![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি নিরীহ গোবেচারা মানুষ । তবে শয়তানি ভণ্ডামির বিরূদ্ধে সদা সোচ্চার ।
ঢাকা: ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ বৃষ্টি ঝরিয়ে কিছুটা দুর্বল হয়ে গেছে। এটি এখন মেঘনা মোহনার নিকট দিয়ে আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে নোয়াখালী-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে আবহাওয়ার ৩৪ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়, উপকূল অতিক্রমরত ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ বৃষ্টি ঝরিয়ে কিছুটা দুর্বল হয়ে মেঘনা মোহনার নিকট দিয়ে আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে আজ দুপুর ১২টায় সীতাকুণ্ডের নিকট দিয়ে নোয়াখালী-চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করছিল।
ঘূর্ণিঝড়টি স্থলভাগের ওপর দিয়ে আরও উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে পরবর্তী ৩-৫ ঘণ্টার মধ্যে উপকূল অতিক্রম সম্পন্ন করতে পারে। সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরসমূহকে ০৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেত (পুনঃ) ০৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল জেলাসমূহ এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ০৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেত (পুনঃ) ০৭ নম্বর বিপদ সঙ্কেতের আওতায় থাকবে।
মংলা সমুদ্রবন্দরকে ০৫ নম্বর বিপদ সঙ্কেত (পুনঃ) ০৫ নম্বর বিপদ সঙ্কেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উপকূলীয় জেলা পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ০৫ নম্বর বিপদ সঙ্কেত (পুনঃ) ০৫ নম্বর বিপদ সঙ্কেতের আওতায় থাকবে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ৮-১০ ফুট অধিক উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমকালে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, চাঁদপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, পিরোজপুর জেলা সমূহ এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণসহ ঘন্টায় ৯০-১০০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
ঘূর্ণিঝড় অতিক্রমকালে ঝালকাঠি, বাগেরহাট, খুলনা, সাতক্ষীরা জেলাসমূহ এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণসহ ঘন্টায় ৮০-৯০ কিলোমিটার বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে চট্রগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমি ধসের সম্ভাবনা রয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলার এবং সমুদ্রগামী জাহাজসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যনত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।
Click This Link
১৩ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
আশরাফুল ইসলাম লিংকন বলেছেন: ভাল বলেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
বাংলার হাসান বলেছেন: ঘুর্ণিঝড় "মহাসেন মোকাবেলায় সরকারী বেসরকারী প্রস্তুতি চলছে পুরোদমে। নিন্দুকেরা কয় আমি নাকি সব কিছুতে প্যাচাল পারি খালি অতিত লইয়া টানাটানি করি। কেউ কেউতো এক কাঠি আগাইয়া ঠাট্টা কইরা কয় আমি হইলাম গিয়া উঠতি বুদ্ধিজীবি, হের লাইগাই মনে হয় দিন দিন মাথার চুলও কমতাছে, বুদ্ধিজীবি নামক পরগাছা হইতে হইলে নাকি চকচকা টাক লাগে। এখন কথা হইল নার্গিস, সিডর, আইলা, সহ অসংখ্যা ঘুর্ণিঝড় থেকে দেশের বিশাল জনপদরে আগলাইয়া রাখছে যেই সুন্দরবন তার পোংঙ্গায় বাঁশ দিয়া রামপাল বিদুৎ কেন্দ্র হইতাছে। ভালাই লাগতাছে, বিশ্বের লগে তাল মিলাইয়া দেশ আগাইয়া যাইতাছে। বাহ! ভালতো, ভাল না। আপনার মতামত দিন।http://www.somewhereinblog.net/blog/banglar_hasan/29830058