নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
আগের পর্বঃ পাথুরে নদী আর উপত্যকার শহর "পাহেলগাঁও" (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
আরু ভ্যালী হতে শেষ বিকেলে পাহেলগাঁও শহরে পৌঁছে একটা ভালো মানের রেস্টুরেন্টের খোঁজ করতে ‘মিনা রেস্টুরেন্ট’ এ এই পড়ন্ত বিকেলেও লাঞ্চের আয়োজন বিদ্যমান পাওয়া গেল। ছিমছাম রেস্টুরেন্টে ঢুঁকে সবাই একে একে ফ্রেশ হয়ে রেস্টুরেন্টের টেলিভিশনে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকার খেলা দেখার ফাঁকে খাবারের অর্ডার করা হল; সাদা ভাত, মিক্সড সবজি, রোগান জোশ (কোপ্তা জাতীয় জনপ্রিয় কাশ্মীরি ডিশ) আর স্পেশাল কাশ্মীরি মাটন। খাবার তৈরি হওয়ার ফাঁকে রেস্টুরেন্ট লাগোয়া দোকানগুলোতে কেউ কেউ ঢুঁ মারল। খাবার দেয়ার পর সবাই সেই সুস্বাদু খাবারের স্বাদ চেখে নিলাম। কিন্তু, সমস্যা হল অনেকেই ভিন্ন স্বাদের এই মজাদার খাবারের সাথে নিজের জিহবা এবং রুচি’র সমন্বয় ঘটাতে পারলেন না ঠিক মত। আমি বাপু ব্যাটে বলে চমৎকার টাইমিং করে সমানে ছক্কা হাঁকিয়েছি।
পেট পুঁজো সমাপ্ত হল ছোট ছোট দলে সবাই এটা সেটা কেনাকাটা করে সময় পার করলাম। সেখান হতে প্রায় আধঘণ্টা পায়ে হেঁটে হোটেলে পৌঁছলুম আমরা। কামাল ভাইয়ের নেতৃত্বে মহিলাদেরকে আগেই পাঠিয়ে দিলাম হোটেলে। সন্ধ্যার পর আমরা পাহেলগাঁও এর নিয়ন আলোয় ঘোর লাগা রাজপথে হেঁটে বেড়ালাম। শীতের সন্ধ্যার হালকা কুয়াশা পরিবেশটাই অন্যরকম করে তুলল। হাঁটছি আর হাঁটছি, পথ আর ফুরায় না যেন। যখন ক্লান্তি আর ধৈর্যের শেষ সীমায় এলাম বলে, তখন আমরা আমাদের হোটেলের সংলগ্ন লোকালয়ে পৌঁছে গেলাম। চায়ের তেষ্টা ভালোই পেয়েছিল, পথের ধারের একটা রোড সাইড ক্যাফেতে বসে পড়লাম। কেউ চা, কেউ কফি, কেউবা লেমন টি; পুলাপানের চোখের ক্ষুধা তখনো মেটে নাই, পাকোড়া আর ভাঁজাপোড়া সাথে চলে এল। চা-কফি চলে এলে দেখি মনির সাহেব জায়গায় নেই। খোঁজ করতে খুঁজে পেলাম, ডাকাডাকিতে ফিরে এলেন ভাইজান। পাশের একটা গলি হতে বরযাত্রা বের হয়েছে, কাশ্মীরি লোকাল গান গেয়ে চলছিল তারা হেঁটে হেঁটে। সেটাই দেখে এসে ভাইজানের উক্তি, ‘কাশ্মীরি লারকি লোগ বহুত খুবসুরাত হ্যাঁয়’ ।
