নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বোকা মানুষের কথায় কিই বা আসে যায়

বোকা মানুষ বলতে চায়

আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১

বোকা মানুষ বলতে চায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

হাতিয়া - (জার্নি টু আওয়ার সুইট সেভেন ডটার অব সী - ফার্স্ট ফেইজ)

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৩



আগের পর্বগুলোঃ
সন্দ্বীপ (প্রথমাংশ) - (জার্নি টু আওয়ার সুইট সেভেন ডটার অব সী - ফার্স্ট ফেইজ)
সন্দ্বীপ (শেষাংশ) - (জার্নি টু আওয়ার সুইট সেভেন ডটার অব সী - ফার্স্ট ফেইজ)

ইঞ্চিন নৌকা কিছুক্ষণ চলার পর গায়ের চামড়ায় জ্বলুনি অনুভব করলাম। চারিদিকে স্থলভূমির শেষ অস্তিত্ব একসময় দৃষ্টির আড়ালে চলে যেতে থাকলো। সন্দ্বীপ থেকে হাতিয়া যাওয়ার রুটটি খুব গভীর সমুদ্রে না হলেও একটা সময় আপনি থাকবেন সমুদ্রে, চারিধারে কোথাও কোন ভূখণ্ড চোখে পড়বে না। মধ্য দুপুরে সূর্যের প্রখর তাপে আমার চামড়ায় জ্বলুনি অনুভব করতে আমি একটু চোখ বুলালাম আমাদের নৌকায়, নাহ কোথাও কোন ছাউনি নেই। একপাশে একটা ঘরের মত জায়গা, যেখানে নৌকার মাঝিরা সবাই থাকাখাওয়া-রাত্রিযাপন করে। সেখানে গিয়ে দেখি নৌকার তিনজন স্টাফ ঘুমাচ্ছে। কি আর করা? আবার নৌকার ছাদে বসে বসে রোদে পুড়তে লাগলাম।





আগেরদিন বিকেল হতে আজ সকাল পর্যন্ত, সেই সন্দ্বীপ থেকে এই হাতিয়ার পথে, কয়েকঘণ্টার মধ্যেই নৌকার লোকগুলোকে কেমন আপন আপন মনে হচ্ছিল। নৌকা চলছে, চারিদকিকে নিস্তরঙ্গ জলরাশি, ভয়ানক শান্ত সাগরের জল। আর শান্ত বলেই রক্ষা, নইলে সাগেরের ঢেউয়ে ভয়ে মারা যেতাম। সাথে ঢাকা থেকে লাইফ জ্যাকেট নিয়ে গিয়েছিলাম, যা কিছুক্ষণ পর যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়াবে। যাই হোক, নৌকার পিচ্চি একটা ছেলে প্লাস্টিকের কাপে করে আদা দেয়া রঙ চা নিয়ে এল। এই পরিবেশে এই সময়ে এই চা সত্যি আমাকে অভিভূত করল।





একসময় নৌকা থেমে গেল, চারিদিকে পানি, মাথার উপর সূর্য গনগন করছে। ঘটনা কি? খোঁজ করতে জানা গেল, নৌকার ইঞ্চিনে কি একটা সমস্যা হয়েছে। আমি কিছুটা ভয় পেলাম। একসময় নৌকার মেকানিক সাহেব আর প্রধান সারেঙের মধ্যে বাকবিতন্ডতা শুরু হয়ে গেল। মেকানিক সাহেব রাগ করে ইঞ্জিনের কাছ থেকে সরে এসে একটা বিড়ি ধরিয়ে আয়েশে ফুঁকতে লাগলেন। ঐদিকে সারেঙ সাহেব ঠিকই নিজের অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান কাজে লাগিয়ে ইঞ্জিন ঠিক করে ফেললেন। এই সময়ে আমি নৌকার দুলনি দেখে বুঝেছি, চলন্ত থাকায় মোটেও টের পাইনি সাগরের জলের এই মৃদু দুলুনি। আর এই দুলুনি থেকে বুঝে নিলাম সত্যিকারের ঢেউ থাকলে নৌকা কিভাবে দুলতো।





