নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আজ কাল নিজেকে আমার অচেনা লাগে। চেনার জন্য নিজের চেহারায় হাত বোলাই। বোয়সের ছাপ পরা চেহারা জানান দেয়- সময় হাত ছাড়া হয়ে যাচ্ছে দিন দিন, একটু একটু করে।

মেংগো পিপোল

তোমরা কখনো হীনমন্যতায় ভুগবেনা ও দুঃখিতও হবেনা বরং তোমরাই হবে বিজয়ী যদি তোমরা ইমানদার হও। ( সুরা আল ইমরান, আয়াত ১৩৯)

মেংগো পিপোল › বিস্তারিত পোস্টঃ

রমিলার ভ্রুন ও একটি ঢোরা সাপ বা হাটু পানিত নামিয়া কন্যা......

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:০০

























জলিলের মনে এক প্রকারের ফুর্তির রেনু খেলছে। শরিরের ভেতরে এক প্রকারের ঝরঝরে ভাব। হঠৎ করেই মাথার সব চিন্তা নেমে গেলো। মনের ভেতরের লালন করা আশা, আজ তার পুর্ন হয়েছে। তার হাতে এক বাক্স মিষ্টি। সে তার নতুন স্বশুর বাড়ী যাচ্ছে। নতুন লুঙ্গী নতুন পান্জাবী পরেছে, তার হাতের তালুতে মেহেদীর একটা বড় ফোটা লাগানো। মেহেদী দিয়ে দিয়েছে তার ছোট সালী। এই কন্যার রূপ জলিলের স্ত্রীর রুপরের চেয়েও অধিক সৌন্দর্জ। এখনো অষ্টাদশি হয় নাই। গোল ফরাক পরে, লাল ফিতা দিয়ে জোড়া বেনী করে। একেবার পরীর লাহান চেহারা, মনে লয় এরেই বিবাহ করে, এর বয়স কম। কে যায় জেলের ভাত খাইতে? সে তার স্যালীকার জন্য দশ টাকার লাল ফিতা কিনেছে। তার স্ত্রী রমিলার জন্য এক খান টাংগাইলের আর দুইখান সুতির শাড়ী সাথে লাল-নীল রংগের সায়া ব্লাউজ কিনে নিয়েছে, মোড়ল পারার দোকান থেকে। এক প্রকার হাত-পা ধারা ধরি করে, বাকিতে নিতে হয়েছে।



তার পকেটে টাকা আছে, সে সেই টাকা খরচ করেনাই। নতুন জামাইর পকেটে টাকা-পয়সা থাকা ভালো। কহন কি লাগে, বলা মুসকিল। তার এই বিবাহের খরচ চালানোটাও ছিলো বিশাল মুসকিলের, আল্লাহ পাকের অশেষ দয়ায় এক খান ব্যাবস্হা সে করতে পেরেছে। দুনিয়াত বুদ্ধি থাকলে ট্যাকা-পয়সা কোন ঘটনা না। তার কাছে দুই খান লাল নোট আছে। একখানে এক হাজার। জলিলের মন অত্যান্ত সর্মিন্দা, ভাটির কন্যা সে আবার পরবে ছোট ব্লাউজ। জলিল লজ্জা নিয়া একখান ছোট ব্লাউজ ও কিনেছ রমিলার জন্য।



বাড়ির সামনে দাড়িয়ে জলিল হাক দিলো- রমিলা ও রমিলা।

তার ছোটা সালী শিরিন "মা দুলাভাই আইছে।" বলে ছুটে আসলো। জলিল তার হাতের সবগুলো প্যাকেট দিয়ে দিলো, কেবল সেই প্যাকেটা সে তার পান্জাবীর পকেটে রেখে দিলো। রমিলার ঠোটে গাড় লিপিষ্টিক, পাট করে চুল বেধেছে, খোপায় দিয়েছে জবা ফুল। গেলো কয়েক দিনের ধকলের পর, জলিল রমিলাকে এতটা সুন্দর ভাবে দেখলো। মেয়েরা সাজলে যে তাদের রুপ এই ভাবে ফুটে ওঠে, এইটা সে আগে বুঝেনাই।



