নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কেই জানতে চাই। সমালোচনা করি বলেই তো সমালোচিত!

ইব্‌রাহীম আই কে

লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।

ইব্‌রাহীম আই কে › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদ্রাসার ছাত্র মানেই কি জঙ্গি? আমাদের ধ্যানধারণা ও অ্যামেরিকার ইতিহাস (ফিচার)

০২ রা মে, ২০১৮ রাত ১০:৪৮



রাতের চায়ের আড্ডায় সুমনকে খুব চিন্তিত ও কেমন যেন ওর মুখে বিরক্তি ও ভয়ের ছাপ একই সাথে স্পষ্ট হয়ে উঠল। কি হয়েছে জিজ্ঞাসা করাতেই বললঃ একটা দুর্ঘটনা ঘটে গেছে, “একই সাথে প্রতিষ্ঠানের সুনাম নষ্ট ও স্টাফদের মধ্যে ঝামেলা হওয়ার খুব বড় শঙ্কা দেখা দিচ্ছে।”
-আরে টেনশন করিসনা, প্রিন্সিপ্যাল হুজুর যখন আছে তখন উনি সব কিছু একাই সামাল দিতে পারবে।
-কিন্তু সমস্যাটা যে প্রিন্সিপ্যাল হুজুরের রেপুটেশন নিয়েই টান দিছে। এবং অভিভাবক হিসেবে উনার উপর ও এর দায় বর্তাবে।
-কি হইছে বিস্তারিত বলত।
-আজ বিকেলে স্টাফ আমানের ছেলে তুহিন (ছদ্মনাম) ও প্রিন্সিপ্যালের ভাতিজা সোহাগ (ছদ্মনাম) দুষ্টুমি করতেছিল। এরই ফাঁকে হঠাৎ তাদের মধ্যে রাগারাগি শুরু হয়ে যায়। রুমে তখন কেউ ছিলোনা। একটা পর্যায়ে সোহাগ খুব বেশি হিংস্র হয়ে উঠে এবং দুর্ভাগ্যক্রমে হাতের কাছেই একটা ছুরি (ফলমূল কাটার জন্য যেসব ছুড়ি সচরাচর সবায় ব্যবহার করে।) পেয়ে সেটা দিয়ে তুহিনের বুকে স্ট্যাপিং করে, তির্যকভাবে বুকের বাম পার্শ্বের হার্টের ঠিক উপর হতে শুরু করে বক্ষপিঞ্জরের ডান পার্শ্বের নিচের কোস্টাল আর্চ এর ঠিক উপর পর্যন্ত। কিন্তু পরক্ষনেই যখন লক্ষ্য করলো যে স্ট্যাপিংটা ভালো মতো হয়নি তখনি ঠিক যেখানে সে স্ট্যাপিংটা শেষ করেছিলো সেখানে হাত ঘুরিয়ে ছুরিটা বসিয়ে দেয় তারপর নিজেই হতভম্ব হয়ে পরে। তুহিনের কান্যার আওয়াজে তখন অনেকেই সেখানে উপস্থিৎ হয়। তারপর তুহিনকে ঢাকা ম্যেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয় প্রায় ৯টার দিকে।



সোহাগের মতো ছেলেদের চরিত্র বিশ্লেষণ ও এর পিছনের কারণঃ

১/ ওর গার্ডিয়ান যখন ওর নৈতিক শিক্ষা দিবার সময় হয়েছে তখন সেটা না দিয়ে দামি স্মার্টফোন হাতে দিয়েছে। সোহাগের ভিডিও গেমস খেলার প্রতি খুব ঝোক ছিল।
২/ প্রতিষ্ঠান প্রধানের ভাতিজা হওয়ার দরুন সবাইকে নিজের অধীনে রাখার চেষ্টা করত। ক্ষমতার দাম্ভিকতা দেখাতো সবার কাছে।
৩/ পরিবার হতে যথার্থ শিক্ষা পায়নি। কারোর প্রতি সম্মান শ্রদ্ধাবোধ জাগাতে পরিবার পুরুপুরি ব্যর্থ হয়েছিলো।
৪/ এদের মতো ধ্বংসাত্বক ছেলেমেয়েদেরকে পিতামাতা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে দিয়ে ভাবে তাদের দায়িত্ব শেষ। (সেই ছেলেদের বাকি জীবন তাদের নিয়তি অনুযায়ী অতিবাহিত হবে।)
৫/ ছোট বেলাতেই হোস্টেলে দিয়ে দেওয়া।

