![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তোমরা কখনো হীনমন্যতায় ভুগবেনা ও দুঃখিতও হবেনা বরং তোমরাই হবে বিজয়ী যদি তোমরা ইমানদার হও। ( সুরা আল ইমরান, আয়াত ১৩৯)
অনেক কিছুই লেখা হলো, অনেক কাথা। মাথার ভেতোরে তেতো স্বাধ বা ছোট থেক বড় হয়ে যাওয়া কত কিছু। কাগজের বুকে আঁকি বুকি বা খাটের নিচে লুকিয়ে ক্যাপ্টেন প্লানেটের ছবি একে ফেলা বা বাবার হাতের রাম থাপ্পর খেয়ে, সেই থপ থপ করে চলা আমি। পাঁচ ফুট সারে চার ইন্চি হয়ে গেলাম। এই পাঁচ ফুটের জীবনের ২৯ বসন্তে মিনিমাম ২৯ টা খুব বড় মাপরে ভুল আছে। শত চেষ্টা করলেও আর হয়তো সেই ভুল গুলোকে সোধরাতে পারবো না। যদি জীবনের রিপিটেশন করা যেতো, তাহলে আর সেই ভুল গুলো হতে দিতাম না। আমি নিজের উপর হাসি, "যা বোকা তা কি হয়!" জীবন গিয়েছে চলে আমার ২৯এর পার। আর কখোন দেখা হবে না তোমার আমার।
বুড়ীগঙ্গার ঘোলা পানিতে সাতার কাটতে কাটতে হঠাৎ যেদিন বড় হয়ে গেলাম, মধ্যবিত্ব্য সংসারে জীবনের এক চরম সত্য কে জানলাম। তার নাম অর্থ কষ্ট। আমার এক মামা পুলিশে চাকরী করেন, উনি যেদিন আমার হাতে পাঁচশ টাকার একটা নোট গুজে দিয়ে বলে ছিলেন, "যাও আর্ট কলেজের বকেয়া বেতন দিয়ে, মনের আনন্দে ছবি আঁকো।" সেদেন মনের ভেতর যে কতটা পুলোক হয়ে ছিলো তা বলে বোঝাতে পারবো না।
ছোট বেলা থেক ধর্ম শিক্ষা আর সংস্কৃতী চর্চার এক মেল বন্ধনে বড়ে হয়ে ওঠা এই আমাকে এক দিন আর্টের টিচার বললেন- "ষ্ট্যাচু বানাতে হবে। নাহলে পরের সেমিষ্টারে প্রমট করবো না।" আমি বানালাম না ষ্ট্যাচু। বাবা পিঠে হাত বুলিয়ে বললেন- "যা করেছিস ভালো করেছিস। আর্ট মানে মুর্তি গড়া নয়। আর্ট থাকে রক্তে, কে কিভাবে প্রকাশ করবে, সেটা তার ব্যাপার। তোর রক্তে যে চেতনা আছে তা ফুটিয়ে তোল কথায়, ভাষায় বা কর্মে।
প্রিয় পাঠক অনেকই ভাবছেন মেংগো পিপোলের কি হলো! কি সব বলছে? নিজের কথা, বলার কথা দিয়ে ছিলাম। তাই জীবন লিখে যাচ্ছি। খুব অল্পতে জাপিত জীবনের সামন্য কিছু অনুভুতি শেয়ার করবো আপনাদের সাথে। নানান সময় নানান গল্প বলি আপনাদের। আজ না হয় নিজের কিছু কথা বললাম।
ধর্মের টানে কাবা শরিফের প্রতি এক প্রকারের মমতা আমার সব সময়, আমাদের পাড়ায় একজন শিল্পী ছিলেন শো-পিস বানাতেন। আমার তখন হাফপ্যান্ট পরার যুগ। আমি গিয়ে দাড়িয়ে থাকতাম, তার দোকানের সামনে। তিনি নিখুঁত হাতে গড়ে যেতেন শিল্প। রেপ্লিকা বানাতেন "মসজিদ-উল-হ্যারেমের। রেপ্লিকাটির কোনায় একটা ঘড়ি জুড়ে দিতেন। অসম্ভব মুগ্ধতায় আমি তার শিল্প দেখাতাম। আবেগ ধরা চোখে আমি ভাবতাম ইস্ যদি বানাতে পারতাম! ছোট বেলার সেই আমি যখন বড় হয়ে গেলাম কাবার রেপ্লিকা বানানোর স্বাধ মন থেকে উকি দিলো। আরম্ভ করলাম কাজ। দুই মাস খাটলাম, নানা ভাবে চেষ্টা করলাম আর্টকলেজের অসম্পুর্ন বিদ্যা আর বাবার বলা রক্তের লাফা-লাফিতে বানালাম "হ্যারেমের" রেপ্লিকা। জানিনা কেমন হয়েছে? সেয়ার করলাম কিছু ছবি সেটার।