জলিলের বাড়ী নেত্রকোনা। সে এই ভাটি তে এসেছে মাছ ধরতে। রমিলা আর শিরিন গিয়ে ছিলো ছোট ডিংগিতে করে শাপলা তুলতে। সেই খানেই কন্যার সাথে, ভাব-ভালোবাসা জলিলের। ভাব-ভালোবাসা প্রনয়ে রুপ নেবার আগেই রমিলার বাপ তারে ডাক দিয়া কইলো, "কি মিয়া, করবা নাকি বিয়া আমার মাইয়্যা ডারে।" জলিল খানিক খন চুপ করে থাকলো, ভ্রু কুচাকে বলল- আমি রাজি।



গত কালকে রাতে ধুম-ধুম করে তাদের বিবাহ হয়ে গেলো। (প্রিয় পাঠক এখানে ধুম-ধুম ব্যাবহার করলাম, কারন হতদরিদ্র মানুষের বিয়েতে ধুম- ধাম হয়না, ধুম-ধুম ই হয়।) রাতের মিলন নিয়ে আর কি বলবো মানব মানিবির একান্তের কথা গুলো একান্তেই থাক, যে ঘটনাগুলো আমরা বাহির থেকে দেখতে পারি তাই নিয়ে লিখি।



রমিলার মন খুব ভালো। তার ইচ্ছা মতনই সব হচ্ছে। সে হাসি ধরে রাখতে পারছে না, যখনই জলিল রে দেখে, তখনই হাসি আসে। সে হাসে ফিক, ফিক।



জলিল আল্লাদ করে ছড়া কাটেঃ

আমার বৌয়ের খোপায় ফুল,

টিক টিকি কয় ঠিক ঠিক।

আমায় দেইখা সোনার বৌ

হাসে খালি ফিক ফিক।



রমিলা মনে মনে বলে আহারে মানুষটা কত সরল। এরে দিয়া জীবনডা পার করতে পারলে সুখের আর সিমা থাকবোনা। এই হইলো আমার জীবনে চাবি। এরে দিয়াই সব মুসকিল আসান হইবো। এত দুঃখ আর ভালো লাগেনা।



জলিলের মন বেজার খারপ, সালার বুইড়া, সারা দিন ঘরে ঘুমাইয়া থাকে। এই বুইড়া জলিলের শ্বশুর। বৌডার লেগে যে- একটু ঠিক ঠিকা আদর সোহাগ করবে, এই সুযোগ বুইড়া দেয় না। ঘরের মাঝখানে পাটি পাইতা ঘুমায়। সারা রাইত জাইগা বৌডা বইয়া থাকে, শেষ রাইতে যখন আইসা দেখে,



নতুন বৌ মুখ কালা কইরা লালা শাড়ী পইরা ঘুমাইয়া আছে জলিলের বুকটা তহন ফাইট্যা যায়। আর জলিল যায় মাছ ধরতে। রাইত জাগতে জাগতে বৌডার মুখের দিক তাকান যায়না। তার রুপসী বৌয়ের চোখের নিচে কালি পরছে, আহারে।



ভাটিতে পানি টান দিয়েছে। মাছের সিজন শেষ প্রায়। জলিলের ফিরে যেতে হবে নেত্রকোনায়। সে মন উদাস করে বসে আছে, হাওরের পারে। পারার চ্যাংরা পোলা মফিজ আইয়া পাসে বসে। বলে- কি দুলা ভাই? মনটন খারাপ দেহি। জলিল পানির দিকে তাকিয়ে,

বলে- হরে পানি টান দিছে। এইবার তো ফিরত যাওন লাগবো।

বৌ নিবেন না, লগে?

- নারে, মাত্র তো ছয়ডা মাস। তার পরইতো আবার ফিরত আমু। বৌ থাকলো বাপরে বাড়ি। ক্ষতি কি?