৪ ও ৫ নম্বরের জন্য কেন মাদ্রাসাকেই পছন্দ করা হয়?

ক/ এরকম উসৃঙ্খল ছেলেদেরকে কখনো স্কুল কর্তৃপক্ষ হোস্টেলে রাখতে চায়না। যেখানে ধর্মের প্রতি আনুগত্যশিলতা দেখালেই মাদ্রাসা পরিচালনায়রত ব্যক্তিরা ঐসব ছেলেদের হোস্টেলে রাখার ব্যপারে না বলতে পারেনা।
খ/ হোস্টেল সুবিধা মাদ্রাসায় অনেক বেশি।

৩ নম্বর কারনের একটা যথার্থ উদাহরণ দেইঃ প্রায় ২.৫ মাস আগে আমার এক ফ্রেন্ড তাকে প্রথম দিন পড়িয়ে (টিউশন করে) এসে বলেছিলঃ “এরকম বেয়াদব ছেলে (একটু ভাবুন দুষ্টু, চালাক বা ফাজিল বলেনি সোজাসুজি বেয়াদব আখ্যা দিয়েছে) আমি জিবনেও দেখিনি। এর জন্য (ওর এমন আচরণ) পুরোদমে ওর অভিভাবক দায়ী।" ম্যাডিক্যাল শিক্ষার্থী।



গতকাল সকালে যখন আমরা মঙ্গল শোভাযাত্রা (১লা বৈশাখ) নিয়ে বের হলাম তখন তুহিন পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে আমাদের কাছ থেকে বিদায় নেয়। সেদিন দুপুরে সোহাগকে পুলিশ এসে থানায় নিয়ে যায়।

পরবর্তী আলোচনাঃ

প্রতিষ্ঠার অধ্যাবদি হতে ঘটনার পূর্ব পর্যন্ত এলাকার মানুষ সকলে প্রতিশষ্ঠানটিকে ভালোবাসতো। কিন্তু এখন সবায় বলতেছে মাদ্রাসাটা নাকি জঙ্গি তৈরির কারখানা।

আপনারা জানেন জঙ্গি ব্যপারটা নিয়ে বাংলাদেশে কম আলোচনা সমালোচনা হয়নাই।এমনকি এটা নিয়ে রাজনীতিও কম হয়নাই। আমরা ভুলে যাই কিভাবেই বা এতোটা পাশ্চাত্য সংস্কৃতির আনুগত্ব স্বভাবের হই যে প্রথমে জঙ্গি ব্যপারটাকে আলোচনায় তুলে তারপর সেটাকে দমন করার মাধ্যমে বিশ্ব পলিটিসিয়ানদের কাছে নিজের বীরত্ব প্রকাশ করি। কিন্তু এর মাধ্যমে যে বিশ্ব-মঞ্চে আমাদের দুর্নাম রটিত হচ্ছে তাকি আমরা কখনো ভেবে দেখি!!!



এর মাধ্যমে যে, আমরা নিজেরাই নিজেদের হেনস্থা করছি, নিজেরাই বাংলাদেশকে বহির্বিশ্বের কাছে জঙ্গিদের আস্তানা হিসেবে প্রকাশ করছি এটা যে আমাদের জাতিসত্বার জন্য কতটা অবমাননাকর তা কি আমরা কখনো ভেবে দেখছি?

