নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি পাগল।আমি ভাল হতে চাই তাদের মতো যারা সমাজে অনাচার হওয়া দেখে ও রাতে সুখের ঘুম ঘুমাতে পারে....

কবি এবং হিমু

কবি এবং হিমু › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ লেখা কেবল আবাল আর রাবিশদের জন্য

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩১

আমি আগেই সেইসব মানুষদেরকে লেখাটা না পড়ার জন্য অনুরোধ করছি।যারা অন্যর মা-বাবাকে সম্মান করতে জানে না।এই দুদিনে আমি অনেকের লেখা মন দিয়ে পড়েছি,আর সেখানে করা মন্তব্যগুলো।মুক্তমনার পরিচয় দেয়া একজন মানুষ যে এতো নোংরা শব্দ ব্যবহার করতে পারে,তা আমার চিন্তার বাইরে ছিল।যাই হোক এখন মূল লেখায় যাওয়া যাক।
গল্প নং-০১
ইতিহাস মতে ২ লক্ষ মা-বোনের ইজ্জতের ফসল আমাদের আজকের এই স্বাধীনতা।তাদেরকে ধন্যবাদ,এতো বড় কিছু বির্সজন দেবার জন্য।আমরা তাদের সম্মান জানালাম,বীরঙ্গনা বলে।ইতিহাস থেকে শোনা,আবার কিছু মানুষের কাছ থেকে।আবার কোন নেতা-নেত্রীর মুখ থেকে।আমাদের একসময়ের সরকার প্রধান নাকি পাকিদের ক্যাম্পে ছিলেন।সেই সরকার প্রধানের নাম না নিলে ও আশা করি অনেকে বুঝে গিয়েছেন।তিনি কি নিজের ইচ্ছে তে সেখানে গিয়েছিলেন,পাকিদের ভোগের পন্য হতে?নাকি তাকে ও ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল যেমন ভাবে আমার মা-বোনদের নিয়ে গেল।যদি তাই হয় তাহলে তিনি ও বীরঙ্গনা।এ দেশের জন্য তিনি ও ত্যাগ করেছেন।আর তাই কেবল রাজনীতি করার জন্য,নিজের কর্মীদের কাছে হাসির পাত্র বানানোর জন্য যদি তাকে ছোট করা হয়।তার চরিত্র নিয়ে ভাষন দেয়া হয়।তাহলে আমার ২ লক্ষ মা-বোনকে সেদিন বেশ্যা বলে অপমান করা হয়েছে।আমি তাদের কাছে ক্ষমা চাচ্ছি যদি আমার শোনা ইতিহাস সত্য হয়।মা গো ক্ষমা কর তোর এই সন্তানকে,বোন ক্ষমা কর তোর এই ভাইকে।তোকে বীরঙ্গনা বলে ডাকতে শিখেছি কিন্তু তোকে সম্মান করতে শিখিনি।
গল্প নং-০২
মনে করুন আপনি টিভি দেখতে বসলেন।ফারহানা নিশোর পাঠ করা খবর শুনছেন।আপনি তো জানেন নিশো যা পাঠ করছে তা তার লিখা নয়।বিভিন্ন রিপোর্টারদের সংগ্রহ করা সংবাদ একত্রে করার পর সম্পাদকসহ সব বড় স্যারদের অনুমতি পাবার পর সেই সংবাদ ফারহানা নিশো আমাদের পড়ে শোনাচ্ছে।তার এই অবদানটা কি আমরা না মেনে পারি?যদি তাকে আমরা স্বীকার করে নেই।তাহলে আওয়ামীলীগ বা বিএনপির মেনে নিতে দোষ কোথায়?শেখ মুজিবুর রহমান যেমন করে স্বাধীনতার ঘোষনাটা সবার সামনে পাঠ করতে পারেন নি।তেমনি জিয়াউর রহমান শেখ মুজিবের সেই কাজটা করে দিয়েছেন।তাই শেখ মুজিবের অবদান স্বীকার করা যেমন আমাদের সবার উচিত তেমনি জিয়াউর রহমানের।তাদের একজনকে খাটো করা বা তার অবদান না মানা মানে অন্যজনকে ও অস্বীকার করার শামিল।কিন্তু আমরা ইতিহাস নিয়ে তর্ক করতে পারি এবং ইতিহাস মানতে পারি,কেবল সেই ইতিহাস যা কেবল আমার পক্ষে কথা বলবে!!
গল্প নং-০৩