দুপুর দুইটার কাছাকাছি সময়ে আমরা পৌঁছে গেলাম হাতিয়ার আফাজিয়া ঘাট, তেমুহনি বাজার। এটা হাতিয়ার মূল ঘাট তজমুদ্দিন ঘাট এর উল্টো দিকের একটা ব্যস্ত ঘাট। এখানে আমরা একটা স্থানীয় খাবার রেস্টুরেন্টে ঢুঁকে লাঞ্চ সেরে নিলাম। তাজা সামুদ্রিক মাছ, শুঁটকি, সবজি, মুরগির মাংস দিয়ে ভরপুর খাওয়া দাওয়া শেষে একটা সিএনজি অটো রিকশা ৮০০ টাকা দিয়ে ভাড়া করা হল, গন্তব্য নামার বাজার। এই নামার বাজার থেকে নৌকা পাড়ি দিয়ে অপর পাড়ের নিঝুম দ্বীপের ভূখণ্ড আমাদের আজকের গন্তব্য। মিনিট পনের সিএনজি অটোরিকশা চলার পর আবিস্কার করলাম আমাদের সাথে থাকা লাইফ জ্যাকেটগুলো খাবার হোটেলে ফেলে এসেছি। ভাগ্য ভাল, হাসিব কি মনে করে ঐ হোটেলের ক্যাশে বসে কলেজ পড়ুয়া ছেলেটার মোবাইল নাম্বার নিয়েছল। দিলাম ফোন তাকে, সে জানাল লাইফ জ্যাকেট তার হোটেলেই আছে। আমাদের সেদিনের প্ল্যান ছিল বিকেলের মধ্যে নিঝুম দ্বীপ পৌঁছে সন্ধ্যের আগে আগে জলপান করতে আসা হরিণের দলকে প্রত্যক্ষ করা। ফলে তাকে বললাম, লাইফ জ্যাকেটগুলো তার কাছে রাখতে, আমরা নিঝুম দ্বীপ পৌঁছে সেগুলো তার কাছ থেকে নেয়ার ব্যবস্থা করব। সে সম্মত জানালে হাতিয়ার পিচ ঢালা পথ দিয়ে আমাদের সিএনজি অটোরিকশা ছুটতে লাগলো, আর এই চলন্ত যান হতে যতটুকু দেখা যায় দেখে নিলাম এই বিখ্যাত চরাঞ্চল তথা দ্বীপাঞ্চল’টিকে।