যাই হোক, চা পান পর্ব শেষ করে হোটেলে ফিরে এলাম। হোটেলে ফিরে রিসিপশনের পিসি’তে বসে পড়লাম ম্যানেজার’কে নিয়ে। ইয়াসমিন আপা আর আনিসের এয়ার টিকেট যোগাড়ের নিমিত্তে। ঘণ্টাখানেকের অন্তর্জাল ভ্রমণে কাটাবার ফাঁকে হোটেল ম্যানেজারের সাথে অনেক গল্প হল। পাহেলগাও আসার আগে এই ‘হোটেল আবসার’ নিয়ে বেশ কিছু নেগেটিভ রিভিউ পড়েছিলাম ‘ট্রিপ এডভাইজার’ এ। এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করতে সে প্রতিটি রিভিউ লেখক সম্পর্কে বলল। একজন এসেছিল অফসিজনে, যখন হোটেল প্রায় বন্ধ ছিল, একজন মাত্র টেককেয়ার স্থাপনার দেখভাল করছিল সাথে একজন ক্লিনার। অন রিকোয়েস্টে তাকে রুম দেয়া হয়, কিন্তু রুমে চেকইন করার পর উনি যে সব রেগুলার সার্ভিস চাচ্ছিলেন, তা ঐ মোমেন্টে প্রদান করা সম্ভব ছিল না। আরেকজন ইকোনমি রুমে চেকইন করে লাক্সারি সার্ভিস আইটেম ডিমান্ড করে রিফিউজ হয়ে ক্ষিপ্ত! কথাগুলো মিথ্যে মনে হয় নাই, কারণ চমৎকার এই হোটেল সম্পর্কে ঐ নেগেটিভ রিভিউগুলো’র প্রায় কোনটাই বাস্তবিক খুঁজে পাই নাই। হ্যাঁ, ফার্নিচার একটু প্রাচীন এটা ঠিক। কথা প্রসঙ্গে তার চাকুরী, বেতন এগুলো নিয়েও কথা হল। দুনিয়ার সকল কর্মজীবীর ন্যায় সে ও নিজের চাকুরী নিয়ে সন্তুষ্ট নয়, ভালো কিছু পেলেই চলে যাবে।
রাতের খাবার শেষে আর কিছু করার ছিল না। দশটার পর কিচেন বন্ধ হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও বিশেষ অনুরোধে আমাদের জন্য চা পরিবেশন করা হল। কাপ ভর্তি চা নিয়ে আড্ডা আরেকটু বর্ধিত হল। রুমে ফিরে সবাই ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড নিতে ব্যস্ত হয়ে গেল, সাথে আমার মোবাইল। ও হ্যাঁ, বলা হয় নাই, কাশ্মীর পৌঁছে সাহিল আমাকে তার একটি সিম দিয়ে দেয় ভ্রমণকালীন সময়ের জন্য। সেই সিমে রিচার্জ করতে না করতেই ব্যালেন্স শেষ হয়ে যায়। আমি কিন্তু পুরো ট্যুরে (১৬ দিনে) দুদিন মাত্র ঢাকায় ফোন করেছি। এক এক করে সবাই এক দুই মিনিটের জন্য দেশে কথা বলে যায় আমার কাছ থেকে সেট নিয়ে। সাথে কারো কারো বাসা থেকে দিনে কয়েকবার ফোনও আসে! আমরা বড় হব কবে?
