নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।
~ট্রেনে টিকেট পাওয়া যায়না, নির্দিষ্ট সিট সংখ্যার প্রায় দ্বিগুণ যাত্রী নিয়ে ট্রেন চলাচল করে। শুধুমাত্র কোনো দূর্ঘটনার সম্মুখীন হলে তখন দেখা যায় দু'চারটে বগি খালি নিয়ে ট্রেন যাতায়াত করতেছিলো।
দুই বগিতে ১২০ টা সিট হলে মিনিমাম ১৫০ জন যাত্রী ছিলো। যেখানে লোহার তৈরি স্থাপনা দুমড়ে মুচড়ে গেছে, সেখানে নাকি মানুষ তার স্বীয় আকার আকৃতি বজায় রাখতে পেরেছে!
~লঞ্চে তিল ধারণের যায়গা না থাকলেই কেবল লঞ্চ তার ঘাট ছেড়ে যায়। শুধুমাত্র যেই লঞ্চটা দূর্ঘটনার কবলে পরেছে সেটাই কেবল তার ধারণ ক্ষমতার কয়েকগুণ কম যাত্রী নিয়ে যাত্রা পথের উদ্দ্যশ্যে ছেড়েছিলো।
আমরা কর্তৃপক্ষের দিকে আঙুল তুলে প্রশ্ন করা শিখবো কবে? যতদিন আমরা প্রশ্ন করতে শিখবো না, ততদিন কর্তৃপক্ষ জবাব দেওয়াটাতে গুরুত্ব দিবেনা । যতদিন জবাব দেওয়াটা শিখবে না, ততদিন দায়হীনভাবে দায়িত্ব পালন করবে। যতদিন কর্তৃপক্ষ এভাবে চলতে থাকবে, ততদিন এখানে সেখানে দেশমাতৃকার তরে আমাদের জীবন দান করতে হবে।
বাংলাদেশ জন্মানোর আগে জন্মাইনি তো কি হইছে?! বি-পজিটিভ, এখনো দেশপ্রেমিক শহীদের খাতায় নাম লেখানোর সুযোগ রয়েছে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩২
ইব্রাহীম আই কে বলেছেন: তাতো অবশ্যই। সতর্ক থাকা এবং সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ গ্রহণ করলে দূর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
~কিন্তু দুর্ঘটনার পর মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে লুকোচুরি খেলা, প্রতি প্রাণের বিনিময়ে ২৫ হাজার টাকা (একটা রিকসাওয়ালার এক মাসের ইনকাম) করে ক্ষতিপূরণ দিয়ে দায়সারা ভাব নেওয়া, অদক্ষ কর্তৃপক্ষের হাতে সাধারণ নাগরিকদের জীবন নিয়ে ইদুর বিড়াল খেলা এসব সমস্যার সমাধানে আমাদের সকলের অবস্থান প্রশ্নবিদ্ধ! এগুলো নিয়ে ভাবতে উদ্ভুদ্ধ করার জন্যই এভাবে বলা
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৫
রাজীব নুর বলেছেন: দূর্ঘটা তো দূর্ঘটণাই। তবে সর্তক থাকলে দূর্ঘটনা ত্নেকে মুক্তি পাওয়া যায়।