![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হঠাৎ করেই এসেছিল বৃষ্টিটা আবার হঠাৎ করেই থেমে গেছে। বৃষ্টির ফোটাগুলি ছিল প্রমাণ সাইজ জামের মত। যখন ফোটাগুলি মাটিতে পড়ছিল তখন ধূলা-বালি এমন ভাবে উড়ছিল দেখলে মনে হবে ঘোড়সওয়ারদের মাঝে বুঝি যুদ্ধ লেগে গিয়েছে। অথচ সরাইখানার আস্তাবলে ঘোড়াগুলি তখন বিরস বদনে জাবর কাটছিল। আর তাদের মালিকগুলো টেবিলে তাসের পসরা সাজিয়ে টলছিল নেশায়।
যে লোকগুলি এতক্ষণ ধরে তাস খেলছিল অবিরত। সরাইখানার মালিকের একটা কথায় তাদের মাঝে চঞ্চলতার সৃষ্টি হয়। খবরটা ছিল এক অচেনা আগুন্তকের মৃত্যু সংবাদ। যে কিনা আস্তাবলের খুব কাছেই পড়ে ছিল। নীরব, নিথর। তার শরীরে কোন প্রকার আঘাত ছিল না। সে ছিল সম্পুর্ণ নগ্ন এবং খুব কাছে থেকে খেয়াল করলে অনুভুত হবে তার একটি পা আরেকটি পা অপেক্ষা খাটো।
-এই লোকটাকে আগে কোথাও দেখিনি আমি।
বাজিতে বাজে ভাবে হেরে যাওয়া লোকটি সর্বপ্রথম কথা বলে উঠল।
-আমি সদ্যকেনা উলের জামাটার ফুটাগুলো খুজতে খুজতে হাঁটছিলাম বাড়ির পথ ধরে। দেখলাম কেউ শুয়ে আছে। ডাকলাম কিন্তু কোন প্রকার সাড়া শব্দ পেলাম না। নাড়ি টিপে দেখলাম অনেকক্ষণ আগেই মারা গেছে লোকটি। কারণ কতগুলো পিপড়া লোকটির নাকে প্রবেশ করছিল সারিবদ্ধ ভাবে। এরপর সরাইখানার মালিককে অবগত করি আমি।
একজন ভিক্ষুক ধীরে ধীরে বলল কথাগুলি।
এখানকার লোকেরা কিছু অদ্ভুত নিয়ম মেনে চলে। কোন মৃত ব্যক্তির লাশ তার কোন আত্মীয় ছাড়া স্পর্শ করা যাবে না এই নিয়মটা সেই নিয়মগুলির একটি।
-কেউ আছে আমাদের মাঝে যে এই লোকটাকে চিনে থাকবে?
সরাইখানার মালিক লোকেদের উদ্দেশ্যে বলে উঠলেন।
দুর্ভাগ্যজনক ভাবে কেউ এগিয়ে এসে বলল না,
-আরে এত আমার ভাই!
-এটা নিয়ে আমাদের মাথাঘামানোর কোন প্রয়োজন নেই। চলো পান করি।
সব থেকে বয়োজৈষ্ঠ লোকটির কথায় সবাই ফিরে যাওয়ার উদ্যোগ নেবে ঠিক তখনি পশ্চিম কোণ থেকে একটি লোক খুড়িয়ে খুড়িয়ে তাদের দিকে এগিয়ে আসলো। তার খুড়িয়ে হাঁটার কারণ বোধকরি একটি পা আরেকটি পা অপেক্ষা খাটো।
-আপনারা যাবেন না দয়া করে। লাশটা সৎকার করাটা অতীব জরুরী। চলুন সবাই মিলে লাশটাকে সৎকার করি।
লোকেরা বিনাবাক্য বিনিময়ে রাজি হয়ে যায় খোড়া লোকটির কথায়। তাদের মাঝে কেউ একজন কাউকে উচ্চস্বরে কোদাল আনার তাগিদ দিল তক্ষনাৎ। অথচ একবারও খোড়া লোকটির দিকে তাঁকিয়ে জানতে চাইলো না,
-মৃত ব্যক্তির সাথে আপনার সম্পর্কটা ঠিক কি?
কারণটা সহজেই অণুমেয়, খোড়ালোকটি নিজ মৃত দেহের সৎকারের আকুতি জানিয়েছিল। আর আপনার থেকে পরমাত্মীয় নিশ্চই দ্বিতীয় কেউ হতে পারে না?
