নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
আগের পর্বঃ
যাত্রা শুরু'র আগের গল্প (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
রিকশা থেকে আরামবাগস্থ শ্যামলী বাস কাউণ্টারে নামতেই দেখি বন্ধু মনা’কে ঘিরে জটলা, কাউণ্টারের সামনের ফুটপাথে। সবার শেষ সদস্য হিসেবে আমি যোগ দিলাম সেখানে। মনা এসেছে আমাদের সিঅফ করতে, সাথে মিষ্টিমুখ করাতে। শুরুতেই কিছু নির্দেশনামূলক বক্তব্য দিয়ে দোয়ার মাধ্যমে আমাদের নিরাপদ এবং সুন্দর ভ্রমণ যাত্রার জন্য সৃষ্টিকর্তার নিকট সম্মিলিত প্রার্থনা করা হল, অতঃপর মনা'কে বিদায় দিয়ে আমাদের আটজনের সবাই গাড়ীতে উঠে বসলাম। কামাল ভাই আর উনার দুই ভ্রমণসঙ্গী, শামীম ভাই আর মনির ভাই; মিতা ও মিলিয়া আপু, মুক্তার ভাই আর উনার ক্রেজি বন্ধু আনিস (যে ২৪ ঘণ্টার নোটিশে বাস, ট্রেনের টিকেট নিজ দায়িত্ব ম্যানেজ করে রওনা হয়েছে আমাদের সাথে) আর সাথে দলনেতা হিসেবে এই অভাজন বোকা মানুষ। ও হ্যাঁ, আমাদের অন্য দুই সাথী'র একজন হলেন জুবায়ের ভাই, যিনি চিকিৎসার জন্য আমাদের দুইদিন আগেই রওনা হয়েছেন কলকাতা। আর অপরজন হলেন ইয়াসমিন আপা, যিনি পরদিন কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হবেন। উনারা দুজনেই আমাদের সাথে সরাসরি কাশ্মীরে জয়েন করবেন ১০ তারিখে। আমাদের ট্র্যাভেল এজেন্টকে আমি ঢাকা থেকে রওনা হওয়ার আগে উনাদের দুজনের কন্টাক্ট নাম্বার দিয়ে এসেছি; সাথে উনাদেরকে দিয়ে এসেছি এজেন্টের কন্টাক্ট পারসনের নাম্বার। শ্রীনগর এয়ারপোর্ট থেকে উনাদের পিক করে সরাসরি পাহেলগাঁও এ আমাদের বুকিংকৃত ‘হোটেল আবসার’ এ নিয়ে যাবে। অপরদিকে আমাদেরকে পিক করা হবে জম্মু রেলষ্টেশন থেকে, সেখান থেকে সরাসরি ‘হোটেল আবসার’ এবং তার পরদিন থেকে আমাদের আনুষ্ঠানিক সফর শুরু হবে।
রাত সাড়ে দশটার দিকে বাস ছাড়ল আরামবাগ থেকে, ঘণ্টাখানেক বাস চলার পর কানে হেডফোন গুজে দিলাম, কারন আনিসের সিট ছিল বাসের একেবার পেছনে আর আমাদের সাতজনের সামনের দিকে। ফলে সপ্তম ব্যক্তি হিসেবে আমি বেজোড় সিটখানি পেলাম, পাশের সহযাত্রী বছর ত্রিশের এক যুবক। এতে অবশ্য আমার লাভ হয়েছে, কেননা জার্নিতে আমি কানে হেডফোন গুঁজে গান শুনতে পছন্দ করি, পাশের সিটের সহযাত্রী ভ্রমণসাথী’র কেউ হলে এই আনন্দটুকু ভেস্তে যায়, নানান কথাবার্তায় জড়িয়ে পড়তে হয়। যাই হোক, রাত একটার মধ্যেই গাড়ি পৌঁছে গেল ফেরীঘাট। বাস কাউণ্টার থেকে আগেই বলেছিল, আমাদের বাস অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ফেরী পার হয়ে যাবে। সরাসরি ট্রানজিট বাস যেগুলো কলকাতা যায়, সেগুলো এই সুবিধা ভোগ করে থাকে কিছু অতিরিক্ত অর্থের বিনিময়ে। আর আমাদের তাড়া ছিল, কেননা পরদিন বিকেলবেলা দিল্লীর ট্রেন ধরতে হবে। এর আগে একফাঁকে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল সহ দুয়েকটি জায়গা ঘুরে দেখার।
