নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টুকরো কথা

হিসলা সিবা

লেফটেন্যান্ট জেনারেল ট্রাকের চাকার নিচে ফেটে যাওয়া দিপালী সাহার হৃদপিন্ডকে যারা ভ্যালেন্টাইন-বেলুন বানিয়ে বেচে দ্যায়, অথবা যাদের শুধুমাত্র শরৎবাবুই কাঁদাতে পারেন, একমাত্র গোপাল ভাঁড়ই হাসাতে পারে- সেই নিথর স্বাভাবিকতায় মৃত মানুষদের ব্যবচ্ছেদ ঘটে এক নীল ক্লিনিকে।

হিসলা সিবা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডেভিড বার্গম্যানকে ট্রাইবুনালের বিরুদ্ধে; কাদের ক্যামনে রাইফেলস, উদয়নেরর টিচার হইল; ১৯৭২ সালে ঢাকা ইউনিতে ক্যামনে পড়ল, , , , , , ব্লা ব্লা , , , , ,

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০০

আমার এক শাহাবাগ বিরোধী বন্ধুর ধারণা কাদের নির্দোষ ভালো মানুষ, কেউ তাকে কিছু বাঁশের কেল্লা গুলে খাওয়ালো আর সেও সুরসুর করে শিবিরদের সাথে গলা মেলালো। শুধু তার জন্যই সারাদিন খেটেখুটে একটা লেখা দাড়া করালাম, আমরা আমজনতা লেখালিখির জন্য বাঁশের কেল্লার মত টাকা পাই না, নিজের গরজেই লিখতে হয়।



সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণ করলাম কাদের মোল্লা আর কসাই কাদের এক ব্যাক্তি তবু তার কনফিউশন দূর হয় না। তাই আরেকটু টাচ



১)১৯৭৭ সালে বাংলাদেশ রাইফেলস কলেজের সিনিয়র শিক্ষক ও ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসাবে কিভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারলেন? কি করে ১৯৮২ ও ১৯৮৩ সালে ২বার সাংবাদিকদের বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হলেন?



উত্তরঃ ১৯৭৭ সালে এই দেশের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন একজন রাজাকার, কেবিনেটে ছিলো ১৮ জন রাজাকার এম্পি, ৫-৬ জন রাজাকার মন্ত্রী। আর তুমি উদয়নের বাল ফালাও...



২)১কি করে তিনি ১৯৭২ সালের শেষের দিক থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহিদুল্লাহ হলের আবাসিক ছাত্র হিসাবে হলে অবস্থান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যায়ন অব্যাহত রাখতে পারলেন?



উত্তরঃ ১৯৭২ সালের শেষের দিক থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছিলেন না।



কাদের রাজেন্দ্র কলেজেই বিএসসি পড়ে (১৯৬৬-১৯৬৮) এবং ১৯৬৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাস কোর্সে এমএসসিতে ভর্তি হয়, তার পরিবার বলেছে সে স্বাধীনতার পর পরই ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসে এবং ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত সেখানে অধ্যয়ন করে। এ বক্তব্যের প্রথম অংশটুকু সত্য নয় এবং যে কোন পাঠকই বুঝতে পারবেন দুই বছরের এমএসসি ডিগ্রীর জন্য ৮ বছর (১৯৬৯-১৯৭১, ১৯৭২-১৯৭৭) বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থান করার হিসাব মেলানো যায় না।

১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয়ের পর কাদের আত্মগোপন করে এবং ১৯৭৬ সালে সে আত্মগোপনতা থেকে বেরিয়ে এসে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পুনরায় ভর্তি হয় এবং ১৯৭৭ অবধি সে ছাত্র ছিল।



Click This Link



৩) ডেভিড বার্গম্যানকে ট্রাইবুনালের বিরুদ্ধে ?