আমার বাবা আর এলাকার মুরুব্বীদের কাছে রাজাকারদের কথা শুনেছি।তারপর উদিচি পরিবারের সাথে জড়িতদের দ্বারা পরিচালিত বিভিন্ন সময় দেশ নিয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগীতায় অংশ নিয়ে দুবার পুরস্কার ও পেয়েছি।সে সময়ই মূলত আমার ইতিহাসের হাতেখড়ি।রাজাকার ছিল এটা চীরসত্য,তেমনি চীরসত্য তাদের অত্যাচার।তাহলে আজকাল যারা আমার মতো স্বাধীনতার পর জন্ম তারা অনেকেই কেন মেনে নিতে পারে না?শেখ মুজিব হয়তো উদার মনের মানুষ ছিলেন।তাই তিনি সবাইকে হয়তো ক্ষমা করে দিয়েছিলেন(আমার জানায় ভূল থাকতে পারে)।১৯৭১ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত বীর মুক্তিযোদ্ধারা শেখ মুজিবের কাছে তাদের ফাঁসির জন্য তখন আন্দোলন করেছিল কিনা তা ও আমার জানা নেই।যতটুকু ইতিহাস পড়েছি সেখান থেকে এই প্রশ্নের উত্তর পাইনি।তৎকালিন সময়ে শেখ মুজিব যদি তাদের ক্ষমা করে দিতে পারেন,সে সময়কার মুক্তিযোদ্ধারা যদি তাদের বিচারে শাহবাগে গলা না ফাঁটায়।তাহলে আজ জন্ম নেয়া বা স্বাধীনতা না দেখা বা স্বাধীনতার জন্য কোন ত্যাগ না করা ইমরান সরকারের মতো আবালগুলো কেন গলা ফাঁটায়?যে যুদ্ধ করলো,রক্ত দিল সে যদি বড় মনের পরিচয় দিয়ে তাদের ক্ষমা করে দিতে পারে,তাহলে আপনি আমি কে,তাদের বিচার চাওয়ার?একজন ক্ষমা করে দেয়া ব্যাক্তিকে আবার তাকে সেই অপরাধে বিচার করা যায় কিনা,আইনে এ রকম লেখা আছে কিনা আমার জানা নেই।তাই জামায়াতের উচিত ইতিহাস মেনে রাজাকারদের স্বীকার করে নেয়া।তারপর তাদের সাথে যা নতুন করে হ্য়ছে সেটা মেনে নেয়া।আর সত্যিকারের ইতিহাস ই কেবল বলতে পারে কে দোষী আর কে রাজাকার।
শেষ গল্প:
আমি শুনেছি সে সময় নাকি রাজাকারদের সংখ্যা ৩০ হাজারের মতো ছিল।দয়াকরে আমার জানাটা ভূল হলে ধরিয়ে দেবেন।আমি অনেকবার বলেছি আমি ইতিহাসের ছাত্র নই।ধরে নিলাম সংখ্যাটা ৩০ হাজার।২০০০০০/৩০০০০=৬.৬৭।তারমানে একজন রাজাকার গড়ে ধরে নিলাম ৭ জন নারীকে পাকিদের হাতে তুলে দিয়েছে বা অত্যাচার করেছে।আমি যখন ছাত্র তখন শুনেছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্র নেতা নাকি ১০০জন মেয়েকে ভোগ করে ক্যাম্পাসে মিষ্টি বিতরন করেছিল(আমার জানা ভূল ও হতে পারে,ইতিহাস বলে কথা!!)।যুদ্ধের মতো একটা পরিবেশে ৭ জন নারীকে যদি অত্যাচার করার পর তাকে রাজাকার বলা হয় তাহলে স্বাধীনদেশে ১০০জন নারীকে অত্যাচার করার পর তাকে কি নামে ডাকা যায় আমি জানি না।আপনারা কেউ জানলে জানাবেন।নাকি ১০০ জন নারী হাসতে হাসতে তার সাথে বিছানায় গিয়েছিল?ইতিহাস থেকে জানতে পারলাম যুদ্ধের সময় নারীদের অত্যাচার করা এটা সবসময় হয়ে আসছে।তার মানে স্বাধীনতার জন্য কেবল আমার দেশের মা-বোন রা অত্যাচারীত হননি।যুগে যুগে সব দেশের স্বাধীনতার জন্য সেই দেশের পুরুষদের পাশাপাশি নারীদের ও ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।
আমি আমার মতো চিন্তা করি।আমি ভালকে ভাল আর মন্দকে মন্দ বলতে শিখেছি। মহান আল্লাহ আমাকে মানুষ হিসেবে তৈরী করেছেন,জানোয়ার করে নয়।১৯৭১ সালে আমার যে বোন নির্যাতিত হলো তার যেমন কষ্ট তেমনি আজ আমার যে বোন নির্যাতিত হলো তার কষ্টের মাঝে আমি কোন তফাৎ খুঁজি না।১৯৭১ সালে রাতের আধারে খুন হওয়া আমার বাবার কষ্ট আর স্বাধীন দেশে দিবালোকে খুন হওয়া বিশ্বজিৎ এর কষ্ট আমাকে সমান নাড়া দেয়।আমার কাছে সব মৃত্যু সমান কষ্টের।আর তাই আমার চোঁখে যুগে যুগে নির্যাতনকারী সকল মানুষ এক একটা রাজাকার।কেউ এনালগ যুগের আবার কেউ বা ডিজিটাল।কেউ পরাধীন দেশের কেউ বা স্বাধীন!!

