবিটি। আর সাথে বইটির পিডিএফ লিঙ্কও দিয়ে দিলাম।
Click This Link
https://archive.org/details/ChanderPahar
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ ভাই। পড়া শেষে মুভিটাও দেখে নিয়েন, ভালই লাগবে আশা করি।
ভালো কাটুক সময়গুলো।
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:১১
বিদ্রোহী বাঙালি বলেছেন: গত দুই দিনে দুটো ভ্রমণ কাহিনী পড়লাম। একটা আমাদের সহব্লগার সুফিয়া'র 'নেপাল টু সংযুক্ত আরব আমিরাত' আর অন্যটা হুমায়ূন আহমেদের 'পায়ের তলায় খড়ম'। দুটোই চমৎকার লাগলো। আজ আপনার 'চাঁদের পাহাড়' এর রিভিউ পড়ে এটাও পড়ার লোভ জাগছে। লিংক দিয়েছেন। পড়ে ফেলবো এবং মুভিটাও দেখার ইচ্ছা আছে। আপনার পাঠ প্রতিক্রিয়া ভালো লাগলো বোকা মানুষ। অনেক শুভ কামনা রইলো।
০১ লা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওয়াও!!! এইটাও পড়ে ফেলেন দ্রুত, আশা করি ভালো লাগবে। সাথে সিনেমাটাও দেখে ফেলতে পারেন।
সবসময়ের মত সাথে থাকার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বিদ্রোহী বাঙালী ভাই। ভালো থাকুন সবসময়।
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
সাজিদ ঢাকা বলেছেন: পোস্টে ++++++ আমার স্বপ্ন আমি পূরণ করছেন ইচ্ছে ছিল ভ্রমণ বই পড়লেই রিভিউ লিখে ফেলবো , , যাক একজন করলেই হয় , অনেক শুভ কামনা
০১ লা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি করছি, আপনিও শুরু করেন। ইদানীং আপনার ভ্রমণ পোস্টও তেমন একটা দেখি না। দুইজন করলে ভ্রমণ বইয়ের রিভিউয়ের ভাণ্ডার আরও সমৃদ্ধ হবে।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৪
নিয়ামুলবাসার বলেছেন: বিভূতিভূষণ আমার প্রিয় লেখক......আমার মতে..... বাংলাভাষার শ্রেষ্ঠ লেখক..... চাঁদের পাহাড় দু’বার পড়েছি....তবে সিনেমাটি দেখা হয়নি, কেমন হয়েছে সিনেমাটি...? বইয়ের সাথে মিল আছে...? নাকি জগাখিচুড়ি...?
ধন্যবাদ এরকম একটি পোস্ট লেখার জন্য...চলতে থকুক.....
০১ লা মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কাহিনী মিল আছে, নির্মাণও আমার কাছে খুব খারাপ লাগে নাই, যদিও বেশীরভাগ মানুষই হতাশা ব্যক্ত করেছে। আসলে এই ধরণের গল্প কিছুটা কল্পনা মিশ্রিত থাকলেই ভালো লাগে। আর ঐ সময়ের প্রেক্ষাপট তুলে আনা বাংলা সিনেমার জন্য অনেক কঠিন ব্যাপার।
যাই হোক, মুভি মুখ্য বিষয় নয়, মুখ্য বিষয় হল এই অসাধারণ সাহিত্যকর্ম, যা এতো বছর পরও সকলের কাছে সমান সাদরে সমাদৃত হয়ে আসছে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ নিয়ামুলবাসার ভাই, নিয়মিত ভ্রমণ বিষয়ক পোস্ট চাই আপনার কাছ থেকে। ভ্রমণ সংকলনে আপনার লেখা দেখতে ভালো লাগে।
ভালো থাকুন সবসময়।
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:১১
জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার রিভিউ!
কোন এক চাঁদ রাতে পড়ে ফেলব ইনশাল্লাহ।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চাঁদ রাত!!! নাকি পূর্ণিমার রাতে পড়বেন জাম ভাই?
সমস্যা হল কোন এক নায়িকার নামও নাকি পূর্ণিমা
৬| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৪২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বিভূতির কোন বইই বাদ দেইনি| আমার এক স্যার বলেছিলেন পথের পাঁচালি না পড়লে ঠিক বাঙালি হওয়া যায় না| পথের পাঁচালি,অপরাজিত,আরণ্যক সাথে চাঁদের পাহাড় এরা বাঙলা সাহিত্যের অমর অমূল্য সম্পদ
০২ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওয়াও... হিংসা, হিংসা, হিংসা
৭| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১১
সোহানী বলেছেন: আহ্ বই এর রেফারেন্স সাথে ভিডিও লিংক.... এই না হলে দোস্ত ব্লগার !!!!!! ++++++ (যদিও বইটা সেই বাচ্চা কালে পড়েছিলাম বাবার লাইব্রেরী থেকে)
০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বইটি বাচ্চাকালে পড়ার সুযোগ হয় নাই
সিনেমার লিংক দিলাম, কারণ এই ধরণের ভ্রমণ কেন্দ্রিক বাংলা সিনেমা খুব অপ্রতুল বলে।
ভালো থাকুন দোস্ত ব্লগার, অনেক অনেক ভালো। শুভকামনা নিরন্তর।
৮| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০২
তাহসিন মামা বলেছেন: চাঁদের পাহাড় পড়ে যতটুকু ভালো লেগেছে, ছবিটা দেখে ঠিক ততোটুকু বাজে লেগেছে। রিভিউ টা চমৎকার হয়েছে।
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ তাহসিন মামা।
৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯
তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার রিভিউ!
