![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন মুসলীম । সবার প্রতি আহ্ববান জেনে, বুঝে এবং আনুগত্যের মাধ্যমে মুসলীম হোন ।
ICU এর সামনে মেয়েটি বসে বসে খুব মনোযোগ দিয়ে কিছু একটা পড়তেছে । যথা সম্ভব মেয়েটির কাছের কোন লোক গুরতর অবস্থায় ICU এর ভিতরে আছে । পরনে তার স্কিন টাউজার এবং স্কিন টি-শার্ট যার জন্য খুব সহজেই বুঝা যায় তার শরীরের কাঠামো কেমন ? আমরা দুই বন্ধু হেটে যাচ্ছিলাম তার সামনে দিয়েই । মেয়েটির এমন অবস্থা দেখে আমার বন্ধুটি আমাকে জিজ্ঞেস করল মেয়েটি সম্বন্ধে আমারা মতামত কি ? খুব সহজেই বুঝলাম মেয়েটি মুসলীম ঘরের মেয়ে কারন সেই কুরআন পড়তে ছিল । আমার বন্ধুর প্রশ্ন হচ্ছে এমন পরিবেশে মেয়েটি কুরআন পড়ে আদৌ তার কোন লাভ হবে কিনা ? সত্য কথা বলতে শুধু মেয়েটিই নয় আমাদের দেশ , আমাদের সমাজই এমন । মেয়েটি বিপদে পড়ে আল্লাহর সাহায্য কামনা করতেছে তার বানী পড়ার মাধ্যমে । কিন্তু আল্লাহ সাহায্য পাওয়ার জন্য যে কিছু শর্ত আছে তা মেয়েটি সহ আমাদের মধ্যে মুসলীম নামধারী বেশীর ভাগই বেমালুম । বেশীর ভাগ মুসলীমই জানে না, যে কোন আমল কবুলের শর্ত কি কি ? আপনারা আজ জেনে নিন আমল কবুলের শর্ত তিনটি (১) ঈমান, (২) একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে জন্য, (৩) রাসূলের সুন্নাহ অনুস্বরনের মাধ্যমে । এই তিন জিনিসের কোন একটা যদি আপনার আমলে না থাকে তাহলে আপনি যতই ভাল কাজ করেন তা পরকালে কোন কাজে আসবে না । এবার আসেন মেয়েটির দিকে , ধরে নিলাম মেয়েটির ঈমান আছে এমনকি সই আল্লাহর উদ্দেশ্যেই পড়তেছে কিন্তু সেই সুন্নাহ অনুস্বরন করেনি । কারন রাসূলের সুন্নাহ মতে কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে এই ঘোষনা যে প্রত্যেক নারীর জন্য পর্দা করা ফরজ আর রাসূলের সুন্নাহ মতে কুরআন পড়া নফল । মেয়েটি ফরজ ত্যাগ করে নফল পালন করতেছে তাই সেই সওয়াবতো পাবেই না বরং গুনাহগার হবে । আজকে একটা বিষয় জেনে নিন , আমাদের রাসূলের আগে হেরেম শরীফকে তাওয়াফ করত উলঙ্গ হয়ে । রাসূল আগমনের পর তিনি যখন একই অবস্থা দেখলেন দেখলেন তখন তিনি জিজ্ঞেস করলেন তোমরা উলঙ্গ হয়ে আল্লাহ ঘর তাওয়াফ করছ কেন ? তখন তারা উত্তর দিল এটা যেন তেন ঘর নয় এটা পরাক্রমশালী আল্লাহর প্রবিত্র ঘর তাই আমাদের জামা কাপড় প্রবিত্র কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে এই জন্যই সন্দেহকে দূর করতেই উলঙ্গ হয়ে তাওয়াফ করা । এমনকি ঐ সময়ে তারা আল্লাহ ঘরকে কেমন সম্মান করত তাকি জানেন ? যখন তাদের সময় কাবা ঘর সংস্কার করার জন্য সবাই একমত হল তখন সবাইকে বলল টাকা পয়সা দেওয়ার জন্য শর্ত একটাই বৈধ টাকা দিতে হবে । তখন সবাই তাদের বৈধ টাকা আল্লাহর ঘরের জন্য দান করল কিন্তু হিসেব করে দেখল, যে টাকা উঠেছে তাতে কাজ শেষ করা যাবে না । কিন্তু এরপরও তারা সুদ, ঘুষের টাকা কাবা নির্মানে ব্যয় করে নাই যার জন্য কাবার একটা অংশ তারা শেষ করতে পারে নাই যা আজও তেমনি পড়ে আছে । এই অংশটা হাতীমের কাছেই লহ্ম্য করলে দেখবেন । অাজ আমাদের সমাজে সুদ ঘুষের টাকাই বেশির ভাগ মসজিদে দান করতেছে এবং মারহাবা বলে নিচ্ছে। মক্কার মানুষগুলোর