বাস ফেরীতে ওঠার পর বাস হতে নেমে ফেরীর উপরের তলায় চলে এলাম। এই ট্যুরের সঙ্গী সাথীদের মধ্যে কামাল ভাই, মিতা রায় আর ইয়াসমিন আপা’র সাথে আগে একাধিক ট্যুর দেয়া হয়েছিল, ফলে অন্যদের সাথে সরাসরি এই প্রথম সাক্ষাৎ। ফেরীর বিরতিতে মুক্তার আর আনিসের সাথে বেশ ভালোভাবে পরিচিয় পর্ব সেরে নিলাম। বাসা হতে ডিনার না করে বের হয়েছি, বিকেলেও রন্তু’কে নিয়ে মেতে থাকায় পেটে দানাপানি পড়ে নাই। আনিস আর মুক্তারও ডিনার করে নাই, পরে মিতাও জয়েন করল। চারজনে ‘আইস-কুল ইলিশ ফ্রাই’ আর ততোধিক ঠাণ্ডা ‘ফ্রজেন হার্ড রাইস’ দিয়ে ডিনার করে পুরোই বেকুব হয়ে গেলাম। ও হ্যাঁ, সাথে ছিল ওয়ার্ল্ডস থিকেস্ট ডাল ।
প্রায় ফজরের পরপর আমরা বেনাপোল পৌঁছে গেলাম, তখনো ভাল করে আলো ফোটেনি। স্পেশাল সার্ভিসের কেরামতিতে বাস একেবারে সীমান্ত গেটের কাছে এনে ব্রেক করা হল। আমিতো মহা খুশী, মনে মনে হিসেব কষা শুরু করে দিলাম, নয়টা না দশটা? কখন কোলকাতা পৌঁছব? কিন্তু তখনো কি জানা ছিল, কপালে কি আছে? আমি সীমান্তে অফিসিয়াল কাজে যেন সময় নষ্ট না হয় এই বিবেচনায় সবাইকে ঢাকা থেকেই ট্র্যাভেল ট্যাক্স পরিশোধ করে আসতে বলি। কিন্তু গাড়ীর বাকী যাত্রীরা? বাকী সবাই তো আর আমাদের মত ভালা পুলা না । সবার ট্র্যাভেল ট্যাক্স এর ঝামেলা শেষ হলে শুরু হল এই প্রান্তের ইমিগ্রেশন। একসময় তাও শেষ হল, কিন্তু গাড়ী ছাড়ছে না। ঘটনা কি খোঁজ নিতে জানা গেল নীল পাসপোর্টধারী সবার পাসপোর্ট আঁটকে রাখা হয়েছে, আমাদের মিতা রায়’ও সেই দলে আছেন। সরকারী চাকুরীজীবী সবাই জিও (গভমেণ্ট অর্ডার) নিয়ে সীমান্তে এসে ভিসা পান। সেই জিও’তে বেনাপোল বর্ডার কেন উল্লেখ নাই, এই অজুহাতে ১,০০০ টাকা করে উৎকোচ গ্রহণের পর সবার পাসপোর্ট ফেরত দেয়া হল। তার আগেই সুপারভাইজার সাহেব সকল যাত্রীর কাছ থেকে স্পীডমানি হিসেবে একশত টাকা করে ফি’স নিয়ে গেছেন। সেই স্পীডমানির কল্যানেই কি না, কে জানে, একের পর এক বাস সীমান্ত থেকে ছেড়ে গেল, পায়ে হেঁটে ঝাঁকে ঝাঁকে মানুষ সীমান্ত পার হয়ে গেল; আর আমরা গাড়ীতে বসে রইলাম। সাড়ে আটটার পরে ভারতীয় ইমিগ্রেশনসহ সকল ঝামেলা পেড়িয়ে ঢুঁকে পড়লুম দাদাদের উঠোনে।
