নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আজ কাল নিজেকে আমার অচেনা লাগে। চেনার জন্য নিজের চেহারায় হাত বোলাই। বোয়সের ছাপ পরা চেহারা জানান দেয়- সময় হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে দিন দিন, একটু একটু করে।

মেংগো পিপোল

তোমরা কখনো হীনমন্যতায় ভুগবেনা ও দুঃখিতও হবেনা বরং তোমরাই হবে বিজয়ী যদি তোমরা ইমানদার হও। ( সুরা আল ইমরান, আয়াত ১৩৯)

মেংগো পিপোল › বিস্তারিত পোস্টঃ

অন্তঃসত্তা জেনি এবং আমরা অবাক মানুষেরা!

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৪৩



























মাঝে মাঝে ভাবি, জীবন নিয়ে কিছু লিখি। একেবারে কাছের মানুষের হারিয়ে যাওয়া বা প্রেম, শরীর ও সময়ের সংঘাত নিয়ে কিছু। বোধ ও মন এক সাথে কাজ করে। মাথার ভেতর নানা থিম ঘোরপাক খায়, থিম খুজে বের করি। লেখার জন্য ব্লগ খুলি।



কিন্তু চলমান সময় এবং দেশ বার বার ভাবায়, গুলিয়ে দেয় থিম দের। প্রতারিত এই আমরা যারা জনগন, তাদের পক্ষ হয়ে দাড়াই। কিন্তু হয়না। মনে যে সার্থপরের বসবাস সে ভাব উদয় করে, "আমার কিসের এত ঠ্যাকা", ঠ্যাকা হীন এই আমি এক সময় ভাবি - পালিয়ে গেলে হয় না। দেশ ছেড়ে। যে আমি এক সময় সাম্রাজ্যবাদের গুষ্টি কিলিয়েছি বা মুষ্ঠি মেরেছি দেশ ত্যাগিদের মুখে। সেই আমি আর দেশে থাকতে চাইনা। ভাবনার আড়ালে হারিয়ে যায় দেশপ্রেম। চরম বাস্তবতার মধ্যবিত্ব সংসার বা জীবনের এক মায়াময় বন্ধন আমাকে তাড়া করে বলে "চলো পালিয়ে যাই"। নচিকেতার একটা গান মাথার ভেতরে গুন গুন করে" চলে যাবো তোকে নিয়ে, এই নরকে অনেক দুরে, এই মিথ্যে কথার মেকি শহরের সীমানা ছাড়িয়ে।" কিন্তু হায় কোথায় এলাম আমি! বড় চাচার আমেরিকায় বাড়ী গাড়ী এবং কিন্চিত প্রতিপত্যির প্রভাবে প্রেমময় বাংলার-শ্যামল প্রকৃতি আর নির্মল সাধারন মানুষ গুলো কে ছেড়ে পালিয়ে এসে আমি তো এক বড় "সঙ্খ নীল" নয়, "সঙ্খের কংকৃটের জংগলে" ফেসে গেলাম। স্বপ্নের দেশ আমেরিকা! মনের ভেতর কত পুলক নিয়ে প্লেনে উঠে ছিলাম। ছিম ছাম দেশ, ২১ ইন্চি টিভির মনিটরের মধ্যে দেখা দেশটা যখন চোখের সামনে বাস্তব হয়ে গেলো তখন আমার কল্পনার বাইরের ঘটনা ও ধিরে ধিরে প্রকাশ পেতে থাকলো চোখের সামনে সিনেমার মতন। সাভারের রানা প্লাজায় উধ্বারে আমি যে মমতা দেখেছি, সাধারনের মানুষের মাঝে। যে পরম মমতায় আমি হাত বুলাতে পেরেছি এনামের বিছানায় শুয়ে থাকা আহাতদের মাথায়, সেই মমতা আমি মিস করছি এই ভিন দেশে। চরম অবহেলীত আমাদের মতন তৃতীয় বিশ্বের মানুষ গুলো এই আমেরীকায়। তবুও থাকা এই দেশে, পরে থাকার মতন। পালিয়ে এসেছি তো মায়ের কোল ছেড়ে, অনেক বড় কথা বলেছি- হ্যান করে গা বা ত্যান। কিছুই করার হয়নি, বলতে গেলে। আমাদের যা করতে হয় এখানে, সেটা দেশের ম্যাথররাও করেনা। যে আমরা এক সময় বিশ্ববিদ্যালয় কাপিয়েছি, মধুর ক্যান্টিনে অম্ল মধুর বক্তৃতা শুনেছি বা দিয়েছিও, দেয়ালে লাল কালিতে লিখেছি "সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক " সেই আমি এখন দেশথেকে নিপাত হয়ে সাম্রাজ্যবাদীদের গোলাম। এখন বলতে হয় "আহারে সেলুকাস!"। যাহোক গল্প বলা শুরু হোক।