লাইট জ্বালানো অবস্হায়, লাইট গুলো জ্বলে নেভে।
৯০ এর দশক। কেরনী গন্জের কাঠুরিয়ায় থাকি। মাথার ভেতর নতুন যৌবন, "কাদিরা" সিনেমা হলে "টাইটানিক"। গ্রাম থেকে ছোট চাচার আগামন উনি টাইটানিক দেখবে আমার সাহসে কুলালো না। কি যেন এক সিন আছে । চাচা বললেন তুই আবার আর্টিষ্ট সেটা তো একটা সাধারন ড্রইংয়ের সিন এত লজ্জার কি হলো। ৯০ এর দশকের সেই আমাদের লজ্জা আর তাসলিমা আপার লজ্জা এক না। আমি সত্যিই লজ্জা পেলাম চাচার পিড়া পিড়িতে ঢুকলাম হলে। চলে এলো সেই কাংখিতো বা অনা কাংখিত সিন আমার শ্বাষ ঘন হচ্ছে। যাক বাবা বাচা গেলো, সমগ্র হল হঠাৎ অন্ধকার হয়ে গেলো। চাচা ভীষন খেপেছিলো, সালারা সিন কাটে। টাকা দিয়ে সিনেমা দেখি, হ্যান তেন...। কিন্তু পুরো সিনেমায় নাইকা রোজের রুপ সৌন্দর্যের চেয়েও যেটা আমার মন কাড়লো সেটা "টাইটানিক জাহাজ।" মনের ভেতর এক প্রকার তীব্র টান অনুভব করলাম জাহাজটার প্রতি।
এই ২০১২ তে এসে বানালাম সেই জাহাজের রেপ্লিকা। বাবা পয়সা দিয়েছিলেন এটি আয়না দিয়ে বাধাই করতে। ছবি নিচে দিলাম।
আমি এটার নাম দিয়েছি টাইটানঃ
এটাতেও লাইট জ্বলেঃ
সেরাটনের সামনে ঘোরা ঘুরি করি, বিনা কারনে। শরিরের মধ্যে হিমু ভাবটা থেকে গেছে এখনো। এখনো যখন রাস্তায় একা একা হাটি মনের ভেতর এক ধরনের উদাস ভাব কাজ করে। সেই উদাস ভাব নিয়ে চলে যাই বাসার সামনের সেরাটন হোটেলে। হোটেলের সামনেই বসালো পুরান ঢাকার ঐতিহ্য ঘোড়ার গাড়ী। পুরান ঢাকার আরমানিটোলায় পড়া এই আমি টান অনুভব করলাম গাড়িটার উপর। আবার সেই কাজ, কাজ এবংকাজ। বানিয়ে ফেল্লাম গাড়িটা।
লাইট জ্বালানো অবস্হায়ঃ
প্রিয় পাঠক বোর লাগছে। এই লোক এগুলো কি দেখায়। আমি লিখে গেছি একের পর এক করে এই পোষ্ট নিয়ে ৫০টা লেখা। এই নিকটা আমার মাল্টি নিক। আমার সত্যিকারের নামে খোলা নিকটাতে হয়তো গত ছয় মাসেও আমি লগ ইন করিনি। আমার খুব কাছের একজন আমাকে ডাকে পিপোলি নামে। বন্ধুরা ডাকে মেংগো। সত্যিকারের নামটা হারিয়ে যেতে বসেছে এই ছদ্ম নিকের আড়ালে। তাই সত্যিকারের এই আমি আমার জীবনের পরিচয় দিয়ে যাচ্ছি ছদ্ম ভাবেই।
এবার গল্পে আসি, অনেকে বলবে কিসের গল্প, আমি বলি কি, এতো জীবনেরই গল্প।
ছোটবেলায় "টিনএজ মিউটেন নিন্জা টার্টাস" দেখতাম, সেখানে কচ্ছপ গুলো ব্যাবহার করতো সামুরাই সোর্ড। ভীষন পেতে চাইতাম ওদের সোর্ড গুলো। বানিয়েছি আমি সেরকম একটা সোর্ড, এটা ছোট ভাইটার দারুন প্রিয়।