‘হাটিয়া'- ‘হাতি'- ‘হাইতান'- ‘হা-ইতিহ' ইত্যাদি বিভিন্ন নামে নামকরণের প্রবাদ থাকলেও কালক্রমে এটি বর্তমানের ‘হাতিয়া' নামে নামান্তরিত হয়ে সারাবিশ্বে সুপরিচিতি লাভ করেছে। প্রমত্তা মেঘনা আর বঙ্গোপসাগরের বিশাল জলরাশির প্রচণ্ড দাপটের মুখে হাতিয়ায় প্রকৃতির ভাঙা-গড়ার কারণে এক থেকে দেড়শ’ বছরের পুরনো কোনো নিদর্শন অবশিষ্ট নেই। দীর্ঘদিন ধরে দেশি-বিদেশি অনেক গবেষক হাতিয়ার ওপর গবেষণা করেছেন। তাদের মধ্যে সুরেশ চন্দ্র দত্ত কিছু যুক্তি দিয়ে হাতিয়ার বয়স অনুসন্ধানের চেষ্টা করেছেন। দক্ষিণবঙ্গের ভূ-ভাগ সৃষ্টির রহস্য নিয়ে তার গবেষণায় তিনি উল্লেখ করেছেন, প্রতি ১৩৬ থেকে ১৪০ বছর সময়ের মধ্যে এক মাইল স্থলভাগ সৃষ্টি হয় হাতিয়ায়। তার এ তথ্য আমলে নিয়ে হাতিয়ার বর্তমান আয়তনের সঙ্গে মিলিয়ে দেখলে হাতিয়ার বয়স সাড়ে ৫ হাজার থেকে ৬ হাজার বছর বলে ধারণা করা হয়। বর্তমানে নোয়াখালী জেলার অন্তর্গত হাতিয়ার চৌহদ্দি নিরূপণ করলে দেখা যায়, হাতিয়ার উত্তরে সুধারাম, দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর, পূর্বে সন্দ্বীপ এবং পশ্চিমে মনপুরা ও তজুদ্দিন উপজেলা। এক সময় সন্দ্বীপের সঙ্গে হাতিয়ার দূরত্ব ছিল খুবই কম। কিন্তু ধীরে ধীরে সেই দূরত্ব এখন ৬০ মাইল ছাড়িয়েছে। ক্রমাগত ভাঙনই এ দূরত্ব সৃষ্টি করেছে। হাতিয়ার ভাঙা-গড়ার খেলা চতুর্মুখী দোলায় দোদুল্যমান। উত্তর, পূর্ব ও পশ্চিম দিক দিয়ে ভাঙছে। আবার দক্ষিণে গড়ছে, পাশাপাশি আবার মূল ভূখণ্ডকে কেন্দ্র করে আশপাশে ছোট-বড় নানান ধরনের চর জেগে উঠছে। ওয়েব স্টার নামের একটি সংস্থার রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৮৯০ সাল থেকে হাতিয়ার আদি ভূখণ্ডের উত্তর ভাগের ভাঙন শুরু হয়। বিরাট আয়তনের জমি নদী ও সাগরের ভাঙনে বিলুপ্ত হলেও একই সময় দ্বীপের উত্তর দিকে হাতিয়ার আয়তন ভাঙনের প্রায় ২ থেকে ৫ গুণ হারে বাড়তে শুরু করে। সেই সময় এ অঞ্চলের জেগে ওঠা চরের যে হিসাব পাওয়া যায় তা হলো : ফেনী নদীর মুখে ৫টি, হাতিয়া দ্বীপের সম্প্রসারণ ১৮টি, হাতিয়া চ্যানেলে ৫টি, মেঘনার বুকে ৩টি ও ডাকাতিয়া নদীর মুখে ৩৫টি চর সৃষ্টির প্রক্রিয়া হাতিয়ার মোট আয়তনকে পরিবৃদ্ধি করার চেষ্টা করছে। ১২০ বছরের ব্যবধানে হিসাব-নিকাশে ঢের পরিবর্তন এসেছে। অনেক চর মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, কিছু কিছু আবার ভাঙনের কবলে পড়ে হারিয়ে গেছে। ক্রমাগত ভাঙনের কারণে সঠিক আয়তন নির্ধারণ করা কঠিন হলেও উপজেলা পরিষদের হিসাব মতে হাতিয়ার বর্তমান আয়তন ২১শ’ বর্গকিলোমিটার বলে উল্লেখ আছে। হাতিয়া সম্পর্কে আরও জানতে চাইলে পড়তে পারেন ড. মোহাম্মদ আমীনের লেখা তিলোত্তমা হাতিয়া ও ইতিহাস’ শিরোনামের গ্রন্থটি। - তথ্যসুত্র এবং লেখাঃ উইকিপিডিয়া বাংলা।





শেষ বিকেল নাগাদ আমরা পৌঁছলাম নামার বাজার ঘাটে। সিএনজি ভাড়া মিটিয়ে ঘাটের দিকে পা বাড়াতেই চোখে পড়ল ইঞ্জিন নৌকাটি মিনিট খানেক আগে ছেড়ে গিয়েছে। কি আর করা, ঘাটের সংলগ্ন দোকানে আমাদের ব্যাগপ্যাক রেখে ফ্রেশ হলাম, চা-নাস্তা সেরে নিলাম। চোখের সামনে সূর্য তখন পশ্চিমাকাশে ঢলে পড়ছে। প্রায় ঘণ্টাখানেক পরে যখন আমরা নৌকা করে অপর পারে পৌঁছলাম তখন সন্ধ্যে শেষে আকাশ জুড়ে আঁধারের চাদর বিস্তৃত হয়েছে।









মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০১

প্রামানিক বলেছেন: ১ম হইছি চা দেন।

২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন:

গরমের দিনে চা নয়, শরবত দিলাম, দুই গ্লাস, ভাবীকে সাথে নিয়ে পান করুন, সাথে গোধূলিবেলার ছবিগুলো দেখুন। :)

২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯

প্রামানিক বলেছেন: আপনার দেয়া বর্ননা পড়লাম এবং দু'চোখে হাতিয়ার ছবি দেখলাম। খুব ভাল লাগল। ধন্যবাদ

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই, ভালো থাকুন সবসময়।

৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:১৭

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: যাইতাম্মুন্চায়

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যাবানি কুনু একদিন মিয়া ভাই... :)

৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩২

বিজন রয় বলেছেন: অপূর্ব, মনোরম।

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বিজন রয়, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আপনার লেখায় জানতে পারি দেশের ইতিহাস আর ছবি।। ব্লগার জুনের লেখায় ইতিহাসখ্যাত স্থান।। এই শেয়ারগুলি যে জানতে চাওয়া মানুষদের কত প্রিয় একটা সম্পদ, তা বোঝানো যাবে না।।
কৈ আমরাও তো কিছু কিছু জায়গায় যাই, কিন্তু কয়জন পারি তা ফুটিয়ে তুলতে?? সামান্যতম হলেও।।

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: মন ভাল করে দেয়া মন্তব্যে অনেক অনেক ভালোলাগা রইল। সবসময় উৎসাহব্যাঞ্জক মন্তব্য নিয়ে পাশে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন হ্যাপী ভাই। ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭

রানা আমান বলেছেন: হাতিয়ার সিএনজি অটো রিকশাগুলো সিএনজি নেয় কোথা থেকে ?

৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:৩৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: সেগুলো বুঝি তেলেই চলে... আমি নিশ্চিত কিচ্ছু বলতে পারছি না ভ্রাতা। বোকা মানুষতো, এসব মাথায় আসে না। :)

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: হলদে কালারের ছবিগুলো হাহাকার জাগানিয়া সুন্দর।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে ছবিগুলো আবার দেখে অনুভূত হল যে, আসলেই হাহাকার জাগানিয়া সুন্দর। :)

৮| ২৭ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: কি হইল???? নিঝুম দ্বীপে পৌছানোর পরে আর কোন (চলবে) লেখা নেই কেন?????
এতক্ষণ সাথেই ছিলাম, আর কি সাথে নেবেন না???? :(

নিঝুম দ্বীপ আর মনপুরা না দেখালে কিন্তু খবর আছে আপনার,হুম্ম!!!!!!

আপনার অসাধারণ বর্ণনা, ছবি আর ইতিহাস খুঁজে ফেরা সত্যিই অনন্য!!!
শতকোটি শুভেচ্ছা আপনার জন্য!!!!

(পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষার পালা অতি শীঘ্রই শেষ হোক আমার :) )

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু আগ্রহ নিয়ে এই সিরিজের লেখাগুলো পড়ার জন্য। পরবর্তী পর্ব গত পরশুদিন পোস্ট করেছি - নিঝুম দ্বীপ নিয়ে।

ভালো থাকুন সর্বদা, শুভকামনা।

৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩৭

উল্টা দূরবীন বলেছেন: যতগুলো ছবি হলুদ সবগুলোই দুর্দান্ত। হাতিয়ায় বন্ধুর বাড়ি। আশাকরি যাওয়া হবে।

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪২

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: বাহ, বন্ধুর বাড়ী থাকলে তো কত্থাই নেই। কবে যাচ্ছেন? বেড়িয়ে আসার পর অতি অবশ্যই পোস্ট দিতে ভুলবেন না যেন।

ভালো থাকুন সবসময়, শুভকামনা।

১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমার খুব পছন্দের জায়গা হাতিয়া। হাতিয়ায় গিয়ে একটা জিনিস মিস করেছেন মনে হচ্ছে। হুমায়ুন হোটেল আর কবুতর হোটেল নামে দুইটা হোটেল আছে। এদের খাওয়া খুবই ভালো। দামও কম। কবুতর হোটেলে স্পেশাল হচ্ছে কবুতর। আর মিস করেছেন শেকুর মিষ্টি। যদি খেতেন, তাহলে আমি নিশ্চিত আপনি পোস্টে সেটা উল্লেখ্য করতেন। ;)

নেক্সট কোথাও বেড়াইতে গেলে যদি দেখেন যে আপনার দলে লোক পাচ্ছেন না, তাইলে জানান দিয়েন। দলে ভিড়ে পড়ব!

৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: উফফ বিশাল মিস... এই খাবারগুলো খাওার জন্য আবার যেতে হবে খুব শীঘ্রই। আমার মত পেটুক মানুষকে এ কি তথ্য দিলেন আপনি? এখন তো মন খালি উড়ুউড়ু থাকবে।

কোন একদিন হয়ত সামুর বন্ধুদের সাথে বেড়ানো হবে, তখন অতি অবশ্যই আপনি থাকবেন দলনেতার ভূমিকায় :)

ভ্রমণ পোস্ট কবে পাব আপনার কাছ থেকে? অপেক্ষায় রইলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.