মফিজ কইলো, কোন ক্ষতি নাই। চাইর পসে খালি লাভ আর লাভ।

জলিল আড় চোখে মফিজের দিকে তাকালো। তার গলার নিচে একটা দাগ। এই চেংড়া তো বিয়া সাদি করেনাই এর গলায় এইরকম দাগ ক্যা। কি জানি বিচ্ছু টিচ্ছু লাগছে মনে হয়। মফিজ বলে- যাই দুলাভাই ম্যালা কাম। সারা রাইত ঘুমাইনাই।

- ক্যা ঘুমাওনাই ক্যা? তুমিতো মিয়া মাছ ধরো না।

না তা ধরিনা, মাছ ধরা ছাড়া আরো কত কিছু ধরন লাগে। পাড়ার মানুষ গুলান রে পাহারা দেওন লাগে, কার কিসের অভাব তা পুরন করা লাগে। রাই তে বৌ রাইখা মাছ ধরেন দেইখা তো রাহন লাগে আমাগোই না কি? এহন আবার যাইবেন বৌ রাইখা বাড়ি আবার তো হেই আমাগো দায়িত্বেই থাকব। শত হইলেও আমরা তো এই এলাকারই ছাওয়াল না কি? বলে মফিজ ফিক করে একটা হাসি দিলো। রমিলার মতন।



রমিলা বমি করছে, তার মা তার পিঠে হাত বুলাচ্ছে। জলিল জানতে চাইলো কি হইছে। রমিলার মা কইলো- "মিষ্টি আনো জামাই, তোমার বৌ পোয়াতী।" জলিল কিছু বললনো। চুপ-চাপ রাতের অন্ধকারে তার কাপরের বস্তা আর ইনকাম করা টাকা নিয়ে ট্রেনে উঠলো।





জলিল তার বৌয়ের পা ধরে বসে আছে। তার নাম 'জেবুন আক্তার'। সে তার স্বামীর দিকে ফ্যাল-ফ্যাল নয়নে তাকিয়েছে। এই লোক এমন করে ক্যা? ভালো মানুষ ভাটিতে গেলো। বলা নাই, কওয়া নাই ফিরা আসলো এখন বইসা আছে পা জড়াইয়া। সে তার স্বামীর হাত থেকে পা ছাড়াইতে চেষ্টা করলো, বললো- করেন কি আপনে? আমার গুনা হইবো, পা ছারেন। জলিলের চোখে জ্বল, সে কাদো-কাদো হয়ে বললো- বড় ভুল হইছেরে বৌ বড় ভুল হইছে। কও, তুমি আমারে মাফ করছো, তাইলে পা ছাড়ুম।

- কি ভুল হইছে আপনের? আপনে আমারে খুইল্যা কন।

বৌরে আমি ভাটিতে আর একখান বিয়া করছি, রে বৌ।

- কি কও আপনে, আপনে সতিন আনবেন এই ঘরে।

নারে বৌ হেই মাীরে আমি তালাক দিমু।

-ক্যা তার অপরাধ কি?

হে পোয়াতী।

- পোয়াতী হইলে দোষের কি? দোষ করছেন আপনে। আপনে আমার অনুমতি নেন নাই। আপনে তার লগে থাকছেন, তার কোলে ঘুমাইছেন সে আপনের বাচ্চা নিছে তাতে তার কি দোষ?

নারে বৌ আমার ভুল অইছে। ঐ মাির সম্পর্ক আছে।

-কার লগে?

ঐ গ্রামের মফিজের লগে।

-ক্যারে, হেয় কি করল?

আমি যহন রাইতে মাছ ধরতে যাইতাম, হেয় আইতো মাির কাছে।

- আপনে ক্যামনে বুঝলেন।

হের গলায় আমি আচরের দাগ দেখছি। আর রমিলার বুকেও দেখছি কামরের দাগ।

-আরে ধুর এইডা আপনের ভুল ধারনা। এক জনের গলায় দাগ দেখলেন আর একজনের বুকে, তাতেই আপনের সন্দেহ। আপনে কামডা ঠিক করেন নাই, মইয়াডার প্যাটে আপনের সন্তান রাইখ্যা এমুন কইরা হালাইয়া আওনডা উচিৎ অয় নাই। আহারে, মাইয়াডার জানি কতইনা কষ্ট হইবো।



বৌ তুই এতো ভালো ক্যারে? দুনিয়ার ভাও বুঝস না। তুই আমারে মাফ করছোস বৌ?