আমেরিকার বিমান বন্দরে নেমে নিজেকে আমার কিছুটা একলা লাগে। মনের ভেতর পুলক যুক্ত অসহায়ত্ব বা একটা এতিম এতিম ভাব। মাথার ভেতর ভোতা দেশ প্রেম এবং একলা আমির জীবন আরম্ভের এক ধরনের কাপা, কাপা অনুভুতি। আজীবন পাশ্চাত্য সভ্যতাকে নাকসিটকে ভাগ্যের নির্মমতায় যখন আমেরিকার মাটিতে পা রাখলাম তখনই নিজেই নিজের কাছে কুকরে গেলাম, অনেক খানি।



এয়ার পোর্টের মুখে দ্বড়িয়ে আছে টেলুক। পেশায় ডাক্তার, আমার চাচাতো ভাই পুরো নাম "এনামুল কবির তালুকদার" এখানকার সাদা চামড়ারা ওর তালুকদারকে ছোট করে টেলুক বানিয়েদিয়েছে। আবার ছোট বেলার বন্ধু ও এক পুকুরে সাতার কাটতাম আমরা। একবার মনে আছে অংক স্যারের মেয়ের প্রেমে পরেছিলাম দুজনে এক সাথেই। পরে অবশ্য সেই মেয়ের বিয়ে হয়ে গিয়েছিলো টেলুকের বড় ভাইয়ের সাথে।



টেলুক মাঝে মাঝে ফেইসবুকে উকি-ঝুকি দিতো। এখান কার সাহেব মেম দের পাশে দাড়িয়ে ছবি তুলে আপলোড দিতো ও। আমিও টুক টাক লাইক দিতাম। যাহোক পুরানো সম্পর্কটা ঘনিভুতো হলো এখানে আসার পর। প্রথম আমি যখন ওর কাধে হাত দিয়ে হাটছিলাম রাস্তা দিয়ে সবাই কেমন যেনো আড় চোখে তাকাচ্ছিলো ও কেমন যেনো উসখুশ করছিলো। কিন্তু হায় মাথা মোটা, এই আমার। মাথাই আসছিলোনা, শ্যামল বাংলায় দুই ভাই বা বন্ধু এক খাটে গলা-গলি ধরে শুয়ে থাকলেও কেউ কিছু মনে করবেনা। কিন্তু এখানে তো পুরুষই নাকি পুরুষের বীপরিত লিঙ্গ আবার মেয়েরা নাকি মেয়েদের। এখানে নাকি পুরুষে পুরুষে বিয়ে হয়। ভিষন ডেপো আমি টেলুক কে বলেছিলাম- "কিরে করবি নাকি আমাকে বিয়ে? আমি লাল শাড়ী পরে বধু সাজে বসে থাকবো, আর তুই ঘোমটা উঠাবি।" ও শুনে বেদম হাসলো, হাসতে-হাসতে বলল বহুদিন পরে প্রান খুলে হাসলাম। এই দেখ চোখে পানি এসে গেলো। কতদিন এই জংগলে হাসা হয় না প্রান খুলে। তুই বদলাস নি এখনো । তবে বদলে যাবি, আরো কিছু দেখলেই বদলে যাবি। আমি সেই আরো কিছু দেখার অপেক্ষায় রইলাম, আমিতো বদলাতেই এসেছি।



একটা চাকুরি জুটে গেলো আমার, টেলুকের ক্লিনিকে। কিসের সেটা আর না বলি। ইজ্জত বলেওতো একটা শব্দ আছে, নাকি? যাহোক এবার একটা মোবাইল কিনতে হবে, দেশ হাহ্ দেশইতো সেখানেও তো যোগা যোগ করা লাগবে আর তা ছাড়া অফিসেও যোগা যোগের একটা নাম্বার দেয়া লাগবে। টেলুক কিনে দিলো মোবাইলটা। নতুন একটা সিম হলো আমার, আমেরিকান নাম্বার হোল্ডার হয়ে নিজেকে গর্ব বোধকরার চেয়ে কেমন যেনো এতিম এতিম লাগছিলো। দেশের ০১৭ অথবা ০১৯ কে খুব মিস করছিলাম। কিন্তু কে জানতো এই নতুন নাম্বার আমাকে নতুন এক বাস্তবের সামনে দ্বাড় করি দেবে!