দুপুর একটার কাছাকাছি সময়ে সল্টলেক পৌঁছে মানি এক্সচেঞ্জ করে নিলাম, তারপর বাস কর্তৃপক্ষের ব্যাবস্থাপনায় অন্য একটা বাসে মারকুইস স্ট্রীট। (এটাও এসি বাস ছিল, আমাদের বাস কোম্পানিগুলোর মুড়ির টিন মার্কা যাত্রী পরিবহনের জঘন্য ব্যাসগুলোর বিপরীতে ভালোই ছিল। প্রতি ট্যুরে সায়েদাবাদে নেমে কোম্পানির বাসের জন্য ঘণ্টার উপরে বসে থাকার পর, লক্কর ঝক্কর বাসে করে যাত্রীদের গাবতলী পর্যন্ত ট্রানজিট সার্ভিস দেয়া হয়। জীবনে একবারই এই সার্ভিস গ্রহণ করেছিলাম, তারপর কানে ধরেছি। মাফ চাই, দোয়াও চাই)। অনেকখানি পথ, কাঁচের ভেতর দিয়ে দেখা হল কলকাতা শহরটাকে। সেই টিনএজের ক্রান্তিকাল থেকে সুনীল, সমরেশ, নিমাই বাবুদের কলমে ভর করে দেখা কলকাতা শহর। মনে মনে এতদিন যে ছবি এঁকেছিলাম তা মিলল না বাস্তবের কলকাতা দেখে। যদিও পুরো দেখাটাই ছিল গাড়ীতে করে, সল্টলেক হত দমদম হয়ে মারকুইস স্ট্রীট, সেখান থেকে হাওড়া। তবে যতটুকু দেখেছি হতাশ হয়েছি, ইচ্ছে আছে আগামীতে সময়-সুযোগ হলে সপ্তাহখানেকের জন্য শুধু কলকাতা ঘুরে দেখার।
বাস চলতে শুরু করতে না করতেই বাইরে শুরু হল বৃষ্টি। দুপুর দুটো নাগাদ পৌঁছে গেলাম মারকুইস স্ট্রীট, হাতে মোটেও সময় নাই। কলকাতা পরেরবার দেখা যাবে, ‘বাড়ীর পাশে আরশি নগর, সেথা পড়শি বসত করে’ বলেই তাকে পরে একসময় দেখে যাওয়ার ভাবনা। আগে থেকেই প্ল্যান করা ছিল, ‘কস্তূরী’তে লাঞ্চ করব, বৃষ্টি মাথায় করে ঢুঁকে পড়লাম কস্তূরী রেস্টুরেন্টে। একগাদা ভর্তা-ভাঁজি অর্ডার করা হল, সাথে কেউ কেউ মাছমাংস। ওদের রান্নাগুলো খুব সুস্বাদু ছিল, পরে যতবার যাই না কেন, এখানে একবেলা করে হলেও খাবার খাব। যাই হোক, খাওয়া পর্ব শেষ হতে হতে দেখি ঘড়ির কাঁটা তিনের দিকে হেলে পড়েছে। দুটো ট্যাক্সি ভাড়া করে রওনা হলাম হাওড়ার দিকে।
হাওড়া পৌঁছে কি আর করা, ট্রেনের জন্য ঘণ্টাখানেক অপেক্ষা। তারপর যথাসময়ে ট্রেনে ওঠার পর শুরু হল রাজধানী এক্সপ্রেসের বিখ্যাত আতিথিয়তা। ট্রেনের মৃদু দুলুনিতে ভোজনবিলাসের সাথে প্রাণোচ্ছল আড্ডা চলল বহুক্ষণ। সন্ধ্যা পেড়িয়ে রাত গড়াতেই সবাই যার যার বিছানায় গা এলিয়ে দিল। আমি জানালার দিককার উপরের বাঙ্কে শুয়ে হেডফোন কানে গুঁজে দিলাম, জানি সারারাত ঘুম আসবে না, গান শুনেই কাঁটাতে হবে। (চলবে)
পরের পর্ব: দু'পলকের দিল্লী দর্শন (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
এ পর্বের ছবিঃ
বোকা মানুষ বলতে চায়
মিতা রায়
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ সুপ্রিয় ঢাকাবাসী।
২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: আমার আবার যেতে ইচ্ছে করে!!!!!!!!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমারও, ইনশাল্লাহ আবার যাব
৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছবি আপলোড করতে পারছি না কেন?