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৪:৪৭

বিষাক্ত মনির বলেছেন: আপনি মধ্যপন্থা অবলম্বন করেছেন এবং একইসাথে ইতিবাচক থেকেছেন। সাধুবাদ জানাই আপনার এহেন মানসিকতাকে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪৬

কবি এবং হিমু বলেছেন: দেশের সবাই যদি সবাইকে তার প্রাপ্য সম্মান দিতে পারতো তাহলে দেশটা আজ অনেক এগিয়ে যেত।নিজেকে কারু কাছে সম্মানিত করতে হলে আগে তাকে অন্যকে ও সম্মান দিতে হয়।আপনি,আমি বা আমরা কেবল নিতে জানি দিতে জানি না।আর জানি খালেদা বা হাসিনার তৈরি করা ইতিহাস নিয়ে মারামারি করতে।কিন্তু খবর রাখি না আজ ও অনেক মুক্তিযোদ্ধা না খেয়ে রাত কাটায়,কেউ হয়তো রিস্কা ও চালায়।আমাদের মতো ডিজিটাল মুক্তমনাদের কাছে মুক্তিযুদ্ধ মানে ১৬ ডিসেম্বর লাল-সবুজের পান্জাবী পড়ে সেলফি তোলা আর না হয় ইতিহাস,ইতিহাস বলে সাকু বা ফেসবুকে লেখা পোস্ট করা।ভাল থাকবেন

২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:০৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

আপনার বুঝার লেভেল মোটামুটি, তবে, সুক্ষ্ম নয়।

কে একজনের কথা বললেন যে, ১০০ শত মেয়েকে ধর্ষন করেছে; তাকে আপনি যুদ্ধাবস্হায় পাকী ও রাজাকার কর্ত্তৃক নারী অপাহরণ ও নির্যাতনের সাথে তুলনা করেছেন, যা ভয়ংকর মাথা মোটা কাজ; পাকী ও রাজাকারদের কর্ত্তৃক অপহৃত বেশীর ভাগ নারীর মৃত্যু হয়েছে করুণভাবে।

আপনাদের মতো, যারা মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে কম বুঝেন, এসব বিষয় নিয়ে না লিখলেই ভালো হয়।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৭

