নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কেই জানতে চাই। সমালোচনা করি বলেই তো সমালোচিত!

ইব্‌রাহীম আই কে

লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।

ইব্‌রাহীম আই কে › বিস্তারিত পোস্টঃ

--‘লিসা মাইটনার’ অবহেলিত এক নারী বিজ্ঞানীর নাম--

২২ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪


জার্মান তখন ছিলো ইহুদিদের জন্য মৃত্যুকূপ। ধনী-গরিব, ডাক্তার-বিজ্ঞানী সবার জীবনই যেনো হিটলার বাহিনীর কাছে মূল্যহীন। এমন পরিস্থিতিতে আইনস্টাইন, ম্যাক্স বর্ন এর মতো বিজ্ঞানীরা জীবন বাঁচাতে জার্মান ছেড়ে পালাতে হলো। কিন্তু, তখনও দেশ ত্যাগ না করার জন্য অনড় ছিলেন বিংশ শতাব্দীর উজ্জ্বলতম নারী বিজ্ঞানী লিসা মাইটনার। তিনি তখন আবিষ্কারের নেশায় মত্ত। ইতোপূর্বে লিসা মাইটনার এবং বিজ্ঞানী অটো হান আবিষ্কার করেছিলেন প্রোটেকটিনিয়াম(Pa) মৌলটি।

লিসা মাইটনার সারা জীবনই চেয়েছিলেন বিজ্ঞান যাতে মানুষের কল্যাণে আসে এবং সেই উদ্দেশ্যেই কাজ করে গেছেন জীবনের শেষ সময় পর্যন্ত। কিন্তু, তার জন্য মাইটনার’কে সহ্য করতে হয়েছিলো অনেক দুঃখ-কষ্ট। মাইটনার ইহুদি হওয়ায় ১৯৩০ সালে অধ্যাপিকার দায়িত্ব হারান, জীবন বাঁচাতে বাধ্য হয়ে পালাতে হয়েছে দেশ থেকে,বিজ্ঞানী অটো হানের সাথে গবেষণার কাজ করেও ১৯৪৪ সালে বঞ্চিত হোন নোবেল পুরস্কার থেকে। তারপরেও মাইটনার থেমে যাননি এগিয়ে গেছেন স্বপ্নপানে। আজকের লেখাটি এই লড়াকু নারী বিজ্ঞানীর আরো জানা-অজানা বিষয় নিয়ে। চলো পড়ে নেয়া যাক এক নজরে-

•লিসা মাইটনার’র গবেষণার হাতেখড়ি ৮ বছর বয়স থেকেই। সে সময় তিনি গবেষণার রেকর্ডগুলো বালিশের নিচে রাখতেন। তিনি গণিত ও বিজ্ঞানে ছোট বেলা থেকেই ছিলেন পরদর্শী।

•লিসা মাইটনার মেয়ে বলে পাবলিক ইন্সটিটিউটে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারেননি (সে সময় ভিয়েনায় পাবলিক ইন্সটিটিউটে নারীদের উচ্চশিক্ষার উপর নিষেধাজ্ঞা ছিলো)। পরবর্তীতে তিনি তার বাব-মা এর সহযোগীতায় বেসরকারি ইন্সটিটিউটে শিক্ষা অর্জন করেন।
•লিসা মাইটনার ছিলেন অপরূপা নারী, একবার এমিলি ফিশার ইন্সটিটিউটে তাকে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি কারণ তার রূপের কারণে অন্যান্য বিজ্ঞানীদের মনোযোগ নষ্ট হতে পারে এমন ধারণা করেছিলো কর্তৃপক্ষ।

•জার্মানির ইহুদি বিরোধী আইনগুলোর কারণে লিসা মাইটনার এক সময় কায়সার উইলহেম
ইনস্টিটিউটের পদার্থবিজ্ঞানের অধ্যাপিকা ও বিভাগীয় প্রাধানের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে বাধ্য হোন এবং একসময় প্রাণে বাঁচতে জার্মান ত্যাগ করেন।

