নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দূর ঐ নীল আকাশে, তারা-নক্ষত্রের মতই হাজার হাজার গল্প ঝুলে রয়েছে, আমি সেই গল্পগুলোই বলতে চাই।

সন্যাসী পিপড়া

দূর ঐ নীল আকাশে, তারা-নক্ষত্রের মতই হাজার হাজার গল্প ঝুলে রয়েছে, আমি সেই গল্পগুলোই বলতে চাই।

সন্যাসী পিপড়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজনীতি\'র যৌনসুখ ও জনগণের পাছায় বাঁশ

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১২:৩৫

যেখানে-যেভাবে যেকেউ রাজনীতি করুক না কেন, তাদের মাঝে সেক্সুয়াল ব্যাপারটা থাকবেই। ঘর থেকে বাইরে, সর্বত্র সেক্স নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হবেই, যদিও তা লুকিয়ে লুকিয়ে করা হয়। ব্যাপারটা বলা যায়, ওপেন সিক্রেট।
বড় বড় ব্যক্তিদের নিয়ে কিছু মিথও আছে। যেমন হিটলার তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে সেক্স করার আগেই বীর্জপাত করে ফেলতেন।( কথাটার সত্য-মিথ্যা নিয়ে আমি সঠিক জানি না।) আবার সম্প্রতি ডোনাল্ট ট্রাম্পকে নিয়ে অনেক কথাই সবাই জানে, তিনি তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে প্রথম ডেটেই সেক্স করতেন। যদি তার সাথে মেয়েটির মিলে যেত, তাহলে তো কথাই নেই।ইয়াহিয়া খানকে নিয়ে তো পুটুনদা ব্যাপক এক উপন্যাস লিখে ফেলেছেন, জেনারেল ও নারীরা, সেখানে ইয়াহিয়া খানের যৌন জীবন নিয়ে ব্যাপক গল্প ফেঁদেছেন তিনি। আমাদের এরশাদ চাচাও এর বাইরে নয়, তাকে নিয়ে কেউ হয়ত উপন্যাস লিখবেন। তিনি ভাইর্গা খেয়ে কিভাবে কি করতেন? সবাই বিষয়গুলো জানেন, কিন্তু কেউ কাউকে সেভাবে কিছু বলেন না। হয়ত তিনি মারা গেলে তাকে নিয়ে গল্প ফাঁদা হবে।
রাজনৈতিন ব্যক্তিরা অনেকেই আছেন, সবাই না, যারা তাদের সেক্স জীবন নিয়ে সন্তুষ্ট নয়। কারণ হয়ত তাদের ব্যস্ততা। জনগণকে কিভাবে পটিয়ে-পাটিয়ে নিজের আয়ত্বে রাখা যায় সেই ব্যাপারটা নিয়েই তারা এত মনোযোগী থাকেন, নিজের জীবন বলতে যে একটা বিষয় আছে, সেটা নিয়ে ভাবার সময় পান না।
কিন্তু তাদের কথা-বার্তা শুনে বুঝে উঠার উপায় নেই, তারা দুঃখী। দুঃখী হয়েও জনগণের সেবায় তাদের কাজ করতে হয়।
জনগণও তাদের দুঃখটা বুঝতে পারেন। ভোট দেয়, তাদের। উচ্চ পদমর্যাদা দেওয়া হয়।
এবার আসুন, ভোটে জয়ী হওয়ার পর কে কি করেন? একজনকে চেয়ারে বসান হল, মনে করুন। সে কিন্তু অনেক কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকব্ এটাই আমরা জানি, সে থাকেও ব্যস্ত। তবে সে জনগণকে পটানোর জন্য যত খরচ করেছিল, তা কিভাবে উসুল করবেন, সেব্যাপারে তখন সজাগ। তিনি দিবাস্বপ্ন দেখতে থাকেন, কিভাবে জনগণের পাছা মেরে তার কার্য-উদ্ধার করা যায়। জনগণও তাদের পাছাটা নেতার সামনে দিয়ে বসে থাকে। হয়ত মনে মনে বলেন, ইচ্ছে মত মারুন, ভাই। আমি আছি আপনার সাথে। এরা হচ্ছে সেই শ্রেণীর জনগণ যারা একটু নেতার ছায়ায় থাকতে চায়, পাছা মারা খাওয়া তো খারাপ কিছু না টাইপ বক্তব্য দিয়ে অন্য জনগণকে প্রভাবিত করে। তাদের দেখা-দেখি অনেকে পাছা এগিয়ে দেয়।
তো, জনগণকে নিয়ে কিছু বলার নাই। কারণ তাদের সেক্স লাইফ তো নেতাদের চেয়ে ভাল। নেতারা বিফল হলে তো তাদের বেহাল অবস্থা হয়ে যায়। কিন্তু জনগণের কিছুই হয় না। তারা ইচ্ছে মত ঘুরে-ফিরে বেড়ায় আর খিস্তি করে।
ডোনাল্ট ট্রাম থেকে শুরু করে ইয়াহিয়া খানরা তো জনগণের পাছা মেরেই বড় বড় পদমর্যাদা পান। কিন্তু হলে কি হবে, সেটা কি কেউ জানে, আসলে জানে। জানে বললে ভুল হবে। জেনে-শুনে মারা-খাওয়া টাইপ। কথায় বলে, নেড়া একবারই বেল-তলায় যায়, কিন্তু কথাটা মিথ্যা প্রমাণ দিয়ে নেড়া বারবার বেল-তলায় যায়, ও পাছা মারা খায়। এটাই নেতাদের যৌনসুখ আর জনগণের পাছায় বাঁশ।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৪

কাশফুল মন (আহমদ) বলেছেন: (:

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:২৮

সন্যাসী পিপড়া বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ, তবে কি যে বললেন, তা বোঝা গেল না। বা কোন ইমো দিলেন কিনা তাও আসল না।

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:১৮

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: নেতাদের কামভাব বেশি জাগ্রত হলে জাতি মহা সমস্যায় পড়বে। তাহলে বাড়ি থেকে উঠিয়ে নিয়ে ট্রলারে রাত ভর গণধর্ষণ করবে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১১:০৩

সন্যাসী পিপড়া বলেছেন: নেতাদের সাহসে কুলোয় না, এখনও। তবে এইরকম দু একটা ঘটনা যে নাই, তেমন তো নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.