সত্যি বলতে কি এই জিনিসটা আমারো ভীষন প্রিয়। ও ভালো কথা ভয়পাবার কিছু নেই, এটা ধারালো না।
এবার চলে আসি প্রিয় একজন মানুষের কথায়। একটা ইংরেজী মুভি দেখছি, মুভির শুরুতে দেখালো ডিজনি ল্যান্ডের, "স্লীপিং বিউটি ক্যাসেলের" ছবি। অতি আবেগ নিয়ে সেই প্রয় মানুষটি আমাকে বললো আচ্ছা তুমি এটা বানাতে পারবেনা! আমি কিছুখন গাই গুই করলাম। আরে যা এই সব জিনিষ বানানো যায় নাকি?! তার অতি আন্তরিকতা বা ভালো বাসার সামনে আমি হার মেনে বানিয়ে দিলাম তার ক্যাসেল। আমি যখন এটা কাজ শেষ করে ওকে ঢেকে এনে দেখিয়ে ছিলাম তখন ওর চোখে মুখে যে এক অপরুপ আনন্দানুভুতি দেখেছিলাম সেটা এখোন ভুলতে পারিনা। বা চাইওনা ভুলতে। তবে সত্য কথা অনেক কষ্ট হয়েছে কাজটা শেষ করতে।
সামনা সামনি ডিজনী ল্যান্ডঃ
চিলের চোখেঃ
ব্যালকুনিঃ
রাতের বেলাঃ
প্রধান ফটকঃ
এটাকে এখোন আয়না করা হয়নি, মা বলেছে টাকা দিবে বাধাবার জন্য, দিচ্ছে না, আমি বাধাতে যা খরচ হবে তার চেয়ে টু পাইস বেশি চেয়েছি
পিছন সাইডঃ
এবার আসি ব্লগের কথায়। গেলো সপ্তায় এক সহব্লগার পোষ্ট দিলেন কাঠের বানানো নানান জিনিষ নিয়ে। অনেকে কমেন্টস দিলো ছবি গুলোয়। এর মধ্যে কাঠের একটা ঘড়ির ছবিও দিয়েছিলো,
মনে ধরলো ঘড়িটা। বানাবো বানবো উস্খুস করছিলো মন। কাকতালিয় বা টিয়া তালিও কিছু একটা হবে, সত্যজিৎ এর একটা গল্প পড়লাম যেটায় এই রকম একটা ঘড়ির বর্ননা ছিলো, আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো বানানোর ইচ্ছাটা, বানিয়ে ফেল্লাম। আমারটা কাগজের।
এখন এমনি আমার বাননো কিছু টুকটাক জিনিসের ছবি দেই। জানিনা কেমন লাগবে।
একলা বক পাখি বা কানা বগির ছাঃ
কলা গাছ, ছোট বেলা গ্রামে গেলে কলা গাছের ভ্যালায় ভাসতামঃ
আমার মাকে একটা ছবি একে দিয়েছিলাম, অনেক দিন আগে। মা মাঝে মঝে বলে যখন ওনার মন খারাপ হয় উনি এই ছবির নাদীতে গিয়ে কল্পনায় গোসল করেন, তাহলে নাকি মন ভালো হয়ে যায়। ঢাকার এই ইটের জংগলেতো আর নদী নেই।
বোতলের ভেতরে জাহাজ বানানোটা এমনি- এমনি করেছিলাম, ঈদের ছুটির প্রজেক্ট হিসেবে।
অনেকে ভাবছেন আমি তো বেস আছি। ছবি আকি শিল্প নিয়ে বেচে আছি। খারাপ কি? গল্পটার শেষ এখানেই নয়। আমি এখন সেকেন্ড ক্লাস মেডিক্যাল অফিসার। দেশের একটা খুব বড় হসপিটালে চাকরী হয়েছে আমার। মাথার ভেতর শিল্পকে চেপে রেখে কাট খোট্টা কাজ করি। তার পরো মনের ভেতরে এক প্রকারের আনন্দ পাই। মনুষের সেবা করে ভালোই আছি। রক্তে বওয়া আর্টিষ্ট হবার বাসনাকে পিছনে ফেলে আমি এখন মেডিক্যাল ম্যান।
শেষ কথা বা মুখ বন্ধঃ