- আপনের মাফ করলাম, তয় মাইয়াডারে ফালাইয়া পলাইয়া আওনডা আপনের ঠিক অয়নাই।

নারে বৌ, অর পেটের সন্তান আমার না, হইতে পারনে।

-ক্যারে?

কারন বিয়া করার ট্যাকার খরচ চালানের জন্য আমি ভ্যাজেকটমি করাইছিলাম, ওরাই দুই হাজার ট্যাকা দিছিলো। লগে একটা নতুন লুংগি আর একটা পান্জাবী।



শেষ কথাঃ প্রায় দের বছর পর জলিল তার ২য় স্ত্রীর কাছ হতে একটা চিঠি পেয়ে ছিলো। চিঠিতে একটা মোবাইল নাম্বার দেয়া ছিলো। জলিল গন্জের ফোনের দোকান থেকে সেই নাম্বারে কল দিয়ে ছিলো। রমিলা ফিক করে হাসি দিয়ে বলল- কেডা?



জলিলের নাম সুনেই বললো- আরে এতো আমার নাগর, তা তুমি পলাইয়া গেলা ক্যা? তোমার পোলা হইছে। জলিল আর রাগ সামলাইতে পারলো না সে বললো- চুপ কর মাী। তুই ক, কোথা থেইকা প্যাট বাজাইছোস। রমিলা বলে- ক্যারে থাকলা তুমি, করলা তুমি এহন সন্তান নিবার চাওনা ক্যা?

আমার সন্তান জন্মদেওয়ার ক্ষমতা নাই। ঐ সন্তান আমার হইতে পারেনা। -আরে আমার স্বোয়ামী দেহী ডোরা সাপ, বিষ নাই কাটেনা। খালি ফোস ফাস করে। আবারও ফিক করে হেসে দিলো রমিলা। হুনো এই পোলা আমার সমিতির কিস্তির ট্যাকা যে যায়গা দিয়ে উঠাইছি, হ্যার। কি হ্যান সাম। হেয় কইছিলো হের লগে শুইলে আমার কিস্তি দেওন লাগবোনা। হেয় গেলো বদলি হইয়া। কইছিলো ফিরা আইবো, কিয়ের কি? আর আসেনা। প্যাট আমার আগেই বাঝছিলো। হের লাইগাইতো তোমার মতন একটা বুইরা খাটাসরে বিয়া করছিলাম, তারাহুরা কইরা। হুনো তুমি আমার বিয়া করা স্বামী। যদি এই পোলার ভরন পোষন না দেও, তাইলে আমি তোমার নামে মামলা দিমু। ধুন-ফুন নাই, বিয়ার কাবিন নামা অহোন আমার হাতে।



শুনো রমিলা, জলিল অত্যান্ত মাথা ঠান্ডা করে বললো, তোমারে বিয়া করার আগে আমি যে ভ্যাজেকটমি করাইছিলাম হেই কাগজও আমার হাতে আছে, বুঝলা। করো তুমি মামলা।

-এইডা তুমি কি কও? বলার পরই ফোনটা কেটে যায়। রমিলা আর যোগাযোগ করেনি কোন দিন। সে এখন মফিজের ৩য় স্ত্রী হয়ে জীবন কাটাচ্ছে। মফিজ তিন বৌ দিয়াই কিস্তি উঠায়। ভালোই আছে মিলেমিশে।



জলিলিও আর যায়নি ভাটিতে। সে সুখেই আছে তার প্রথম স্ত্রীর সাথে। সে তার স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে ভাবে, এই মহিলারে কোন দিন দেখিনাই স্বামী ছাড়া পর পুরুষের লগে হাসি দিয়া কথা কইতে। পাচ ওয়াক্ত নামাজ পরে। মানুষ এতো ভালো হয় কেমনে? দুনিয়ায়। জলিলি হু হু করে কেদে ওঠে।