The Sandy Hook Elementary School shooting occurred on December 14, 2012

যেই অ্যামেরিকার কাছে আমরা জঙ্গি দমনে (ছোট-খাটো দমন নিপীড়ন উল্লেখ করে) তৎপর বলে বিশ্বমঞ্চে তাদের সমর্থন প্রত্যাশা করছি সেই অ্যামেরিকায় ২০১২ সালের ডিসেম্বরের ১৪ তারিখে ২০ বছর বয়সী এক আততায়ীর হাতে ২৮ জন (এর মধ্যে তার মাকে সে হত্যা করে, পরব্তীতে নিজেও আত্মহত্যা করে) নিহত ও ২ জন আহত হওয়ার পরও কি কখনো তারা বলেছিল যে এটা জঙ্গি তৎপরতার কাজ?

Stoneman Douglas High School shooting occurred on February 14, 2018

২০১৮ সালের এপ্রিল মাসের ২০ তারিখের মধ্যে সংগঠিত মোট ১৭ টি ( শুধুমাত্র ২০১৮ সালের) ঘটনার মধ্যে আলোচিতঃ ভালোবাসা দিবসে (১৪ ফেব্রুয়ারি) ঘটে যাওয়া ১৯ বছর বয়সী একজন ছাত্রের হাতে ১৭ জন নিহত ও ১৪ জন আহত হওয়া সহ সর্বমোট ২৭ জন নিহত ও ৪৬ জন আহত হওয়ার পর ও কি অ্যামেরিকা বলেছে যে এগুলো জঙ্গি গুষ্ঠির কাজ?

-বলেনি।

বরং বিষয়গুলোকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য চেষ্টা চালিয়ে গেছে, যেখানে ২য় ঘটনাটি (১৪ ফেব্রুয়ারির) আমরা শুনতেই পাইনি। (আমি ব্যাক্তিগত ভাবে বলতেছি এই খবরটা আমি বাংলাদেশের কোন টিভি চ্যানেল বা পত্রপত্রিকায় পাইনি। যদি আপনি পেয়ে থাকেন তাহলে আপনি সৌভাগ্যবান বলতে হবে)

আল্লাহ্‌ না করুক, বাংলাদেশে যদি এমন একটা ঘটনা ঘটতো তাও এমন একটা দিনে তাহলে আমাদের রাজনীতি কর্তাব্যক্তিদের কি অবস্থা হত ভাবাই মুস্কিল।

কারণ ওরা জানে কিভাবে দেশের সম্মান মর্যাদা রক্ষা করতে হয়। ওরা জানে অভ্যন্তরীণ ঘটনাবলীকে আলোচিত হতে না দিয়ে আগলে রেখে কিভাবে সবার সামনে ভালো থাকার অভিনয় করতে হয়। এর অবশ্য একটা কারণ ও আছেঃ রাজনৈতিক ব্যক্তিরা জানে ওনাদের দেশে ঘটে যাওয়া যে কোন অপরাধের জন্য প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে প্রশাসনিক ব্যর্থতা দায়ী আর যেটার সমন্বয়কারী হিসেবে রাজনৈতিক কর্তা-ব্যক্তিরাও দায়ী।

আমাদের দেশটা কবে এমন একটা দেশে রুপ নিবে?

অথচ বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা সরকার দল বিরোধী দলকে আর বিরোধী দল সরকার দলকে দায়ী করতে পারার অভাবনীয় সাফল্যের মাধ্যমে সারাবিশ্বে দেশের সম্মান নষ্ট করে নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করে।

