![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
১. অতিরিক্ত সূর্যরশ্মি অর্থাৎ অতিবেগুনি রশ্মি এড়িয়ে চলতে হবে।
২. ছাতা বা টোকা জাতীয় চুপি ব্যবহার করতে হবে।
৩. ত্বকের রঙ বিবেচনায় ১৫-৩০ সান প্রটেকশন ফ্যাক্টরের সানস্ক্রিন লোশন বা ক্রিম ব্যবহার করতে হবে
৪. কালো ত্বকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার দরকার নেই। কালো ত্বকে যে মেলানিন থাকে সেটাই প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন হিসেবে কাজ করে।
৫. বর্ষা আর গরমকালে দিনে দু’বার সাবান ব্যবহার করাই উত্তম।
৬. বেশি ক্ষারযুক্ত সাবান এড়িয়ে চলতে হবে, অতিরিক্ত ক্ষার ত্বকের ক্ষতি করে।
৭. ভাল কোনো বেবি সোপ বা গ্লিসারিন সাবান ব্যবহার করা যেতে পারে।
৮. ত্বক শুষ্কতার হাত থেকে রক্ষা করতে প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি খেতে হবে।
৯. ঘামাচির হাত থেকে বাঁচতে ঠান্ডা ঘরে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে।
১০. ত্বকে অতিরিক্ত এন্টি সেপটিক ক্রিম বা লোশন ব্যবহার করা ঠিক নয়।
১১. ভেজা কাপড় পরে থাকবে না, ত্বকে দাঁদ হবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।
১২. ঘামে ভেজা কাপড় ভিজে গেলেই তা পল্টে নিতে হবে।
১৩. গোসলের পর দেহের ভাজগুলোতে যেন পানি জমে না থাকে।
১৪. তেল ব্যবহারের ব্যাপারেও সতর্ক হতে হবে।
১৫. শাক-সবজি, ফলমূল প্রভূতি ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে হবে।
১৬. ক্ষতিকারক দ্রব্য মেশানো খাদ্য খাওয়া পরিত্যাগ করতে হবে।
১৭. কম তেলে রান্না খাবার খাবেন।
১৮. ত্বকের এজিং প্রসেস বিলম্বিত করতে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খাওয়া যেতে পারে।
১৯. পারফিউম এবং ইমিটেশন গয়না ব্যবহারে সতর্ক থাকুন।
২০. ফর্সাকারী ক্রিম, লোশন, উপটান ইত্যাদি ভেষজ নামধারী পণ্য থেকে দূরে থাকতে হবে।
(সংগৃহীত)
©somewhere in net ltd.