নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন বোকা মানব, সবাই বলে আমার মাথায় কোন ঘিলু নাই। আমি কিছু বলতে নিলেই সবাই থামিয়ে দিয়ে বলে, এই গাধা চুপ কর! তাই আমি ব্লগের সাহায্যে কিছু বলতে চাই। সামু পরিবারে আমার রোল নাম্বারঃ ১৩৩৩৮১
আগের পর্বঃ যাত্রা শুরুর গল্প (ট্রিপ টু কেরালা ২০১৬) (পর্ব ০১)
অপেক্ষার পালা খুব খারাপ জিনিষ, খুব খারাপ, খুব...
প্রথম পর্বে এই কথাটা দিয়ে শেষ করেছিলাম প্রারম্ভিক কথন আমাদের কেরালা ট্রিপের গল্প কাহিনীর। আসলে তখনও জানতাম না, আমাদের ভ্রমণের অপেক্ষার মত পরবর্তী পর্ব লিখতেও এত অপেক্ষা করতে হবে। যাই হোক নির্ধারিত দিনে আমরা শ্যামলী পরিবহনের কলকাতাগামী বাসে করে রওনা হলাম, চারজনের ছোট দলটি। কাশ্মীর ভ্রমণের সময় শ্যামলী পরিবহনের সরাসরি কলকাতাগামী বাসে করে গিয়েও কাটায় কাটায় সময়ে পৌঁছোতে পেরেছিলাম বিকেল ০৪:৫০ এর রাজধানী এক্সপ্রেস ধরার জন্য। এবার যেহেতু প্ল্যানে সেফটির জন্য একদিন কলকাতায় রাত্রি যাপনের আয়োজন রাখা হয়েছিল, তাই এবার আর সরাসরি বাস না ধরে, যে বাসটি বর্ডারে গিয়ে চেঞ্জ হয়, সেই বাসে করে রওনা হলাম। যথারীতি ফজরের পরপর আমরা পৌঁছে গেলাম বেনাপল। এরপর ফ্রেশ হয়ে নাস্তা করে নিয়ে ইমিগ্রেশন ফরমালিটিস কমপ্লিট করার জন্য অপেক্ষার পালা। আমার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, ঢাকা থেকে ডিরেক্ট কলকাতার বাসগুলো’র এই ইমিগ্রেশন ফরমালিটিস আর ওপারে গিয়ে বাসের জন্য অপেক্ষার সময় মিলিয়ে প্রায় ঘন্টা তিনেক সময় অহেতুক নষ্ট হয়।
যাই হোক, ইমিগ্রেশন শেষ করে ওপারে গিয়ে বাসে উঠতে উঠতে আমাদের বাংলাদেশী সময় প্রায় নয়টা বেজে গেল। আমরা তেমন চিন্তিত ছিলাম না, কারন, আজ আমাদের তাড়া নেই, আগামীকাল বিকেলবেলা পাঁচটার দিকে আমাদের কলকাতা থেকে চেন্নাই হয়ে কোচিন এর ফ্লাইট। তাই নিশ্চিন্ত মনে আমরা চললাম কলকাতার দিকে। কলকাতায় হোটেল বুকিং করার কথা থাকলেও আমাদের ভ্রমণ বন্ধু মিতা রায় এর সৌজন্যে কলকাতার এক অমায়িক দম্পতির দুইদিন একরাতের আতিথিয়েতার সুযোগ হয়েছিল, সেই গল্পে একটু পরে আসছি।
বেনাপল বর্ডার পার হয়ে বাসে ওঠার আগ পর্যন্ত বাস কাউন্টারের লোকদের অত্যাচারে মাথা নষ্ট হয়ে যাবার যোগাড় হয়। এখান থেকে সিমকার্ড কিনে নিতে হবে, নইলে নাকি ভূভারতে আর সিম কেনা যাবে না। ডলার ভাঙ্গিয়ে নিতে হবে, নইলে ডলার ভাঙ্গাতে সমস্যা হবে... মন চায় ঠাস করে কষে একখান চড় দিতে পারলে ভাল হয়। ইভেন কয়েকজনকে দেখলাম ইমিগ্রেশন স্টাইলে জিজ্ঞাসা করছে, কত ডলার নিয়ে এসেছেন, কত ডলার এন্ডোর্স করেছেন ইত্যাদি... আসলে বেনাপল বর্ডার একটা ভীতিকর জায়গা, যদি আপনার তেমন কোন পূর্বাপর অভিজ্ঞতা না থাকে এসব ট্যাকেল করার। দুইপাশেরই ইমিগ্রেশন, কাস্টমস থেকে শুরু করে পুলিশ এমন কি কুলি, সবাই যেন হেনস্তা করার জন্য ওত পেতে বসে থাকে!