উইক এন্ডে একটু ঘুমাচ্ছিলাম। হঠাৎ গুলির শব্দ, যুদ্ব লেগে গেলো নাকি! ধরমর করে উঠে বসেছি, দেখি আমার মোবাইলে একটা টেক্স এসেছে টেলুকটার কাজ। গুলির শব্দ সেট করে রেখেছে আমার মোবাইলের ম্যাসেজ টোন। মনে মনে ওকে একটা গলি দিয়ে ম্যাসেজটা পড়ি। যার বাংলা করলে দ্বাড়া। "আমরা অতি আনন্দের সাথে যানাচ্ছি যে, আমারা আমাদের ছোট মেয়ে 'জেনি' এবং শহরের আর এক অভিজাত পরিবারের পালিত পুত্র 'জেমসের' বিয়ে অনুষ্ঠানে আপনাকে আম্ত্রন জানাতে পেরে আনন্দিত। পরবর্তিতে আপনার সাথে যোগা যোগ করা হবে।" আমি চাচার বাসায়ই থাকি, ও এসে বললো কিরে কি পরিস এত মনোযোগ নিয়ে? আমি ম্যাসেজ টা দেখাই। ও বলে খাইসে তোর কপাল আছে, শহরের সবচেয়ে বড় ধনকুবের মেয়ের বিয়েতে দাওয়াত পেছিস। আমি বলি আরে যা ফাজলামি করিস না। আমি তাদের চিনিনা জানিনা তারা কেনো আমাকে দাওয়াত দিবে?!



আরে দিবে কিরে দিয়ে ফেলেছে। বাবা এই বিয়েতে যেতে পারবেনা, অথচ তুই কোথাকার কে? সালা দাও মেরেছিস। এদের দাওয়াত পাওয়া মানে ভাগ্য খুলে যাওয়া। আমি বলি কিভাবে? ও মৃদু হেসে বলে টের পাবি।



একদিন অফিসে ভীষন ব্যাস্ত মোবাইলটা বেজে উঠল। কল রিসিভ করলাম ও পাস থেক যথারীতি ম্যারেজ এরেন্জ কম্পানীর পক্ষ থেকে তাদের পরিচয় দিয়ে আমাকে জানালো, শহরের বড় ধনকুবের এর মেয়ের বিয়েতে আমাকে হাজির থাকতে হবে। যাওয়া আসার সকল ব্যাবস্হা তারা করবে। ড্রেস কোডও বলে দেয়া হলো। আমি যে তারিখে আমার মোবাইল সিমটা কিনেছি, সেই তারিখটা নাকি তাদের মেয়ের জন্ম দিন। তাই সেই দিন যারা যারা মোবাইল সিম কিনেছে তাদের মধ্য থেকে একশ জনকে লটারীর মাধ্যমে বেছে বের করা হয়েছে। এর মধ্যে আমার মতন হতভাগার নামও আছে। তারা চায় আমি যেনো তাদের মেয়ের বিয়েতে হাজির হই।



টেলুককে বললাম- কি করি এখন বলতো, হাতে টাকা পয়সা নেই, ড্রেস কোড ধরিয়ে দিলো। কালো স্যুট, লাল টাই, কালো জুতা। মহাফ্যাসদে পরা গেলো। এদিকে তুই যেভাবে প্রমোট করছিস ব্যাপারটা, তাতে তো মনে হয় নাগেলে জীবনে অনেক বড় মিস হয়ে যাবে। টেলুক বলল চিন্তা করিস না আমার সুট প্যান্ট সবই আছে কেবল তোর একটু ঢোলা হবে, এই যা। তুই এক জোড়া জুতা কেন। ওর কথায় উৎসাহ বেড়ে গেলো। অতি আগ্রহে জুতা কিনলাম। মনের ভেতর খুত-খুত করতে লাগলো আবার ফ্রড নাতো! দেশে থাকতে একবার আমার ফোনে "জ্বিনের বাদশা" ফোন করেছিলো।



অবশেষে চলে এলো বিয়ের দিন। চাচার বাসার সামনে লিমুজিন দ্বাড়িয়ে আছে। এই গাড়ি আমাকে নিতে এসেছে। এরা সাথে করে আমার জন্য সুট, টাই, জুতা, সবই নিয়ে এসেছে। সব ফিট হয়েছে। মনজুর হেসে বললো বলেছিলাম না এসব বিয়েতে যাওয়া কপালের ব্যাপার। দেখ সবচেয়ে দামি ব্রান্ডের কাপড়-জুতা দিয়েছে। ডেভিড ব্যাকহ্যাম এই সব জামা কাপর পরে। আমি বললাম- একবার ভাব এত বড়লোক মানুষের মেয়ে, না জানি কত সুন্দর হবে?!