মুখ বন্ধঃ ইট মারলে পাট্কেল খেতে হয় দুনিয়ায়। জলিলও খেয়েছে। প্রশংগত উল্লেক্ষ "ভ্যাজেকটমি" পুরুষের একটি স্হায়ী জন্ম নিয়ন্ত্রন পধ্বতি। এই পধ্বতি গ্রহন করলে বিভিন্ন সংস্হা থেকে নানা অনুদান দেয়া হয়, দরিদ্র জন গোষ্ঠি কে। এটি একটি সত্যি ঘটনা অবলম্বনে লিখিত।



শেষ কথার আগের কিছু কথাঃ পরকিয়া বা বহু গামিতা এখন আর অট্টালিকায় আটকা নেই, সেটা পৌছে গেছে রুট লেভেলে। গ্রামের যে সকল নারীরা- মাথায় কাপর দেয়, আব্রু করে, ধর্ম মানে তাদেরকেও বের করেছে আনছে নানান এনজিও বা নারী বাদী সংগঠন। যারা ঘোমটা কে আইডেন্টিটি ক্রাইসিস মনে করে। আর খোলা মেলা হওয়া কে মনে করে ফ্যাশন। খুব কষ্ট লাগে যখন কেউ নারী উন্নয়নের নামে নারী কে পন্য বানানোর থিউরি দেয়। বর্তামানের এই যৌন অবক্ষয়ের মুল কারনে আছে অতি আধুনিকি করনের চেষ্টা। যখন আমেরিকার মতন দেশ নিজের দেশের সামাজিক জীবন বা সম্পর্ক রক্ষায় রক্ষনশীল নীতি গ্রহন করার কথা ভাবছে, তখন আমরা ভাবছি- যে কোন মানুষের যৌন কামনা তার একান্ত অধিকার, সে যার সাথে খুশি যেখানে খুশি যৌন কামনায় মিলিত হতে পারে। সকল অতীআধুনিক মানুষের এলার্জি কেনো যে ধর্মের উপর আমি বুঝিনা। ধর্ম মানুষ কে শেখায় শালিন হতে। মানুষের ভেতরে ধর্মের টান থাকাতেই মানুষ মা কে সম্মান বোন কে স্নেহ করে। বহু উন্নত দেশে একটা জিনিষ দেখে হতবাক হয়েছি, গ্রামে একটা কথা প্রচলিত আছে, "মা মাসি মনেনা" উন্নত তথা সমকামিতার দেশ বা ফ্রি সেক্সের কান্ট্রিতে পিতা মাতা সন্তানকে সেখায় "হাউ টু ডু দিস"। ব্যাপক বর্ননায় না যাই। কেবল এতটুকুই বলি ধর্ম মানুষ কে সেখায় প্রকৃত মানুষ হতে। যদি কেউ আধুনিকতা খুজে-খুজে হয়রান হন তাহলে স্বাগত যানচ্ছি ইসলামের শান্তির ছায়া তলে।

কিছু টাইপো থেকে গেলো, দুঃখিত। ছবি গুগল।



আমার সম্পর্কে জানতে চাইলেঃ

View this link



আমার রিসেন্ট একটি লেখাঃ

মিরা ও একটি কোল বালিশ বা কিছু অজনা কথা।





ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ


View this link

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:১৩

খেয়া ঘাট বলেছেন: সমাজের একটা অন্ধকার, কলুষিত দিক চমৎকার করে ফুটিয়ে তোলেছেন।
সবকিছু যেন বড় বেশী নোংরা হয়ে যাচ্ছে।

আমার বৌয়ের খোপায় ফুল,
টিক টিকি কয় ঠিক ঠিক।
আমায় দেইখা সোনার বৌ
হাসে খালি ফিক ফিক।

গল্পের শুরুর দিকের বিবরণের সাথে ছড়াটি দারুন মানিয়েছে। সব মিলিয়ে চমৎকার অন্যরকমের একটা গল্পে
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
একগুচ্ছ প্লাস।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:০২

