নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন ভ্রমনকারী মানুষ। ভ্রমন করতে এবং করাতে ভালবাসি। ফেসবুকে আমিঃ https://web.facebook.com/IAbuMuhammad

আবু মুহাম্মদ

কাউকে অতিক্রম করতে চাইনা, ব্যতিক্রম হতে চাই।

আবু মুহাম্মদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সুন্দরবনের অপার সৌন্দর্য (৩য় পর্ব: জীববৈচিত্র্য ও বন্যপ্রানী)

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৫


বিশ্বের অন্যান্য ম্যানগ্রোভ বনের তুলনায় সুন্দরবন জীব বৈচিত্রে অধিকতর সমৃদ্ধ। এই প্রাকৃতিক লীলাভূমির ভৌগলিক গঠন ব-দ্বীপীয়, যার উপরিতলে রয়েছে অসংখ্য জলধারা এবং জলতরে ছড়িয়ে আছে মাটির দেয়াল(Mud walls) ও কাদা-চর(Mudflats)।

সুন্দরবন (১ম পর্ব): নামকরণ ও ইতিহাস

সুন্দরবন (২য় পর্ব): ভৌগলিক অবস্থা ও ভূ-প্রকৃতি

এতে আরো রয়েছে সমুদ্র সমতলের গড় উচ্চতার চেয়ে উঁচুতে থাকা প্রান্তীয় তৃণভূমি, বালুতট(Sandbars) এবং দ্বীপ, যেগুলো জুড়ে জালের মতো জড়িয়ে আছে খাল, জলতলের মাটির দেয়াল, আদি ব-দ্বীপীয় কাদা ও সঞ্চিত পলি। সমুদ্র সমতল থেকে সুন্দরবনের উচ্চতা স্থানভেদে ০.৮ মিটার থেকে ২.৫ মিটার। গড়ে এ বনের তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ২০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং সর্বোচ্চ ৪৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড এবং বাতাসের আদ্রতা ৮০%। এ বনের বাস্তুসংস্থান (Ecology) যথেষ্ট জটিল। সামুদ্রিক বিষয়ের গঠন প্রক্রিয়া,উদ্ভিদ বৈচিত্র্য(Floral diversity) ও প্রাণী বৈচিত্র্যের(Faunal diversity) ক্ষেত্রে এখানকার জৈবিক উপাদান গুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সৈকত(Beaches), মোহনা (Estuaries), স্থায়ী ও অস্থায়ী জলাভূমি(Permanent /Temporary swamps), কাদা-চর(Mudflats), খাঁড়ি(Creeks), বালিয়াড়ি(Sand dune), মাটির স্তুপের মতো বৈচিত্র্যময় অংশ গঠিত হয়েছে এখানে।



বনের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত নদীগুলোর জোয়ার-ভাটায় প্রতিদিন প্লাবিত হয় এর তপ্ত বক্ষ। জোয়ারে তার বুকে জাগে ‘জাগরণ’। ভাটায় শিহরণ! মানুষের জীবনের সাথে কি অদ্ভুত মেলবন্ধন! মানব জীবনে কখনো আসে জোয়ার, কখনো ভাটা। অর্থাত্ সুখ-দুঃখ একাকার। সুখের মধ্যে অজানা দুঃখ, দুঃখের মধ্যে সুখের স্নিগ্ধ হাতছানি অনুভব করাই জীবন। বনের প্রাকৃতিক পরিবেশের স্পর্শকাতরতা বনজীবীদের পরিণত করে অতিপ্রাকৃত বিশ্বাসের ধারক-বাহক-চারক রূপে। গাজী কালু, চম্পাবতী, বনদেবী, বন বিবি, বাঘ মামা, জীন-পরী এরূপ নানা রূপকথা, কল্পকাহিনি, কিংবদন্তী যেমন বনজীবীদের আচ্ছন্ন করে রাখে তেমনি আবার এসবকে ঘিরে সুন্দরবনের লাগোয়া জনপদে বহমান লোকসংস্কৃতির নানা চর্চা। শত বছর ধরে বন নির্ভর মানুষ জীবন-জীবিকার প্রয়োজনে এ বন থেকে কাঠ, গোলপাতা, মাছ, মধু, মোম, শামুক, কাকড়া, কেওড়া ফল আহরণ করে আসছে। বনে সুন্দরী, গেওয়া, পশুর, গরান, কেওয়া, ধুন্দল, বাইনসহ রয়েছে ৩৩৪ প্রজাতির গাছপালা। আরো রয়েছে ১৬৫ প্রজতির শৈবাল ও ১৩ প্রজাতির অর্কিড। বন্য প্রাণীর বৃহত্তম আবাসভূমি সুন্দরবনে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল ও মায়া হরিণ, বন্য শূকর, বানর, বনমোরগ, উদবিড়াল, বিলুপ্তপ্রায় ইরাবতিসহ ছয় প্রজাতির ডলফিন, লোনাপানির কুমির, কচ্ছপ, বিভিন্ন প্রজাতির সাপসহ ৩৭৫ প্রজাতির বন্য প্রাণী। ৩০০ প্রজাতির পাখি, রুপালি ইলিশসহ ২১০ প্রজাতির সাদা মাছ, ২৬ প্রজাতির চিংড়ি, বিশ্বখ্যাত শিলা কাঁকড়াসহ ১৩ প্রজাতির কাঁকড়া, এক প্রজাতির লবস্টার ও ৪২ প্রজাতির মলাস্কা বা শামুক-ঝিনুক।