বিয়ে বাড়ীর বর্ননা এক কথায় দিয়ে ফেলি "এলাহী কারবার"।



বিয়ের মঞ্চ করা হয়েছে, লেকের পারে। লাল কার্পেটে মুড়ে দেয়া হয়েছে পুরোটা যায়গা। যাহোক এবার কয়েকটা গুন্জনের কথা বলি। আমার মতন আরো একজন ভাগ্যবান হচ্ছেন ওপার বংলার। মানে কোলকাতার এক দাদা, স্হুলো কায় দেহো আমাকে দেখে জানতে চাইলেন বাঙ্গালী কি না? আমি মাথা নাড়তেই উনি বললেন আমি এস গাংগুলী। জানেন যে মেয়েকে নিয়ে এত ঢং করছে এরা। সেই মেয়ে ২ মাসের অনঃ সত্বা। পেটে ৩ টা বাচ্চা দেরি করলে পেট বড় হয়ে যাবে ভেবে সালারা তারা হুড়ো করে বিয়ে দিচ্ছে। আমি বলি আপনি এসব জানলেন কোথা থেকে। আরে জানবনা মানে এরা পোষাকের ডিজাইন কারার দায়িত্ব দিয়েছিলো আমার এক পরিচিত ডিজাইনারের উপর। সালার মেয়ের কি ভাব! ও ডিজাইনে যে কাপর দিয়েছিলো তাতে নাকি মেয়ের এলার্জি হয়েছিলো, পা-টা চুলকে একাকার। ওকে ডিস-মিস করে দিয়ে সালারা ওর্ল্ডের নাম্বার ওয়ান ডিজাইনারের কাছ থেকে ডিজাইন করিয়েছে পোশাক।



সালার মেয়ে যে পেট বাধিয়েছে, তা কি এই ছেলের কি না, কে জানে? কোথাকার কোন অনাথ ছেলেকে ধরে এনে বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে। সবার সামনে মদের বোতল আর গ্লাস নিয়ে ঘুরছে বেয়ারা। গাংগুলী আকন্ঠ মদ গিলছে আর বলছে ও দাদা চেখে নিন, একেবারে খাসা মাল। আমি মুসলমানের ছেলে মদ ছোয়া হারাম ভাই। আমি গ্লাস ভরে সফট ড্রিংকস নেই। এমন সময় বর কনে এগিয়ে যাচ্ছিলো বিয়ের স্টেইজের দিকে। কনের চেহারা দেখে আমার চক্ষু চড়ক গাছ আর গাংগুলী সাহেব সবে একটা চুমুকদিয়েছিলেন মদের গ্লাসে সেটা ফুচ করে বের করে দিলো মুখ থেকে। এমা সালা আমার ডিজেইনাোর দোসত সালা আসলেই ফ্রড। এই মেয়ের কথা আমাকে সালা বলেই নি। মেয়ে নাকি কি রুপবতি। উনি মাতাল হয়ে গেছেন, টের পাচ্ছি। উনি বললেন আমাকে ১০০ কোটি টকা দিলেও একে বিয়ে করবোনা। আমি আলতো করে বলি আমিও না। এ রকম একটা মেয়ের জন্য এত টাকা খরচ?!