তাপমাত্রা গতকালের চেয়ে আরও একটু কম ছিল, সাথে সারাদিনের ভ্রমণের ধকল। ফলে রাত্রিতে ঘুম ভালই হল সকলের। সকালে সাতটার মধ্যে সবাই ঘুম থেকে উঠে তৈরি হয়ে নিল, রাতেই সবাইকে ব্যাগ গুছিয়ে রাখতে বলা হয়েছিল। সাহিল সাতটার দিকে গাড়ী নিয়ে হাজির হলে আমরা রওনা হলাম গুলমার্গের উদ্দেশ্যে।
আমাদের দুঃখ, আমরা শীতের আগে আগে রওনা দিয়েছিলাম কাশ্মীর, ফলে গুলমার্গের বিখ্যাত বরফের সৌন্দর্য আর স্কিয়িং হতে বঞ্চিত হতে হয়েছে। এই ব্যাপারে একটা পত্রিকার রিপোর্ট তুলে দিলাম হুবুহু... নতুন বছরের শুরুতে যখন তাপমাত্রা হিমাঙ্কের কয়েক ধাপ নিচে, তখন কয়েক হাজার উত্সাহী পর্যটকের উষ্ণতায় নতুন করে প্রাণ ফিরে পেল ‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ গুলমার্গ। অনেকদিন পর, সমুদ্রপৃষ্ঠের আট হাজার ফুট উঁচুতে বরফে ঢাকা এই রিসোর্টে এসে ভিড় জমাল হাজারো পর্যটক। হোটেল আর গেস্ট হাউসগুলো এখন কানায় কানায় ভরা। জম্মু-কাশ্মীরের বারামুলা জেলার ছোট্ট একটি হিল স্টেশন এই গুলমার্গ। কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর থেকে ৫২ কিলোমিটার দূরে এবং আট হাজার ৮২৫ ফুট উপরে এই হিল স্টেশনে গেলে দ্বিধা সৃষ্টি হবেই, স্থানটি গুলমার্গ নাকি সুইজারল্যান্ডের কোনো বরফঢাকা অচেনা শহর। এর ইতিহাস সম্পর্কে ঘাঁটতে গিয়ে দেখা যায়, রাজা ইউসুফ শাহ চাক এবং সম্রাট জাহাঙ্গীরের পছন্দের অবকাশযাপনের স্থান ছিল এই গুলমার্গ। এই বরফপর্বতের আগের নাম ছিল ‘গৌরিমার্গ’। হিন্দু দেবতা শিবের স্ত্রীর নামে এই পর্বতের নাম রাখা হয়েছিল। কিন্তু কালের বিবর্তনে ওই নাম এক সময় হয়ে যায় গুলমার্গ এবং এখন সবাই একে ‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ হিসেবেই চেনে। শ্রীনগর এয়ারপোর্ট থেকে দুই ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়েই পৌঁছে যাওয়া যায় সুইজারল্যান্ডে। ওখানেই আছে ‘গুলমার্গ গন্ডোলা’, বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু কেবল কারের মধ্যে একটি এটি। যা তিন হাজার ৭৯৭ মিটার উঁচু পর্যন্ত উঠতে পারে। এই সময়টাতে স্বাভাবিকভাবেই গুলমার্গে এমন ভিড় দেখা যায়। বিভিন্ন দেশের পর্যটকরা কাশ্মীরের এই বরফঢাকা শহরে এসে একে সুইজহারল্যান্ড ভেবে ভুল করে। তারা এসে ভুলে যায় নগর জীবনের ব্যস্ততার কথা, স্কি করে আর তুষারশুভ্র পরিবেশ দেখে অনেকেই ভুলে যায় খরচ-খরচা আর নগর জীবনে ফিরে আসার কথা। কিন্তু বহুদিন ধরেই জম্মু-কাশ্মীরের অস্থিরতা এবং জঙ্গি উপদ্রবের কারণে পর্যটকরা এই ‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ডে’র দিকে আসতে উত্সাহ পাচ্ছে না। কিন্তু এবারের চিত্রটি ছিল ব্যতিক্রম। এবারে গুলমার্গে পর্যটকদের ভিড় দেখে বিস্মিত খোদ জম্মু-কাশ্মীরের পর্যটন অধিদফতরের প্রতিমন্ত্রী নাসির আসলাম। তিনি বলেন, ‘গুলমার্গে এত ভিড় আমি আগে কখনও দেখিনি। আমি চাইব পর্যটকদের জোয়ার কখনও যেন শেষ না হয়।’ গুলমার্গে রয়েছে সুইজারল্যান্ডের মতোই স্লেজিং এবং স্কিইংয়ের ব্যবস্থা। গুলমার্গ উন্নয়ন পর্ষদের চিফ এক্সিকিউটিভ জানিয়েছেন, গুলমার্গের হোটেলগুলো এখন একশ’ শতাংশই ভরা। তবুও এখনও আসছে অনেক বিদেশি পর্যটক। অনেকে নিজেদের ব্যবস্থা করতে না পেরে শেষ পর্যন্ত ফিরে যাচ্ছে। "‘এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ গুলমার্গ"ঃ ০২ জানুয়ারী ২০১২, আমার দেশ (অনলাইন সংস্করন)।