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। সত্যই আমরা নোংরা হয়ে যাচ্ছি। হয়তো আমরাও সেই নোংরার অংশ হতে হতে হারিয়ে যাবো কোন এক অন্ধকারে। মাঝে মাঝে মনে হয় না আর কিচ্ছু হবে না আমাদের দিয়ে, আমরা উল্ট টাকে সঠিক ভাবা আরম্ভ করেছি। টিক তখনই আপনার মতন কেউ ভুল ধরিয়ে দেয় ভাবি নাহ যে ভেবে ছিলাম সেটা ভুল। এখোন সময় আছে। ছড়া লিখি মাঝে মাঝে। আপনার ভালো লাগলো জেনে খুশি হলাম। ভালো থাকবেন। সাবধানে থাকবেন।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:০৫

আমি রেদওয়ান বলেছেন: পোষ্টে প্লাস।ভালো লাগলো।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:০৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। ভালো থাকবেন। সাবধানে থাকবেন।

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৩৯

ননদালীনাজ বলেছেন: আপনার লেখার ভঙ্গী চমকপ্রদ। ধন্যবাদ।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ ভই আপনাকেও। আমি সামন্য লেখা লিখি করি আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭

আম্মানসুরা বলেছেন: আপনার সব গল্পেই একটা মেসেজ থাকে, এবারের গল্পটাও তার ব্যতিক্রম নয়। আমি শালীনতা পছন্দ করি তবে বোরকা পড়ে এলিয়েন সাজা কে মেনে নিতে পারি না!
পোস্টে প্লাস।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আমার লেখা ভালো লাগে জেনে। আমি চেষ্টা করি টুক টাক সমাজের সমস্যা গুলো বুঝাতে। শালীনতা আপনার পছন্দের ব্যাপার এটা একটা সুখের কথা। ইসলাম মতে নারী পুরুষ উভয়কেই আব্রু করতে বলা হয়েছে। এখন সেই আব্রু করার জন্য যদি কোন নারী বোরকা পরে আপনি বা আমি বাধা দিতে পারব না। কারন ইবাদাতের সর্ব উচ্চ পর্যায়ের কোন সিমা নেই। যেমন পাচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া ফরজ এখন কেউ যেদি সেটা পড়ার পাশা-পাশি যদি কেউ তাহাজ্জুত পরে আপনি তো বাধা দিতে পারবেন না।

ভালো থাকবেন।

৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ভাল লাগলো ||

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই ||

৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩১

মামুন রশিদ বলেছেন: ভাল লেগেছে ।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন, সব সময়। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লেগেছে।

৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

মো: আজিজ মোর্শেদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হলো।

সমাজের এই অবস্থা দেখে ভয় হয়। কোথায় যাচ্ছে আমাদের সমাজ ব্যবস্থা।
নারী এখন কর্পোরেট পন্য, নারী এখন আধুনিকতার পন্য।
এই আধুনিকতার এই বিষ বাষ্প শহর থেকে গ্রামেও ছড়িয়ে পড়ছে।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১

মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই দেরী করে ফেলেছি, দুঃখিত। মাঝে মাঝে চেয়ে চেয়ে দেখি মিথ্যাকে সত্য বাননোর খ্যালা। মাথার ভেতরে ভারি হয়ে থাকে কষ্ট। এর পর ঝেরে উঠি কষ্ট বোধ, লিখে ফেলি।

আমরা হতাসার গাড়ো অন্ধকারে তলিয়ে যাচ্ছি দিন দিন। এখনো সময় আছে ঘুরে দাড়ানোর।

৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

রংটাণর্ বলেছেন: ভাইয়া গল্পের মেসেজটা অনেক ভালো লাগছে।ঈদ মোবারক। ভাইয়া ঈদ কেমন কাটলো?