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: যেহেতু অনুবাদ কথাটা উল্লেখ নাই সেহেতু না হওয়ার চান্স শতভাগ। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৬
ভাবুক কবি বলেছেন:
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন:
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০
শায়মা বলেছেন: সেটা কি ভুত ছিলো!!!!!!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৫
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: হলে হতে পারে! না হলে বলবো কেন?
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আপনার গল্প মানেই এমন স্পেশাল কিছু, ভালোলাগা অবিরত
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: হা হা। মাঝে মাঝে কুকুরেও কিন্তু ঘাস খায়?
৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: চা বাদ দিয়া ফাস্টফুড বিলাইতেসেন ক্যান?
৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:০৭
পলাশমিঞা বলেছেন: শুভ কামনা।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আমি কি কমু?
ধন্যবাদ।
৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৫
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমার লেখাগুলো চুরি হয়ে যাচ্ছে!! উপদেশ পরামর্শ থেকে থাকলে সাহায্য করুন
বিস্তারিত দেখুন
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩০
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: পরামর্শ দিয়া আসলাম। এইবার চা দেন।
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বরাবরের মতোই মুগ্ধতা
++++
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩১
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: শুভ কামনা ভৃগু দাদু।
৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২৪
পলাশমিঞা বলেছেন: কিচ্ছু কওয়ার নাই।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩২
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এইবার কই যাইবেন?
শুভ কামনা!
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
পলাশমিঞা বলেছেন: কামনাকে কামিনীর পাশে বসিয়ে বলেছিলাম, এখানে বসে অপেক্ষা কর সময় মতন এসে নিয়ে যাব।
আমি কামার্ত হতে চাই না। সবার মঙ্গল হোক।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৩
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: কামনা যদি কামার্ত হয়
কামুক কামহীন কি করে রয়?
আমি চাই। সবার বুধ হোক।
১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৭
পলাশমিঞা বলেছেন: বয়সে মন নিষ্কাম হয়।
সাধনায় কামকে করা যায় জয়।
সাধক হওয়া ব্রত করেছি।
সবকিছু সবাই বুঝতে পারে না।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১০
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: কামনাকে জয় করলেই
যদি হওয়া যাইতো সাধক
তাইলে কখনোই হইতো না কেউ
আমার মত কেউ বেহালা বাদক।
সবাইর সব কিছু বুঝতে নেই।
১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১৫
সামিয়া বলেছেন: জামার ফুটাগুলো খুঁজতে ছিলাম মানে কি?? পকেট? কথাগুলো খাপছাড়া আর অনুবাদের মত লেগেছে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ফুটা মানে ফুটা'ই। পকেট নয়। সে একটা জামা কিনেছিল যেটা সে সেলাই করে গায়ে দেবে। সে একজন ভিক্ষুক বিধায় পুরাতন জামা ক্রয় করেছিল সে। হয়ত নতুনটা কেনার সামর্থ্য তার ছিল না। লেখাটার প্লট যেহেতু আমাদের দেশের নয় সেহেতু বলার ভঙ্গিটাও পশ্চিমাদের মত বলার চেষ্টা করেছি। একজন আমেরিকান লেখক যদি বঙ্গীয় ভঙ্গিতে লিখেন, সেটা কি অনুবাদ হয়ে যাবে??
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:০০
অবনি মণি বলেছেন:
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন:
১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৬
জেন রসি বলেছেন: গল্পের মূল থিমটা ভালো লেগেছে।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: শুভ কামনা দেওয়ার আগে, আমার ছোট্ট একটা তৃষ্ণা ছিল! যদি মিটাতেন?
১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০৬
জেন রসি বলেছেন: যাই চান আমার সৎকার করার আবদার কইরেন না!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:২১
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: না মানে আপনি কি ভাইয়া না আপু?
সিরিয়াসলি এই প্রশ্নটা আমাকে কুড়ে কুড়ে খায়!
১৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০০
জেন রসি বলেছেন: হাহাহাহা.... আমি ভাই! এ ব্লগের অনেকেই আমাকে চিনে! সুতরাং সন্দেহর কারন নেই!
তবে এই সন্দেহ কেন আপনাকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে সেটা একটু ব্যাখ্যা করেন।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: সন্দেহ না প্রশ্ন ছিল।
প্রথম দিকে অনেককেই ভাইয়ার মত লাগতো পরে দেখি উনারা আপু!!
এ ভ্রম আমার যাওয়ার নয়! কিছুতেই!
১৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: আপনার লেখা আমি কি আর পড়েছি, মনে নাই।
আপনি বেশ ভালো লিখেছেন। তবে বঙ্গীয় লেখকের ভঙ্গিটা পশ্চিমা আমার কাছে ভালো লাগে না।
আর গল্পের শেষে অনুরোধকারি খোঁড়া লোকটার পরিচয় চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন?
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:২২
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: অনেক চেষ্টা করেছিলাম রহস্যটা রেখে দিতে। আমি কোন জাদুকর না হওয়ার সুবাদে চোখে আঙ্গুল দেওয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না!
১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪১
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: চোখে আঙ্গুল দিলেন বলেই তো মনে ব্যথা পাইলাম।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আমি আন্তরিক ভাবে সুখী আপনাকে ব্যথা দিতে পেরে।
১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫২
জেন রসি বলেছেন: ভাইয়ার মত লাগত কিন্তু আপু, এমন কয়েকজনের নাম বলুন! আমারও আপনার মত ভুল ধারনা আছে কিনা একটু যাচাই করে নেই!
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৫
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এইগুলা প্রকাশ পাইলে জাতি আমাকে ধিক্কার দেবে।
২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
জীবন সাগর বলেছেন: পড়লাম, কিন্তু বোঝলাম না মূল বিষয় সম্পর্কে কিছুই।
কুসংস্কার মানুষকে ভুলের মধ্যে আটকে রাখে। এটা আমার অজ্ঞানতাই হয়তো।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আমিই বোঝাতে পারি নাই।
২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
পলাশমিঞা বলেছেন: কথা সত্য। আমি অনেক চেষ্টা করেও শিখতে পারিনি।
তবে অনেক গান গেয়েছি। (নিজে মিউজিক কম্পুজিং করি)
সবাই সবকিছু পারে না।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৯
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আমি বাদক টাদক কিছু নই।
সাধারণ চাকর মাত্র।
ছন্দ মিলাতে গিয়ে
গড়েছি ভুল ছত্র।
২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৫
তুহেল আহমেদ বলেছেন: খারাপ না। গল্পের মূল যা'ই থাক, পুরোটা জুড়ে ভারী হাতের লেখনীর ছাপ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৩৯
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ তুহেল ভাই। শুভ কামনা।
২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ভালো লেগেছে পড়তে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০১
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ অাপু। শুভ কামনা।
২৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
অ্যালেন সাইফুল বলেছেন: অনেক বেশি ভাল লেগেছে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০২
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: শুভ কামনা অ্যালেন সাইফুল। স্বাগতম আমার ব্লগে।
২৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: পাঠে ভাল লাগল লেখক অন্যধারার লিখা বটে।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: জেনে পুলকিত হলাম। শুভ কামনা আপনার জন্য।
২৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:২৫
সিলেক্টিভলি সোশ্যাল বলেছেন: লিখার ধরন, প্লট, ইত্যাদি দেখে অনুবাদ বলে ভুল হয়। লেখক বেশ বুদ্ধিদীপ্ত। আরো লিখা চাই। শুভকামনা।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:২০
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: অণুপ্রাণিত হলাম। আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা জানবেন।
২৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫০
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: খোড়ালোকটি নিজ মৃত দেহের সৎকারের আকুতি জানিয়েছিল
খোড়া লোকটি নিজ মৃত দেহের সৎকারের আকুতি জানিয়েছিল তবে সেটা কিভাবে সম্ভব? সে যদি নিজে উঠে এসে কথা গুলো বলে তাহলে কি আরেকটা খোড়া মানুষ কে লাশ বানাবে? শেষের দিকে বুঝি নাই। আর যাদের খোড়া লোকটি সৎকারের কথা বলল, তারা কি চিনিতে পারেনি?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এটা আসলে রূপক গল্প। শুভ কামনা।
২৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫১
নিঃসঙ্গ অ্যানোনিমাস বলেছেন: ভাল লাগলো লেখাটা। শুভকামনা রইল
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ অ্যানেনিমাস। শুভ কামনা জানবেন।
২৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
রানা আমান বলেছেন: আমার কাছে ভালো লেগেছে লেখাটা ।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: আচ্ছা
৩০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: তোমার ভাষায় যে স্বতস্ফূর্ততা কাজ করে তা নেই এখানে। জড়তাপূর্ণ লেখা।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: এটা শতভাগ সত্য। একটু বেরুনোর চেষ্টা করেছিলাম। নিশ্চই এটা পাপ নয়?
৩১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: তা বটে।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ দিয়ে বড় করতে চাইনা আপনি এমনিই বড়! শুভ কামনা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১
চাঁদগাজী বলেছেন:
অনুবাদ?