কবি এবং হিমু বলেছেন: ধন্যবাদ।কষ্ট করার জন্য।আমি আপনার বয়স জানি না।যদি ১৯৭১ এ আপনার বয়স ১২-১৪বছর হয় তাহলে আপনার কাছ থেকে আমাকে ইতিহাস শিখতে হবে।কারন আপনি নিজ চোঁখে দেখেছেন।আর যদি ১৯৭১ এর পরে জন্ম হয়,মশাই স্কুলে আর কলেজে যেই বই পড়ে আজ নিজেকে ইতিহাসবিদ মনে করছেন আমি ও কিন্তু সেই ইতিহাস কম বেশি পড়েছি।লেখাটার শিরোনাম আবাল আর রাবিশদের জন্য।কষ্ট নেবেন না।আপনি মনে তাদের দলের।কারন যে মানুষ যুদ্ধের সময়কার নির্যাতন আর একটা স্বাধীনদেশের মানুষের নির্যাতন এক মনে করে তার কাছ থেকে ইতিহাস জানার কোন ইচ্ছে আমার নেই।একটা প্রশ্ন করি,যদি ভারত থেকে এসে কেউ আপনার বোনকে নির্যাতন করে যায় সেটা আপনার কাছে বেশি কষ্টদায়ক মনে হবে,নাকি আপনার বন্ধু বা পাড়ার কোন ভাই দ্বারা নির্যাতীত হলে বেশি কষ্ট লাগবে?আপনি তো ইতিহাস ভাল জানেন।এটা তো জানেন পৃথিবীর সব দেশের যুদ্ধগুলোতে নারী নির্যাতন হয়েছে।নাকি এটা ও জানেন না।এটা করেছে পাকি দের মতো দুশমনরা।আর তাই তাদের জন্য কষ্ট লাগলে মন কে বুঝ দিতে পারি।দূর তারা ছিল দুশমন কিন্তু যখন আমার বোন কোন স্বাধীনদেশের মানুষ দ্বারা নির্যাতীত হয় আমার মেনে নিতে কষ্ট লাগে।নাকি স্বাধীন দেশের এই সব আপনার কাছে নরমাল মনে হয়।নিজের দেশ,নিজের দেশের নারী যা খুশি তাই করা যায়।আপনার মন-মানসিকতা আর আমার মন মানুসিকতা এক নয়।আমার কাছে সকল অপরাধই সমান।আর নিজের ভাই করলে তো আরও বড় অপরাধ।তাই আপনি ডিজিটাল ইতিহাস আর মুক্তমনরা পরিচয় দিয়ে যান।একজন তো পেলাম সাকুতে যার কাছে স্বাধীন দেশের নির্যাতনকে নির্যাতন মনে হয় না কিন্তু যুদ্ধের সময় দুশমন দ্বারা পরপুরুষ দ্বারা নির্যাতনকে ক্ষমার অযোগ্য মনে হয়।ভাই চালিয়ে যান।আমার দোয়া থাকলো :P

৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০২

আমি মিন্টু বলেছেন: হুম বুঝতে হবে ঘটনার মার পেচ কত দূর । চলতে থাকুক অনবরত যুক্তি সঙ্গগত ন্যায় তর্ক সাধুবাদ থাকলো । :)

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৮

কবি এবং হিমু বলেছেন: ধন্যবাদ,সুন্দর মন্তব্যর জন্য।

৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৯

কলাবাগান১ বলেছেন: কার বেয়াইের বাবা (বেয়াই না) রাজাকার আর কে একজন কুলাংগার ১০০ জনকে ধর্ষন করেছে, তা দিয়ে একটা জাতিকে সিস্টেমেটিক ভাবে এথনিক ক্লিন্সিং করার জেনোসাইড কে এক পাল্লায় যারা মাপতে চায়, তারা তো রাজাকারদের চেয়ে ভয়ংকর, এরাই গ্রেনেড মেরে ৩০ জনকে দিনে দুপুরে হত্যা করার পরও তার পক্ষে সাফাই গাওয়ার চেস্টা করে

চাঁদগাজী ভাই মেজর জিয়ার ফ্রন্টে যুদ্ধ করা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০০

