নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।
~বাসন্তি সুরে কোকিল ডাকবে। গাছে গাছে নতুন ফুল ফুটবে। শীতের আবহ থেকে মুক্তিকামী বৃক্ষ ও প্রাণী সকল নতুন ঋতুর আগমনে তাকে বরণ করে নিবে, আহবান জানাবে ঋতুরাজ বসন্তের ছোয়া পরতে পরতে ছড়িয়ে দিতে। গাছে গাছে নতুন পাতা গজাবে। নতুন সূর্যের আলোয় উদ্দীপিত হয়ে পতঙ্গকূল পরাগায়নে সাহায্য করবে। ফলশ্রুতিতে আমাদের জন্য অপেক্ষা করবে বৃক্ষরাজি কর্তৃক উপহারস্বরূপ নিত্য নতুন সব ফলের ঘ্রাণ। যেই ফুলের সৌরভে আজ আমরা সুভাষিত তার ত্যাগের বিনিময়ে আমরা পাবো ফলের সমারোহ।
~এতো ছিলো প্রকৃতির দান! ঋতুরাজ বসন্ত উপলক্ষে সকল জীব ও প্রাণী সকল যা আমাদের দিচ্ছে। কিন্তু আমরা সৃষ্টির সেরা জীব মানুষ হয়ে কি করছি???
~আমরা এমন বসন্ত উদযাপনে নেমেছি যেখান থেকে সামাজিক উন্নয়ন তো দূরের কথা ব্যাক্তি মূল্যায়নের ও অবমূল্যায়ন ছাড়া কিছুই হচ্ছেনা! এমন পরাগায়ন প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহন করছি যেখান থেকে একটি ফুল (বাচ্চা) ফুটবে ঠিকই, কিন্তু কলি থেকে মুখ তুলে পৃথিবীপানে তাকানোর পূর্বেই যার জীবনাবসান ঘটে যাবে!
~একটি ফুলের কলি থেকে একটি ফল অপরদিকে একটি অবৈধ পরাগায়নের ফলে একটি ফুল (বাচ্চা)। মানুষ হিসেবে আমরা কতই না অসহায়! এই যে রাস্তায় রাস্তায় কতশত পথশিশু দেখা যায় এরাই জন্ম নিয়েছিলো এমন অবৈধ পতঙ্গের বৈধ (যারা ধর্মীয় শিক্ষার বাহিরে গিয়ে পরস্পরের সম্মতিতে যৌনতায় জড়ানোকে বৈধ মনে করে, তাদের জন্যই এমন শব্দচয়ন) পরাগায়নের ফলে!
~যদিওবা কখনো ডিম্বানুর প্রটেক্টর ভেঙ্গে স্পার্মের দৌড়ে জয়ী হওয়া কোন কলি মাতৃগর্ভের সুধা পান করার সৌভাগ্য অর্জন করতে পারে তবুও সামাজিকতার কড়াল গ্রাসে আবদ্ধ থাকা, ক্ষনিকের লালসায় সিক্ত হওয়া সেই যুগলের পরস্পরবিরোধী মতের কারণে একটা সময়ে তাদেরকে (ফিটাস) ডাস্টবিনে পাওয়া যায় কখনোবা রাস্তার পাশে থাকা টঙের দোকানের টেবিলের নিচে, মাঝে মাঝে ক্ষত বিক্ষত হয়ে যাওয়া তাদের দেহাংশ কুকুরের মুখেও ঠাই হয়...!৷
তথ্যসূত্রঃ পয়লা ফাল্গুনে হোটেল থেকে ২৯ তরুণ-তরুণী আটক
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:০১
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: তাতে কোন আপত্তি নেই। কিন্তু এর ফলে যেসব নবাগত শিশুর স্থান পথে ঘাটে হয় তাদের দায়িত্ব নিবে কে? কিছুদিন পর পর অকাল গর্ভপাতের (এবর্শন ছাড়াই, প্রায় সময় তো অদক্ষ নার্স বা বুয়াদের দ্বারাও এবর্সশন করানোর খবর আসে) খবর পত্রিকায় আসে, যেখানে ফিটাস (৪ মাসের পূর্বের বয়সী নবজাতক) গুলোকে রাস্তায় পরে থাকতে দেখা যায়।
একটা সময় সেই কথিত স্বাধীনচেতা পাবলিকগুলোই পথশিশুদেরকে অবজ্ঞা করে তাড়িয়ে দেয়, হয়ত তারা জানেনা এটাই তার নির্গত স্পার্ম কর্তৃক জয়ী হওয়া / তার গর্ভে বেড়ে উঠা শিশুটি ছিলো!!!
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৩৩
বেলায়েত হােসেন ইমন বলেছেন: আবারো আমরা ফিরে যাচ্ছি সেই জাহেলিয়ার মিথ্যে যুগে। এটা বসন্ত আর বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের ফসলই মনে হয়। লেখক যথার্থই বলেছেন।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:৫৬
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: আমাদেরকে এমনভাবে নির্লজ্জতা বেহায়াপনা ছেড়ে সামাজিক ও মানবিক গুণাবলি লালন করা উচিত।
পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, বেলায়েত হােসেন ইমন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: স্বাধীণ দেশ।
প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে মেয়ে তাদের ইচ্ছা মতো সময় পার করতে পারবে না?