পথে একটা মশলার দোকানে যাত্রা বিরতি হল, সেখানের লাগোয়া এক ফুটপাথের দোকানি হতে পান করলাম বিখ্যাত ‘খাহওয়া’ নামক জাফরান আর বাদাম মিশ্রিত দারুণ এক পানীয়। অনেকেই সেখান হতে জাফরান, মধু, বাদাম, কিশমিশ, এলাচি সহ নানান রকম মশলা কেনাকাটা করে নিল। দোকানটি খুব প্রসিদ্ধ ছিল, কারণ আমাদের থাকাকালীন সময়েই নানান দেশীয় পর্যটকদের আনাগোনা দেখলাম সেখানে, সাথে সেই বিখ্যাত ‘খাহওয়া’ পান করা। সাময়িক বিরতির পর আমরা ফের চলা শুরু করলাম গুলমার্গের দিকে।
সেদিন ছিল গুলমার্গে হরতাল তথা বন্ধ, কিন্তু কোন ঝামেলা ছাড়াই আমরা গুলমার্গ পৌঁছেছি। পথে দুপুর হয়ে যাওয়ায় লাঞ্চ সেরে নিলাম রেস্টুরেন্ট ‘ডাউনহিল’ এ। এখানে আমি পছন্দ করলাম কাশ্মীরি বিরিয়ানি, অন্যরা চিকেন আইটেম, কেউ কেউ চাউমিন আর স্যুপ। খাওয়া-দাওয়া শেষে রওনা হলাম গুলমার্গ, যেখানে রয়েছে পৃথিবীর উচ্চতম গণ্ডোলা রাইড। কিন্তু তখনও কি জানতাম দুর্ভাগ্য আমাদের পিছু ছাড়ছে না....
আসুন আজ আর দুঃখের গল্প না শুনিয়ে আমাদের ভ্রমণসাথীদের কিছু ছবি দেখিঃ
এবার দেখি কিছু ধার করা ছবিতে, শীত আর গ্রীষ্ম উভয় ঋতুতে গুলমার্গের কিছু ছবি দেখিঃ
পরের পর্বঃ গুলমার্গে যাপিত অলস দিনটি (মিশন কাশ্মীর এক্সটেন্ড টু দিল্লী-সিমলা-মানালিঃ ভারত ভ্রমণ ২০১৫)
এই পর্বের ছবিঃ
রওশন আরা ইয়াসমিন
মিতা রায়
এবং নেট হতে সংগৃহীত
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।
২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: ভ্রমণ গল্প ভাল লেগেছে । কিছু ছবি দিলে আরো ভাল লাগতো ।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইদানীং একে আছি নেট নিয়ে ঝামেলায়, তার সাথে ছবি আপলোড করতে বহু যন্ত্রণায় আছি। তিনদিন পর আজ নেট সংযোগ পেলাম।
৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: চালিয়ে যান। সাথেই আছি। +
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এই মন্তব্যের প্রতিত্তর দেই নি কেন? ছুটে গেছে হয়ত। ফর্মালিটিজ ভাউ
৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হায় হায় এখন দেখি কিছু ছবি আর গুলমার্গ এর ইতিহাসও যোগ করেছেন !!!
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪১
প্রামানিক বলেছেন: ছবি দেখে হাজিরা দিয়ে গেলাম পরে পড়বো।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তিনদিন পর আসতে পারলাম ব্লগে
৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪২
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: কতদিনের ট্যুর ?
খরচ নিয়ে একটা লেখা দিয়েন , তাহলে একটু ধারণা পাবো ভ্রমণের ব্যাপারে
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কাশ্মীর ৬ দিন, সিমলা-মানালি ৭ দিন, সব মিলিয়ে ১৬ দিনের ট্যুর ছিল। সিরিজের সাথেই থগাকুন, খরচ-প্ল্যানিং সব নিয়ে একটা পোস্ট দেয়া হবে।
৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৪
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: এবার তো দেখি মনোরম এবং পেটপূজো বিষয়ক ছবিয়ে ছবিয়ে পোস্ট ভরাইয়া দিচেন !!! নিজে বোকা মানুষ সাইজা পাঠকেরে এভাবে বোকা বানালেন !!! মানি না এ ধোঁকা !!!!
