![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুলনা লেখক শিবিরের একজনক্ষুদ্র সদস্য। গান গাইতে আমার খুব ভালো লাগে। বিশেষ করে রবিন্দ্র সংগীত। এখনও শিক্ষা জীবনের মাঝে আছি আমি। সাহিত্য হলো আমার ভালোলাগার যায়গা, খুব এক্টা লিখতে ভালো লাগে না। কিন্তু কি করবো বলুন চোখের সামনে এতো অসংগতি ও মানতে পারি না। আমি বাংলাকে প্রচন্ড রকমের ভালোবাসি।
পান পাতায় বৃষ্টির ফোটা পড়ছে।
জানালার ধারে বসে আছো তুমি।
বৃষ্টির টিপ টিপ শব্দ,
তোমাকে করে তুলেছে আনমনা।
তুমি হারিয়ে গেছো বৃষ্টির প্রতিটি ফোটার মাঝে।
তোমার নিস্পাপ মুখ দেখে ঈশ্বর ও ভয় পেয়েছে।
তোমার পতিব্রতা আর মুক্ত প্রতিমা মুখ,
আজ হার মানিয়ে দেয় দেবতাদের আদিমতা।
তুমি চেয়ে আছো আমার আসার পথ।
নেমে এলো সন্ধা, আমার আসার প্রহর।
কলিং বেল বাজাতে হলো অনেক বার
কারন দু একবারে ভাংলোনা তোমার নিরবতা।
তুমি দরজা খুললে,
আমি ভেজাগায়ে প্রবেশ করলাম ঘরে।
ভেবেছিলাম নিজের হাতে মুছে দেবে আমার মাথা।
শাড়ির আচল দিয়ে মুছে দেবে আমার বুক।
কিন্তু একি? ওর চোখে বিশন্নতা,
এমন ভাব, জেনো এখনি পারলে কেদে ফেলে।
ব্যাংগো করে বললাম, কি গো, আমার বুচি বউটার কি আজ বৃষ্টি বিরহী হতে মন চাইছে?
কান্না হাসির মাঝে এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখতে পাচ্ছিলাম আমি তার চোখে, তার মুখে, তার বোচা নাকে।
আমি বুচির নাকটা টিপে দিয়ে বল্লাম,
পাগলী, আমার খুধা পেয়েছে।
বুঝতে পারলাম না, কি হয়েছে ওর,
বুঝতে চাইলাম ও না,
কারন, ওকে সবসময় নতুন করে দেখতে ভালো লাগে।
কে জানে, নিজেই নতুন সাজার অভিনয় করছে কিনা।
সে যাই করুক, আমার ভালোবাসা পাওয়ার জন্যই তো করছে।
কাপা কাপা হাতে, খুলে দিলো আমার শার্টের দুইটি বোতাম।
আমি টেনে নিলাম ওকে আমার বুকের মাঝে।
জড়িয়ে নিলাম বাহুডোরে, একে দিলাম চুম্বন,।
এতোখনে বুচির নিরবতা ভাংলো,
যাও, ফ্রেশ হয়ে এসো আমি খেতে দিচ্ছি।
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০১
হিমেল হাসান কাগজের খেয়া বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আমার কবিতা পড়ার জন্য। ভালো থাকবেন। দোয়া করবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:২৬
আরজু মুন জারিন বলেছেন: তোমাকে করে তুলেছে আনমনা।
তুমি হারিয়ে গেছো বৃষ্টির প্রতিটি ফোটার মাঝে।
তোমার নিস্পাপ মুখ দেখে ঈশ্বর ও ভয় পেয়েছে।
তোমার পতিব্রতা আর মুক্ত প্রতিমা মুখ, +++++++্
কবিতায় ভাললাগা শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম। ভাল থাকবেন।