![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আশাবাদী মানুষ আমি, মৃত্যুর সাথে সাক্ষাত না হউয়া পর্যন্ত আশা ছাড়ব না। একটা সুন্দর, সাজানো গোছানো নিরাপদ দেশ.....
“I hate politics”এই ইংরেজি বাক্যটি খুবি পরিচিত একটি শব্দ। কারন বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুক এ “Political View” সেকশন টিতে গেলে অধিকাংশ ফেইসবুকারের প্রফাইলে এই বাক্যটি দেখা যায়। আর এক ধরনের বাক্য দেখা যায় যে “I am not interested”।
বাংলাদেশের নেতা দের যদি লজ্জা থাকত তাহলে এটা দেখেও অন্তত শুধরে যেত। তাদের অন্তরে প্রবেশ করে না যে দেশ রাজনীতির ওপর ভিত্তি করে দাঁড়ান সেই দেশের সাধারন মানুষ রাজনীতিকে কতটা ঘৃনা করতে শিখেছে। আমাদের গর্ব করার মত একটা জিনিস ছিল সেটা হল আমাদের রাজনৈতিক ইতিহাস। সেই ইতিহাসের পেছনে বাঁশ ঠেলে জাতীয় দিবস গুলোতে বাসের ডগায় লাল সবুজের পতাকা লটকে সম্মান দেখাই ঠিকি কিন্তু দিবস গুলো কেন, কি করে এলো দিবস গুলো সেগুলোর ধার আমরা ধারি না।
আমাদের প্রবীণ নেতারা তো নেতামি করে না করে ধান্দা। আর নবীন যারা আছে তারা তো মাশাল্লাহ! সিনিয়ার নেতাদের সকল অঙ্গ প্রত্যঙ্গে তৈল দ্বারা মৈথুন করতেই ব্যাস্ত।
নেতার কাজ কি?
আমি তো মনে করি নেতার কাজ হল দেশের সংকটময় পরিস্থিতি তে দিশাহীন জাতিকে পথ দেখানো, ঠিক যেভাবে জাতির জনক পথ দেখিয়েছিলে ১৯৭১ এ। নইলে আজ হয়ত পাকিস্থানের দাস হয়ে থাকতে হত হথবা রোহিঙ্গাদের মত পৃথিবীর আবর্জনা হিসেবে জীবন নিয়ে টানাটানি করতে হত। আর আমাদের দেশে তো নেতাদের জন্যই আমরা আরো দিশাহীন হয়ে পরছি!
ভাগ্য ভাল যে সম্রাজ্যবাদ আর নেই। থাকলে সেই কবেই আমেরিকা বা সদৃশ কারো কালো থাবা পরত এই সোনার বাংলায়।
ডিজিটাল বাংলাদেশ। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২১ শতকের যে চ্যালেঞ্জ ছুড়েছেন তা অবশ্যই প্রশংসার দাবীদার। কিন্তু সমস্যা হল আমরা শিক্ষিত হউয়ার আগেই ডিজিটাল হয়ে যাই।
এই শিক্ষা স্কুল কলেজের শিক্ষা না। প্রযুক্তির মত একটা জিনিস যা আমাদের হাতে তুলে দেউয়া হচ্ছে কোন রকম ওরিয়েন্টেশন ছাড়া। যা ক্ষতি করছে প্রতিদিন। একটা মেয়ে নিজের ঘরে এখন স্বাভাবিকে ভাবে থাকতে ভয় পায়, কারন দূর কোন ছাদ বা জানালা থেকে তার দিকে তাক করে রাখা হয়েছে হাইডেফিনিশন কোন ক্যামেরা, সে ভয় পায় শপিং মলের ট্রায়াল রুমকে, না জানি ট্রান্সপারেন্ট কাঁচের ওপার থেকে কোন মানুষ রূপি জন্তুর চোখ জোড়া খুবলে খাচ্ছে তাকে। রাস্তা তার জন্য তো আগেও নিরাপদ ছিল না এখন তো আরো নেই। আগে কিছু ঘটলে তা যেখানে ঘটত তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত। এখন কিছু ঘটলেই হাজার হাজার ক্যামেরার ক্ষুদে লাইট জ্বলে উঠে ফেইসবুক লাইভের মাধম্যে কয়েক সেকেন্ডের মাঝে তা পৌঁছে যায় ইন্টারনেট দুনিয়ায়।
আর এসব কারনেই হয়ত স্বাধীনতা হুমকির মাঝে। কবে কোন দেশ আবার আক্রমণ করে না বসে।
তৈল মুর্দন রাজনীতি থেকে বের হতে হবে, সাহসী যুগোপযোগী নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে হবে, ফিরিয়ে আনতে হবে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, তবেই আবার সিটি গোল্ড থেকে তৈরী করা যাবে সোনার বাংলা।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৪
মস্টার মাইন্ড বলেছেন: কবে পাবো তাহারে?
২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
ময়না বঙ্গাল বলেছেন: ভাই ততক্ষণ পরিবর্তন আসবে না যতক্ষণ আমরা ব্লগাররা ডিজিটাল মাধ্যমে একটি বিশুদ্ধ ধারার দল গঠনের প্রচেষ্টা না শুরু করি । আমি একটি দলের রুপরেখা স্লোগানিক মেথডে লিথিত রুপ দিয়েছি । সামনে মত চিন্তা বিনিময় করতে চাই ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
মস্টার মাইন্ড বলেছেন: চালিয়ে যান, পাশে আছি।
৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৬
কবির আহমেদ (কবির) বলেছেন: ভালো লাগলো।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৫
মস্টার মাইন্ড বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭
মানিজার বলেছেন: রাজনীতি করার জইন্য আমাদের দেখা নেতারা নেতাগীরী করে না । ওরা পাওয়ার আর পয়সার জইন্য এইসব করে ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৬
মস্টার মাইন্ড বলেছেন: ১০০% বিশুদ্ধ বাক্য।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
আখেনাটেন বলেছেন: বেশ লিখেছেন।
বাংলাদেশের নেতারা দাদাগিরি-বাবুগিরি ইত্যাদির মতো নেতাগিরি করে ফলেই এত অরাজকতা।
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:২৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমাদের এক জন সত্যিকারের নেতা চাই যে জনগনকে ভালবাসবে।