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা'য় দিলো ধোঁকা
বোঝ না কেন খোকা?
তোমার দাঁতে নেই পোকা?
অকা অকা অকা...
৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
শামছুল ইসলাম বলেছেন: খাবারের ছবি গুলো দেখে তো জিভে জল এসে গেল !!!
হুম, ভালোই ব্যাট চালিয়ে ছিলেনঃ
//আমি বাপু ব্যাটে বলে চমৎকার টাইমিং করে সমানে ছক্কা হাঁকিয়েছি। //
লোকমুখে শোনা, এবার আপনার মাধ্যমে নিশ্চিত জানা গেলঃ
//সেটাই দেখে এসে ভাইজানের উক্তি, ‘কাশ্মীরি লারকি লোগ বহুত খুবসুরাত হ্যাঁয়’ //
//সাথে কারো কারো বাসা থেকে দিনে কয়েকবার ফোনও আসে! আমরা বড় হব কবে?// -- বাঙালি বোধ হয় এজন্যই এখনো বাঙালি, ঘরের টান তার অসীম।
এশিয়ার সুইজারল্যান্ড’ গুলমার্গের বর্ণনাটা অসাধারণ।
//আসুন আজ আর দুঃখের গল্প না শুনিয়ে কিছু ধার করা ছবিতে, শীত আর গ্রীষ্ম উভয় ঋতুতে গুলমার্গের কিছু ছবি দেখিঃ//
আর দেখা শেষে ঘুমাতে যাই।
বিজয়ের শুভেচ্ছা।
ভাল থাকুন।সবসময়।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই, বিজয়ের শুভেচ্ছা।
৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ, ভালো থাকুন সবসময়।
১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পেটুক মানুষ যেখানেই যায় পেটের চিন্তা আগে।। মনপাগল করা ছবির সাথে পেটপাগল করা খাবারও।। ভালই হয়েছে আমরও ক্ষুধা পেয়েছিলো।।
মাঝে মাঝে আপনাকে হিংসা করলেও সেটা ধরে রাখতে পারি না।। কারন আর কিছু করেন আর না করেন দুধের স্বাদতো ঘোল দিয়ে হলেও মিটিয়ে দেন।।
ধন্যবাদ।।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, হিংসেতে আমার এলারজি নাই, তাই নির্দ্বিধায় হিংসে করতে পারেন ভাই। বেড়ানোটা একটা ভয়ানক নেশায় পরিণত হয়ে গেছে। কি যে করি!!!
১১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৮
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ওহ্ , এবার শুধু খাবার ডিশ। রাত অনেক হয়েছে , দেখে গেলাম।
কাল বিস্তারিত পড়ব!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, কা_ভা আর কান্ডারি অথর্ব ভাই দুটি খাবার ছবি দেখতে চেয়েছিলেন, তাই দিলাম একসাথে অনেকগুলো। নতুন মোবাইলটা পকেটমার না হলে আরও অনেক ছবি আপলোড করতে পারতাম। অনেকগুলো ফুলের ছবিও ছিল, একটা মধুর খামারের,
১২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: পেট শান্তি তো দুনিয়া শান্তি। কিন্তু এখানে খাবারের ছবি দেখে তো পুরাই অশান্তিতে পড়ে গেলাম।
সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ এবং আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, আসলেই, পেট শান্তি তো দুনিয়া শান্তি।
খুব শীঘ্রই আপনার ব্লগে বেড়াতে যাব, চা-নাস্তা রেডি রাখবেন।
১৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:০৪
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: কত্ত সুন্দর জায়গা।
আর খাবারের ছবি দেখে তো এখুনি খেতে ইচ্ছে করছে
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আসলেই কাশ্মীর অনেক সুন্দর, যার এক আনা হয়ত এবার দেখে এলাম, বাকী পনের আনা ভবিষ্যতের জন্য তোলা রইল। যদি আল্লাহ চাহেন তো কোন একদিন দেখতে পারব।
অনেক ধন্যবাদ আপু, ভালো থাকুন সবসময়।
১৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৯
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দুঃখের গল্প ঝুলিয়ে রেখে ব্লগারদের দুঃখ দেওয়াটা কি খুবই জরুরী ছিলো বোকা ভাই?
