নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।
~প্লেবয়রা মেয়েদের মোমেন্ট অব এটিচিউড বুঝে। পূর্ব অভিজ্ঞতার আলোকে তারা মেয়েদেরকে ট্রীট করে; কখন লজ্জাশীলতার আড়ালে আরেকটু কাছে পেতে চায়, কখন অভিমানের অন্তড়ালে একটুকরো স্পর্শ প্রত্যাশা করে, কখন রাগের অবচ্ছায়ায় আরেকটু ভালোবাসা পেতে চায়। যার ভালোবাসাটা মৌলিক, যে ভালোবাসছে এই প্রথম তার এইসবে ধারণা থাকে না। ওপারের মন বুঝে চলার নিমিত্তে নিজেকে সবসময় প্রস্তুত করে রাখে। যেহেতু ওপারের মনোবাসনা বুঝতে সমর্থ্য হয় না তাই সম্পর্কের গভীরতায় ছেদ পরে যায়। হেরে যায় আদি অন্তিম নিখিল ভালোবাসা।
~তারপর তারপর সেখানে একটা শূন্যতা তৈরি হয়। ভালোবাসার অভাববোধের সেই স্পেসটুকু পূরণ করার জন্য সে হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়ায়। কিন্তু প্রথম যৌবনের আত্মীক স্পর্শ তাতে যে পরিমাণ ডোপামিন ক্ষরণে ভূমিকা পালন করে পরবর্তীতে সেটা আর করে না, সেও আর প্রথম সঙ্গিনীর স্পর্শ ভুলতে পারে না। স্মৃতি প্রাণের স্পন্দনের সাথে মিশে একাকার হয়ে যায়।
~কিন্তু সে চেষ্টা চালিয়ে যায়। আধুনিকতার সবচেয়ে বড় অবদান হলো মানব মনে ইগো তৈরি করা। ইগোর কারণে কখনো পিছন ফিরে না তাকালেও বিদ্যমান শূন্যতা পূরণের লক্ষ্যে সে চেষ্টা চালিয়ে যায়। প্রতি নতুন নতুন পদক্ষেপে সে পূর্ব অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগায়। যদিও নিজেকে আর কখনো তুষ্ট করতে পারে না তথাপি আগত নিত্যনতুন অতিথিদের কাছে সে সর্বেসর্বা হয়ে যায়।
এভাবেই একজন প্লেবয়ের জন্ম হয়!
~বিঃদ্রঃ এই সিরিজিটা সবার জন্য সুখপাঠ্য নয়। এলোমেলো ভাবনাগুলো এখানে জমা পরবে।
২| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ১১:১১
রাজীব নুর বলেছেন: প্লেবয় দরকার নাই। প্লেবয় এর কাছ থেকে সমাজ কি ভাবে?
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মে, ২০২০ রাত ১০:৫৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: কাজকাম নাই পড়তে থাকি । লেখন থাকেন ।