এই গল্পের পুরাচরিত্র বাস্তব, সেটা আমি আপনাদের ম্যাংগো পিপোল। অনেকই ভাবেন কিছুই বললোনা লোকটা নিজের সম্পর্কে, তাদের কে বলছি লেখাটা পড়লেই দেখবেন, আমি বড় হয়েছি বুড়িগণ্গার ওপারে জিন্জিরায়। স্কুল জীবন কেটেছি আরমানীটোলা স্কুলে। আর্ট কলেজে ভর্তি হয়েও শেষ করিনি পড়াটা। এর পর ডাক্তারী পড়ার হাত ধরে এখন আমি রোগি বাচানোর দারোয়ান। বিয়ে করেছি আমার প্রিয় মানুষ টি আমার সহধর্মিনী। মা বাবা আছে এক ভাই আমার। আমি জানি এতেও অনেকের মন ভেরেনি। আমি আড়াল করেছি আমার ব্যাক্তি পরিচয়। যদি কোনদি ১০০ তম পোষ্ট লিখি এই ব্লগে কথা দিচ্ছি সেদিন যানিয়ে দিবো এই অভাগার মুখ। ভালো থাকবেন সাবাই, খুব ভালো। ওহ আর একটা ছোট গল্প বলা বাদ থেকে গেছে, শুনেছি বড় লোকের ঘোড়া রোগ হয়, কিন্ত আমার মতন একজন হতদরিদ্রের যে সেরকম একটা রোগ হবে ভাবতে পারিনি, সেই ঘোড়া রোগের পাল্লায় পরে
এই ক্যামেরাটা কিনে ফেল্লাম, আপলোড করা ছবি গুলো এই ক্যামেরায়ই তোলা। তবে এটা দিয়ে ফটো গ্রাফি যে করি তার একটা ছবি আপলোড দেই।
যদি কোন দিন সময় পাই তাহলে হয়তো বাকি ছবি গুলোও আপলোড দেবো কোন একদিন।
ও ভালো কথা প্রচুর বই পড়ি আমি, আমার বইয়ের র্যাকের এক অংশঃ
উৎসর্গঃ লেখাটা উৎসর্গ করলাম আমার লেখা গুলো যারা কষ্ট করে পড়েন তাদের কে এবং যে সবসময় আমার কাজ গুলো করতে সহায্য করে একফোটাও বিরক্ত না হয়ে। এবং আমার লেখার প্রথম পাঠিকা, মা তাকে আদর করে ডাকে মিস্তিরির বৌ।
ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ
View this link
আমার রিসেন্ট একটি লেখাঃ
ভালোবাসা আসোলেতে পিটুইটারীর খ্যালা, আমরা বোকারা বলি প্রেম। It's a game.
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫০
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনাকে প্রথম ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন। সব সময়। সাথে থাকবেন আশা করি।
২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ওয়াও আপনাকে যত জানছি, তত মুগ্ধ হচ্ছি, আপনি তো অনেক বড় মাপের শিল্পী।
আর আপনার বিশ্বাস্কে লাখ শ্রদ্ধা, আর্ট মানে যেখানে নগ্নতা আর শিল্পী মানে যেখানে মূল্যবোধহীন্তা আপনি সেখানে উজ্জল্ভাবে অনন্য।
সেলুট আপনাকে।
আচ্ছা আপনি কই কেরানীগঞ্জের?????
কোথায় বাড়ি।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫১
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালো থাকবেন আমার মতন একজন সাধারনকে সম্মানিত করার জন্য। কেরানীগঞ্জে বড় হয়েছি। বাড়ী দক্ষিনে।
ভালো থকবেন ভাই। সব সময়।
৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: অসাধারণ।
+++
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন ভাই সব সময়।
৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
আলাপচারী বলেছেন: মাম্মা টাইটানিকের ৪টা এগজষ্ট পাইপ কেন ?