যাই হোক, বেলা বারোটা নাগাদ পথিমধ্যে হতে আমাদের পিক করে নিলেন নিজের গাড়ীতে ইন্দ্রনীল দাদা, মধ্য পঞ্চাশের ভদ্রলোক। রোদে পোড়া ফর্সা চামড়ার তামাটে আভায় কাঁচাপাকা চুলের সাথে কাঁচাপাকা গোফ। অত্যন্ত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন ভদ্রলোককে প্রথম দেখাতে পছন্দ হল আমার। মজার ব্যাপার হল, ঢাকা থেকে আমি অন্য কারো বাসায় থাকার ব্যাপারে গাইগুই করছিলাম। কার বাসায় উঠবো, কোথায় থাকব, প্রাইভেসি থাকবে কি না, ফ্রিলি মুভ করতে পারবো কি না এসব নিয়ে নানান সংশয়ের কারনে আমি বারবার চাচ্ছিলাম হোটেলে উঠতে। কিন্তু ভাগ্য ভাল হোটেলে উঠি নাই, নইলে এমন একটা মন ভাল করা অভিজ্ঞতা হতে বঞ্ছিত হতাম। তো দাদার গাড়ীতে করে প্রথমে চলে এলাম গড়িয়া মোড়ের উনার বাসভবনে। আমাদের জন্য বৌদি অপেক্ষায় ছিলেন। বিশাল আয়োজন আমাদের দুপুরের খাবারে, সব সামলে নিয়ে উনি অপেক্ষায়। আমরা পৌঁছতেই দাদা-বৌদি’র চাপে হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসে গেলাম, খেতে বসে তো আক্কেল গুড়ুম। সারা জীবন শুনে এসেছি, কলকাতার লোক মানেই “দাদা খেয়ে এসেছেন, নাকি যেয়ে খাবেন”। কিন্তু এদিন দুপুরে খেতে বসে পুরোপুরি লজ্জিত হলুম... আলু ভাজি, বেগুন ভাজি, সবজি-চিংড়ি, রুই মাছ, মুরগি, টমেটো চাটনি, ডাল... কোনটা রেখে কোনটা খাই। দাদা’র রাঁধুনির রান্নার হাত দারুন, বৌদি অসুস্থ এবং বয়স হয়েছে, তারপরও আমাদের আপ্যায়নে লেগে রইলেন। সত্যি আমি অভিভূত। আসলে অভিভূত হওয়ার আরও বাকী ছিল।
দুপুরের খাবার পর দাদা বৌদি’র সাথে কথা বলে উনার ভক্স ওয়াগনটা ড্রাইভার সহ আমাদের দিয়ে দিলেন। অবাক ব্যাপার হল, সেদিন বিকেলে বৌদি’র ডাক্তারের এপয়েনমেন্ট ছিল, সেটা ক্যান্সেল করে পরদিন করলেন, শুধু আমাদের জন্য। এরপর আমরা বিকেলের দিকে ভক্স ওয়াগন করে কলকাতার অলিগলি দিয়ে ঘুরতে ঘুরতে কলকাতা শহরের আদিম গন্ধ খুঁজে বেড়ালাম বেশ কিছুক্ষণ। এরপর আমরা চলে এলাম ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল, কিন্তু ততক্ষণে প্রবেশ বন্ধ হয়ে গেছে। অগ্যতা সেখান হতে চলে এলাম প্রিন্সেপ ঘাট। কলকাতা গেলে, আমি সন্ধ্যে বেলাটায় এই প্রিন্সেপ ঘাটে কাটাতে পছন্দ করি, সন্ধ্যেটা দারুন কাটে।
তো প্রিন্সেপ ঘাটে সন্ধ্যে রাত কাটিয়ে দিয়ে আমরা রাতের বেলা চলে এলাম নিউমার্কেট এলাকায়। এখানে অনেকটা সময় ঘোরাঘুরি করে পথিমধ্য হতে “হালদিরাম” থেকে রাতের খাবার কিনে নিয়ে আমরা চলে গেলাম ইন্দ্রনীল দাদার মুকুন্দপুরের নয়াবাদের বাসায়। বিল্ডিং এর তিনতলা আর চারতলা নিয়ে ডুপ্লেক্স স্টাইলে পুরো বাড়িটি আমারদের আজকের রাতের জন্য।
প্রত্যেকের জন্য আলাদা করে একেকটি ঘর, যে যার ঘরে গিয়ে ফ্রেশ হয়ে খাবার নিয়ে বসলাম।