ভাইয়া আমি ঈদের দ্বিতীয় দিন ঝিগাতলার দিকে যাই এক বড় ভাইয়ের সাথে দেখা করতে, ঐখানে লেকপাড়ে ভাইয়ার জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।ওখানে একটা মেয়ে কে দেখলাম বন্ধুদের সাথে সিগারেটে সুখ টান দিতেছে, তখন মনে প্রশ্ন আসে এর নাম কি আধুনিকতা?

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৩

মেংগো পিপোল বলেছেন: ঈদ মোবারক। ঈদ আলহামদুলিল্লাহ ভালো কেটেছে। তোমার অবস্হা কি? হ্যা আমরা আমাদের চার পাসে যা দেখতে পাচ্ছি তার নাম অতি আধুনিকতা। এবং এর ফাদে পা দিয়ে আমরা দিন দিন ধর্ম হীনে পরিনত হচ্ছি।

ভালো থেকো ভাই।

৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ভালো লাগলো!!!!!


:) :)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন, সব সময়। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লেগেছে।

১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

সাইফুল ইসলাম নিপু বলেছেন:

+++++

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৩০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৫০

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন:
আমার কাছে যে বিষয়গুলো একটু খটকা লেগেছে -
যে বৌয়ের ছোট বোনের ব্যাপারে চিন্তা করে - শালীই বেশি সুন্দর তাকে বিয়ে করলেই ভাল হত - সে কিন্তু ততটা সরল নয় যে বাড়ি ফিরে বড় বৌয়ের কাছে বিয়ের কথা বলে দেবে। আবার বড় বৌ যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে সেটাও মোটেই স্বাভাবিক নয়। কোনো বৌ এত সহজে স্বামীর ২য় বিয়ে মেনে নেয় না।
তারপর দেখেন রমিলার মোবাইলে কথোপকথন, সেখানেও কত সহজে সে তার পাপের বিবরণটা দিয়ে দিল! স্বীকার করল! বাস্তবে কেউ স্বীকার করে নাকি এভাবে?
গল্পের প্লটটা ভাল ছিল কিন্তু এই রকম আরও কিছু দুর্বলতার জন্য গল্পটা ততটা শক্তিশালী হতে পারেনি সকল সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও।
দুঃখিত। সমালোচনা গ্রহণীয় না হলে মাফ চাইছি। শুভেচ্ছা রইল।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: ভাই সমালোচনা অবশ্যই গ্রহণীয়, ভালো লাগলো আপনার সমালোচনা পেয়ে।

ভাই আমি জলিলের চরিত্র মোটেও সরল দেখাইনি। আমি বরং তাকে প্রতারিত করিয়েছি, যেমন টা সে প্রতারনা করেছে তার ১ম বৌয়ের সাথে। মানুষ কে সাইজে আনতে একটা ধাক্কার প্রয়জন পরে যখন জলিল বুঝতে পারে সে প্রতারিত তখন তার শুভ বুদ্ধির উদয় হয় ধরে নেয়া যায়। যে কারেন আমি মুখ বন্ধে লিখেছি,
ইট মারলে পাট্কেল খেতে হয় দুনিয়ায়। জলিলও খেয়েছে।

এখানে আমি জলিলের ১ম বৌ কে বাংলার নিরিহ নারীর রুপে দেখিয়েছি। বলতে পারনে এক গল্পে নারীর দুই রুপ দেখানোর চেষ্টা করেছি। আমার দাদী জান কে দেখেছি আমার দাদা যদি ওনাকে বিষ খেতে বলতেন তাহলে চুপ করে খেয়ে নিতেন। আর জলিলের ১ম বৌয়ের এই সরলতাও জলিলকে আত্যগ্লানিতে ভোগায়, যে কারনে সে বলেঃ

মানুষ এতো ভালো হয় কেমনে? দুনিয়ায়। জলিলি হু হু করে কেদে ওঠে।

রমিলাকে কথা গুলো বলে দিয়ে ওভার স্মার্টের পরিচয় দেয়। সে যে ওভার স্মার্ট এটা আমি গল্পের শুরুতেই বলে রেখেছিলাম,