যা হোক বিয়ের কাজ আরম্ভ হয়ে গেছে। ফাদার ধর্মের রীতি অনুজায়ী মন্ত্র পড়া শেষে ছেলেকে জিগ্যেস করলো জেমস কি এই বিয়েতে হা বলছো, তুমি কি জেনীকে আনন্দে রাখবে? পুরা জায়গাটা নিরব সবাই জেমসের মুখের কথা টা শুনতে চায়। জেমস তখন "খেউ" করে একটা শব্দ করলো। জেনীও ঠিক একি রকম আওয়াজ তুলে চার পায়ে ভর দিয়ে বিয়ের মঞ্চ ছেড়ে বেড়িয়ে আসে। জেমস তাদের সম গোত্রিয় দের সাথে খেলা করতে লাগলো, জেনি ততটা দৌড়োতে পারলো না। তার পেট সত্যিই ভাড়ি ভাড়ি লাগছে।



শেষ কথাঃ কারো বুঝতে বাকি নেই বিয়েটা কিসের, তবুও বলি, এটা ছিলো অভিজাত এক পরিবারের কুকুরের বিয়ে। আগেই বলেছিলাম টেলুক আমাকে বার বার বলেছিলো আমার কপাল খুলে যাবে। খুলেও গেলো, এরা আমার সকল বায়ডাটা আগেই নিয়েছিলো। টেলুকের হাসপাতালে আমি যে পশুর বিষ্ঠা পরিস্কার করি, এটা এরা আগেই জানতো। এবং সেই কাজে আমি নিষ্ঠার সাথে করছি এতে তারা খুশি হয়ে আমার চাকরি দিয়েদিলো, মোটা টাকায়। এদের কুত্তার বাচ্চার গু পরিষ্কারের। ও ভালো কথা টেলুক ছিলো পশুর ডাক্তার। আর একটা কথা নিজেকে আজকাল কেমন যেন কুকুরের মনে হয়। নিজ দেশ ছেড়ে মনে হয় কুকুরের চেয় খারাপ গোত্রর প্রানী মতন কাজ হয়ে গেছে। ক্ষমা করো বাংলাদেশ, প্রিয় মাতৃভুমি আমার। ক্ষমা করো বাড়ীর পাশের ছোট্ট নদী, যার নাম "সন্ধ্যা"।



মুখ বন্ধঃ এই গল্পের প্রায় প্রত্যেকটা চরিত্র কাল্পনিক কেবল কুকুরের চরিত্র গুলো ছাড়া। তবে কাহিনী সত্য। ন্যশনাল জিওগ্রাফির "ট্যাবু" দেখে থাকলে এই গল্পের কাছা কাছি একটা ঘটনা অনেকের দেখে থাকার কথা। আমেরিকা ফেরোত এক বন্ধুর জীবনি থেকে নিয়ে লেখা। গল্পটা লেখার পর ছোট বেলার বহুবার উচ্চারন করা একটা ছড়া মনে পরে গেলো। "রোদ হচ্ছে বৃষ্টি হচ্ছে শৃগালের বিয়ে হচ্ছে"। বড় হয়ে ভাবতাম আরে যাহ্ পশুর আবার বিয়ে কিসের?! হেসেছি তখন, যে আমেরিকনারা নিজেরা বিয়ে করতে চায়ানা। লিভ-টুগেদার, সমকামিতা, বহুগামিতা দিয়ে যারা কাম বাসনা মিটায় তারা বিয়েদেয় পশুর। আর কিভাবে উপহাস করবে এই আদিম বোধের সভ্য ভেক ধারীরা, মানব সভ্যতাকে কে জানে?



অনেক দিন পর লিখেছি, সত্যিই অনেক দিন পর। অনেকে হয়তো ভুলেই গেছে আমার কথা। হয়না, এখন আর লেখা, তেমন একটা। মন খারাপ থাকে। হতাস হই কাকে নিয়ে লিখবো, কেনো লিখবো? ভালো থাকবেন সাবাই। বেচে থাকবেন সবাই।





ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ


View this link



আমার রিসেন্ট একটি লেখাঃ

একজন মৌসুমি এবং একটি ব্রেকিং নিউজ বা আমরা পথ হারা মানুষেরা।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৪

নানাভাই বলেছেন: ক্ষমা করো বাড়ির পাশের ছোট্ট নদী, যার নাম "সন্ধ্যা"। ও আফনে সন্ধ্যা নদীর পাশের লোক? সুন্দর হইছে মনু। মুই কীর্তনখোলার....। গ্লাড টু মিট ইউ।
ভালো থাকবেন।

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৭

মেংগো পিপোল বলেছেন: ও রে আল্লা কার লগে দেহা ঐআ গ্যালে। অকি এহন মুই হরমু কি? নানারে ও কইলাম গ্লাড টু মিট ইউ ঠুঊ।

ভালো লাগলো নানাভাই আপনাকে পাশে পেয়ে। ভালো থাকবেন ভাই আপনিও সবসময়।

২| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৭

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য। পড়ে বিস্তারিত মন্তব্য জানাব।

