নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।
~আজকে সকালে বাজার থেকে ১ কেজি মেনি মাছ ওরফে ভেদা মাছ কিনলাম। শহরের বাজার থেকে মাছ কিনলে সেগুলো কাটাতেও হয় বাজার থেকেই (শহরের বুয়াদের আবার সেই দেমাগ, মুরগি ড্রেসিং করে আনতে হবে, মাছ কাটিয়ে আনতে হবে) মাছ কাটানো শেষ হলে উনি আমার কাছ থেকে ৫০ টাকা দাবী করে। ১ কেজি মাছ কাটাতে ৫০ টাকা!!! ১ কেজিতে ২২/২৩ পিছ মাছ উঠেছিল।
~উনাদের সাথে তর্কে গেলে একজন মানুষ আর ইজ্জত নিয়ে বাসায় ফিরতে পারেনা। তারপর ও কিছু বলে আসছি।
মাছ কাটানোর কিছু চিত্রঃ
~১ কেজি রুই, পাঙ্গাস, মৃগেল মাছ ২০ টাকা। রুই, কাতল মাছ যদি বড় সাইজের হয় তখন প্রতি কেজি হিসেবে ২০ টাকা হারে দাম বাড়বে। অর্থাৎ ২ কেজির একটা রুই মাছ ৪০ টাকা। ১ কেজিতে যদি আবার ২ টা রুই মাছ নিলে তখন আবার ৩০ টাকা দিতে হবে।
~ইলিশ মাছ এক কেজি মিনিমাম ৪০ টাকা। উনাদের কথা হলোঃ এতো টাকা দিয়ে মাছ কিনবেন আমাদেরকে কি কিছু দিবেন না???
~বোয়াল মাছ এক পিছ মিনিমাম ৩০/৪০ টাকা সাইজ হিসেবে।
~কই মাছ ১ কেজি ২০ টাকা। তবে মাছের সংখ্যা ১০ টার বেশি হলেই ৩০ টাকা।
~কখনো টাকি মাছ, শিং মাছ কিনলেতো কথাই নেই। কেজি বলে কোন কথা নেই, উনারা যখন যত দাবী করবে ততই দিতে হবে।
এই নির্যাতন থেকে সাধারণ মানুষ কবে মুক্তি পাবে???
টাকা ইনকাম করা কি ভাই এতই সহজ!!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আপনি এই কথাটার দ্বারা কি এটাই বুঝালেন যে উনারা যখন যা দাবী করবে তাই দিতে বাধ্য থাকব???
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: না, আমি তা বুঝাই নাই।
আমি বুঝাইতে চাই, আমার যদি মাছ কাটার যোগ্যতা থাকে তো তাদের কাছে যাবো কেন, তাদের টাকা দিব কেন?
আমি কিন্তু সব মাছ কাটতে-কুটতে পারি।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমার এক ফ্রেন্ড (ছেলে) হরেক রকমের রান্না করতে পারে। আমাদের বাসায় যখন যেই বুয়া রাখি উনাদেরকে প্রায় সময়ই ও বিচিত্র রকমের রান্না শেখায় যেগুলো সময়ে সময়ে আমাদের জন্য রাঁধতে হবে। তার মানে তো এটা নয় যে ও কখনো অন্য কারোর রান্না খেতে পারবেনা, খাওয়া উচিৎ না বা খেলেও সেটার মান মর্যাদা নিয়ে কোন কথা বলতে পারবেনা। আর বিয়ের পরও সবসময় ওর খাবারের জন্য ও ই রান্না করবে, ওয়াইফকে রান্না করতে বলাটাও উচিৎ হবেনা!!!