সমৃদ্ধ সম্পদের সুন্দরবন প্রকৃতির মোহনীয় সৌন্দর্যকে শুধু জাত-উপজাত উত্পাদনের আঁধারের গণ্ডিতে বেঁধে রাখেনি, নিজেকে তুলে ধরেছে রূপ, রস, গন্ধ, আস্বাদনে তৃপ্ত মানুষের কাছে। সুন্দরবন শুধুমাত্র সৌন্দর্যবৃদ্ধি’ই করেনি, তার বিশাল বুকে আশ্রয় দিয়েছে প্রকৃতির অকৃত্রিম বন্ধু গাছ-পালা ও বন্যপ্রাণীকে। সুন্দরবনের মূল আকর্ষণ মায়া হরিণ। বনের ভেতর একটু যেতেই চোখে পড়ে তার নিষ্পাপ চাহনি। ‘এক মুহূর্তের চোখাচোখি, তারপর দলবেঁধে ছুটাছুটি।’ কখনো দেখা যাবে, বানর হরিণের বন্ধুত্বের নিদর্শন। বানরের ফেলা গাছের পাতা হরিণের উপাদেয় খাদ্য। ডালের ফাঁকে ফাঁকে সূর্যের কিরণ উঁকি দেয়। কুমিরের নদী থেকে ওঠা দেখে মনে হয়, ‘গ্রাম্য বধূ তার প্রাতঃস্নান সাঙ্গ করে বাড়ি ফিরছে।’ চিকন ডালে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে সেই দৃশ্য দেখতেই ব্যস্ত বিষধর সাপ। পাখির কলকাকলিতে মুখরিত এই বনের চারিদিক। তবুও বুকের মধ্যে দুরু দুরু করে ওঠে, ‘কখন যেন বাঘ মামা, দেয় হানা’।

রাশমেলা উদযাপনে সুন্দরবন ভ্রমন আপনাকে দিবে নতুনত্বের স্বাদ

সুন্দরবনের অস্তিত্বের লড়াইয়ে আমাদের জাতীয় পশু রয়েল বেঙ্গল টাইগারের রয়েছে অপরিসীম দান। সুন্দরবন মানেই ‘রয়েল বেঙ্গল টাইগার। সুন্দরবনের এই প্রকৃতিক সৌন্দার্য দেশের সীমানা অতিক্রম করে পৌঁছে গেছে বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে। বিশ্বের ১৫টি প্রাকৃতিক আশ্চর্য্যের মধ্যে সুন্দরবন হচ্ছে অন্যতম।যার আকর্ষণে দেশ-বিদেশ থেকে ছুটে আসে পর্যটক। যারা এ বাঁদাবনের জীব-বৈচিত্রের নানা রূপকে শুধু উপভোগই করেন না, অন্তর্নিহিত সৌন্দর্য্যকেও উপলব্ধি করতে চান। বন বিভাগ ও ট্যুর অপারেটরদের সহায়তায় সুন্দরবনের নদী পথে নির্ধারিত ভ্রমণ রুটে জলযানে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ রয়েছে। সুন্দরবন বিশ্বের একক বৃহত্তম প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বন। কোলাহলমুক্ত নির্মল পরিবেশ, অপরূপ নৈসর্গিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ জীব-বৈচিত্র, বনের ভেতরে অসংখ্য জোয়ার-ভাটার খেলা, বাঘ, হরিণ, কুমির, ডলফিন, বানর, শুকরসহ হাজারও পশু-পাখির অবাধ বিচরণ। বনজীবী তথা বাওয়ালী, মৌয়ালী ও জেলেদের সংস্কৃতি উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর হাজারও দেশি-বিদেশি পর্যটক সুন্দরবন ভ্রমণ করেন।