•ধারণা কার হয় বিজ্ঞানীদের মধ্যে সবচেয়ে অবহেলিত নারী বিজ্ঞানী ছিলেন লিসা মাইটনার; যিনি শিকার হয়েছিলেন চরম লিঙ্গবৈষম্য, অবিচার ও বিশ্বাসঘাতকতার।

•বিজ্ঞানী ম্যাক্স প্লাংক এর লেকচারে অংশগ্রহণ করার জন্য অনেক উৎসুক নারী আবেদন করতেন কিন্তু ম্যাক্স প্লাংক কখনো কারো আবেদন গ্রহণ করতেন না। একমাত্র লিসা মাইটনার-ই সেই সৌভাগ্যবতী নারী যার আবেদন ম্যাক্স প্লাংক গ্রহণ করেছিলেন।

•১৯০৭ সালে জার্মান বিজ্ঞানী অটো হানের সাথে লিসা মাইটনারের পরিচয় হয় এবং তারপরে তার দু’জনে একসাথে দীর্ঘ ৩০ বছর গবেষণার কাজ করে গেছেন।

•লিসা মাইটনার ও বিজ্ঞানী অটো হান একসথে কাজ করলেও দু’জনের পরিস্থিতি ছিলো ভিন্ন। মাইটনার প্রথম দিকে কাজের জন্য কোন পারিশ্রমিকই পেতেন না। পরবর্তীতে যা পেতেন তা ছিলো খুবই সামান্য।

•লিসা মাইটনার ছিলেন পদার্থবিদ্যা ও গণিতে অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী। বিজ্ঞানী হান যখন নিউট্রন দিয়ে ইউরেনিয়ামকে আঘাত করে ক্রিপটন ও বেরিয়াম এর পর্যবেক্ষণ বুঝতে পারছিলেন না তখন মাইটনার তা সহজেই সমাধান করেন।

•লিসা মাইটনার ও অটো হান দু’জনে নিউক্লিয়ার ফিশন আবিষ্কারের সমান দাবিদার হলেও ১৯৪৪ সালে নোবেল কমিটি লিসা মাইটনারকে বাদ দিয়ে শুধুমাত্র অটো হানকে নোবেল পুরস্কার প্রদান করে। নোবেল কমিটির এই ভুলক ‘নোবেল মিসটেক’ নামে পরিচিত।

•লিসা মাইটনার নোবেল পুরস্কার বিজয়ী না হলেও ১৯৬২ সালে নোবেল বিজয়ীদের Lindau Nobel Laureate Meeting -এ অংশগ্রহণের জন্য নোবেল কমিটি লিসা মাইটনারকে আমন্ত্রণ জানান।

•লিসা মইটনার ও অটো হানের নিউক্লিয়ার ফিশনকে কাজে লাগিয়ে আমেরিকা তৈরি করেছিলেন ‘ম্যানহাটন প্রজেক্ট’ যেখান থেকে নিউক্লিয়ার ফিশনকে কাজে লাগিয়ে তৈরি করা হয়েছিলো পারমানবিক বোমা। যে বোমার আঘাতে ১৯৪৫ সালে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকি ধ্বংস স্তুপে পরিণত হয়েছিলো। কিন্তু এতে কোন সমর্থন ছিলোনা এই গবেষক জুটির।

•লিসা মাইটনার নোবেল পুরস্কার থেকে বঞ্চিত হওয়ার বিষয়টিকে কেন্দ্র করে ১৯৯০ সালে নোবেল কমিটি পূর্বের (১৯৪৪ সালের নোবেল পুরস্কারের নথিপত্র) রেকর্ডগুলো খুলেন। যার তথ্যের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন বিজ্ঞানী মাইটনারকে নোবেল না দেয়ার বিষয়টিকে অন্যায় বলে অভিহিত করেন।