মাছ কাটার যোগ্যতা আপনি কি ভাই শহরে থাকেন? যেখানেই থাকেন না কেন আপনার জানা উচিৎ যে ছাই ছাড়া কখনো মাছ কাটা যায়না। আমি কি তাহলে ৪০/৫০ টাকা বাচানোর জন্য ১০০ টাকা গাড়ি ভাড়া দিয়ে আদুরবর্তি এলাকায় দিয়ে ছাই সংগ্রহ করব? নাকি ছাই সংগ্রহ করতে পারবনা বলে ৫০ টাকা দিয়েই এক কেজি মাছ কাটাব??? নাকি টাকা থাকবে না বলে এসব অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ও করা যাবেনা!!!
(আপনার জ্ঞাতার্থে বলিঃ গ্রামের বাড়ি গেলে এখনো আম্মুকে রান্না বান্না সহ মাছ কাটতেও সাহায্য করি)
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: দেশের সব জায়গাতেই অনিয়ম চলছে আর সামান্য মাছের বাজারের অনিয়ম কে দেখবে?
নিজের মাছ নিজে কাটুন ভাল থাকুন
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: ভাই এক পেকেট ছাই সংগ্রহ করে দিতে পাড়বেন? তাহলে সামনের এক বছরে যত মাছ খাব সব নিজেই কাটতে পারব।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
অগ্নিবেশ বলেছেন: নিজেরা খাইবো অন্যরা চাইলেই দোষ। কে বলে কৃতদাসপ্রথা বন্ধ?
আপনি একঘন্টা কাজ করে যে টাকা আয় করেন, এককেজি মাছ কাটাতে যদি ২০মিনিট লাগে, আপনেও সেই হারে তাকে পয়সা দিবেন। না হলে নিজের কাজ নিজে করাই উত্তম।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আহা মহানুভবতা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: ভাই আপনার অফিসে আমাকে একটা কাজ দিবেন?
জুতো পালিশ থেকে শুরু ফ্লর ঝাড়ু মোছা পর্যন্ত আমি করে দিব।
বেতন আমাকে তেমন দিতে হবেনা, শুধু আপনি কোম্পানির মালিক হিসেবে মিনিট হারে যেই টাকা উপার্জন করবেন আমাকে সেটা দিলেই হবে।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০০
আরোগ্য বলেছেন: ভাই বাসায় বুয়া কাটলে টাকাও দিতে হয় আবার মাছও দিতে হয়। তাই বাজার থেকেই কাটা ভালো আমার মনে হয়।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: ভাই বাসায় বুয়া কাটলে টাকাও দিতে হয় আবার মাছও দিতে হয়। মাছ ও দিতে হয় এমনটা তো অন্য কোথাও দেখিনি। আপনার থেকেই শুনলাম। আমাদের এদিকে মাছ দিতে হয়না শুধুমাত্র কাটানো ছাড়া মাছ নিয়ে আসছে এটা দেখলেই উনাদের চক্ষু চড়কগাছ
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কোরবানীর গরু কত টাকা দিয়ে কিনলাম তার উপরে তাদের
হিস্যা নির্ধারণ !! ৫০ হাজারের গরুতে ৫ হাজার আর ১,০০,০০০ টাকার
গরুতে ১০ হাজার টাকা দিতে হবে এটা অলিখিত সিদ্ধান্ত !!
তবে মাছ কাটাতে এখন আর পয়সা লাগেনা, দোকানীরা
স্বতস্ফূত হয়েই তা কেটে দেয়। তবে অন্যের দোকানে
মাছ কাটালে টাকা দিতেই হয়।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: শহরের হিস্যা বা হাছিল এটার সম্পর্কে ধারণা নেই। তবে আমাদের এদিকে (গ্রামে) হিস্যা গরু প্রতি ১০০০/১৫০০ টাকা, দামটা তেমন মেটার করেনা।
আমি যেদিকে থাকি (শহরে) আমাদের এদিকে কোন দোকানীরাই মাছ কেটে দেয়না, একেবারে বড় সাইজের মাছ হলে উনারা নিজেরাই কেটে দেয়, শখ বলতে পারনে। মাছ আলাদা ভাবেই কাটাতে হয়। শুধু মাত্র মাছ কাটার জন্যই আলাদা পুরুষ বা মহিলা বসে।
৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: উন্নত দেশে সুপার মার্কেটে ফিশ/ মীট কাটার একটা পেশা। এদের স্যলারি কিন্তু ফিশ বা মীটের দাম থেকেই দেয়া হয়। এটাতে রাগ করার কিছু নাই। তারা শ্রমের বিনিময়েই টাকা চাইছে, যেই শ্রমটা আমরা দিতে অনিচ্ছুক।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: তারা শ্রমের বিনিময়েই টাকা চাইছে, যেই শ্রমটা আমরা দিতে অনিচ্ছুক।
কিন্তু শ্রমের সাথে সাথে কিমজুরীর একটা মানদণ্ড থাকা উচিৎ নয় কি? না যখন যেটা দাবী করে সেটাই দিয়ে যেতে হবে, সবসময় তাদের ইচ্ছানুযায়ী শ্রমের বিনিময় দিয়ে যাওয়ার মানেই কি শ্রমের বিনিময় দিতে আমি ইচ্ছুক???
৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
অগ্নিবেশ বলেছেন: আমি কি লেখকের সাথে মস্করা করিলাম। আসেন জাপানে ঠিক যাহা বলিয়াছি তাহাই দেখিবেন। তবে বাংলাদেশে এমন আশা করাই বোকামী। আপনি মাছ কাটিয়ে নিচ্ছেন ন্যায্য মূল্য দিচ্ছেন না, আপনার বস আপনাকে খাটিয়ে নিচ্ছে ন্যায্য মূল্য দিচ্ছে না। এমনই হতে থাকবে শত বছর। শত হলেও ধর্মপ্রান মানুষের দেশ, কি আর করা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: বাংলাদেশে এমন আশা করাই বোকামী। প্রতিটা দেশ তার একটা নিজস্ব কালচার লালন করে। একদেশের মানুষের সাথে আরেক দেশের মানুষের তুলনা করে কোন পজিটিভ কিছু বের করা যাবেনা। যেই দেশকে বিচার করছেন সেই দেশের আনুষঙ্গিকতার প্রতি লক্ষ রেখেই বিচার বিবেচনা করতে হয়।
একটা দেশ যখন সামগ্রিকভাবে পরিবর্তন হতে চায় তখন অন্যান্য দেশের সংস্কৃতিতে অভ্যস্থ হওাটাও স্বাভাবিক, আর এটাকে আমি নিজেও সাধুবাদ জানাব বাংলাদেশ যদি কখনো এমন পরিবর্তনের দিকে অগ্রসর হয়।
আপনি মাছ কাটিয়ে নিচ্ছেন ন্যায্য মূল্য দিচ্ছেন না, ন্যায্য মূল্যের সংজ্ঞাটা বলবেন কি আমাকে একটু? একজন অফিস কর্মচারি যে কিনা দৈনিক ৮ ঘণ্টা ডিউটি করে মাসে ২০ হাজার টাকা ইনকাম করে, তার ঘন্টা প্রতি ৮৩ টাকা আয় আসে। অপরদিকে একজন অফিসের উচ্যপদস্থ্য কর্মকর্তা যার দৈনিক ৮ ঘন্টা ডিউটি করে মাসে ৬ হাজার ১০০০০০ টাকা আয় করে তার ঘন্টা প্রতি ৪১৬ টাকা আয় আসে। একই সাথে একজন সাধারণ অফিস কর্মচারী এবং একজন উচ্যপদস্থ কর্মকর্তা একই ধরণের মাছ একই পরিমানে কাটালে একজন কি তাকে ৩০ মিনিট শ্রমের বিনিময়ে ৪২ টাকা এবং উচ্যপদস্থ কর্মকর্তা তাকে ৩০ মিনিট শ্রমের বিনিময়ে ২০৮ টাকা দিবে???
নাকি তাদেরকে কখনোই আরেকজনের দ্বারা কাজ করানোটা সমীচীন নয়!!!
৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
বিষাদ সময় বলেছেন: মাছ কাটার রেটটা আমার কাছেও একটু বেশি মনে হয়। তবে তার নানবিধ কারনও আছে। আমাদের এলাকার ছোট্ট বাজারেও একটা বটি বসালে প্রতিদিন ৪০০ টাকা ভাড়া দিতে হয়। তাছাড়া দু এক দিন রাগ করে নিজে মাছ কাটার পর মনে হয়ছে ওরা আসলে বেশি টাকা চায় না।
আর একটি কথা, মাছ কাটতে হলে যে ছাই লাগবে তা নয়। এক টুকরা পুরাতন সুতি কাপড় থাকলেই আর ছাই লাগে না। বাজারে কিন্তু ছোট মাছও ছাই দিয়ে কাটেনা। অতএব আর কোন অজুহাত নয়, "নিজের কাজ নিজেই করি, স্বনির্ভর দেশ গড়ি" হাঃ হাঃ হাঃ.............
ভাল থাকুন।
১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: "জ্যোৎস্নার গন্ধে ভরা রাতে আকাশের হলুদ ছায়ায় আমি আজীবন খুঁজে যাব তোমাকে "
তুমি নও রুদ্র বলেছিলো !!
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: রুদ্রর ভালো একটা বই সাজেস্ট করেন তো যেটা পড়া আবশ্যক (পড়াটা ভালো) বলে আপনি মনে করেন।
১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৭
হাবিব বলেছেন:
আজকে সকাল বেলা
বসলাম চেপে বাস,
আশা ছিল করবো বাজার
পকেটে ছিল টাকা হাজার
কিনলাম গিয়ে মাছ।
তারপরে ভাই যা ঘটিল
কিছু তাহার করি শেয়ার,
কাটতে হবে মুরগি-মাছ
অনেক দেমাগ মেছের বুয়ার।
এবার মাছ কাটানোর চিত্র বলি
১ কেজিতে ২২ টা ছিল,
এটাতো নয় ফাঁকা বুলি।
কাটা শেষে ফিফটি টাকা
করলো তারা দাবী
কি আর করা-
আমি চুপ রহিলাম মানের কথা ভাবী।
একশ টাকার মাছ কিনিলে
চল্লিশ টাকা কাটাতে যায়,
এ জীবনের সব কাজেতে
আমরা কত অসহায়।
কষ্ট করে টাকা জমাই
খাবো বোয়াল কিংবা ইলিশ,
তার কি উপায় কিনলে বোয়াল
করে দাবী বখশিশ।
যদি শিং কিংবা টাকি নেন
তাহলে তো কথায় নাই,
দাবী যতই বড়ই হোক
দিতে হবে তখন তাহাই।
মুক্তি মোদের মিলবে কবে
সইতে নারি নির্যাতন,
সকাল বেলা বাজারে গিয়ে
ভেঙে গেল আমার মন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: হাহাহাহা..........
কবিতাটা পড়ে অনেক হাসলাম। আপনার কাব্যিকতার তারিফ না করে পারলাম না।
কবিতাটা আমার সংগ্রহে রেখে দিলাম। আপনার লেখকস্বত্বের বিরোধিতা যদি না হয় তাহলে এটা আমার বন্ধু বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করতে পারি.....