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বোকা মানুষ তো, তাই ভুল হয়ে গেছে; মাফ কইরে দেন ভাইজান
১৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৫
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা। +।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু, ভালো থাকা হোক সবসময়।
১৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: এটাসেটা কেনাকাটার গল্প অনেকই শুনলাম, কিন্তু ছবিতে কিন্তু কিছুই দেখতে পাচ্ছি না।
কাশ্নীরী শাল না দেখালে কিন্তু জিনা হারাম করে দেব, হ্যা!!!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কেনাকাটার ছবি তেমন তোলা হয় নাই, তবে কিছু ছবি সামনের পর্বগুলোতে দেখতে পাবেন আশা করি।
১৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: পাশের একটা গলি হতে বরযাত্রা বের হয়েছে, কাশ্মীরি লোকাল গান গেয়ে চলছিল তারা হেঁটে হেঁটে। সেটাই দেখে এসে ভাইজানের উক্তি, ‘কাশ্মীরি লারকি লোগ বহুত খুবসুরাত হ্যাঁয়’ ।
হুম, ম্যায়নে দেখা আফগান লারকি লোক ভি বহোত খুব সুরত হ্যায়। লেকিন বাঙালি লোক বহুত ত্যাড়াব্যাড়া আছে!!
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাট... কাশ্মীর কি কলি ইজ কাশ্মীর কি কলি বাহেন জী
বাঙ্গালীর ঘাড়ের একটা রগ ত্যাড়া, এইটা তাবত দুনিয়া জানে।
১৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
পাহেলগাঁও এর রাস্তায় ভোর বেলা..........একজন বোকা মানুষের সাথে তিজন চতুর মানুষ দেখা যাচ্ছে।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
১৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এর রাস্তায় ভোর বেলা.........কয়েকজন কাশ্মীরি নারীকে দেখা যাচ্ছে
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সুন্দর!!!
২০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
হোটের আ্যাবসারের ভেতর ও বাহির
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হোটেলখানা আমার খুবই পছন্দ হয়েছিল। আবার পাহেলগাঁও গেলে হোটেল আবসারেই উঠবো।
২১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
হোটেল আ্যাবসারের লনে বোকা মানুষ কয়েকজন সঙ্গীসহ
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: পাহেলগাঁও এ সকালবেলা হোটেলের সামনের এই স্থানে তোলা সকল ছবি দেখলে মনে হয় পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ড কোন স্টুডিওর দেয়ালে টাঙ্গানো ছবি। মনেই হয় না, সত্যি আমাদের পেছনেই ঐ পাহাড়গুলো দাঁড়িয়ে আছে।
২২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: লেকিন বাঙালি লোক বহুত ত্যাড়াব্যাড়া আছে!!.........নাহার আপুর এমন বক্তব্য জাতি কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কেনু? কেনু? কেনু?