একনজরে তথ্যসুত্রঃ এখানে কিল্ক করুন।
ফটো সোর্সঃ গুগল।

অ্যামেরিকার কিছু আলোচিত ঘটনার লিংকঃ ২০০০ সাল থেকে বর্তমান অব্ধি।

১/ ২৩’ই জানুয়ারি ২০১৮ ঃ suspect (15), victims: deaths(2), injuries(18)
২/ ১৩/১৪’ই নভেম্বর ২০১৭ ঃ suspect (43), victims: deaths(6), injuries(18)
৩/ ১লা অক্টোবর ২০১৫ ঃ suspect (26), victims: deaths(10), injuries(9)
৪/ ৭’ই জুন ২০১৩ ঃ suspect (23), victims: deaths(6), injuries(4)
৫/ ২রা এপ্রিল ২০১২ ঃ suspect (43), victims: deaths(7), injuries(3)
৬/ ১৪’ই ফেব্রুয়ারি ২০০৮ ঃ suspect (27), victims: deaths(6), injuries(21)
৭/ ১৬’ই এপ্রিল ২০০৭ ঃ suspect (23), victims: deaths(33), injuries(23)
৮/ ২১’ই মার্চ ২০০৫ ঃ suspect (16), victims: deaths(10), injuries(7)
৯/ ৫’ই মার্চ ২০০১ ঃ suspect (15), victims: deaths(2), injuries(13)
প্রতিটার ক্ষেত্রে সাস্পেক্ট একজন। বন্ধনীতে ওদের বয়স দেওয়া।
#MiK

এতো ছিলো শুধুমাত্র স্কুল কলেজ ইউনিভার্সিটিগুলোর মধ্যে আক্রমন। যেখানে বাংলাদেশ আল্লাহ্‌র রহমতে এখনো হাজার গুণ ভালো আছে। কিন্তু তারপরও কি দরকার তাদের একটু মনোযোগ আকর্ষণের (অথবা অন্য কোন কারণ এর জন্য) নিজের দেশের নামে নিজেরাই এমন দুর্নাম রটানোর?!!!

প্রশ্ন রেখে গেলাম!

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

আবু আফিয়া বলেছেন: ৬ই মে মহাসমারহে উদযাপন করুন

আজ ৬ই মে ২০১৮। ৫ বছর আগে এই দিনে হেফাজতে ইসলামের কওমী মাদ্রাসার ছাত্ররা শিক্ষকদের ডাকে বাধ্য হয়ে ধর্ম রক্ষার জেহাদে অংশগ্রহণ শেষে ‘বিজয়ী’ মুজাহিদরূপে নিজ নিজ বাড়ী ফিরে গিয়েছিল। এরপরে নায়েবে রসূলরা এ মহান জেহাদে আড়াই/তিন হাজার মুজাহিদ শহিদ হয়েছেন বলে দাবি করেন এবং দেশব্যাপী গায়েবানা জানাযা পড়ান। তবে ৫৭ জনের বেশি সন্ত্রাসী এ যুদ্ধে মারা গিয়েছিল বলে প্রমাণিত নয়।
কথিত শহিদদের অনেককে জীবিত খুঁজে বের করে তাদের সাক্ষাতকারও প্রকাশিত-প্রচারিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে। ৬ই মে কেবল হেফাজতী মুজাহিদদের ‘বিজয়ী’ হবার দিন নয় বরং ইসলামের ইতিহাসে প্রথমবার কমপক্ষে ২৪৪৩ জীবিত মুসলমানের জানাযা পড়ানোর দিন। ইসলামের এ অভূতপূর্ব করেছিলেন হেফাজতী হুজুররা। এখানেই শেষ নয়।

গত বছর ১৭ই এপ্রিল গণভবনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে হেফাজতী আমীর আহমদ শফীগংরা সৌজন্য সাক্ষাত করে আবারো প্রমাণ করেছেন তারা কত সৎ এবং সত্যবাদী। তাদের ঘোষণামতে ২৫০০ মানুষ হত্যার যিনি হোতা তারই কাছে ধর্ণা দিয়ে ধর্ম রক্ষা করেছেন হিফাজতীরা।

তাই ৬ই মে কোন সাধারণ দিন নয়। এটি সত্যমিথ্যা উদঘাটনের দিন। এটি হেফাজতীদের মুখোশ উন্মোচনের দিন। চলুন, সবাই মিলে মহাসমারহে এ দিনটি উদযাপন করি।

০৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২০

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

ধর্ম আর রাজনীতি দুইটা সম্পূর্ণ দুই মেরুতে অবস্থান করতেছে (বর্তমান বিশ্বে।) বাংলাদেশ একটা মুসলিম কান্ট্রি হলেও বর্তমানে রাষ্ট্রীয় দিক বিবেচনায় রাজনীতি বা প্রশাসনে ইসলামের অনুশাসনের বাস্তবায়ন নেই বললেই চলে। কিন্তু তাই বলেত একটা ধার্মিক ব্যক্তি বা কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে আমাদের একটা গুষ্ঠির স্বার্থ রক্ষার জন্য বিনা কারনে সামগ্রিকভাবে দোষারোপ করতে পারিনা (আদতে যেটা এখন বেশি হচ্ছে।)

সেদিন কি হয়েছিলো কি হয়নি তার ব্যপারে কিছুটা হলেও ধারণা আছে। তবে আপনি যেই সংখ্যাগুলো উল্লেখ করলেন এর সত্যতা স্বরূপ কোন পত্রিকার রেফারেন্স দিবেন আশা করছি (যেমনটা আমি আমার পোস্টে দিয়েছিলাম। শুধু শুধু বুলি আওড়াইলে সেসব কথার কোন মূল্যায়ন থাকেনা। রেফারেন্স ছাড়া যদি আমি উপরের একই কথাগুলো বলতাম তাহলে হলফ করে বলতে পারি আমার কথাগুলো কখনোই বিশ্বাস করতেন না।)

আজ সত্য উদ্ঘাটনের দিন। আশা করি আপনার থেকে সত্যটা জানতে পারবো। সত্য জানিয়ে আমাকে ধন্য করুন।

২| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৩৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। লিংক থেকে এলাম। :)

২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এখন লেখাটা নিয়ে একটু সমালোচনা করে বাকি দায়িত্বটুকু ও পালন করে যান :)

৩| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৯

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: দুই একটা টাইপিং মিছটেক আছে। ঘটনা বহুল সুন্দর পোষ্ট।
লিংক যুক্ত করে পোষ্টকে ভিন্ন মাত্রা দিয়েছেন।
আমি আপনার সাথে একমত।
মাদ্রাসা নিয়ে মানুষের কিছু ভুল ধারণা আছে, মাদ্রাসা কতৃপক্ষেরও কিছু গাফিলতি আছে।
ছবি ব্যবহার করার সময় খেয়াল করুন, মানুষকে আকৃষ্ট করার মতো ছবি নির্বাচন করুন।
ধন্যবাদ।

২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১২

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: সাধারণত বাংলা লেখায় এখনো অভ্যস্থ হতে পারিনি। তবে আসা করি অতিসত্বর ভুলগুলো শুধরে নিতে পারব। প্রাসঙ্গিক ও মানুষের কাছে দৃষ্টিনন্দন হবে এমন ছবি নির্বাচন করার দক্ষতা অর্জন করা একটু সময়সাপেক্ষ তবে আসা করি আপনাদের সমালোচিত মন্তব্য আমাকে এ ব্যাপারে অভিজ্ঞ হতে অনেক সাহায্য করবে।

মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের গাফিলতি আছে সেটা স্বীকার করতেই হবেঃ কারণ আমি যদি দুর্বল না হই তবে কিন্তু আমার বিরুদ্ধে আঙ্গুল তুলে কথা বলার সাহস কেউ পাবেনা। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের এ ব্যাপারটা ভালো মত উপলব্ধি করা প্রয়োজন।

৪| ২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ৯:১২

রসায়ন বলেছেন: পড়লাম । আমেরিকার জঙ্গিবাদ এর পরোক্ষ মদদদাতা তা মানতে দ্বিধা নেই তবে মুসলিমদের নিজেদেরও দোষ কম না।

২৫ শে মে, ২০১৮ রাত ১১:১৫

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম।
দোষ-গুণ নিয়েই তো আমরা মানুষ।

ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য।

৫| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।
আপনি তো ওস্তাদ লোক।

২৬ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: কি বলব দাদা! আপনার এই মন্তব্যের জবাব দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়।

শুধু অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে আপনার জন্য বিনম্র শ্রদ্ধা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.