১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: শহরের হিস্যা বা হাছিল এটার সম্পর্কে ধারণা নেই।
আমি হাসিলের কথা বুঝাতে চাই নাই,
আমি কসাইয়ের কথা বলেছি।
কসাইয়েরা আগে গরুর দাম
জিজ্ঞাসা করে, সেই হিসেবে
তারা গরুর গোস্ত বানানোর
কাজ ধরে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। শব্দটা আমার কাছে অজানা ছিল, সঠিক অর্থটা না জেনেই আইডিয়ার উপর কিছু একটা বলে দেওয়ার জন্য।
ভুলটা ধরিয়ে দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। কিছু মনে করবেন না, আশা করি।
১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
মাছ নিজকেই কাটতে হয়, যাদের পয়সা বেশী তারা পয়সা দিয়ে কাটাক; যে মাছ কাটছে, তারও আয়ের দরকার আছে; আপনার ভাবনায় সমস্যা আছে।
সামান্য মাছ কাটানো নিয়ে আপনার ভাবনায় যে সমস্যা, আপনি দেশের বড় সমস্যাকে বুঝার অবস্হানে আছেন বলে মনে হয় না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমার মনে হয়না, ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সমস্যার সমাধান ব্যতিরেকে বড় রকমের সমস্যার সহজ সমাধান করা যাবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯
অগ্নিবেশ বলেছেন: আপনার অফিসে উচ্চ পদস্থ অফিসারের বেতন যদি ১লক্ষ টাকা হয়, তাহলে আপনার বেতন ২০ হাজার না হয়ে কমপক্ষে ৭৫ হাজার হওয়া উচিত। কোম্পানির অত টাকা বেতন দেওয়ার ক্ষমতা না থাকলে আপনাকে দেওয়া উচিত ৫০ হাজার, অফিসারের হোক ৭০ হাজার। এতে কোম্পানির কোনো ক্ষতি হবে না। আর আপনি ২০ হাজার থেকে বেতন বেড়ে ৫০ হাজার হলে সেইমত মাছ কাটানোর পয়সা দেবেন। এতে পুরো সমাজেরই লাভ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৩
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: যথার্থ বিশ্লেষণ করেছেন। আমাদের সবাইকে এমন সঠিক উপায়েই সব কিছু বিশ্লেষণ করা উচিৎ তাহলে যদি বৈষম্য দূরীভূত হয়।
আমরা এতটা উন্নত মানবিক গুণের অধিকারী কেন যেন হতে পারতেছিনা!!!
১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
আবু হাসান লাবলু বলেছেন: আমাদের সব থেকে বড় সমস্যা হল আমরা আরাম প্রিয়। নিজের কাজ আমরা নিজে করি না বলেই আমরা আজ এত পিছনে পরে আছি।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৪৬
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমাদের এই অতি আরাম প্রিয়তাকে এড়িয়ে চলা উচিৎ।
ধন্যবাদ, মন্তব্যের জন্য।
১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬
হাবিব বলেছেন: লেখা ভালো লাগছে জেনে
আনন্দে ভরে গেল মনটা,
করতে পারেন শেয়ার।
ওখানে এমন কি বা আছে বলুন
আমি তো এক তুচ্ছ মানুষ,
কি বা আছে নেয়ার।
কবি হতে আসিনি ভাই
হতে চাই সৎ,
কাজটা কিন্তু বেজায় কঠিন
কোথায় তাহার পথ?
ভালোবাসা পাবো বলে
কাটি বসে ছন্দ,
জানিনা না ভাই কাব্য কি না
কিংবা ভালো মন্দ।
দোয়ার মাঝে রাখেন যদি
ভালোবাসা স্বল্প,
আরো বেশি রঙিন হবে
এই জীবনের গল্প।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫০
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: কবি হতে আসিনি ভাই
হতে চাই সৎ,
কাজটা কিন্তু বেজায় কঠিন
কোথায় তাহার পথ?
সৎ এর পথে অনেক কাটা, সহ্য করার প্রচুর মানুশিকতা থাকতে হবে। না হয় উঠে দাঁড়ানোটা অনেক কষ্টকর হবে।
দোয়ার মাঝে রাখেন যদি
ভালোবাসা স্বল্প,
আরো বেশি রঙিন হবে
এই জীবনের গল্প।
দোয়া আপনার এবং সকল সহব্লগারদের জন্য।
ভালোবাসা নিবেন।
১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
সনেট কবি বলেছেন: ঝালকাঠি বাজারে একলোক মাছ কাটে তার বটির দাম সে বলেছে সাড়ে ছাব্বিশ হাজার টাকা। নিজেরা মাছ কুটতে পারিনা বলে ওদেরকে দিয়ে কুটাই। তারা যা চায় তা দিতে হয়। নতুবা নিজের কাজ নিজে করা ছাড়া উপায় নেই।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৩
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: বটির দাম সে বলেছে সাড়ে ছাব্বিশ হাজার টাকা।
এতো দাম একটা বটির!!!