গীতিময় লেগেছে রচনা। খুব ভালো।
তবে বানানগুলোতে আরও যত্ন নিয়েন।
আপনার লেখার বুদ্ধির ঝিলিক আগেই চিনেছি।
তবে পেশা দেখে মন খারাপ হয়ে গেলো।
যাক সব প্রিয় মানুষের সব কর্মকান্ডই প্রিয় তো আর হয় না।
শিল্পীমন আর শিল্প কাজকে আরেকবার স্যালুট।
(আপনি সম্ভবত: ফোনেটিকে লিখেন তাই শব্দে অপিনিহিতি ওলট পালট হয়ে যায়, কষ্ট করে বাংলা টাইপিং শিখে ফেলেন, কেননা আপনার আরো লেখা পড়তে হবেতো !!! )
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার মাম্মা ডাকটায় খুব কাছের একজন বন্ধুকে মনে পরে গেলো। ও আমাকে এভাবেই ডাকে।
ধন্যবাদ ভাই আপনার কমেন্টসের জন্য। আমার প্রফেশন আমার ইচ্ছায় নেয়া না। তবুও ভালো আছি। অনেক ভালো আলহামদুলিল্লা। অসহায় মানুষ গুলোর পাশে থাকতে পের শান্তি পাই ভাই।
টাইটানিকে তো ভাই প্রপেলার চারটাই,
৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: !!!
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন, সব সময়।
৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩৭
চটপট ক বলেছেন: আপনার লেখা পড়লে একটাই কথা বের হয় " অসাধারন" এ ছাড়া আর কিছু বলার নাই।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়।
৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৩৭
সঞ্জয় নিপু বলেছেন: আপনার এ ধরনের সুপ্ত প্রতিভার তুলনাই হয় না । সত্যি ই অসাধারন ।
অনেক ভাল লাগা রইলো আপনার কাজের প্রতি ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার জন্যও ভালো লাগা রইলো নিপু ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন ভাই।
৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৫
মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কথা রাখার জন্য। মুগ্ধতায় নিশ্চুপ হয়ে গেছি। আপনার লেখা পড়ে আপনার পাঠকের হয়তো একধরনের অবয়ব একে নিত, আপনার।
এখন আপনার এই কাজ দেখে হয়তো সবাই আপনার অবয়বের ছবিটা কিছুটা হলেও বদলেছে। আমি জানি আপনার শততম লেখা পর্যন্ত আপনার অবয়ব প্রতিনিয়ত বদলাবে, আপনার প্রতিটি বুভুক্ষ পাঠকের নিকট।
যদি বেচে থাকি তাহলে আপনার শততম লেখা নয় হাজার তম লেখা পড়তে চাই।
ভাল থাকবেন।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৫০
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আজিজ ভাই। আমি ভাই সাধারন একজন মানুষ। কেউ যদি আদতেই আমার অবয়ব মনে মনে বানাতে চায় তাহলে কোটি মানুষের মুখের ভিড়ে যে মুখটা একেবারে সাদামাটা সেরকম একজনকে দেখলেই হবে।
কাজগুলো করি মনের আনন্দে। ইচ্ছে হলে করি। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
আমিও চাই যেনো জীবনে যদি কোন শেষ লেখা লিখি সে লেখাটাতেও যেনো আপনার মন্তব্য থাকে।
ভালো থাকবেন ভাই। সবসময়। মহান আল্লাহ সবাইকে ভালো রাখুন।
৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫৬
বাংলার হাসান বলেছেন: খুব ভাল লাগল। +++++++ ও শুভ কামনা রইল।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: অনেক, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। শুভ কামনা আপনার জন্যও রইলো। ভালো থাকবেন সব সময়।
১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:১৪
ঐশীকা বলেছেন: ্কি আর বলব, অসাধারন, এই শখটা আমারও ছিল, কিন্তু সেটা আর হয়ে উঠেনি, কিন্তু আমি মুগ্ধ হয়ে আছি এখন... আর আপনার প্রতিভাকে আমার স্যালুট...