লিসা মাইটনার নোবেল পুরস্কার পাননি, বঞ্চিত হয়েছেন নিজের প্রাপ্য থেকে। জীবনের চলার পথে বিভিন্ন ক্ষেত্রে হয়েছেন নানান দুঃখ-কষ্টের সম্মুখীন। কিন্তু বিজ্ঞান তাঁকে যোগ্য সম্মান দিতে ভুলেননি; ১৯৯৭ সালে রসায়নের আন্তর্জাতিক সংস্থা তার নামে পার্যায়সারণীর ১০৯ নম্বর মৌলটির নাম রাখেন, যার নাম মাইটনেরিয়াম(Mt)। লিসা মাইটনার পৃথিবীর বুকে বেঁচে নেই কিন্তু সারা জীবন বিজ্ঞান জগতে থাকবেন চির অম্লান হয়ে।

লিসা মাইটনার ও বিজ্ঞানী অটো হান প্রথম দিকে একটি মৌল আবিষ্কার করেছিলেন; বলতে পারো পর্যায় সারণীর সেই মৌলটির নাম কি?
১. প্রোটেকটেনিয়াম।
২. মাইটনেরিয়াম।

(সংগৃহীত) সবায় উপরিউক্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য চেষ্টা করেন।

সুধুমাত্র মধ্যখানের বোল্ড করা কথাটার কারনে লেখাটা আমার ব্লগে পোস্ট করেছি।

আমাদের জেনারেশন থেকেই শুরু করতে হবে বাচ্চাদেরকে বিজ্ঞানমুখী করতে উৎসাহিত করা। বিভিন্ন ছোট বড় সাইন্স প্রোগ্রামে ওদেরকে অংশগ্রহণ করতে উদ্ভুদ্ধ করতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় অভিভাবকদেরকেও বাচ্চাদের সাথে মিশে তাদের কল্পনা জগতকে প্রসারিত করতে সাহায্য করতে হবে। নিজের না হোক অন্য কারোর সন্তানের মধ্যে এমন বিজ্ঞানমুখী মনোভাব দেখলে তাকে সামাজিক ও অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য করতে হবে। একটা কথা মনে রাখতে হবে বিজ্ঞানমুখী প্রোজেক্টে কাজ করে সফলতা অর্জন করাটা অনেক বড় সময়ের ব্যপার আর অর্থের ও দরকার। তাই অর্থনৈতিক সাহায্য ছাড়া প্রাথমিক অবস্থায় একটা বিজ্ঞানমুখী জেনারেশন পাওয়া আমাদের দেশ থেকে কোন ভাবেই সম্ভব হবেনা। দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য বিজ্ঞান শিক্ষার কোন বিকল্প নাই।

ফটোঃ উদ্ভাস এর সৌজন্যে।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৮ সকাল ৮:০৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: হতাশ হবেন না, লেখে যান। আপনার লেখার হাত ভাল। আশা করি আর বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না। দ্রুত সেফ হবেন।

২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ধন্যবাদ কাওসার ভাই।
আপনাদের একটু অনুপ্রেরণা আমাকে ব্লগিং কনটিনিউ করে যেতে অনেকটা সাহায্য করবে।

(দেখেন কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়ে এসে ফ্রেশ ও হইনি। সবার আগে সামু তে আসলাম। আমার নিক এ ২টা নোটিফিকেশন শো করতেছে কিন্তু ক্লিক করার পর কোন নোটিফিকেশন শো করছেনা। এমনটা অহরহ হচ্ছে। কাইন্ডলি সমাধানের রাস্তাটা বলে দিয়ে একটু উপকার করবেন?)

২| ২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:০১

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: "দেখেন কলেজ থেকে পরীক্ষা দিয়ে এসে ফ্রেশ ও হইনি। সবার আগে সামু তে আসলাম। আমার নিক এ ২টা নোটিফিকেশন শো করতেছে কিন্তু ক্লিক করার পর কোন নোটিফিকেশন শো করছেনা। এমনটা অহরহ হচ্ছে। কাইন্ডলি সমাধানের রাস্তাটা বলে দিয়ে একটু উপকার করবেন?".......... একটু ধৈর্য ধরুন, সেফ হবেন।