এত অগাধ বিশ্বাস নিয়ে যারা আল্লাহকে খুশি করার চেষ্টা করেছিল তারা কি পেরেছে খুশি করতে ? না তারা পারেনি এমনকি তারা মুষরেক অবস্থায় মরল । কারন তারা সুন্নাহ মানেনি । আজকেও যারা আল্লাহকে খুশি করার মাধ্যমে আল্লাহর সাহায্যের জন্য বিভিন্ন পন্থা অনুস্বরন করতেছে, মিলাদ , মৃত ব্যক্তির জন্য কুরআন খতম , যে কোন পীরের মুরীদ হওয়া, মাযারে যাওয়া , ঊরশ করা ,শবে রবাত পালন, ঈদে মিলাদুন্নবী উৎযাপনের মত আরো অসংখ্য কাজ করতেছে যাকি না সুন্নাহতে নেই অথচ এই কাজগুলো সওয়াবের কাজ মনে করেই সমাজে করে থাকে তাই তাদের আমলও মরিচীকার মত হবে । আরো স্পষ্ট এই যে যারা কুরআনের আইন প্রতিষ্ঠার নামে বা যে কোন কারনে দ্বীন কায়েমের আন্দোলনের নামে সংগ্রামে লিপ্ত আছে তারা ও বেশীর ভাগই সুন্নাহ না অনুস্বরন করার কারনে তাদের ত্যাগের ও কোন বিনিময় পরকালে পাবে না যদিও দুনিয়াতে কোটি লোক তাকে শহীদ বলে থাকে । মনে রাখবেন রাসূলের সুন্নাহর ভিতরে হরতাল নেই বরং এটা কুফফারদের সুন্নাহ যা শিবে আবু তালেবের ঘটনা থেকে বুজা যায় । রাসূলের সুন্নাতে গনতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, রাজতন্ত্র নেই । রাসূলের সুন্নাতে জিহাদকে বাদ দিয়ে কোন দাওয়াত নেই । আপনি যদি বিদয়াত, শিরক, কুফুরীকে সওয়াবের কাজ মনে করে বা দুনিয়ার স্বার্থ হাছীলের জন্য করে থাকলে পরকালে অবশ্যই হতাশ হবেন যখন বলা হবে আপনি জাহান্নামী । বড় বড় দাড়ি, রং বেরংয়ের টুপি, বিভিন্ন ধরনের জুব্বা কোন কাজে আসবে না । তাই আসুন কুরআন সুন্নাহকে জানার চেষ্টা করি এবং সেই অনুপাতে নিজে আনুগত্যশীল হতে চেষ্টা করি তাহলেই সম্ভব হিদায়াত পাওয়া । আল্লাহ যেন আমাদের সবাইকে সত্য বুঝার তওফিক দান করেন । আমীন
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫০
হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই কারন আপনি আমাকে সংশোধনের জন্য একটা পরামর্শ দিয়েছেন তাহল (সাঃ) লেখা নিয়ে ।
কিন্তু পরে খুব আপছোচ হল কারন আপনি যে ইসলাম সম্বন্ধে কত মূর্খ তা জেনে । জীবনে কখনো কোন সীরাত বই পড়েছেনতো বলে মনে হয় না , দয়া করে আজই পড়ে নিন তাহলে আপনার ভুল ভাঙবে ।
তারা উলঙ্গ হয়ে তাওয়াফ করত ।
২| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
অাকাশ কালো বলেছেন: দোয়া করনে
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৮
মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: মৃত ব্যক্তির আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কোরআন খতম করা কি নাজায়েজ? যদি তাই হয় তাহলে আপনার কথার স্বপক্ষে কোরআন হাদিসের আলোকে উপযুক্ত রেপারেন্স উল্লেখ করে যুক্তি উপস্থাপন করলে কৃতজ্ঞ থাকবো।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৩
হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: আপনি বাংলাদেশে সকল লাইনের মাদ্রাসায় যে কুরআন “ মাআরেফুল কুরআন “ পড়ানো হয় তার মধ্যে সূরা বাক্কারাহ আয়াত ৪১,৪২ এর তাফসীর দেখুন, সেখানে স্পষ্ট লেখা আছে তা হারাম ।
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
আউটকাস্ট বলেছেন: মানবী, সাপোরটিং ইউ..