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এখন ভ্রমণ সঙ্কলনের কভার ফটো আপলোড করতে পারছি না
৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা কি মধূর ভ্রমন হল শুরু!
ব্যাস ব্যাস! ঘুরুন আর আমাদেরও ঘোরান
ভ্রমন হোক নিরাপদ আর আনন্দের
++++
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু, এই ট্যুর ছিল ০৭ অক্টোবর, ২০১৫ থেকে ২২ অক্টোবর, ২০১৫ পর্যন্ত। এখন স্মৃতির গাড়ীতে করে আপনাদের নিয়ে আমিও ঘুরছি মানসপটে।
৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
রাজীব বলেছেন: বরাবরের মত "বোকা ক্লাসিক"
সাথে আছি।
চলুক
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: "বোকা ক্লাসিক" টাইটেলখানি পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ রাজীব, ভালো থাকুন সবসময়।
৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৯
অলৌকিক আগন্তুক বলেছেন: ভাল লাগল। চালিয়ে যান। আপনার সাথে আমাদেরও একটা ভার্চুয়াল ট্যুর হয়ে যাক।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ অলৌকিক আগন্তুক, বোকা মানুষের সাথেই থাকুন এই ভার্চুয়াল ট্যুরে।
৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২০
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: পোস্ট এর শেষদিকে আইসা খানাপিনা নিয়া কয়েক লাইন লিখে সবকিছু বরবাদ কইরা দেয় এই ব্লগে সবাই !
তখন মনে হয় এই খানা এখন পাই
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে পোস্ট যখন করি, তখনও বরবাদের বাকী ছিল। আপনি কমেন্ট করার পর পোস্টের শেষে খাবারের ছবি সংযুক্ত করিয়া ষোলকলা পূর্ণ করা হল।
৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: বেনাপোল হয়ে গিয়েছিলেন? এয়ারের থেকে এই রূট দিয়ে যেতে আমার বেশ লাগে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হুমম, কিন্তু বাই রোডের হ্যাপা দেখে মনে হল, বাই এয়ারই ভাল। পুরো প্রায় একটা দিন নষ্ট হয়। সাথে দুই বর্ডারে উপরি যন্ত্রণা তো আছেই।
৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৯
কেএসরথি বলেছেন: ভারত যাওয়া হয়নি কখনও। আপনার লেখায় যেন ঘোরা হয়ে গেল।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমিও এবার প্রথম গেলাম, ভারত কেন, এটা ছিল দেশের বাইরে আমার প্রথম ট্যুর।
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৭
জুন বলেছেন: আরামবাগ থেকে হাওড়া এক্সপ্রেসে ঊঠলাম বোকামানুষ। সাথে আছি সুন্দর বর্ননার।
চলুক
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাহাহা, ধন্যবাদ জুন আপু, রাজধানী এক্সপ্রেসের সুস্বাদু খাবারগুলো হজম করি। দিল্লি পৌঁছে দৌড়ের উপর থাকতে হবে যে...
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
একদিন ভারত যামু ঠিকই যেদিন ভিসা লাগবে না।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভিসামুক্ত সার্ক চাই
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৫
শামছুল ইসলাম বলেছেন: খাওয়াটা সেই রকম ছিলঃ
// চারজনে ‘আইস-কুল ইলিশ ফ্রাই’ আর ততোধিক ঠাণ্ডা ‘ফ্রজেন হার্ড রাইস’ দিয়ে ডিনার করে পুরোই বেকুব হয়ে গেলাম। ও হ্যাঁ, সাথে ছিল ওয়ার্ল্ড থিকেস্ট ডাল//
বাসে বসে কলকাতা দেখাঃ
// অনেকখানি পথ, কাঁচের ভেতর দিয়ে দেখা হল কলকাতা শহরটাকে। সেই টিনএজের ক্রান্তিকাল থেকে সুনীল, সমরেশ, নিমাই বাবুদের কলমে ভর করে দেখা কলকাতা শহর। মনে মনে এতদিন যে ছবি এঁকেছিলাম তা মিলল না বাস্তবের কলকাতা দেখেও।//