উত্তরঃ তো কি হইসে ? ক্যান সায়মন ড্রয়িং, লরেন, এন্থনি, ক্যাথরিন...... এরা সাংবাদিক না ? সাদা চামড়া একটা কথা বললেই সেটা ঠিক। জামাত যে ২০০ কোটি টাকা দিয়ে লবিস্ট লাগায় সেই খবর রাখেন ?



আরও পড়তে



Click This Link

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৩

ইউআরএল বলেছেন: ডেভিড বার্গম্যান...বালটাকে তো আমাদের অফিস থেকে.....বের করে দিছে ২০০৯ এর শেষ /২০১০ এর মাঝামাঝি। বাল টা এখন ''নিউ এজ'' এ গিয়ে বাল ফেলতাছে। শালা জামাতের টাকার গু খাওয়া ছাগু।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৫

হিসলা সিবা বলেছেন: ভাই কোথায় আছেন ?

২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫৭

দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: কিছূ মানুষের কাছে কাদের মোল্লা এক বিশেষ ব্যক্তি ছিলেন।

৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৪২

মুহাম্মদ তাইফ বলেছেন: কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা হয়ত এখন জানা যাবেনা ।তবে সত্য একদিন ঠিকই বেরিয়ে আসবে ।

৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


কাদের মোল্লা কসাই কাদের না।
দেলোয়ার শিকদার (দেইল্লা রেজাকার) দেলোয়ার হোসেন সাঈদী না।
এইসব উদ্ভট দাবি আদালতে বা উচ্চ আদালতে টিকেনি।

৭০ এর পট পরিবর্তনের পর গোলাম আজম, কশাই কাদের সহ সবাইকে ফিরিয়ে আনা হয়। এদের কে ভাল যাগায় চাকুরির ব্যাবস্থা করা হয়। ব্যাবসা বানিজ্যে ব্যাপক সুবিধা পায় দুটি সামরিকশাসনের আমলেই।

কাদেরের পাকি বাবারা (মন্ত্রী) স্বীকার করেছে বিবৃতি দিয়ে -
"৭১ এ পাকিস্তান রক্ষায় আন্দলোনের এক আলবদর সৈনিককে ফাসি দেয়া হল"।

৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০২

অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: এখন যদি হোসেন মোঃ এরশাদের বিচার হয়, সে যদি দাবী করে ১৯৮২ সালে ক্ষমতা দখল করা এরশাদ আর তিনি এরশাদ এক নয়। তা হলে কিন্তু কথা ঠিক। হালার পুতে ক্ষমতায় আইসা কবিতার ভন্ডামি করতে গিয়ে নিজের নাম মুহম্মদ এরশাদ হুসেন থেকে হোসেইন মোঃ এরশাদ করে। এইটা একটা ফ্যাশন।

একই ভাবে আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী নামে একাত্তরে কেউ ছিল না। হালার পুতে ওয়াজ কইরা পপুলারিটি পাইয়া নিজের নাম দেলোয়া হোসেন সাঈদী রাখছে। আল্লামা তকমা আমার ধারনা ভুয়া।

ট্রাইবুন্যালও তার চালাকীর উত্তরে বলছে, আমরা আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর বিচার করিনি, ৭১এর যুবক দেলোয়ার হোসেন ওরফে দেইল্লা রাজাকারের বিচার করেছি।

আরো খেয়াল করবেন, বিশেষ করে ওয়াজ করে বেড়ায় যেই মোল্লারা তাদের আজব আজব তকমা নামের সাথে। এগুলা মায়ের পেট থেইকা পাইয়া আসে নাই। ঐটা মোল্লাদের ফ্যাশন আর ওয়াজে নিজের ওয়াজ ফি বাড়ানোর ফন্দি।

পীর হালারাও নিজের নিজের তকমা লম্বা লম্বা লাগায় একই ব্যবসা বুদ্ধিতে। যে পীরের তকমা যত লম্বা তার মুরিদ তত বেশী।

ভাইজান, ১, ২, ৩ পয়েন্টে যেই ভাবে জবাব দিছেন। এক্কেরে মাইয়ার জুতা জামাইর গাল।
শাবাশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.