আর অনেক সময় মিথ্যা নটিফিকেশন শো করে। এটা সবার ক্ষেত্রে কমিবেশি হয়।

২৪ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: জ্বী ধৈর্য ধরতে হবে। ধৈর্যে পাওয়া ফল দেখতে সাদামাটা হলেও এর স্বাদ অনেক মিষ্টি।

মিথ্যা নোটিফিকেশন শো করে এটা কিঞ্চিৎ সত্য হতে পারে তবে এর সাথে আমি পুরোপুরি একমত হতে পারছিনা। কারন এই নোটিফিকেশন আসার পর আমার করা সাম্প্রতিক মন্তব্য গুলোর প্রতিটাই আমি চেক করে দেখলাম। এর মধ্যে কিছু মন্তব্যের উত্তর এসেছে হয়ত সে জন্যই নোটিফিকেশনগুলো এসেছিলো কিন্তু কোন নোটিফিকেশন দেখায়নি। সবসময় তো আর ওভাবে চেক করে নিয়ে কে কে মন্তব্যের উত্তর দিয়েছে, আমার কমেন্টে তাদের রিয়েকশন কি সেটা দেখা সম্ভব নয়।

যাই হোক মেনে নিচ্ছি এসব। দুর্গম রাস্তা পাড়ি না দিলে যে কোন পাওয়াটাকেই খুব সহজলভ্য মনে হয়!

আপনাকে আবারো ধন্যবাদ, আপনার মুল্যবান সময় ব্যয় করে মন্তব্য করার জন্য।

৩| ২৪ শে মে, ২০১৮ রাত ১০:৩৮

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: ভাই আমি আট মাস অপেক্ষা করেছি। সবর করেন।
প্লিজ ভাই কিছু লিখলে, অন্যদের লেখায় গিয়ে লিংক দেন।
আমি এটা করতাম, অন্যদের বলেন আপনি কি লিখেছেন।
আমাদের নিয়মিত জানান। সবাইকে আপনার ব্লগে দাওয়াত দেন ভাই :)
সেফ হবেন। এই ছোট ভাইয়ের কথায় ভরসা রাখেন

২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এমন একটা সুন্দর গাইডলাইন দেওয়ার জন্য। আমিও গত কয়েকদিন যাবত এ ব্যপারটা নিয়ে ভাবতেছিলাম কিভাবে আমার ব্লগে ব্লগারদের আকৃষ্ট করা যায়। যেহেতু সবে মাত্র ব্লগিং এর জগতে পা দিয়েছি তাই লেখার মান দ্বারা ব্লগার আকৃষ্ট করাটা একটু কষ্টকর হবে, সবচেয়ে সহজ উপায় হল অন্যান্য ব্লগারদের লেখা পরে সেখানে মন্তব্য করে সাথে আমার ব্লগে আসার জন্য একটু ইনভাইট করে আসা।

সেলফ মার্কেটিং করাটা প্রাথমিকভাবে খুব জরুরি, ইগো রাখাটা ঠিকনা। প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে তখন নামেই সব চলবে। :-B

(মার্কেটিং এর উপর আজ একটা লেখা পোস্ট করব সন্ধ্যা নাগাদ, আসা করি পরবেন)

৪| ২৫ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: জানাবেন। আর একটা লেখা দিচ্ছি নতুনদের নিয়ে...।

২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: জ্বি আপনার লেখাটা পড়েছি। এবং সে অনুযায়ী এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি।
ধন্যবাদ এরকম একটি পোস্ট করার জন্য।

৫| ২৬ শে মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার একটি বিষয় জানলাম আপনার কল্যাণে।

২৬ শে মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: আশা করি সামনেও এরকম কিছু তথ্যবহুল পোস্ট করতে পারব।
ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ২৭ শে মে, ২০১৮ রাত ১২:১৫

হবা পাগলা বলেছেন: সুন্দর পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
ব্লগে আমি নতুন। আমার ব্লগটা একটু ঘুরে আসার নিমন্ত্রণ রইলো।