‘কস্তূরী’র লাঞ্চটা ‘আইস-কুল ইলিশ ফ্রাই’-এর স্মৃতিটাকে নিশ্চিত দূরে ঠেলেছে।
হাওড়া,রাজধানী এক্সপ্রেসের বিখ্যাত আতিথিয়তা তার পর গানে গানে নির্ঘুম রাতঃ
//আমি জানালার দিককার উপরের বাঙ্কে শুয়ে হেডফোন কানে গুঁজে দিলাম, জানি সারারাত ঘুম আসবে না, গান শুনেই কাঁটাতে হবে। //
ভ্রমণ পিপাসুদের ভালই লাগবে আপনার ভ্রমণ পোস্টে ঢুঁ মেরে।
ভাল থাকুন। সবসময়।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শামছুল ইসলাম ভাই। আপনার মন্তব্য মানেই অন্যরকম কিছু। মন্তব্যে ভালোলাগা রইল।
আর হ্যাঁ, ‘কস্তূরী’র লাঞ্চটা ‘আইস-কুল ইলিশ ফ্রাই’-এর স্মৃতিটাকে নিশ্চিত দূরে ঠেলেছে। কথা সইত্য। পরে কাশ্মীরি খানা ঐ স্মৃতিকে একেবারে মাঠছাড়া করেছিল।
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
হামিদ আহসান বলেছেন: ভ্রমণ পোস্ট সব সসয়ই অামার প্রিয়৷ অাপনার বর্ণনাও ভাল
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ হামিদ ভাই, এই ভ্রমণ সিরিজে সাথেই থাকুন।
১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বৃষ্টিভেজা কিছু কিছু ছবি সুন্দর হইছে। কলকাতার কিছু কিছু জায়গা ঘরের পাশের রাস্তার মতো লাগে, আপন আপন। আমি যে দুই বার গেছি সেখানে বেশির ভাগ সময় পরোটা , কাবাব, ডিমভাজা খাইছি ভাতের বদলে। ভাতের চাল গুলো অদ্ভুত লাগে, তরকারীও মজা না। ভালো বুইঝা মেজবানে খাইতে গিয়া পচা খাবার পাইছি, ঠাণ্ডা কাচ্চি!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মজার অভিজ্ঞতা আপনার। দেখি এরপর ভিসা পেলে কয়েকদিন শুধু কলকাতা ঘুরে আসবো।
১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি কি নিউমার্কেটের পাশে যে কস্তুরি আছেন সেখানে গিয়েছিলেন?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মনে হয় নিউমার্কেটেরটাই হবে, রোডের নাম ছিল মারকুইস স্ট্রীট। সেটাতো যতদূর শুনেছি নিউমার্কেটের পাশেই? আসলে কস্তূরীতে লাঞ্চ শেষে ট্যাক্সি নিয়ে সরাসরি হাওড়া চলে গিয়েছিলাম, তাই আমি নিশ্চিত না।
ধন্যবাদ সুপ্রিয় কা_ভা।
১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর ছবি !!! +। কবে যাবো !!!
সাথে আছি...
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কবে যাবো, কবে যাবো? যাবো যাবো, যাবো নিশ্চয়ই, অতি শীঘ্রই, খুব শীঘ্রই।
ধন্যবাদ বন্ধু, আপাতত না হয় ভার্চুয়াল ট্যুর দেয়া যাক।
১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১০
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনার পোস্টের খবর জানা ছিল আগেই। সময় নিয়ে পড়ার ইচ্ছে থাকায় দেরি করে হাজিরা দিলাম। একটানা কয় মিনিট সেঁটেছিলাম মনিটরে ঠিক বলতে পারবো না বোমা ভাই।
সাথেই আছি। চালিয়ে যান। পোস্ট সিরামমমমম
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ চেঞ্জার ভাই, লেটস চেঞ্জ দ্যা গেম
১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: আপনি খুব সুন্দর করে ভ্রমণের বর্ণনা লিখতে পারেন।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ফেরদৌসা রুহী, হয়তো বেড়াতে পছন্দ করি বলে ভ্রমণ কাহিনী লেখাটা সহজাতভাবে চলে আসে।
১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
সোহানী বলেছেন: গুড ওয়ান... দেশের গন্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বভ্রমন...... ওয়েলকাম........+++++++++++
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, বউনি করলাম দোস্ত ব্লগার; কোনদিন দেখবেন আপনার বাসার কলিং বেল বাজছে। প্রস্তুত থাকুন...