এই বনের সুন্দরী বৃক্ষ বড় খুঁটি তৈরিতে, গেওয়া নিউজপ্রিন্ট ও দেয়াশায় কারখানায়, ধুন্দল পেন্সিল তৈরিতে, গরানের বাঁকল চামড়া পাকা করার কাজে, গোলপাতা ঘরের ছাউনিতে ব্যবহূত হয়। এ বন থেকে প্রচুর মধু ও মোম আহরণ করা হয়। দেশের অর্থনীতিতে যার রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। বনের মধ্যে প্রবাহিত নদীগুলোকে এর শিরা উপ-শিরা বলা যায়। নদীগুলোকে আশ্রয় করেই বন্য পশু-পাখিরা বেঁচে থাকে। বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং মানবসৃষ্ট নানা কর্মকাণ্ডে সুন্দরবন ঐতিহ্য হারাতে বসেছে। ২০০৯ সালে প্রলয়ঙ্করী সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস ‘আইলা’ ওই এলাকার জীবনের জন্য ডেকে আনে ‘মরণবাণ’। ধ্বংস হয় সুন্দরবনের প্রাণ ও সৌন্দর্য বর্ধনকারী বিভিন্ন প্রকার গাছ-গাছালি। প্রাণ হারায় প্রকৃতির অকৃত্রিম বন্ধু নিরীহ পশু-পাখি।



সুন্দরবনের প্রাকৃতিক তথা বনজ ও জলজ সম্পদ যত দ্রুত ফুরিয়ে যাবে তত দ্রুত এসব সম্পদের উপর নির্ভরশীল উপকুলের লক্ষ লক্ষ পেশাজীবী ও তাদের পরিবার পরিজনের জীবন – জীবিকা মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে। দারিদ্র্য বিমোচনের মাধ্যমে আমরা আগামী এক দশকে “মধ্যম আয়ের দেশ” হবার যে স্বপ্ন দেখছি তা দারুণ ভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। এ আশংকা থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রকৃত দেশপ্রেমিক বন ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করে জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবর্তিত পরিবেশের সঙ্গে সংগতি রেখে সুন্দরবন অঞ্চলের বনজ ও জলজ সম্পদ সংরক্ষণ ও আহরণের একটি সমন্বিত পরিকল্পনা প্রনয়ন করা দরকার। তবে কোন অবস্থায়ই ভাড়াটে বিশেষজ্ঞদের উপর নির্ভর করে নয়। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এদিকে নজর দেবেন সেটাই দেশের মানুষের প্রত্যাশা।



সুন্দরবনের বন্যপ্রানী

সুন্দরবনের বিশাল এলাকা জুড়ে রয়েছে অসংখ্য জীবজন্তু ও গাছপালা। বাংলাদেশের মধ্যে সুন্দরবনই বন্যপ্রাণীর বৃহত্তম আবাসস্থল। এখানে ৩৭৫ প্রজাতির অধিক বন্যপ্রাণী আছে, যার মধ্যে ৩৫ প্রজাতির সরিসৃপ, ৩১৫ প্রজাতির পাখি, ৪২ প্রজাতির স্তন্যপায়ী প্রাণী অন্তর্ভুক্ত। ২৯১ প্রজাতির মধ্যে ২১০ প্রজাতির সাদা মাছ, ২৪ প্রজাতির চিংড়ি, ১৪ প্রজাতির কাকড়া এবং ৭৩ প্রজাতির মলাস্কা ও ৮ প্রজাতির উভচর প্রাণী বাস করে সুন্দরবনে। সুন্দরবনের প্রধান প্রধান বন্য প্রাণীর মধ্যে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, চিত্রল হরিণ, বন্য শুকর, বানর, নোনা পানির কুমির, অজগর, কচ্ছপ, ডলফিন, উদবিড়াল,মেছো বিড়াল, বন বিড়াল, রাজগোখরা, উদবিড়াল, গণ্ডার, মহিষ, শুশুক, গিরগিটি ইত্যাদি রয়েছে। রয়েছে নানা প্রজাতির পাখি ও অণুজীব। যারা উদ্ভিদ ও প্রাণী নিয়ে গবেষণা করতে চায় তাদের জন্য সুন্দরবন যেন স্বর্গরাজ্য।