২৩| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
কেউ নেই বলে নয় বলেছেন: আহ! খাদ্য!! দেইখাই ভাই ঝাপাইতে ইচ্ছা করে। ইন্ডিয়ার খাওয়া আমি সেইরকম উপভোগ করতাম। ছবি আর বর্ননা মিলে চমৎকার। ওইখানের লাড়কি লোগ আসলেই মনকাড়া সুন্দরী। প্রেম এসে যায়।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মজাদার আর রসালো মন্তব্যে মজা পেলুম, মন্তব্যে +++
২৪| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
সাদ আমান বলেছেন: এভাবে কেউ লোভ দেখায়??? যাই হোক খরচাপাতির হিসাবটা দিলে জোস হতো।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: জ্বী হ্যাঁ, দেখায়, বোকা মানুষেরা এভাবেই লোভ দেখায়। সিরিজের সাথেই থাকুন, একটা পৃথক পোস্ট দেয়ার ইচ্ছে আছে শুধু কাশ্মীর ভ্রমণ পরিকল্পনা এবং বিস্তারিত খরচের বিবরণসহ।
২৫| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ কাহিনীর সাথে অসাধারন সব ছবি! অনেক ভাল লাগলো ভাই.....! প্লাস দিলাম আর সাথে ভাল লাগাও জানিয়ে গেলাম!
সাদা মনের মানুষ ভাইয়ের মন্তব্যেও লাইকান!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাহসী সন্তান, সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল।
২৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উল্টা দূরবীন বলেছেন: পেট শান্তি তো দুনিয়া শান্তি। কিন্তু এখানে খাবারের ছবি দেখে তো পুরাই অশান্তিতে পড়ে গেলাম।
আমারও একই দশা !!!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমি তো যতবার দেখি, ততবারই অশান্তিতে পড়ে যাই।
২৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
সারাফাত রাজ বলেছেন: ভাই কোনটা বেশি ভালো, পেহেলগাও নাকি গুলমার্গ ?
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: দুটোর সৌন্দর্য দুরকম। কাশ্মীরের শ্রীনগর, পাহেলগাঁও, গুলমার্গ, সোনমার্গ, ইয়ুসমার্গ প্রতিটির নিজস্ব স্বাতন্ত্র্য রয়েছে। তবে হ্যাঁ, একজন সাধারণ টুরিস্ট পাহেলগাঁও এর চান্দানওয়ারী আর বেতাব ভ্যালী দেখে গুলমার্গ চলে আসে গণ্ডোলা রাইডের জন্য। তাই...
২৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো। অনেক।
অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ দীপংকর চন্দ, ভালো থাকুন সবসময়।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা রইল।
২৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
গুল্টু বলেছেন: জুলাই ২০১৫ তে গিয়েছি, বরফ অনেক উপরে ছিলো তাই অনেক কষ্ট হয়েছে, পাহেলগাও এর মিনি সুইজারল্যান্ড অনেক ভালো লেগেছে।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমরা অক্টোবরে গিয়েও বরফ পাই নাই, সেই অনেক উপরে, সে পর্যন্ত আর যাওয়া হয় নাই। তবে মানালি হতে রোহটাং পাস গিয়ে সেখানে বরফ পাওয়া গেছে, তাও এক কিলোমিটার দূরে প্রায় ৫০০ ফিট উপরে পাহাড়ের চুড়ায়। আমি না গেলেও, আমার অন্য তিন ভ্রমণসাথী ঠিকই গিয়েছিল সে পর্যন্ত। ইচ্ছে আছে, ভবিষ্যতে শীতে যাওয়ার। ধন্যবাদ ভাই, বোকা মানুষের ব্লগে স্বাগতম।
৩০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৪
সোহানী বলেছেন: আসছি নেক্সট্ ইয়ারে......
দূর্ভাগ্য আবার পিছনে কি করলো !!!!!!!!!!!!!!!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমরা যেসময় গিয়েছিলাম, তখনই সপ্তাহখানেকের জন্য গণ্ডোলা বন্ধ ছিল রিপেয়ার এন্ড মেইনটেনেন্স এর জন্য।
আর বর্তমানের দুর্ভাগ্য, দুই মাসের মাথায় নতুন মোবাইল ফোনটা হারিয়েছি, পকেটমার নিয়ে গেছে, ওটাতে ভারত্ত ট্যুরের সকল ছবি আর ভিডিও ছিল, বিশেষ করে ভিডিও গুলো অনেক মিস করব।
৩১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: প্রথম ছবিতে অনেক অনেক ফুলের ছবি দেখিয়েছেন, কিন্তু পরে এক্কেবারেই বঞ্চিত করলেন !!