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৩
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। নিজের আনন্দ সবার সাথে ভাগ করতে পেরে আমারো ভালো লাগছে খুব। আপনাদের ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত আমি। শখ যদি এখনো থাকে কাজে লাগান। একটু একটু করে বানাতে থাকলে এক সময় দেখবেন অনেক কিছু হয়ে গেছে। ভালো থাকবেন সব সময়।
১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩
মাক্স বলেছেন: অর্ধশততম পোস্টের শুভেচ্ছা। আর শততম পোস্টের অপেক্ষায় রইলাম। যে হিসাবে এগুচ্ছেন সেটা বজায় থাকলে আরও দুই বছর।
আপনার শিল্পকর্ম নিয়ে কোন কিছু বলার নাই, মুগ্ধ!
ও হ্যা আরেকটা কথা সামুতে আমার অনুসারিত ব্লগার মাত্র দুইজন তার মধ্যে একজন আপনি।
ভালো থাকুন!
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ মাক্স ভাই। শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম। দেখি গতি আর একটু বাড়ানো যায় কিনা। আমার শিল্পকর্ম ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
জেনে ভালো লাগলো আমি কারো অনুসারিত ব্লগে থাকতে পারি।
আজথেকে আপনিও আমার অনুসারিত।
আপনিও ভালো থাকুন সব সময়।
১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: বেশ কিছু দিনের বিরতি দিয়ে আবার ব্লগে ফেরত আসলাম। এসেই যখন এমন একটা লেখা দেখি মনটা ভালো হয়ে যায়। অনেক ধন্যবাদ।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু। আমি যখন কোন একটা পোষ্ট দেই, তখন কিছু কিছু মানুষের কমেন্টসের অপেক্ষা করি। সেরকম মানুষ গুলোর মধ্যে আপনি একজন।
ভালো থাকবেন ভাই।
১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
রংটাণর্ বলেছেন: ভাইয়া অনেক সুন্দর হইছে এই পোষ্টখানা। আর অনেক অনেক ধন্যবাদ আমাদের মাঝে আপনার পরিচয় তুলে ধরার জন্য। আর আপনার শিল্প কর্ম গুলা অনেক সুন্দর আমার কাছে আপনার বোতলের জারের মধ্যে জাহাজ টা ভালো লাগছে। যদি কখনো আপনার সাথে দেখা হয় অই বোতলের ভিতরের জাহাজ আমি নিব এবং তখন না করতে পারবেন নাহ। না করলে কিন্তু চুরি করার চেস্টা করব । তলোয়ার খানা ও জোস হইছে ভাইয়া ।
আপনার শিল্প কর্ম গুলা আসলেই অনেক অনেক সুন্দর।
আমি আপনার ১০০ তম পোষ্টের আসায় রইলাম।
ভালো থকবেন ভাইয়া।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৩
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ রংটাণর্। ভাই পোষ্ট খানা তোমার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ঠিক আছে যদি কখোন দেখা হয় সত্যি সত্যি বোতলের জাহাজ তোমাকে দিয়ে দিব। চুরি করার দরকার নাই।
তলোয়ার খানা আমার ফেভরেটের মধ্যে একটা।
ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
ভালো থেকো।
১৪| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
প্রথমত পোস্ট হিসেবে অসাধারণ।।
প্রিয়তে রাখলাম আর ভালো লাগা তো রইলই।
আমি খানিকটা আশাহত হয়েছি। আপনার ৫০তম পোস্ট দেখার জন্য গত কয়েক দিন কতবার যে অনুসারিত ব্লগ পাতায় গিয়েছি তার হিসেব নেই। তবুও আপনার সম্পর্কে অনেক কিছুই জানলাম।
আপনি যে ডাক্তার তা অনেক আগেই অনুমান করেছিলাম। আপনি যে কেবল ২৯ টা বসন্ত দেখেছেন তা জেনে খানিকটা অবাক হলাম। আপনার লেখা পড়ে সংখ্যাটা আরো বেশি হবে মনে করেছিলাম।
এখন কথা হল, ১০০ তম পোস্ট পর্যন্ত অপেক্ষা করার ধৈর্য আমার নেই। আপনার যদি খুব একটা সমস্যা না থাকে তবে কিছু দিনের মধ্যেই আপনার সাথে আমার পরিচয় হতে পারে।
আপনার থেকে ১০ বসন্ত কম দেখা এই ছোট ভাইকে আশা করি নিরাশ করবেন না। যদি গোপনীয়তার কথা ভাবেন, তবে বলল আমাকে বিশ্বাস করে দেখতে পারেন।।
আমাকে পাবেন এখানে ।।
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৮
মেংগো পিপোল বলেছেন: "দেখে যা, যা অনির্বাণ। কি সুখে রয়েছে প্রান।" দুখঃত ভাই একটু দেরী করে ফেলেছি পোষ্ট টা দিতে। একটু ব্যাস্ত হয়ে গেছি। ভাই যতটুকু এখন বলা সম্ভব হয়েছে ততটুকুই বলেছি আমি।
আমার পেইজে একটা লাইক দিয়ে যদি আমাকে একটা ম্যাসেজ দেন তাহলে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে সুবিধা হয় আমার। আমি এফ বি তে আমার নিজের আসল এ্যাকাউন্টে যতটা না থাকি তার চেয়ে বেশি আমার ঐ পেইজে বেশি থাকি।
ভালো থাকবেন। পোষ্টের শেষে পেইজের লিংক দেয়া আছে।
১৫| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
