নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টুকরো কথা

হিসলা সিবা

লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।

হিসলা সিবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

"কৃষকের বাড়িতে আশ্রয় নিয়ে তার খাসী আর মুরগী খেয়ে গেরিলা যুদ্ধ হয় না। যদি কোন কৃষকের গোয়ালে রাত কাটাও,সকালে গোবরটা পরিষ্কার কোরো। যে দিন অপারেশন না থকে তোমার আশ্রয়দাতাকে একটা Deep Trench Latreen তৈরী করে দিও। তাদের সঙ্গে ধান কাটো, ক্ষেত নিড়াও।" -ক‍‍‍র্নেল আবু তাহের বীরউত্তম

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৯

আমাদের এই দুর্ভাগা দেশে প্রথম মৃত্যুদণ্ডটি কার্যকর করা হয়েছিল ১৯৭৬ সালে,

যার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছিল তিনি ছিলেন একজন মুক্তিযোদ্ধা, একজন সেক্টর কমান্ডার,

একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা যিনি কমলাপুর সম্মুখযুদ্ধে নিজের পা হারান, একজন সৈনিক যিনি যুক্তরাষ্ট্রের

ক্যারোলিনার ফোট ব্রানের স্পেশাল অফিসারস ট্রেনিং ইন্সটিটিউট থেকে সনদ পান



"এই যোদ্ধা পৃথিবীর যেকোনো সামরিক বাহিনীর সঙ্গে যেকোনো অবস্থায় কাজ করতে সক্ষম।"



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-

যিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের নিমিত্তে প্রয়োজনীয় সামরিক বুৎপত্তি অর্জনের লক্ষ্যে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-

যিনি পাকিস্তান থেকে ছুটিতে এসে এদেশকে স্বাধীন করার লড়াকুদের ট্রেনিং দিতেন ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি

যিনি পাকিস্তান থেকে পালিয়ে এসে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি

যিনি সর্ববৃহৎ ১১ নং সেক্টর এর অধিনায়কত্ত্ব করেছিলেন ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-

যিনি কামালপুর সম্মুখযুদ্ধে তার বাম পা হারিয়েছিলেন ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-

যিনি সেনা অফিসারদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্ছার হয়েছিলেন ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-

যিনি সেনাবাহিনীকে উৎপাদনমুখী করার পরকল্পনা করেছিলেন ।



হ্যা

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি

যিনি জাসদ’র বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ওগণবাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছিলেন ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-

যিনি জিয়াকে মুক্ত করেছিলেন সিপাহী বিপ্লবের মাধ্যমে ।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি-

যাকে জিয়া বলেছিলেন ‘ইউ আর মাই ব্রাদার ,ইউ আর মাই সেভার ’।



হ্যাঁ

আমি কর্নেল তাহের এর কথাই বলছি -

যিনি ছিলেন প্রথম বাঙালী যাকে ফাসী দেয়া হয়েছিল ।



"প্রতি বছর ২১শে জুলাই মুক্তিযুদ্ধের ১১ নং সেক্টর কম্যান্ডার শহীদ কর্নেল তাহেরের মৃত্যুদিবস রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন এবং তাহেরের বিচার অবৈধ ঘোষণাকারী বিচারিক রায়ের বাস্তবায়নের দাবীতে"

আগামী ২১শে জুলাই ২০১৩, শহীদ কর্নেল তাহেরের ৩৭তম মৃতু্যবা‍র্ষিকী উপলক্ষ্যে জুলাই মাসব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করবে কর্নেল তাহের সংসদ।



০১ জুলাই, ২০১৩: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) ভবনে কর্নেল তাহেরের বিশাল আলোকচিত্র উন্মুক্ত করা হবে।



১২ জুলাই, ২০১৩: সকাল ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চারুকলা ইনস্টিটিউট চত্বরে শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা।



১৯ জুলাই, ২০১৩: বিকেল ৪টায় লালমাটিয়া মিসেস লুৎফা তাহের বাসভবনে কর্নেল তাহেরের ওয়েবসাইট নবপর্যায়ে উদ্বোধন ও শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী।



২১ জুলাই ২০১৩: সকালে শহীদ আবু তাহের সমাধিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ; বিকাল ৪:৩০ মি. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি মিলনায়তনে আলোচনা সভা।

শিরোনামঃ তাহেরের বিচার অবৈধ ঘোষণাকারী বিচারিক রায়ের ঐতিহাসিক তাৎপর্য ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.