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪২

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: ধন্যবাদ পাগলা ভাই :-B

৭| ২৭ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১২:০৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আমার পোষ্টে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন নিজের ব্লগে। এজন্যে এসেছি ঘুরতে আপনার ব্লগবাড়িতে। ঘুরতে ঘুরতে এই পোষ্টটিতে চোখ আটকে গেল। কত অজানা যে জানলাম। এমন কতশত নারীর তীব্র মনোবল ও সাহসিকতার জন্যে আমরা আজকের নারীরা সহজেই পড়াশোনা, গবেষনা সহ নানান কিছুর অধিকার পেয়ে যাচ্ছি তার হিসেব নেই! এমন নারীদেরকে জানাই সালাম।

সুন্দর একটি বিষয় নির্বাচন করেছেন, সেজন্যে পোষ্টে লাইক।

সেলফ মার্কেটিং করাটা প্রাথমিকভাবে খুব জরুরি, ইগো রাখাটা ঠিকনা। প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে তখন নামেই সব চলবে।
আপনার কমেন্টের কথাটি পড়লাম। ব্লগে নিজের জায়গা বানানোর জন্যে আপনাদের নতুনদের আগ্রহ দেখে ভীষনই ভালো লাগে! আমরাও নতুনকালে নেশার মতো করে ব্লগিংএ ডুবে থেকেছি, সেসব দিন মনে করিয়ে দেন আপনারা।

ব্লগে অনেককিছু শিখবেন ও শেখাবেন আশা করি।
হ্যাপি ব্লগিং!

২৮ শে মে, ২০১৮ রাত ১:৪৬

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
আপনাদের উৎসাহ আমার ব্লগিং জগৎটা নিয়ে পরে থাকতে অনেক প্রেরণা যোগাচ্ছে।

আবারো ধন্যবাদ, পোষ্টে লাইক দেওয়ার জন্য।

৮| ২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

আখেনাটেন বলেছেন: সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন।

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি অবহেলিত বিজ্ঞান। একটি বিজ্ঞানমনষ্ক জাতি ছাড়া কোনভাবেই আমরা বিশ্বেরকাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব না। কিন্তু অসৎ নেতা ও দুর্নীতিবাজ আমলাদের কারণে এখানে শিক্ষা ও গবেষণাতে বরাদ্দ অপ্রতুল। ফলে মৌলিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসারে আমরা অন্যদের তুলনায় আলোকবর্ষ পেছনে রয়েছি।

কবে যে আমাদের নেতাদের বোধোদয় হবে। সুন্দর লেখনি।

গবেষণা ও উন্নয়ন নিয়ে আমার একটি লেখা আছে সময় পেলে পড়ে দেখতে পারেন। অনেক বিদগ্ধজনের মন্তব্যও রয়েছে সেখানে দেশের শিক্ষা-বিজ্ঞান-গবেষণা নিয়ে।

সামু ব্লগে আপনাকে সুস্বাগতম। অন্যদের পোস্টে আপনার সুন্দর মন্তব্য করা দেখেই এখানে এসে ঠকে নি। ভালো লেখেন আপনি। চালিয়ে যান।

শুভকামনা নিরন্তর।

২৯ শে মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি অবহেলিত বিজ্ঞান। একটি বিজ্ঞানমনষ্ক জাতি ছাড়া কোনভাবেই আমরা বিশ্বেরকাছে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব না। কিন্তু অসৎ নেতা ও দুর্নীতিবাজ আমলাদের কারণে এখানে শিক্ষা ও গবেষণাতে বরাদ্দ অপ্রতুল। ফলে মৌলিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রসারে আমরা অন্যদের তুলনায় আলোকবর্ষ পেছনে রয়েছি। মন্তব্য থেকেই বুঝা যাচ্ছে আপনি অনেক বিজ্ঞান প্রিয়।

অন্যান্য ব্লগারদের পোস্টে আমার মন্তব্য দেখে আমার ব্লগে এসেছেন কথাটা শুনতে পেরে সত্যি খুব ভালো লাগছে। অনুপ্রেরণা।

আপনার লেখা পোষ্টা পড়তে যাচ্ছি। সাথে থাকবেন আশা করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.