আমিনুর রহমান বলেছেন:
৫০ তম পোষ্টের শুভেচ্ছা। মুগ্ধ হলাম আমার শিল্প দেখে।
পোষ্ট প্রিয়তে +++
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার শুভেচ্ছা গ্রহন করলাম ভাই। আর আপনাকে দিলাম অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন ভাই।
১৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার জীবন আর কাজ সম্পর্কে জেনে ভালো লাগলো ।
৫০ তম পোস্টের শুভেচ্ছা
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। আমি নিতান্ত সাধারন একজন মানুষ। এই অসাধারন অপুর্ব বাংলাদেশের মানুষ।
আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে ভালো লাগলো।
ভাই ভালো থাকবেন।
১৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
রিদম হাসান বলেছেন: সত্যি অসাধারণ!!!। আপনি অনেক গুণী একজন মানুষ। ভাল থাকবেন। সামনে আরো অনেক কিছু দেখতে চাই, শুনতে চাই, জানতে চাই আপনার কাছে থেকে। আপনি এবং আপনার পরিবারের প্রতি অনেক অনেক শুভকামনা রইলো.
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার কমেন্টস পেয়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এমন একটা কমেন্টস করার জন্য। লিখবো ভাই আপনাদের জন্য। লিখছিও।
ভালো থাকবেন আপনিও সব সময়।
১৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: অভিনন্দ ৫০ তম পোস্টের ।
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার শুভেচ্ছা পেয়ে ভালো লাগলো।
ভাই ভালো থাকবেন।
১৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অমা! এ দেখি প্রতিভার আগ্নেয়গিরি!!
মুগ্ধ! অভিভূত!!!
স্বপ্নকে সাকার করার মানুষ কম। আপনি তাদের মাঝে একজন।
চালিয়ে যান।
আর একটা অদ্ভুত থিম দিয়ে যাই- আপনার লাইফ এবং লাইভ
থেকে
হাসপাতাল, রোগী, -বিছানায় শায়িত স্যালাইন চলছে, সেবায় কোন ফ্লোরোন্স নাইটিঙ্গেল.... চোখে বাঁচার আকাঙ্খা ফুটিয়ে তোলা কোন স্কালপ্চার!!!!
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভাই। আপনার থিমটা ভালো লেগেছে। যদি কোন দিন সময় পাই লিখে ফেলবো একটা গল্প। তবে আমার লেখায় মাঝে মাঝে হাসপাতাল চলে আসে।
ভালো থাকবেন ভাই সব সময়।
২০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:২৬
আমিভূত বলেছেন: শুধু মুগ্ধ না অবাকও এত প্রতিভা !! মাশআল্লাহ
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০০
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার কমেন্টস পেয়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এমন একটা কমেন্টস করার জন্য। ভালো থাকবেন ভাই সব সময়। দোয়া করবেন ভাই।
২১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:৩২
জগ বলেছেন: ++++++++++++++++++
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার কমেন্টস পেয়ে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন ভাই সব সময়। দোয়া করবেন ভাই।
২২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ওয়াও।আমি মুগ্ধ।সত্যিই অসাধারণ। ভালোলাগা এবং +++++++++++++
৫০ তম পোস্টের শুভেচ্ছা
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার কমেন্টস পেয়ে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ এমন একটা কমেন্টস করার জন্য। ভালো থাকবেন সব সময়। দোয়া করবেন।
২৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৪
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: সর্বনাশ! করেছেন কি! গল্পকারের আড়ালে এ যে এক মহাযজ্ঞ! ছবিগুলো দেখে যা হলাম তাকে বলে একেবারে ভাষাহীন।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালো থাকবেন আমার মতন একজন সাধারনকে সম্মানিত করার জন্য।
ভালো থকবেন ভাই। সব সময়।
২৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩১
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: আমি বড় হয়েছি মডেল থানা অঞ্চলে, কেরানীগঞ্জের সব চেয়ে পশ্চিম ইউনিয়নে।
মানে আমরা দেশি ভাই। আসেন কোলাকুলি করি।
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: আপনার সাথে কোলা কুলি করা হইলো। ভালো থাকবেন ভাই। চড়াইল গিয়েছেন কখোন? ওখানে ছিলাম কিছু দিন।
২৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মো: রাজু রহমান বলেছেন: পুরা ফাটাইয়া ফেলছেন !