সুন্দরবনে অবাধে ছুটে চলে হরিণের দল। বানরেরা নিজের মতো খুনসুটি আর অভিমান নিয়ে বসবাস করে। রয়েল বেঙ্গল টাইগার পুরো বনে কেমন যেন দখলদারের মতো রাজত্ব করে চলে। সুন্দরবনের প্রায় সব জায়গাতেই বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখা যায়। সুন্দরবনে প্রায় ২৭০ প্রজাতির আবাসিক এবং ৫০ প্রজাতির বিচরণশীল পাখির দেখা মেলে। স্থায়ীভাবে বসাবাসকারী পাখি ছাড়াও, বিভিন্ন ঋতুতে অতিথি পাখি দেখা যায়। বড় পাখীগুলো মধ্যে গাড়াপোলা ও মদনটাক বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, রয়েছে নয় প্রজাতির মাছরাঙা ।

রাশমেলা উদযাপনে সুন্দরবন ভ্রমন আপনাকে দিবে নতুনত্বের স্বাদ

এছাড়াও আছে– বাঁশ কুরাল, বিল শিকারী, করমমূলী, কাক, গয়ার, গাঙ শালিক, চিল, টিয়া, দুধরাজ, দোয়েল, পানকৌড়ি, ফিঙে, বাটাঙ, বালিহাস, ভীমরাজ, মানিকজোড়, রক্তরাজ, শকুন, শামুকখোল, শ্বেতকাক, কাঠঠোকরা, ভগীরথ, পেঁচা, মধুপায়ী, বুলবুল, শালিক, ফিঙে, বাবুই, ঘুঘু, বেনে বৌ, হাঁড়িচাঁচা, ফুলঝুরি, মুনিয়া, টুনটুনি এবং নানা ধরনের ছোট ছোট গায়ক পাখি। প্রায় ৫০ প্রজাতির সরীসৃপ প্রজাতির প্রাণীর মধ্যে সাত মিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট মোহনার কুমির সুন্দরবনের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ। কুমির ছাড়াও রয়েছে টিকটিকি জাতীয় সরীসৃপ, কচ্ছপ।



সুন্দরবনে হাঁটার সময় পায়ের ওপর দিয়ে কোনো কিছু বেয়ে চলে গেলে মোটেই অবাক হবেন না যেন! কেননা সমগ্র সুন্দরবন জুড়ে প্রচুর সাপের আনাগোনা পরিলক্ষিত হয়। সাপের মধ্যে শঙ্খচূড় (King cobra), রাসেলস ভাইপার, অজগর, ব্যান্ডেড ক্রেইট উল্লেখযোগ্য। নানান প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট হুমকির মুখে সুন্দরবনের প্রায় ২৯ প্রজাতির প্রাণী বিলুপ্ত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে বাঘরোল, চিতা বিড়াল, ভোঁদড়, গণ্ডার, ইরাবতী (ডলফিন), শুশুক, নীল গাই, নেকড়ে, সমুদ্র ঈগল, সাদা পেঁচা, দৈত্য বকসহ নাম না জানা নানান প্রজাতির প্রাণী।

সুন্দরবন (১ম পর্ব): নামকরণ ও ইতিহাস

সুন্দরবন (২য় পর্ব): ভৌগলিক অবস্থা ও ভূ-প্রকৃতি

ভিজিট সুন্দরবন- সুন্দরবনের স্বর্গ রাজ্যে আপনাদের স্বাগতম

লেখকঃ আবু মুহাম্মাদ

তথ্যসূত্রঃ দৈনিক ইত্তেফাক, সুন্দরবন উইকিপিডিয়া, বাংলাদেশ নিউজ, বাংলাপিডিয়া সুন্দরবন, খুলনা জেলা তথ্য, বাগেরহাট জেলা তথ্য

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩৭

সূর্যালোক । বলেছেন: খুব সুন্দর লেখা ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

আবু মুহাম্মদ বলেছেন: মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭

লায়নহার্ট বলেছেন: {দেড় দুই হাজার মন্তব্য করলে আপনি প্রথম পাতায় চলে আসবেন। min-500 Good luck}

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

আবু মুহাম্মদ বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ প্রথম পাতায় চলে এসেছি। মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৭

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: সুন্দরবনে যাওয়ার ইচ্ছা আমার সেই ছোট থেকেই,কিন্তু আজ পর্যন্ত কখনো যাইনি।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

আবু মুহাম্মদ বলেছেন: সুন্দরবন খুবই সুন্দর জায়গা। তাই দলবেধে ঘুরে আসুন সুন্দরবন। আর সুন্দরবন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে সাথে থাকুন, আমি পর্যায়ক্রমে সুন্দরবন সম্পর্কে বিস্তারিত ব্লগ পোস্ট করবো। সবার শেষে থাকবে কিভাবে যাবেন আর কোথায় থাকবেন।

৪| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.