ছবি টা আমারও খুব একটা ভালো লাগেনি তবে বইটা এখনো মনে গেঁথে আছে ।
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য। বইটা আসলে সবারই মনে গেঁথে যাওয়ার কথা।
হ্যাপি ব্লগিং, হ্যাপি ট্র্যাভেলিং।
ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৬
এম এম করিম বলেছেন: চমৎকার রিভিউ।
০৩ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এম এম করিম ভাই। ভালো থাকুন সবসময়।
১১| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ৭:১২
জাফরুল মবীন বলেছেন: নাকি পূর্ণিমার রাতে পড়বেন জাম ভাই? -আইডিয়া মন্দ না । বুড়ো বয়সে মানবী পূর্ণিমার আলোয় পাঠ করতে রোমান্টিকই মনে হবে
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মানবী পূর্ণিমা! আচ্ছা...
১২| ০২ রা মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৭
সুমন কর বলেছেন: বইটি পড়া হয়নি। চমৎকার রিভিউ পড়ে, পড়ার লোভ হল। সময় করে পড়তে হবে।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু, লোভ সংবরণ করা উচিত কর্ম নহে
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক প্রিয় একটা বই আর সিনেমাটাও দেখেছিI!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাহ, প্রিয় আপুনিটার প্রিয় বই নিয়ে রিভিউ লিখে ফেললাম সিনেমাটা তোমার কেমন লেগেছে আপু? আমার কিন্তু খুব খারাপ লাগেনি, যতটা খারাপ "তুষার কাব্য" আর "তাহসিন মামা" বলছে।
অনেক অনেক শুভকামনা, ভালো থাকো সবসময়।
১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
নাভিদ কায়সার রায়ান বলেছেন: বইটা পড়লাম মাস খানেক আগে। ভালোই লেগেছে। রিভিউটা ভালো লাগলো। সিনেমার কথাটা জানতাম না।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ নাভিদ কায়সার রায়ান ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
১৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ২:০১
ডি মুন বলেছেন:
কিছুদিন আগে এই বইটা পড়লাম।
ছোটভাইয়ের জন্যে কিনেছিলাম বইমেলা থেকে। ও পড়ে আমাকে বলল, ভাইয়া তুমিও পড়। ব্যাস আমিও পড়ে ফেললাম।
দারুণ লেগেছে। রোমাঞ্চকর।
১০ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওয়াও! শুনে ভালো লাগলো। আসলে মাঝে মাঝে ছোটদের বইপত্র পড়া ভাল
আমার প্রধান পাঠকদের অন্যতম ডি মুন সাহেব রিভিউ নিয়ে কোন কিছু না বলেই চলে গেলেন যে?
১৬| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫
ডি মুন বলেছেন:
হা হা হা রিভিউ যে ভালো হয়েছে তা আর বলতে
বোকা মানুষ ভাই যখন লিখেছেন তখন ভালো তো হতেই হবে।
আগ্রহ জাগানিয়া রিভিউ। সব বয়সী পাঠকই বইটা পড়ে আনন্দ পাবেন।
আর একটা কথা। মুভিটা দেখি নাই ইচ্ছে করেই। এইবার আপনি বলেন মুভিটা কেমন বানিয়েছে ? ? ?
আর আপনার ব্যস্ততা নিশ্চয়ই কিছুটা কমেছে। আপনাকে ব্লগে দেখলে খুব ভালো লাগে।
অনেক অনেক ভালো থাকুন বোকা মানুষ ভাই
১০ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
মুভি দেখে তো ভালোই মনে হয়েছিল। কিন্তু এখন দেখি পাবলিকের কারো তেমন ভালো লাগে নাই
নিজের ভালো লাগা নিয়ে নিজেই এখন কনফিউজড হয়ে আছি।
ব্যস্ততা কমেছে, কিন্তু আছি নানান টেনশনে। ব্লগে পোস্ট দিচ্ছি ঠিকই, কিন্তু সময় দিতে পারছি না তেমন।
আপনিও ভালো থাকুন, অনেক অনেক ভালো। শুভকামনা রইবে সবসময়।
অটঃ ব্যস্ততায় ফেব্রুয়ারি মাসে এটাই জানা হয় নাই যে, ডি মুন আর মাহমুদ ভাইয়ের যৌথ বই বেড়িয়েছে। শেষের দিকে একদিন বিকেলে বইমেলায় গিয়েছিলাম। জানা থাকলে বইটি নিয়ে আসতাম।
১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২০
ডি মুন বলেছেন:
সেদিন দেখলাম স্টার জলসা না কি যেন একটা চ্যানেলে মুভিটা হচ্ছে। কিন্তু ইচ্ছে করেই আর দেখি নাই; পাছে আবার বিরক্ত লাগে বইয়ের সাথে মিল না পেয়ে তাই। যদিও জানি মুভি করার সময় অনেক কিছু সংযোজন বিয়োজন করা অপরিহার্য হয়ে পড়ে; তবুও.....
আর হ্যাঁ,
টনশন কো পেনশন দি জি য়ে
ব্লগিং মে ধিয়ান দি জি য়ে
[বাহ,কি চমৎকার ভুলভাল হিন্দি বললাম, নিজেই মুগ্ধ ]
ভালো কথা, আপনার রন্তু সিরিজ কি আপাতত বিশ্রাম নিচ্ছে ?
অটঃ
[email protected]
এটা আমার মেইলঃ)আইডি। আপনার ঠিকানা দিয়ে দিলে আমি সানন্দে কুরিয়ার করে দিতে পারি বইটা। এতে আমিই সম্মানিত হব।
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ডি মুন। রন্তু সিরিজ নিয়ে দেখি আবার লিখতে হবে। বিশ্রাম কথাটা ভালো বলেছেন।
ভালো থাকা হোক সবসময়।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: রিভিওটা খুব লভনীয় লাগল । পড়তে হবে অবশ্যই ।
+++++