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৮
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আরো স্পষ্ট এই যে যারা কুরআনের আইন প্রতিষ্ঠার নামে বা যে কোন কারনে দ্বীন কায়েমের আন্দোলনের নামে সংগ্রামে লিপ্ত আছে তারা ও বেশীর ভাগই সুন্নাহ না অনুস্বরন করার কারনে তাদের ত্যাগের ও কোন বিনিময় পরকালে পাবে না যদিও দুনিয়াতে কোটি লোক তাকে শহীদ বলে থাকে । বিশ্ববিদ্যালয়ের হল দখল!
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৩৫
নতুন বলেছেন: মক্কার মানুষগুলোর এত অগাধ বিশ্বাস নিয়ে যারা আল্লাহকে খুশি করার চেষ্টা করেছিল তারা কি পেরেছে খুশি করতে ? না তারা পারেনি এমনকি তারা মুষরেক অবস্থায় মরল । কারন তারা সুন্নাহ মানেনি ।
কে কাফের কে ঈমানদার সেটার ফতোয়া আপনি কিভাবে দেন? সেটা আল্লাহ ভাল জানেন।
আর একটা প্রশ্ন.. একজন নারী যদি নগ্ন অবস্তায় পানিতে পড়ে যায় ডুবে যেতে থাকে তখন আপনি কি তাকে উদ্ধার করবেন? নাকি তিনি নগ্ন সুন্নাহ পালন করছেন না তাই তার দিকে তাকাবেন না এবং ডুবে যেতে দিবেন?
আল্লাহের ৯৯ গুনবাচক নাম আছে.... তিনি কি ঐ নারীকে সুন্নাহ না করার জন্য ডুবে দিতে দেবে?
পরনে তার স্কিন টাউজার এবং স্কিন টি-শার্ট যার জন্য খুব সহজেই বুঝা যায় তার শরীরের কাঠামো কেমন ? আমরা দুই বন্ধু হেটে যাচ্ছিলাম তার সামনে দিয়েই । মেয়েটির এমন অবস্থা দেখে আমার বন্ধুটি আমাকে জিজ্ঞেস করল মেয়েটি সম্বন্ধে আমারা মতামত কি ? খুব সহজেই বুঝলাম মেয়েটি মুসলীম ঘরের মেয়ে কারন সেই কুরআন পড়তে ছিল । আমার বন্ধুর প্রশ্ন হচ্ছে এমন পরিবেশে মেয়েটি কুরআন পড়ে আদৌ তার কোন লাভ হবে কিনা ?
মেয়েটি স্কিন টি-শাট` পড়েছেন সুন্নাহ পালন করেন নাই। কিন্তু তিনি বিপদে পড়ে আল্লাহের সাহাজ্য চেয়েছেন। যদি তার মনে বিশ্বাস যাগে যে আল্লাহ তার প্রাথনা কবুল করেছেন তিনি সুন্নাহ পালন করতেও পারেন। ..
ঐ প্রাথনা কবুল করার মালিক আল্লাহ... আপনি নন যে আপনি বুঝতে পারছেন যে সেই প্রাথনা কবুল হবেনা।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: ভাই ফতোয়া আমি দিই না সয়ং আল্লাহ জানিয়ে দিয়েছেন সেই আলোকেই বললাম ।
আপনার প্রশ্নটা অযোক্তিক, ল্যাংটা হয়ে যে পানিতে নামে সে কখনো মুসলীম হতে পারে না ।
ইবাদত কবুলের কয়টি শর্ত তা না জানলে অতি শীঘ্রই জেনে নিন ।
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৭
ধমনী বলেছেন: কারন রাসূলের সুন্নাহ মতে কুরআনের আয়াতের মাধ্যমে এই ঘোষনা যে প্রত্যেক নারীর জন্য পর্দা করা ফরজ আর রাসূলের সুন্নাহ মতে কুরআন পড়া নফল
- কী লেখেন বুঝে শুনে লেখেন। নারীর জন্যই পর্দা ফরজ! আর সে মহিলা যদি কুরআন বুঝে পড়ে তবে তো সে ফরজ ইবাদাত করছে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০০
হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: কুরআন কাকে পথ দেখাবে তা সূরা বাক্কারাহ ২ নং আয়াতেই বলেছেন । আর আপনি কি বুঝাতে চেয়েছেন তা ক্লিয়ার করেন । ইনশাআল্লাহ উত্তর দিতে চেষ্টা করব ।
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: হরাইজন চলে গেল মঙ্গলে আর আমরা আছি টাইট জিন্সের সুন্নত নিয়ে!