খাওয়া শেষ করে রুমে আসতেই দেখি আকাশে বিজলি চমকাচ্ছে। আমার ঘরের লাগোয়া বারান্দায় গিয়ে দাঁড়ালাম, কিছুক্ষণের মধ্যেই শুরু হল ঝুম বৃষ্টি। রাতের নিয়ন আলো ভেদ করে সুচাকার ফলার মত ঝরে পড়ছে বৃষ্টি। ঠিক তখন মনে হল, এখন আমি পরদেশে, ভিন্ন অচেনা একটি বাসায়, এই ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে। জীবন কত অদ্ভুত, গতকাল রাতে ছিলাম বাসে, তার আগের রাতে নিজের বিছানায়, আগামীকাল থাকব প্রায় দু’হাজার কিলোমিটার দূরের অচেনা আরেক শহরে। সেদিন রাতের সেই অনুভূতি, আমার কাছে সত্যি খুব অচেনা ছিল, অজানা ছিল। (চলবে)।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই আপনি কি প্রামানিক ভাইয়ের দলের লোক? ভয় পাইছি...
২| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪
অন্তু নীল বলেছেন:
সারা জীবন শুনে এসেছি, কলকাতার লোক মানেই “দাদা খেয়ে এসেছেন, নাকি যেয়ে খাবেন”।
কি শোনালেন দাদা !!
লেখা খুব ভালো হয়েছে। কোনোদিন গেলে যেন আপনার ঐ দাদা বৌদির মত মানুষ পাই।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ অন্তু নীল। আসলে সারা পৃথিবী জুড়েই সবরকমের মানুষ আছে। তাই, কোন দেশ, জাতি, কাল দিয়ে প্রত্যেকটি মানুষকে ক্যাটাগরাইজড করা উচিত না। দাদা বৌদি'কে দেখে এটা বুঝেছি। তবে, হ্যাঁ, বেশীরভাগ লোককেই তার আঞ্চলিক বৈশিষ্ট্য দিয়ে কিছুটা প্রাথমিক ধারনা করা যেতে পারে।
ভাল থাকুন সবসময়। শুভকামনা রইল।
৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
অরিন্দম চক্রবত্রী বলেছেন:
এইটা নিউটাউন,এইখানে আসেন।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এইখান দিয়ে ঘুরে এসেছি। তবে, কলকাতা মানে, আদি কলকাতাই... সুউচ্চ এসব দালানে আসলে বইয়ের পাতার কলকাতাকে পাওয়া যায় না।
ধন্যবাদ আপনাকে, পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন। ভাল থাকুন সবসময়।
৪| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
পরে এসেছি, তাই জয়নাল জর্দ্দা দিয়ে পান দেন
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: তামাক সেবন স্বাস্থ্যের জন্য হানিকারক (হানি কিন্তু মধু বা অন্য কিছু নয় )
৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
অনেক কিছু জানলাম।
পরের লেখার অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ ভাই ।
ভাল থাকুন।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ শাহরিয়ার কবীর ভাই। দুয়েক দিনের মধ্যে পরের পর্ব পোস্ট করতে পারবো বলে আশা রাখি।
ভাল থাকুন আপনিও, প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ।
৬| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: কোলকাতার দাদারা কন্জুষ এটা খুব বাজে ভুল একটা ধারণা। এরকমটা যারা ভাবে তারা নিজেরা ভাল কিনা সন্দেহ! ওখানকার বহুলোক আমাদের ঢাকার লোকদের চাইতে অনেক বেশী অতিথীপরায়ন আর আন্তরিক। মেহমানকে থাকার জায়গা দিবে বিশাল আয়োজনে খাবার মায় হুয়িস্কও খাওয়াবে, আমি নিজে এরকম অনেককে জানি। অন্যদিকে অনেক ঢাকার মানুষ মেহমানকে সময়ই দিতে চায় না! লেখাটি খুব সহজ ভাষায় সহজ ভাবে লিখেছেন, উপস্হাপনাটা খুবই সুন্দর। খুব ভাল লাগল।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। পাঠ এবং চমৎকার মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা রইল। ভাল থাকুন সবসময়।