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। মনের আনন্দে কাজ গুলো করি। আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দ বেড়ে গেলো। ভালো থাকবেন ভাই।
২৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৩৬
C/O D!pu... বলেছেন: একজনের মইদ্দেই এত্তো গুণ... অসাধারণ
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৯
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালো থাকবেন আমার মতন একজন সাধারনকে সম্মানিত করার জন্য।
ভালো থকবেন ভাই। সব সময়।
২৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: গুণী মানুষ আপনি ভ্রাতা ++++++++
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫০
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভ্রাতা। ভালো থকবেন ভাই। সব সময়।
২৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
রংটাণর্ বলেছেন: ভাই আমি প্রায় সময় পুরান ঢাকায় যাওয়া হয়। আপনার সাথে দেখা করতে আগ্রহী। ভাইয়া আমার জন্য দোয়া করবেন একটা অনলাইন বিজনেস শুরু করছি।
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫২
মেংগো পিপোল বলেছেন: তোমার জন্য দোয়া করলাম ভাই। আমি পুরান ঢাকায় থাকিনা, ধানমন্ডীর দিকে থাকি।
দেখা হয়তো একদিন হবে। সময়ের স্রতে অথবা রাজ পথে।
২৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮
ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: আম এবং জনতা সব এখন একাকার
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনাকে। ভালো থাকবেন।
৩০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ৫০ তম পোস্টের অভিনন্দন
০৯ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনাকে। ভালো থাকবেন।
৩১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভাল লাগছে। আমি আছি রেসিপি নিয়ে! না খেলে কাজ করবেন কি! আমন্ত্রন জানিয়ে গেলাম।
গল্প ও রান্না
http://udrajirannaghor.wordpress.com/
১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ সাহাদাত ভাই। আসবো খেতে আপনার রান্না ঘরে। আমি আপনাকে চিনি বহু আগে থেকে। আমার পুরানো নিকটা আপনার চেনা। যা হোক চতুরে কথা হয়ে ছিলো একবার।
ভালো থাকবেন ভাই।
আপনার ব্লগটা দেখছি এতো হুলুস্হুল ব্যাপার ভাই। কোনটা রেখে যে কোনটা খাই।!?
৩২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
ননদালীনাজ বলেছেন: সশ্রদ্ধ সালাম আপনার সৎকর্ম এবং শিল্পী সত্তাকে।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অতি সাধারন মানুষ আমি। আপনাদের ভালো লাগে জেনে লিখি। আর অবশর কাটাই শিল্প নিয়ে। ভালো থাকবেন। দোয়া করবেন।
৩৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
মনসুর-উল-হাকিম বলেছেন: অপূর্ব - সুন্দর - চমৎকার . . . !!
মহান আল্লাহ আপনাকে সকল নেক কামিয়াবী দান করুন, আমীন।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এত সুন্দর দোয়া করার জন্য। ভালো থাকবেন। আল্লাহ আপনাকেও ভালো রাখুন।
৩৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
শামীম মুসতফা বলেছেন: চমৎকার ..............
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৬
মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ শামীম মুসতফা ভাই। ভালো লাগলো আপনার মন্তব্য পেয়ে। ভালো থাকবেন ভাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৯
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার, খুব চমৎকার ||