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১:৫৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: আমি তো ভাই আপনাদের পাশেই ছিলাম। নিয়মিত ব্লগ ঘেটেছি। কেবল পোষ্ট দিতে দেরী করেছি এই যা। ভুলে যাননি দেখে ভালো লাগছে।

৩| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৪

ফানার বলেছেন: আপনার আমার বাংলাদেশ। আহা বাংলাদেশ নামটা শুনলে মনটা কেমন করে উঠে।
আমরা যারা প্রবাসে নিজের দেশ যে কি জিনিস পদে পদে উপলব্ধি হয়।
তারপরও ভালো থাকুন খুশ থাকুন এই কামনা রইলো।।

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩

মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনাদের পাঠানো রেভিডেন্সেই দেশ চলে ভাই। চিরকৃতজ্ঞ আপনাদের কাছে। প্রবাসে বসে দেশ কে ভালো বেসে আপনারাই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন দেশকে প্রতি নিয়ত। আপনাদের এই আত্য ত্যাগকে সালাম।

ভালো থাকুন কাছে বা দুরে।

৪| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৪০

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: সুন্দর
দাওয়াত থাকলো গর্ভপাত -খুন না হত্যা ??? মানুষ খুনের একটি সত্য ঘটনা ।

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার লেখা পড়েছি। কমেন্টস ও দিয়েছি। ধন্যবাদ

৫| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

আরজু পনি বলেছেন:

মোবাইল রিংটোনে যেমন মজা পেয়েছি, তেমনি গল্পের শেষে এসে ভালোই ধাক্কা দিয়েছেন।
সুন্দর গল্প। পড়ে ভালো লাগলো।।

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আপনি পড়েছেন কষ্ট করে ভালো লাগলো। মোবাইল রিংটোনের ব্যাপারটা ব্যাবহার করতো হুমায়ুন স্যার। মনে পরলে এখোনো কষ্ট হয়। গল্পের শেষটা একটু ধাক্কা ইচ্ছা করেই রেখেছিলাম। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

৬| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আরজুপনি বলেছেন:

মোবাইল রিংটোনে যেমন মজা পেয়েছি, তেমনি গল্পের শেষে এসে ভালোই ধাক্কা দিয়েছেন।
সুন্দর গল্প। পড়ে ভালো লাগলো।।

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

মেংগো পিপোল বলেছেন: আমি বলেছিঃ লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আপনি পড়েছেন কষ্ট করে ভালো লাগলো। মোবাইল রিংটোনের ব্যাপারটা ব্যাবহার করতো হুমায়ুন স্যার। মনে পরলে এখোনো কষ্ট হয়। গল্পের শেষটা একটু ধাক্কা ইচ্ছা করেই রেখেছিলাম। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।


সেলিম ভাই আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই কষ্ট করে পড়ার জন্য।

৭| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১৫

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: বরাবরের মতই অনেক সুন্দর লেখা। যতটা সময় নিয়ে পড়ি, তার থেকে বেশি সময় ভাবতে বাধ্য হই।

আমাদের দেশেও লিভ টুগেদার চলে এসেছে। সমকামীও আছে আড়ালে আবডালে। হয়তো আমাদের দেশও শুরু হবে এসব। আমরা কি পারবো ঠেকাতে।

একটা সুন্দর পারিবারিক বন্ধন চাই সব পরিবাবে।

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

মেংগো পিপোল বলেছেন: একটা সুন্দর পারিবারিক বন্ধন চাই সব পরিবাবে। সহমত।

এখোনো ভাবছি কিভাবে আমরা মুক্ত করবো আমাদের সন্তান দের এই সব ভয়াল অভিসাপের হাত থেকে। সে পথে আপনারাও সাথে থাকবেন সেই কামনা।

৮| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

মেলবোর্ন বলেছেন: থাকমু না আর এই দেশে ... আসছি বাংলাদেশ তখনি বাংলাদেশের কাস্টমসের আর জ্যমের কথা মনে উঠলে ভাবি থাকনা এইতো ভালো আছি। যাই হোক তবুও নিজের দেশ বলে কথা মনুর কোনে দেশের স্বপ্নটা রয়েই যায় জন্মভুমিনা অটুট বন্ধন মায়ের মত আছি দুরে তবুও মন থাকে পরে সেই নদীর পাড়ে সাতার ,ফুটবল খেলায় মত্ত।