৭| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি ৭ম হইছি, আমারে পান দেন
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এখানে পান তামাক চা কিচ্ছু লেনদেন করা হয় না
আদেশক্রমেঃ কর্তৃপক্ষ।
৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
কালীদাস বলেছেন: লাস্টের ছবিটা দেইখ্যা খিদা লাইগা গেল
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হা হা হা, এই ছবি দেখেই ক্ষুধা লেগে গেলে সমস্যা। ভবিষ্যতে কেরালা ট্রিপের সকল খাওয়া নিয়ে একটা ছবি ব্লগ পোস্ট করার ইচ্ছে আছে। ভাল থাকুন সবসময়।
৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৭
ডট কম ০০৯ বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী পড়তে আমার দারুন লাগে। আলাদা আনন্দ পাই। যদিও নিজে ভ্রমন করি কম।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আমারও কিন্তু ভ্রমণ কাহিনী পড়তে ভাল লাগে। সাথে ভ্রমণ করতেও। যদিওবা ইদানীং ঘোরাঘুরি করার সুযোগ কমে গেছে। ভাল থাকুন সবসময়।
১০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১১
আহসানের ব্লগ বলেছেন: খামু
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অপেক্ষা করেন, মন্তব্য ০৭ এর প্রতিত্তর দ্রষ্টব্য।
১১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: চলুক। সাথে আছি।
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চলছে, চলবে; বোকা মানুষ লিখবে...
১২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫১
কম্পমান বলেছেন: কিছু বলার মতো ভাষা পাই না। চলুক, সাথে আছি খুব ভাল লাগল।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৭
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাষা না পেলে, সাংকেতিক কোডে মন্তব্য লিখতে পারেন; সাথে কোড ডিকোড করার সফটওয়্যার লিংক দিয়ে দিবেন।
১৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ওয়াহ!!! আস্ত পাতা সহ চা, সাথে আবার টি ব্যাগ...!!!
চা খেতে খেতেই উত্তর দিচ্ছি বাস্তবে। ধন্যবাদ কামাল ভাই। ভাল থাকুন সবসময়।
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: চলুক
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ইনশাল্লাহ চলবে... ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন। ভাল থাকুন সবসময়।
১৫| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২২
গ্রাম বাংলা এবং গ্রামীণ জীবন বলেছেন: চলবে ভাই খুচ ভাল লাগছে
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:১৯
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।
১৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
শোভন শামস বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম। ধন্যবাদ ভাই ।
ভাল থাকুন।
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, কষ্ট করে পুরাতন পোস্টগুলোতে ঢুঁ মারার জন্য। ভাল থাকুন সবসময়, প্রতিদিন, প্রতিক্ষণ।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০০
পবন সরকার বলেছেন: ১ম হলাম চা দেন