![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।
জামাতকে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দেওয়া নিবন্ধনের বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টের জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়েছে। যে কোনো দিন আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন বিচারক এম মোয়াজ্জাম হোসেন, বিচারক এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারক কাজী রেজা-উল-হকের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের বৃহত্তর (লার্জার) বেঞ্চ।
গতকাল ইয়াওমুল আরবিয়ায়ি বা বুধবার জামাতের পক্ষে শুনানি শেষ করেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক। পরে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে চূড়ান্ত শুনানি করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর।
গত ১১ এপ্রিল রুলের চূড়ান্ত শুনানি শুরু হয়। ওই দিন আদালতে হলফনামা আকারে ইসির জবাব দাখিল করা হয়। ১৮ এপ্রিল রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি শেষ করেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর। আর গত ২৫ এপ্রিল শুনানি শেষ করেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) আইনজীবী মহসীন রশীদ। এর পর ২২ মে থেকে জামাতের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, ব্যারিস্টার বেলায়েত হোসেন ও অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার।
২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি জারি করা রুলে বাংলাদেশ জামাতের নিবন্ধন কেন আইনগত কর্তৃত্ব বহির্ভুত এবং গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০বি (১) (বি) (২) ও ৯০ (সি) অনুচ্ছেদের লঙ্ঘন ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চাওয়া হয়। গত ১১ মার্চ জামাতও ইসিকে ৯ এপ্রিলের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেছিলেন হাইকোর্ট।
বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরী, জাকের পার্টির মহাসচিব মুন্সি আবদুল লতিফ, সম্মিলিত ইসলামী জোটের প্রেসিডেন্ট মওলানা জিয়াউল হাসানসহ ২৫ জন জামাতের নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে রিট আবেদনটি করেন।
এ আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারক এবিএম খায়রুল হক (পরর্বতীতে প্রধান বিচারক) ও বিচারক আবদুল হাইয়ের হাইকোর্ট বেঞ্চ ২০০৯ সালের ২৭ জানুয়ারি রুল জারি করেন। ৬ সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
জামাতের নিবন্ধন নিয়ে রুল জারির পর ওই বছরের ডিসেম্বরে একবার, ২০১০ সালের জুলাই ও নভেম্বরে দুইবার এবং ২০১২ সালের অক্টোবর ও নভেম্বরে দুইবার তাদের গঠনতন্ত্র সংশোধন করে নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়। এসব সংশোধনীতে দলের নাম ‘জামায়াতে ইসলামী, বাংলাদেশ’ পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী’ করা হয়।
২| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৪
যোগী বলেছেন:
জামাত নাকি তাদের গঠনতন্ত্র থেকে আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করার কথা অলরেডি বাদ দিয়েছে।
৩| ১৩ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:০৯
অনিকেত প্রান্তর (পাগলা) বলেছেন: জামাতরে নিষিদ্ধ করলে সবচেয়ে বেশী লস আওয়ামীলীগের হইব । এইডা লীগ ভাল করেই জানে
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
আল-মুনতাজার বলেছেন: আঃলীগ হারামী,গনহত্তার আসামী।