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার প্রপিকের ছবিটা যে ভদ্রলোকের ওনাকে খুব কাছ থেকে দেখেছি। উনি এসেছিলেন যেদিন সাভারে সেদিন আমিও গিয়াছিলাম সাভারের দুর্গত দের পাসে। এখোনো চোখে ভাসে সেই সব মানুষের মুখ গুলো যারা নিজের জীবন বিপন্ন করে দিয়েছিলো সেই উদ্বার অভিজানে। অথচ সেই সব মানুষ গুলোকেই চোর বলে গালি সুনতে হয়েছিলো এর পার লাশ হয়ে ফিরতে হয়েছিল। অদ্ভুত এক সত্য ইতিহাসের বিকৃতির সাক্ষি হয়ে রইলাম আজীবন।

যে দেশের ৮০% মানুষ সৎ সে দেশ পিছিয়ে থাকতে পারেনা। সেই এগিয়ে যাওয়া দেশের আশায়। ভালো থাকবেন।

৯| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৫

অন্তহীন বালক বলেছেন: মেঘ হচ্ছে, বৃষ্টি হচ্ছে,
খেকশিয়ালের বিয়ে হচ্ছে।। =p~

কি আজব!!! X(

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

মেংগো পিপোল বলেছেন: কথাটায় একটু ভুল ছিলো, সেটা হবে, রোদ হচ্ছে, বৃষ্টি হচ্ছে,
খেকশিয়ালের বিয়ে হচ্ছে।।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৮

যক্ষা_রোগী বলেছেন: ভাল গল্প! মজা পেলুম

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন। সব সময়।

১১| ৩১ শে মে, ২০১৩ সকাল ১১:৪১

রেজোওয়ানা বলেছেন: শেষে এসে এই হবে চিন্তাই করি নাই!

দারুন গল্প!!

৩১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২

মেংগো পিপোল বলেছেন: শেষটা একটু আড়াল করে রাখতে চেয়েছিলাম সবার কাছ থেকে সেটা মনে হয় পেরেছি।

ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন।

১২| ৩১ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

এন এফ এস বলেছেন: আপনার লেখাটা ভালো লাগল 8-|

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫১

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক ভালো থাকবেন। সব সময়।

১৩| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ৮:২১

আমিভূত বলেছেন: আপনি একজন অন্যরকম লেখক , গল্পের মাধ্যমে কি যে একটা শিক্ষণীয় অথবা মূল্যবোধ জুড়ে দেন তা শেষ না করলে বোঝা যায় না । তবে ইদানিং কম লিখছেন ?

ভালো থাকবেন সব সময় ।

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনাকে। আমার মতন একজন সাধারন কে প্রশংসা করলেন ভালো লাগলো। হ্যা লেখা একটু কমই হয়ে যাচ্ছে, একটু আড়াল হয়ে যাচ্ছি হয়ত। তবে লিখবো আবার নিয়মিত।

আপনিও ভালো থাকবেন সবসময়।

১৪| ৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:১২

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: বরাবরের মতই ভালো লাগা থাকল ভাইয়া। আর ধাক্কাটা মোটামুটি ভালোই খেয়েছি। অনেক অনেক শুভকামনা থাকল :)

৩১ শে মে, ২০১৩ রাত ১১:৫৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: বরাবরের মতনই ধন্যবাদ। ধাক্কাটা আমি ইচ্ছা করেই দিয়েছি। শুভমানা আপনার জন্যও। ভালো থাকবেন ভাই।

১৫| ০১ লা জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৫২

কবি ও কাব্য বলেছেন: দুর্দান্ত গল্প , দুর্দান্ত উপস্থাপনা এবং দুর্দান্ত ধাক্কা দেয়া সব যেন মোবাইলের ম্যাসেজ টোন এর মতো । ভালো থাকবেন ।

০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। অসংখ্য। ভালো থাকবেন সব সময়। চিরতরে।

১৬| ০১ লা জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

শিপু ভাই বলেছেন:
শেষে এসে ধাক্কা খাইছি!!!


চমতকার লিখেছেন ভাই!!!