কবি এবং হিমু বলেছেন: ধন্যবাদ।মন্তব্যর নিচের অংশটা যদি চাঁদগাজী ভাইয়ের পরিচয় হয়ে থাকে তা হলে কোন রকম ভনিতা ছাড়াই বলবো চাঁদগাজী ভাইয়ের কাছে অনেক কিছু শেখার আছে।কারন তিনি নিজে যেই স্বপ্ন নিয়ে দেশটার জন্য জীবন বাজি রেখেছিলেন সেই স্বপ্নটা কতোটুকু পূরন হলো তা তিনিই ভাল বলতে পারবেন।তবে আমি একটা ইতিহাস শুনতে চাই যেটা সত্য ইতিহাস।আশা করি সেটা জানতে বা শুনতে পারবো।আপনার মন্তব্যর উত্তরে চাঁদগাজী ভাইকে বলি।যুগ পালটে গিয়েছে তাই ১৯৭১ সালের চিন্তা ধারার সাথে আমাদের চিন্তা-চেতনা নাও মিলতে পারে তারপর ও আমরা সম্মানের সাথে চাঁদগাজী ভাইদের কাছে নতজানু হই কারন তারা ছিলেন বলেই আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি।আর চাঁদগাজী ভাইয়ের কাছে ক্ষমা চাই আমরা স্বাধীনতাটাকে নিজের ফায়দা লুটার জন্য ব্যবহার করছি বলে

৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০০

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সাধারণ অপরাধীদের ক্ষমা করা হয়েছিলো, যারা খুন, ধর্ষণ কিংবা লুটপাট করেছিলো; তাদের ক্ষমা করা হয়নি । সাড়ে এগারো হাজারের মত যোদ্ধাপরাধীর বিচার কাজ চলছিল, কয়েকজনের দন্ডও হয়ে গিয়েছিলো । '৭৫ পরবর্তীতে এদের ছেড়ে দেওয়া হয় ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১২

কবি এবং হিমু বলেছেন: ধন্যবাদ,তথ্যটি জানানোর জন্য।তারমানে আমরাই তাদের কে আজ এই পজিশনে নিয়া আসলাম।ইশ যদি সে সময় তাদের বিচার হয়ে যেত,কতো ভালই না হতো।তাদের মৃত্যু হতো কিন্তু রাজপথ কাঁপতো না।কিন্তু আজ দেখুন তারা মরে গিয়ে ও যেন আর ও বড় নেতা হয়ে গেলেন,অমর হয়ে গেলেন।এই ২ দিন যতোগুলো ব্লগ লেখা হয়েছে বা মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা দেশের বাইরে থেকে যা দেখতে পেলাম তাতে তো মনে হয় না কোন রাজাকারের ফাঁসি হলো।বরং তাদের পরিবারের মানুষগুলোর কথা-বার্তা দেখে আর বিজয় চিহ্ন দেখানো দেখে,তো মনে হলো না কোন রাজাকারের ফাঁসি হলো।ইতিহাস আর কতো নাটক করবে আমাদের সাথে!!

৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হুম । ঠিকই বলেছেন । সাথে সাথে বিচার করলে এরা মাথা তোলে দাঁড়াবার সাহস পেতো না, বংশধরও সৃষ্টি করতে পারতো না ।

৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০

শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার চিন্তা ভাবনা অতি অপরিচ্ছন্ন আর আপনার যুক্তিবোধ অতি নিম্নমানের.........।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

কবি এবং হিমু বলেছেন: ধন্যবাদ।আপনার কাছ থেকে শিখতে পারলে ভাল হবে।কারন আমি মানি শেখার শেষ নাই।আশা করি আপনার লেখাগুলো পড়ে কিছু শিখতে পারবো।পরিচ্ছন্ন আর উন্নত যুক্তিবোধ।
আর আমার চিন্তা আমার মতোই থাকবে।সেটা বদলাবে বলে মনে হয় না।কারন আমি অন্ধ না।আমি যেমন নিজের ভাল দিকটার মূল্য দিতে জানি তেমনি নিজের খারাপ দিকটার ও।
আবার ও ধন্যবাদ কষ্ট করে পড়ার পর মন্তব্য করলেন বলে।

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:

১৯৭১ সালে আমি ২০ বছর বয়সের ছাত্র; যাঁরা এদেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন, আমি তাঁদের সাথী।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩২

কবি এবং হিমু বলেছেন: ধন্যবাদ,আমাদের দেশটা দেবার জন্য।আর ক্ষমা করবেন আপনাদের স্বপ্নগুলো পূরন করতে না পারার কারনে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.