নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টুকরো কথা

হিসলা সিবা

লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।

হিসলা সিবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাস্তিক শফিক রেহমান এবং একজন "গোলাপি এখন পাকিস্তানের ট্রেনে"

১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৯

শফিক রেহমান বাংলাদেশের চটি সাহিত্যের জনক, স্বঘোষিত নাস্তিক। যিনি নিজে খালেদা জিয়ার ভাষণ লিখে দেন বলে দাবী করেন

শাহবাগ আন্দোলন সম্পর্কে তিনি বললেন

"শাহবাগের আন্দোলন একটি ঘৃণিত আন্দোলন। এ আন্দোলন প্রতিহত করতে হবে"

পৃথিবীর কোথাও এমন আন্দোলন হয় না দাবী করে তিনি বলেন

"আন্দোলন হয় বিচারের দাবিতে। পৃথিবীর কোথাও ফাঁসির দাবিতে আন্দোলন হয় না, যা শাহবাগে হচ্ছে।"



উল্ল্যেখ্য মাত্র কিছু দিন আগে মহানবীকে ব্যাঙ্গ করে "দৈনিক নয়া-দিগন্তে" লেখায় তিনি দেশের ধর্ম প্রাণ মুসল্লিদের তোপের মুখে পড়েন

গত ২৫ ফেব্রুয়ারি দৈনিক নয়াদিগন্ত পত্রিকার ৬ষ্ঠ পাতায়

‘চান্স এডিটর নয়, চান্স চিফ এডভাইজর, দি কাউন্ট অব মন্টি কৃস্টোর ফেরার অপেক্ষায়’ শীর্ষক কলামে শফিক রেহমান

প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের সমালোচনা করতে গিয়ে তাকে ‘চান্স মোহাম্মদ`

বলে সারা বিশ্বের কোটি কোটি মুসলমানের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হেনেছেন বলে দাবী করেন

বাংলাদেশ ফিৎনা প্রতিরোধ কমিটির সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা আবদুস সাত্তার।



বাংলাদেশ ফিৎনা প্রতিরোধ কমিটির পক্ষ থেকে তার বিরুদ্ধে ৫০০ কোটি টাকার মামলা করা হয়েছে,

মামলা এখনো চলছে ।



এই শফিক রেহমানকে পাশে নিয়ে মাননীয় বিরোধীদলীয় নেত্রী যখন শাহবাগ আন্দোলনকে নাস্তিকদের আন্দোলন বলেন

হাজার হাজার হিন্দু,বৌদ্ধ,খৃষ্টান,মুসলমানদের শুধু "রাজাকারদের ফাঁসি" চাওয়ায় তাদের সবাইকে নাস্তিক বলেন

শাহবাগ চত্বরকে ‘নাস্তিক চত্বর’ হিসেবে আখ্যায়িত করেন

তখন কি তার একটুও

লজ্জা করে না ! ! ! একটুও না ! ! ! !

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৪

কলাবাগান১ বলেছেন: শফিক রহমানের বাবা ছিলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নাস্তিক (আহমেদ শরীফ সহ) যা আমার দেশে মাহমুদুর রহমানের লিখাতে এসেছিল (যদিও উনি পরিচয়টা খুলে বলেন নাই)

২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৬

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: হায় হায় ভাই লেঞ্জা ধইরা তান মারলেন, ব্যথা পাইব তো :-/ :-/ :-/

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬

এম. মাসুদ আলম. বলেছেন: sathe asi.

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

আন্দোলন বলেছেন: লজ্জা ?? এইডা ভাই আফনে কি জিগাইলেন? কৈ দিয়া করবো?

৫| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

মৃন্ময় বলেছেন: গোলাপী আপা হ্যারে সার্টিফিকেট দিছে......।
আপনে মনে হয় জানেননা...... :P

৬| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২

যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন: শফিক রহমানের বাবা ছিলেন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় নাস্তিক (আহমেদ শরীফ সহ) যা আমার দেশে মাহমুদুর রহমানের লিখাতে এসেছিল (যদিও উনি পরিচয়টা খুলে বলেন নাই)

ভুল তথ্য. তার পিতা সাইদুর রহমান নাস্তিক ছিলেন, সেটা স্বীকারও করতেন, তবে ইসলামকে কখনও গালাগাল করেননি বা কেন নাস্তিক হয়েছিলেন তা কখনও পরিস্কার করেননি. সাইদুর রহমান জগন্নাথ কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন. শফিক রেহমান সম্পাদিত সাপ্তাহিক যায়যায়দিনে তিনি 'শতাব্দির ডায়েরি' নামে ধারাবাহিক আত্মজীবনী লিখতেন.

