![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে পাঁচটি অভিযোগ। প্রত্যেকটা অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। বাংলাদেশ বা পৃথিবীর ইতিহাসে তার অপরাধ প্রতিষ্ঠিত হল। আজ আমরা ডকুমেন্ট করতে পারলাম গোলাম আযম এবং তার দল জামায়াতে ইসলামী মানবতার বিরুদ্ধে কত বড় অপরাধ করেছে।
গোলাম আযম যত বড় অপরাধ করেছে তাকে একবার কেন, দশ বার ফাঁসিতে ঝুলালেও তার উপযুক্ত শাস্তি তাকে দেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তাকে ফাঁসি দেয়া হয় নি।
গোলাম আযমকে ফাঁসি দেয়া হয়নি তার কারণ হিসেবে দেখানো হচ্ছে বয়স। কিন্তু সে এবং তার দল পাকিস্তানি সৈন্যদের নিয়ে ১৯৭১ সালে দেশে নির্বিচারে মানুষ মেরেছে। দুধের শিশু থেকে শুরু করে নারী পুরুষ বৃদ্ধা কেউ তাদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি। এখন তাকে শাস্তি দেয়ার ক্ষেত্রে বয়স একটা ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়াল। এটা বাংলাদেশের জন্য একটা ট্রাজেডি।
তরুণ প্রজন্মই আমাদের আশার আলো। আমি জানি তরুণ প্রজন্ম গোলাম আযমের এই শাস্তিতে গভীরভাবে মর্মাহত। আমি তাদের বলব তারা যেন হতাশ না হয়। তারা স্পিরিটেড হয়ে যেন তাদের দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
আমিনুর রহমান বলেছেন:
গোআ কে ফাঁসি দেয়া হয়নি তার বয়সের কারনে অথচ এই দেলু'র ক্ষেত্রে বলেছিল তারা নাকি আল্লাম দেলোয়ার হোসেন সাইদীর বিচার করছে না তারা ৪২ বছর আগের দেলু সিকদারের বিচার করেছে !!! এখন ৪২ বছর আগের গোআ কে না করে এখনকার গোআ কেন বিবেচ্য হল কেন????
আগে আঁতাত হয়নি এখন আঁতাত হয়ে গেছে। রাজনৈতিক দলগুলো আর কত বগিচগি করবো ????