![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার অনুর্ভর মস্তিষ্কে তেমন কোন লেখাই আসেনা যাহা আদৌতে প্রকাশ যোগ্য তাই বিভিন্ন সূত্র থেকে সংগ্রহ করে সবার জন্য উপকারী লেখাগুলো তথ্যসূত্র সহ \'কপি-পেষ্ট\' করি। পোষ্ট \'হিট\'- হলো কি-না হলো এতেও আমার কিছু যায়-আসে না, এককথায় আমি, \'হিটাকাঙ্ক্ষী\' নই, তবে নিঃসন্দেহে সবার \'হিতাকাঙ্খী\'। (তথ্য অথবা তথ্যসুত্রগুলো যদি কারো কাছে নির্ভরযোগ্য মনে না হয়, তবে এড়িয়ে যাবার বিনীত অনুরোধ রইল। পোষ্টগুলোতে আপনার বিরক্তি সাদরেই গৃহীত হবে)
প্রাকৃতিক উপাদানের যে রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা আছে, তা আধুনিক ওষুধ আবিষ্কারের বহু পূর্বে মানুষের জানা ছিল। প্রাকৃতিক উপায়ে ছোট খাটো শারীরিক সমস্যা সমাধানে ইদানিং আবার মানুষের ঝোঁক বাড়ছে। নাক ঝরা, হাঁচি-কাশি, সামান্য জ্বর, ঠান্ডা লাগা-অতি সাধারণ অথচ খুবই ছোঁয়াচে রোগ। তাই এ থেকে মুক্তির প্রাকৃতিক টিপস্ দেওয়া হলো। এতে অবস্থার পরিবর্তন না হলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।
প্রতিকার -
১. রাতে শোয়ার আগে সরিষার তেল বা ঘি হালকা গরম করে শুঁকলে সর্দি-ঠান্ডা দূর হয় এবং প্রতিরোধ করে।
২. রাতে খাবার সাথে রসুন খেলেও সর্দি-ঠান্ডা দূর হয়।
৩. সকালে ৪টি তুলসী পাতা এবং ৪টি গোল মরিচ খেলে ঠান্ডা লেগে আসা জ্বর উপশম হয়।
৪. পুদিনাপাতা, তুলসী পাতা, কাঁচা আদা, মধু মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগা দ্রুত ভালো হয়।
প্রতিরোধ
১. যাঁদের ঠান্ডা লেগেছে তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। কারণ এর ভাইরাস নিঃশ্বাসের সঙ্গে, এমনকি হাতের মাধ্যমেও ছড়ায়।
২. পর্যাপ্ত খাওয়া-দাওয়া করলে ও ঘুমালে শরীরে রোগ-প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে।
৩. আপনার ঘরের তাপমাত্রা বেশি শুষ্ক করবেন না, বেশি আর্দ্রও করবেন না। এতে রোগ-প্রতিরোধে সক্ষম হওয়া যায় সহজেই।
৪. নিয়মিত লেবু খান। লেবুতে আছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি, যা ঠান্ডা লাগা প্রতিরোধ করে।
(সংগৃহীত)
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: ভাল লাগল ।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো লাগল। আমার কথাও আছে এখানে; আমি ভিটামিন সি। কম দামে ভিটামিন সি খান, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ান।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
বটের ফল বলেছেন: মৌসুমি ফল সেই মৌসুমের রোগ প্রতিরোধ করে এবং পরবর্তী মৌসুমের রোগের বিরুদ্ধে শরীরকে প্রস্তুত করে। তাই পর্যাপ্ত পরিমানে মৌসুমি ফল খাওয়া খুব জরুরী।
খামোখা বেশি দাম দিয়ে আপেল , কমলা না খেয়ে দেশি ফল-ফলাদি খাওয়াটা ভালো।
এখন আমড়া, বাতাবী লেবু, পেয়ারা দিয়ে বাজার সয়লাব। কিনে খান। এগুলো এখন পর্যন্ত ফরমালিনের ছোঁয়া পায়নি। প্রতিদিন একটু করে এগুলো খান। দেখেন অনেক ভালো থাকবেন। আর পাবেন আসছে শীতকালে আরো সুস্থ থাকার নিশ্চয়তা। শীতকালে বেশি করে আমলকি খাওয়াটা খুব ভালো।
ভালো থাকবেন।
৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৫
আলাপচারী বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার বাচ্চাটার জন্য দরকার।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
স্বপনচারিণী বলেছেন: পুদিনা পাতা, তুলসি পাতা ঘরে থাকেনা। এখন থেকে রাখতে হবে। ধন্যবাদ সুন্দর পরামর্শের জন্য।