++++++++++++

০১ লা জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ শিপু ভাই। ভালো থাকবেন। সব সময়।

১৭| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৪

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ++++

০২ রা জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক ভালো থাকবেন। সব সময়।

১৮| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:১৬

উড়োজাহাজ বলেছেন: আমি নিজেকে কঠিন চরিত্রের মনে করতাম। কারো আবেগ দেখলে রাগ করতাম। কিন্তু নিজেকে আপনার স্থানে ভেবে মনটা কেমন যেন হাউ মাউ করে উঠলো। গল্প হল্ওে কঠিন সত্য এক গল্প। খুব ভাল লিখেছেন। প্রথমে মনেই হয় নি যে এটা গল্প হতে পারে।

১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই উড়োজাহাজ, সমব্যাথির খুব অভাব এখন সারা বিশ্বে। আমরা সবাই এখন কিসের এতো ঠ্যাকায় বাস করছি। যদিও করতে হয়। তবুও তার মধ্যে কেউ যখন এসে পিঠে হাত বুলিয়ে বলে আহারে। তখন ভালো লাগে।

ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

১৯| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৫

বোকামানুষ বলেছেন: দারুন একটা গল্প শেষটা এমন হবে ধারণাতেই ছিলনা :)

১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

মেংগো পিপোল বলেছেন: শেষের চমকটা আমি ইচ্ছা করেই দিয়েছি। ধন্যবাদ আপনাকে, ভালো থাকবেন ভাই। B:-/

২০| ১৮ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫

শ্রাবণধারা বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো। লেখার স্টাইলটা চমৎকার। শেষ চমকটাও দারুণ....।

১৯ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০২

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন সব সময়।

২১| ১৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

মাহবু১৫৪ বলেছেন: আসলেই অনেকদিন পর লিখলেন।

বাস্তবতা অনেক কঠিন ভাই। আগে যেটা ভাবতেই পারতেন না এখন সেটা ভাবতে হয় কিংবা অবলীলায় করতে হয়।

তবে একটা কথা বলতেই হবে। সবসময় মনে রাখবেন আপনি দেশের প্রতিনিধি হিসেবে গিয়েছেন সেখানে। তাই দেশকে রিপ্রেজেন্ট করবেন। দেশের গল্প করবেন সেই দেশের মানুষজনের সাথে। কখনই খারাপ দিকগুলো তুলে ধরবেন না। আর যদি তুলে ধরতেই হয় তবে এমনভাবে করবেন যাতে সেটা পজিটিভ মনে হয়।

ভাল থাকুন সবসময়

২৬ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯

মেংগো পিপোল বলেছেন: বাস্তবতা অনেক কঠিন ভাই। আগে যেটা ভাবতেই পারতেন না এখন সেটা ভাবতে হয় কিংবা অবলীলায় করতে হয়।

তবে একটা কথা বলতেই হবে। সবসময় মনে রাখবেন আপনি দেশের প্রতিনিধি হিসেবে গিয়েছেন সেখানে। তাই দেশকে রিপ্রেজেন্ট করবেন। দেশের গল্প করবেন সেই দেশের মানুষজনের সাথে। কখনই খারাপ দিকগুলো তুলে ধরবেন না। আর যদি তুলে ধরতেই হয় তবে এমনভাবে করবেন যাতে সেটা পজিটিভ মনে হয়।
আপনার কথা গুলোর সাথে স হ ম ত।

আপনিও,ভাল থাকুন সবসময়

২২| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৩:০৪

অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
আপনার লেখা গল্পগুলোর র‍্যাঙ্কিং করলে এটা উপরের দিকে থাকবে।।

তিন গোয়েন্দা পড়তে পড়তে এক সময় আমেরিকার প্রতি ভীষণ দুর্বল হয়ে পরেছিলাম। এখনও কেউ আমেরিকায় থাকে শুনলে কেমন জানি লাগে।।

আর না আপনাকে ভুলে যাই নি।।

পেলাস।।

২৬ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

মেংগো পিপোল বলেছেন: হুম সত্যিই দুঃসপ্নের দেশ আমেরিকা। তবুও কিছু মানুষ থাকে, থাকতে হয়। নির্বিকার পরে থাকার মতন। রবিন মিল্ফির্ড কে ভুলিনাই। আমারও ভালো লাগতো তিন গোয়েন্দা।

ভালো থাকবেন।

২৩| ২৮ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মাক্স বলেছেন: চমৎকার।
ভালো লাগলো লিখাটি!

২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন সব সময়।

২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:০৬

উমার বলেছেন: ও মনু সন্ধ্যা নদীর কোনহানে ? মোর খালামনির বাড়ি ইন্দেরহাট ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০০

মেংগো পিপোল বলেছেন: বানাড়ি পাড়া সন্ধার পারে। একে ফজলুল হকের বাড়ীর পাশেই সন্ধা নদী।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.