বাংলাদেশের (সু/কু)খ্যাতিমান নাস্তিকদের অন্যতম হলেন আহমেদ শরিফ, তাকে নিয়ে অধুনা বিলুপ্ত সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রচ্ছদ কাহিনী ছাপা হয়েছিল 'পন্ডিত ও বয়স্ক বিদ্রোহী' শিরোনামে. সাক্ষাতকার নিয়েছিলেন তারই শিষ্য হুমায়ুন আজাদ.

৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩৯

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: শুধু জানেন আল্লাহ
কে বা কারা নাস্তিক,
তবু দেখি নেতা হয়
বড় বেশি তাত্ত্বিক!
তাত্ত্বিক নেতা দেয়
সনদটা ঈমানের,
অর্থ বুঝিনা তার
খাপছাড়া ভাষণের!

৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৩

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: কি আর কমু, আমরা এরকম নেতা নির্বাচিত করি ভাবলে কষ্ঠ লাগে, অপমান বোধ করি...

৯| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:০২

আফজালনবীনগর বলেছেন: পশুর মত চেহারা তার ।

১০| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:৪১

কলাবাগান১ বলেছেন: "ভুল তথ্য" টা কোথায়....@যুক্তিপ্রাজ্ঞ

উনার বাবা ঘোষিত নাস্তিক.... উনার বাড়ির নাম ও রেখেছিলেন 'সংশয়'... উনার সেই সময়কার ছাত্রের কাছেই শুনা যে উনি আল্লাহ কে অনেক তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে কথা বলতেন কিন্তু তখনকার সময় এমন জংগিপনা না থাকাতে উনাকে কেউ আঘাত করে নাই

১১| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: শফিক রেহমান এর বাবা সর্ব্জন শ্রদ্ধেয় প্রফেসর সাইদুর রহমান নাস্তিক ছিলেন সত্য কিন্তু তিনি কোনো ধর্ম প্রান মানুষ এবং কোনো ধর্মের প্রতিই বিদ্বেসী ছিলেননা বরং সকল ধর্মাবলম্বীদের সম্মান দিয়ে নিজের ধর্ম চিন্তা নিজেই পালন করতেন। প্রফেসর সাইদুর রহমানের গুণমুগ্ধ ছাত্র ছিলেন জাতির জনক বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এনং বংগবন্ধুর আদর্শ শিক্ষক ছিলেন প্রফেসর সাইদুর রহমান-প্রফেসর আইদুর রহমানের লেখা বইয়ে পারস্পরিক স্নেহ, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছিলেন। একই চিন্তা চেতনার যোগ্য ধারক ও বাহক জনাব শফিক রেহমান।

অন্যদিকে "চাঞ্চ মহম্মদ" শব্দটা ঢাকাবাসীদের একটা প্রবাদ-যা প্রয়োগ করে মহা নবী হযরত মুহাম্মদ(সঃ)কে অপমান অর্থে ব্যাবহার করা হয়না। "চাঞ্চ মোহাম্মদ" বিষয়ে ছোট্ট একটা ইতিহাস আছে-যা পাঠকদের সাথে শেয়ার করছি-১৯৪৭ ভারত বিভক্তির পুর্বা-পর সময়ে দুইবার ভারতের পশ্চিম বংগ সহ বিভিন্ন মুসলমান প্রধান এলাকায় জাতিগত দাংগা হয়েছিল-সেই দাংগা বাংলাদেশের নোয়াখালী, ঢাকাসহ কয়েকটি শহরেও ছড়িয়ে পরেছিল। সেই দাংগা বন্ধ করতে পশ্চিম বংগে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছিলেন শের-ই বাংলা এ কে ফজলুল হক, হোসেন শহিদ সরওয়ার্দী, বংগবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানসহ অনেক রাজনীতিবিদ তেমন বাংলাদেশের দাংগা পিড়ীতদের দেখতে/সহানূভুতি জানাতে মহাত্মা গান্ধী এসেছিলেন-যা এদেশের সিনিয়র সিটিজেন এবং ইতিহাস স্বাক্ষী দেয়। বাংলাদেশের হিন্দুরা নিজেদের রক্ষার জন্য নিজেদের নামের আগে "মুহম্মদ" জুড়ে দিয়ে একটা মুসলিম নাম ধারন করে আবার ইন্ডিয়ান মুসলমানেরা নিজেদের রক্ষা করতে নিজ নামের আগে "শ্রী" শব্দ জুড়েদিয়ে আত্মরক্ষার চেস্টা করতেন-সেই পরিপ্রেক্ষিতেই ঢাকাইয়ারা ঐ ধরনের নাম পালটানো লোকদের "চাঞ্চ মোহাম্মদ" বলে মজা করতো-এটাই হলো "চাঞ্চ মোহাম্মদ" শব্দের শানে নযুল!

১২| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫২

তাসজিদ বলেছেন: এই হারামজাদা চটি সাহিত্তএর জনক।


আরে মৌচাকে ডিল পরতাম। অশ্লীলতার জন্য বাদ দিয়েছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.