২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: কাহিনী আনন্দ নিয়ে পড়ছি , আপনার ভ্রমণও আনন্দময় হক ।
তা ভাইজান , সহ আলোকচিত্র গ্রাহকটা কে ?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই, ভ্রমণ শেষে জাবর কাটছি এখন।
এই ট্যুরে আমার সাথে নেয়া ক্যামেরা আমার সাথে প্রতারণা করেছিল। তাই অন্যদের ক্যামেরার উপরই নির্ভর করতে হয়েছে। সহ আলোকচিত্র গ্রাহক আমার অন্যতম একজন ভ্রমণসঙ্গী, ভ্রমণ বাংলাদেশ থেকে আমরা বহু ট্যুর একসাথে দিয়েছি। এরকম আরেকজন আমাদের ব্লগার সাদা মনের মানুষ, কামালউদ্দিন কামাল ভাই।
ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা রইল।
২১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৮
বিষের বাঁশী বলেছেন: চলুক তবে!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ঠিক আছে তবে, চলুক...
২২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পোস্টটা চরম হয়েছে। কোলকতার প্রতি আমার সেইরকম একটা টান আছে। ওটাও ঘুরে আসুন।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দেখি কিছু টাকা পয়সা জমাইতে পারলেই ঘুরে আসা যাবে, যদি এখনকার মত ফ্রি থাকি।
ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল, ভালো থাকুন সবসময়।
২৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
রিকি বলেছেন: বোকা ভাই বোকা ভাই---বেড়িয়ে বেড়াই, বেড়িয়ে বেড়াই!!!! হাওড়া থেকে কাশ্মীর যাচ্ছি গান করেন ভাইয়া !!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: রিকিমনি রিকিমনি
ধীরে ধীরে শোনাব'নি
হাওড়া টু কাশ্মীরের
ভ্রমণ কাহিনী।
গান না হলেও
হবে নয় গল্প,
তবুও মজা পাবে বড্ড
নয়কো অল্প।
আজকে একটা লিরিক্স টাইপ কোবতে পোস্ট করলাম, গান গাইতে জানলে সুর করে গাওয়া যেত।
২৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
মানস চোখ বলেছেন: 'বোকা ভাই' তারাতারি লেখেন বইয়া আছি ............!!!!! পরের লেখা কবে আইবো .........???
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সরি মানস চোখ, একটু দেরী হয়ে গেল, মাঝে দুইদিনের গ্যাপ পড়ে গেল। গতকাল পোস্ট করলাম "ভ্রমণ সঙ্কলন" এর অক্টোবর সংখ্যা, আর আজ একটু লোভে পড়ে একটা কোবতে পোস্ট করে ফেলেছি। ইনশাল্লাহ আগামীকাল নতুন পর্ব পেয়ে যাবেন। ততক্ষণ সাথেই থাকুন।
২৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪১
ইমরান আশফাক বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম পরের পর্বের জন্যে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আগামীকাল পেয়ে যাবেন আশা করি।
২৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
সারাফাত রাজ বলেছেন: গ্রোগাসে গিলছি। আপনার কয়েকদিন আগে আমি ঘুরে এসেছি, একাই। সেগুলো মনে পড়ে যাচ্ছে। আমিও অবশ্য লিখছি।