সবশেষে এটাই বুঝলাম, নিজের সকল প্রকার কাজ নিজেকেই করতে হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩২
প্রামানিক বলেছেন: ঐ দুখে আমি একলা থাকলে মাছই কিনি না বিড়ালও উৎপাৎ করে না। ধন্যবাদ
সনেট কবি ভাই, ঝালকাঠির বটির দাম সাড়ে ছাব্বিশ হাজার টাকা হলে বটিটা লোহা না স্বর্ণ দিয়ে তৈরী এটা জিজ্ঞেস করেছিলেন?
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৬
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমি একলাই থাকি, কিন্তু ফ্রেন্ডরা মিলেও যে একটা পরিবার হয়ে যায়!!!
আমি হলে জিজ্ঞাসা করতাম উনাকে, বটিটা রুপা না স্বর্ণ দিয়ে বানানো।
১৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমার হাতে সময় থাকলে লাইন দিয়ে কাটিয়ে নিয়ে আসি। আর সময় না থাকলে পরেরদিন ফ্রিজ থেকে মাছ বের করে নিজে কাটি। আমার একাজটি বেশ ভালোই লাগে। তবে আপনার হিসাব দেখে বুঝলাম রিটায়ার্ড লাইফে বাজারে বটি নিয়ে বসলে বেশ ভালোই চলবে।
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৫৮
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমার তো এখনো চাকরীর জীবন ই শুরু হলনা, আমি রিটায়ার্ড করব কবে?
২০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৩৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সব কিছুর দাম বাড়ছে মনে হয়। আগে তো রুই, কাতলা কিনলে কাটা ফ্রি করে দিতে তাদের এসিস্টেন্টরা। আর বাইরে থেকে কাটালে ১০ টাকা দিলেই খুশী হত। ছোট মাছ কখনো কাটাইনি বাইরে। জানি না, এখন কী অবস্থা...
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:২১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সব কিছুর দাম বাড়ছে,
তবে সবচেয়ে বেশী বেড়েছে শ্রমের দাম।
দশ বছর আগে ৯০টাকা রোজ দিনমজুর বর্তমানে ৫০০টাকায় পাওয়া মুশকিল হয়ে যায়।
রুই, কাতলা কিনলে কাটা ফ্রি করে দেয়া হলেও এটি মোটেই ফ্রী নয়।
বিক্রেতা (মাছের মুল্য + কাটার মজুরি + মুনাফা) সব যোগ করেই মাছের সর্বনিম্ন বিক্রয়মুল্য নির্ধারন করে রাখে।
এরপর যার কাছে যত বেশি দামে বেচতে পারে ..
দিন শেষে মাছ কাটনেওয়ালাকে ৫০০ টাকা দিতেই হয়।
২২| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:০০
বিষন্ন পথিক বলেছেন: মাছ কত দিয়ে কিনেছিলেন?
২৩| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: রুদ্রর ভালো একটা বই সাজেস্ট করেন তো যেটা পড়া আবশ্যক (পড়াটা ভালো) বলে আপনি মনে করেন।
না, একটা পড়লে হবে না। সময় করে সব গুলো বই'ই পড়তে হবে।
২৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
টাকাতো নেয়ই। আবার সুযোগ পেলে-মাছ চুরি করে।
এসব বন্ধ হওয়া প্রয়োজন।
২৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৮
এ.এস বাশার বলেছেন: যা চাই দিয়ে দিন...
না হয় নিজেরটা নিজে করে নিন,,,,,
সব শ্রেণীর মানুষ বদলে যাচ্ছে,,,,,,,
তারাও গা ভাসাচ্ছে,,,,,,,
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮
বিজন রয় বলেছেন: ভাই মাছগুলো তো নিজেই কাটতে পারতেন!