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমরা সেগুলো দেখতে পাই নাই, তাই আপনাদের বঞ্চিত করা হয়েছে। ঐ সব ছবি ধার করা ছবি
৩২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: সাদা মনের মানুষ বলেছেন: নাহার আপুর এমন বক্তব্য জাতি কিছুতেই মেনে নিতে পারেনা। (
আমি নিজেইতো ত্যাড়াব্যাড়া !!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কথা কি সইত্য?
৩৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
সুন্দর +++
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা, ভালো থাকুন সবসময়।
৩৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৮
জুন বলেছেন: কাজী তৌকিরের বাসাটা দেখছেন নাকি বোকা মানুষ? ছবির সাথে ক্যপশন দেন না কেন? এমন স্বর্গের মত জায়গাগুলো কই কি নাম কিছুই তো বুঝতে পারছি না। আর এত তারাহুরা করে লিখছেন কেন! ভুলে যাবেন বলে কি?
এত সুন্দর লেখায় প্লাস দিয়ে গেলাম
+
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ জুন আপু, নাহ কাজী সাহেবের কথা মনেই ছিল না। পাহেল্গাও গিয়ে সবাইকে জিজ্ঞাসা করলাম বলিউড মুভি 'হায়দার' ছবির আঞ্চলিক ভাষার গানটি যার টাইটেল 'বিসমিল' কোথায় চিত্রায়িত হয়েছে, তখন অনেক চেষ্টা করেও জায়গাটার নাম মনে আসে নাই, 'সান টেম্পল' পরে মনে পড়েছে।
হ্যাঁ একটু তাড়াহুড়া হয়ে যাচ্ছে, কারণ এই সিরিজ লিখতে এখন খুব কষ্ট হচ্ছে। দুঃখজনক কারণ। আবার মোবাইল খুইয়েছি, পকেটমারের কাছে। এই ভারত ভ্রমণের সকল ছবি আর ভিডিও ছিল সেই মবাইলে, কোন ব্যাকআপ নেয়া হয় নাই। বিশেষ করে ভিডিওগুলো, সিমলা-মানালি-রোহটাং পাস এর। কিছু ছবি ছিল যা অন্য কারো কাছে তেমন পাবো না। মনটাই ভেঙ্গে গেছে, খুব কষ্ট পেয়েছি। আর কখনো কোন স্মার্ট ফোন ইউজ করবো না, এখন একটা এক হাজার টাকা মুল্যের পুরানো সেট ইউজ করছি। ছবি আর ভিডিও হারিয়ে এই সিরিজ লিখতে এখন আর উৎসাহ পাই না। আর অনেক বিশাল হয়ে যাচ্ছে, এখনো অর্ধেক ভ্রমণ কাহিনী শেষ হয় নাই, তাতেই কতোগুলো পর্ব হয়ে গেল। সবমিলিয়ে লেখাগুলো এখন আর জমছে না তেমন, নিজেও পড়ার পর বুঝতে পারছি। দেখি নেক্সট পর্ব থেকে আরেকটু ভাল করে লেখার চেষ্টা করব।
৩৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হারানোর কথাগুলো শুনে খুব খারাপ লাগছে ভাই। আমার মতো আপনারও খোয়া যাওয়ার সমস্যা দেখছি।
যাইহোক, সেদিন ফাঁকিবাজি কমেন্ট করে ভাগছিলাম। আজ কিন্তু পুরাই এনজয় করলাম। তবে শেষ কমেন্টের উত্তরে খারাপ লাগলো অনেক।
নো ম্যাটার, সিরিজের কোন লেখাই বাদ দিচ্ছি না।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ গেম চেঞ্জার ভাই, পুনঃপাঠ এবং মন্তব্যে ভালোলাগা জানবেন।
৩৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:
৩৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
এহসান সাবির বলেছেন: কোন খাবার টা সব থেকে টেস্টি ছিল?
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গুস্তাবা, রোগান জোশ আর নানখাতাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯
মোঃ-আনারুল ইসলাম বলেছেন: নাইস পোস্ট বোকা মানুষ +++++