আপনার চোখ দিয়ে নিজের দেখা জায়গাগুলো আবার দেখতে ভালো লাগছে।
আপনারা যদি ঢাকা কলকাতা সরাসরি বাসের টিকিট না কেটে বেনাপোলে পর্যন্ত গিয়ে পায়ে হেটে বর্ডার পার হয়ে ওপাশ থেকে অন্য বাস অথবা ট্রেনে উঠতেন তবে ঝামেলা কম হতো আর সময়ও কম লাগতো। অবশ্য বনগাঁ ট্রেনে খুব ভীড় হয়। মানে ভদ্রলোকদের জন্য কষ্টকর, কারণ আমরা এরকম ভাবে অভস্থ্য নই।
তাড়াতাড়ি সব পোষ্ট দেন, খরচাপাতির হিসাবও দিয়েন যাতে পরবর্তীকালে যেতে গেলে আমাদের সুবিধা হয়।
ভালো থাকবেন সবসময়।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলে আমাদের দল ছিল দশজনের, প্রায় সবার দুটো করে লাগেজ। ছয়জনের ছিল ১০ দিনের আর বাকী চারজনের ১৬ দিনের ট্যুর। ফলে এতোগুলো লাগেজ নিয়ে ভেঙ্গে ভেঙ্গে যাতায়াত করাটা ছিল দুরূহ। আসার সময় পুরোটা পথ বাই এয়ারে এসে মনে হয়েছে বাই এয়ারে গেলেই বুঝি ভাল ছিল।
আমাদের গন্তুব্য ছিল দিল্লী হয়ে কাশ্মীর, অতঃপর সেখান থেকে দিল্লী হয়ে সিমলা-মানালি-রোহটাং পাস। সিরিজ আকারে ভ্রমণ গল্প শেষ হলে পৃথক পোস্ট দিয়ে বিস্তারিত খরচসহ নির্দেশনামূলক একটা পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে আছে। আপনার পোস্টগুলোও পড়া হচ্ছে, এগিয়ে যাক সিরিজ। এগিয়ে যাক ভ্রমণ। আর আপনাকে আমার ভ্রমণ সংকলন এ দাওয়াত রইলঃ “SOMEWHEREINBLOG’S ব্লগারস ট্রাভেলিং ডায়েরী - অক্টোবর ২০১৫ (ভ্রমণ সংকলন – অক্টোবর ২০১৫)” ।
২৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১০
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এ পর্বও অসাধারণ!!! অনেক আগে দেখার ঝাপসা হয়ে যাওয়া স্মৃতিগুচ্ছ আবারও উজ্জ্বল হয়ে উঠলো!!
বাসে বা গাড়ীতে যেতে শতবর্ষী গাছগুলোকে দেখলে নিজেদের হীন মনে হয়।
একই রাস্তার পাশে ওদের বনাঞ্চল কী সুন্দর! আর আমাদের!!
কস্তূরী হোটেলে আসলেই মজাদার ভর্তা পাওয়া যায়,আমি অনেক রকমের ভর্তার সাথে চিকেন ভর্তা খেয়েছি!
চিকেন ভর্তা আগে কখনও খাইনি!!
আপনি আর কামাল ভাই মোয়াল্লেম থাকলে, একবার কলকাতা ট্রীপে যাওয়া যায়!!!!
(কামাল ভাইপোজ ভালই দিয়েছেন!!!! )
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বীথি আপা। কস্তূরী হোটেলে আমরাও অই চিকেন ভর্তা খেয়েছিলাম। আমি এই চিকেন ভর্তা খেতে গিয়ে ওদের নামকরা ডিশ কচুর ভর্তাটা মিস করেছি। পুরো ট্যুরে এই মিস করার দুঃখটা আমারর পিছু ছাড়ে নাই। মনরে প্রবোধ দিলাম নেক্সট টাইম
কামাল ভাইপোজ ভালই দিয়েছেন!!!!
২৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ক্যামেরার বাইরে থাকতে কতো আর ভালোলাগে আপু, তাই একটুখানি.......... (কামরুন্নাহার আপু)
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বীথি আপু শুনেছেন?
২৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এগিয়ে চলেন আছি সাথে, সব কথাগুলো এমন লেখা থাকলে মাঝে মাঝে প্রয়োজনে কিছু তথ্য সংগ্রহ করা যাবে।।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চেষ্টা করব যতটুকু পারা যায় তথ্যসংযুক্ত করে রাখতে।
৩০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
রাজধানী এক্সপ্রেসের এসি থ্রীটায়ারের আরামের ঘুম
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ছবিটা আমার তোলা মনে হচ্ছে, আমার বাড়ীর (বাঙ্কার) ছাঁদ হতে
৩১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
আহলান বলেছেন: চলুক
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ আহলান, আশা করি আজ রাতেই পরের পর্ব পোস্ট করতে পারবো।
৩২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৪
bond007 বলেছেন: প্রথমেই ১টা জরুরী জিজ্ঞাসা। স্পেশাল ট্রানজিট এই গাড়ীর "কোত্থেকে" "কয়টায়" "কতটাকায়"" ছাড়ে যদি বলেন তো এই ভাইয়ের মহা উপকার হয়। পারলে তাদের ফোননাম্বার টাও দিয়েন।
// চারজনে ‘আইস-কুল ইলিশ ফ্রাই’ আর ততোধিক ঠাণ্ডা ‘ফ্রজেন হার্ড রাইস’ দিয়ে ডিনার করে পুরোই বেকুব হয়ে গেলাম। ও হ্যাঁ, সাথে ছিল ওয়ার্ল্ড থিকেস্ট ডাল//
জব্বর এক ডাইলগ দিছেন ভাই। আমি রাত ১১টায় খাইয়া ভোর ৫টা পর্যন্ত ডেকুর দিছি। ঐ খানা খাইতে গেছিলাম এক ব্লগার ভাইয়ের উৎসাহিত ব্লগিং দেখে যে, পদ্মায় বসে পদ্মার ইলিশ খাওয়ার মজাই নাকি আলাদা... কিন্তু পেটে সইলনা।
আপনি দেখি আমার ৪দিন পরে গেছেন(আপনার ছবির তারিখ থেকে টাইম মিলাইছি।)। ভাগ্যিস ট্রানজিট গাড়ীতে করে স্পেশাল গেছেন। নাইলে আমার মতন রাত্র ১টায় পদ্মার এই পারে গাড়ীর সিরিয়ালে আর দিনের ১টায় বনগাঁ বর্ডারে। ওরে ভাই , সে এক মহা হ্যপা ।। যাই হোক পরে আবার গতমাসে সেকেন্ডটাইম এন্ট্রি দিছিলাম। তয় এইবার এত কষ্ট হয়নি। আমার দিল্লি ভ্রমন মাত্র টাইপ করতাছি। আপনারটা মনে হয় সহসাত পাব।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আরামবাগ কাউণ্টার, নটরডেম কলেজের বিপরীত, শ্যামলী পরিবহণ, রাত ১০ঃ১৫, ভাড়া ১৯০০ টাকা, এসি, ট্রানজিট (বাস বদলাতে হয় না)।
আপনি যে ইলিশ খাওয়ার পোস্ট পড়ছেন, সেটার জন্য যাবেন দিনের বেলা, দুপুরের আগে, পছন্দমত মাছের ভাঁজা গরম গরম আপনার সামনে ভেজে দিবে, গরম গরম, সেইরাম স্বাদ।
ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য, ভালো থাকুন সবসময়।
৩৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: পড়লুম ছবি দেখলুম, তবে কামাল ভাই এত উপরে উঠল কি করে?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: লিফট দিয়া
৩৪| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ক্যামেরার বাইরে থাকতে কতো আর ভালোলাগে আপু, তাই একটুখানি.......... (কামরুন্নাহার আপু -----------
ঠিক তাই, বেড়ানো মানেইতো পোজ দেয়া, কিন্তু আমিও কেন যেন ভুলেই গেছি পোজ দিতে!
বুড়ো হয়ে গেছিতো!!!!
(আমি কোন নোটিফিকেশন পাচ্ছি না )
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমারও কিছুদিন আগে একই সমস্যা হয়েছিল। আর ছবি তোলা প্রসংগে কিছু কমু না।
৩৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
আমি ইহতিব বলেছেন: আমারও খুব ইচ্ছে আছে কলকাতা ঘুরবার। সমরেশের গল্পে পড়া সেই জলপাইগুড়ি দার্জিলিং শিলিগুড়ি স্বচক্ষে দেখার। জানিনা সেই সৌভাগ্য হবে কিনা।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমার প্ল্যান তো জানলেন, এক সপ্তাহে বা দশদিনের একটা ট্যুর দেব। কলকাতা থেকে ময়নাগুড়ি, জলপাইগুড়ি, শিলিগুড়ি, মিরিখ-সান্দাকফু হয়ে দার্জিলিং। দেখি কি করা যায়। দোয়া করি আপনার ইচ্ছেও অতি শীঘ্রই পূরণ হোক।
ভালো থাকুন সবসময়, অনেক শুভকামনা রইল।
৩৬| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৫
এহসান সাবির বলেছেন: চলুক........
(আমি অবশ্য সব পোস্ট দেখে ফেলেছি )
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ.......
(তুমি এত্ত এত্ত এত্ত পচা)
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব সুন্দর লিখছেন, ভাল লাগছে। চলুক।