জলিলের মন অত্যান্ত সর্মিন্দা, ভাটির কন্যা সে আবার পরবে ছোট ব্লাউজ। জলিল লজ্জা নিয়া একখান ছোট ব্লাউজ ও কিনেছ রমিলার জন্য।


আশা করি উত্তর পেয়েছেন। এর পরও যদি মন পুত না হয়। তহলে এটা কে একটা দুর্বল গল্প ভেবে এর ভেতরকার মেসেজ টা কে জরুরী ভেবে পড়ে নেয়াটাই ভালো।

আপনার মতাতা মত ভালো লেগেছে। ভালো থাকবেন ভাই। সব সময়। ধন্যবাদ।

১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

ফার্ুক পারভেজ বলেছেন: হাউ টু ডু দিস ? ? ? ?

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৪

মেংগো পিপোল বলেছেন: ব্যাপক বর্ননায় না যাই। কেবল এতটুকুই বলি ধর্ম মানুষ কে সেখায় প্রকৃত মানুষ হতে। যদি কেউ আধুনিকতা খুজে-খুজে হয়রান হন তাহলে স্বাগত যানচ্ছি ইসলামের শান্তির ছায়া তলে।

১৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫১

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
গল্পের বক্তব্য ভাল ছিল।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৮

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

১৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৩১

মেলবোর্ন বলেছেন: ইট মারলে পাট্কেল খেতে হয় দুনিয়ায়। জলিলও খেয়েছে।-

কাল এসেও মন্তব্য করিনি পুরোটা পড়া হয়নি বলে , গল্পটা ভালো লেগেছে অলওয়েজ ড্রিম এর সমালোচনা ও তার জবাব ও ভালোলেগেছে।

ভালো আছেন নিশ্চই। ঈদ কেমন কাটালেন ? নতুন কোন আর্ট শেষ করতে পেরেছেন কি? দেশে আসলে আমার কিন্তু একটা চাই। আসার ৬ মাস আগেই আপনাকে জানাবো যাতে সময় পান তবে এবছর আসছিনা সেটা নিস্চিত।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ মেলবোর্ন ভাই, কষ্ট করে আজকে আবার কমেন্টস করার জন্য। অলওয়েজ ড্রিম যেটা জানতে চেয়েছিলেন আমি জানাতে চেষ্টা করেছি। আপনার সেটা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।

আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। ঈদও ভালো কেটেছে। একটু ঝামেলা যাচ্ছে। সব আল্লাহর ইচ্ছা ঠিক হয়ে যাবে আশা করা যায়। নতুন আর্ট অর্ধেক হয়ে ঝুলে আছে। রোযা ঈদ সবমিলিয়ে ব্যাস্ততায় ছিলাম। ঠিক আছে ভাই আগে দেশে আসুন তার পরে সব। তারা তরি ফিরে আসুন ভালো ভাবে ফিরে আসুন সেই কামনা।

১৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২২

কবির মন্ডল বলেছেন: aijka thika vala hoia gelam.

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

মেংগো পিপোল বলেছেন: হেদায়েত করার মালিক আল্লাহ। কে, কখন, কবে, কোথায় হেদায়াত হবে বলা মুশকিল। ধন্যবাদ।

১৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬

মদন বলেছেন: ++++++

১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ মদন ভাই।

১৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

হেডস্যার বলেছেন:
চমতকার হইছে। ++ :)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ হেডস্যার। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

১৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

তানজিব বলেছেন: +

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৫৪

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

১৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৬

অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
ভালো লাগল।।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে অনির্বাণ তন্ময় ভাই।

২০| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

তাসজিদ বলেছেন: সমাজের নোংরা দিক ফুটিয়ে তুলেছেন দারুন ভাবে।


++++++++++++++

২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০২

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ তাসজিদ ভাই। ভালো থাকবেন সর্বক্ষন।

২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ একজন ঘূণপোকা। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

২২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২০

চটপট ক বলেছেন: অসধারন-------------- ছাড়া আর কিছু বলার মত খুজে পাচ্ছি না!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০০

মেংগো পিপোল বলেছেন: ধন্যবাদ চটপট ক। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.