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৪
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: মঙ্গল নয় প্লুটো হবে ...
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: @ মানবী,
উনি ইসলাম আসার আগের যুগের লোকদের(যারা উলংগ হয়ে তাওয়াফ করতো) মুষরেক বলেছেন। উনার টপিকস টা ঠিকই আছে। কিন্তু এখানে কয়েকজন নেগেটিভ ভাবে নিয়েছে বিষয়টা। লেখক ব্যাখ্যা দিবেন আশা করি।
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬
হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: অাসলে এখানে যারা নেগেটিভ বক্তব্য দিয়েছেন তারা সবাই ভুলের মধ্যে অাছে । কেননা তারা মনে হয় নিজেরা কুরআন সুন্নাহর মাধ্যমে আনুগত্যশীল মুসলীম না । যদি হত তাহলে তারা কুরআন হাদীস জানত আর জানলে এমন হত না ।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩
নতুন বলেছেন: আপনার প্রশ্নটা অযোক্তিক, ল্যাংটা হয়ে যে পানিতে নামে সে কখনো মুসলীম হতে পারে না ।
এই প্রশ্নের উত্তরটা কি হবে? আপনি কি ঐ অবস্তায় নগ্ন মেয়েটিকে বাচাতে যাবেন? না কি সুন্নত না মানার জন্য ডুবে মরতে দেবেন??
এটাতে একটা বিষয় আছে সেটা হলো জীবন বাচানোর জন্য প্রাথ`না কবুলের সময় সে সুন্নত মানে নাই এটা কোন কারন হতে পারেনা।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯
হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: আপনি কি জানেন মুসলীম অর্থ কি ?? মনে হয়ত জানেন না তাই এমন মন্তব্য ।
১৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
নতুন বলেছেন: ঠিক আছে আমি হয়তো বুঝি নাই।
কিন্তু যদি কোন নগ্ন নারী পানিতে পড়ে যায় তাকে বাচাতে আপনি এগিয়ে যাবেন কিনা??
০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৯
হুমায়ুন কবির (সুমন) বলেছেন: আগে বলুন আপনি কি জানেন মুসলীম অর্থ কি ??
১৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আগে বলুন আপনি কি জানেন মুসলীম অর্থ কি ??
ভাই একজন পানিতে পড়ে ডুবে যাচ্ছে তাকে তুলবেন কিনা সেটা যদি মুসলীম শব্দের অথ` জানার জন্য অপেক্ষা করেন তবে তো সে ডুবে মরে যাবে
মুসলীম অথ` যে আত্নসমাপন কারী... ইসলামের অনুসারী...
আমি একটা সাধারন প্রশ্ন করেছি। আপনার সামনে কোন নারী নগ্নাবস্তায় পানিতে ডুবে যাচ্ছে তাকে আপনি উদ্ধার করবেন কিনা?
নাকি ডুবে যেতে দেবেন কারন তিনি সুন্নাহ পালন করে নি ?
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০
মানবী বলেছেন: আপনি এতো কিছু জানেন অথচ নবী রসুলদের নামের সাথে তাঁদের সন্মানে (সঃ) এর কোন ব্যবহার নেই দেখে অবাক হলাম!
আরো অবাক হলাম আপনি নিহত হাজ্জ্বীরা "মুষরেক" অবস্থায় মারা গেছেন এমন বলেছেন!!!
"মক্কার মানুষগুলোর এত অগাধ বিশ্বাস নিয়ে যারা আল্লাহকে খুশি করার চেষ্টা করেছিল তারা কি পেরেছে খুশি করতে ? না তারা পারেনি এমনকি তারা মুষরেক অবস্থায় মরল । কারন তারা সুন্নাহ মানেনি । "
-আপনার এই বক্তব্যের নিন্দা জানালাম।
কেনো তাঁদের আপনি মুষরেক বলছেন একটু ব্যখ্যা দিলে ভালো হতো! তাঁরা কে কোন সুন্নাহ মানেননি?