নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের সম্পর্কেই জানতে চাই। সমালোচনা করি বলেই তো সমালোচিত!

ইব্‌রাহীম আই কে

লিখতে পারিনা। মাঝে মাঝে একটু চেষ্টা করি। বন্ধুবান্ধব সবার অভিযোগ আমি গল্প লিখতে পারিনা আমার লেখা গুলো প্রবন্ধ টাইপের হয় আর খুব বড় হয় তাই কারোর পড়ার ইচ্ছে হয়না।

ইব্‌রাহীম আই কে › বিস্তারিত পোস্টঃ

এলোমেলো। পর্বঃ৩, বর্ণবাদবিরোধী আন্দোলন ও বাঙ্গালির বর্ণবাদ।

১২ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৫২

মিডিয়া যেটা করছে, জাতীয়তাবাদকে একরোখা দৃষ্টিতে বর্ণবাদ বলে চালিয়ে দিচ্ছে।

শুধু আমেরিকা নয় বর্ণবাদ ছড়িয়ে আছে পুরো ইউরোপ জুড়ে। শুধুই কি ইউরোপে? আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে শুরু করে বাংলাদেশ ও এর আওতা মুক্ত নয়।

~সাদা কালোর পার্থক্যই যদি বর্ণবাদের মৌলিক ভিত্তি হতো তাহলে যে কোনো দেশের সাদা চামড়ার নাগরিকরাই পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে রাজকীয় সম্মাননা পেতো, কালোরা আরো নিগৃহীত হতো।

জর্জ ফ্লয়েডের মতো কালোরা পুলিশে আসার সুযোগ পেতো না। নিগ্রো কেউ আমেরিকার বিমানবাহিনীর প্রধান হতে পারতো না। বারাক ওবামা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পার তো না।

কালো বলেই যদি মানুষ নিগৃহীত হতো তাহলে কালো পুলিশের সামনে এসে সাদা চামড়ার কাউকে এভাবে প্রতিবাদ করতে হতো না। সেই রাস্তাটাই ওরা বন্ধ করে দিতো।

~ইউরোপ, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়ার সাথে এশীয় কিংবা আফ্রিকার বিস্তর ফারাক রয়েছে। বিশ্বের একেক প্রান্তে অবস্থিত ইউরোপ আমেরিকা অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের মানুষ একই মনস্তাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের কিভাবে হলো? আমেরিকাকে নির্মাণ করেছে ইউরোপীয়রা।অস্ট্রেলিয়াকেও নির্মাণ করেছে ইউরোপীয়রা, তবে অস্ট্রেলিয়া যেহেতু সাম্প্রতিক সময়ে নির্মীত হয়েছে তাই কম বেশ ইউরোপীয়দের সাথে তাল মিলিয়ে অন্যান্য মহাদেশ থেকে মানুষ সেখানে বসতি গড়েছে। তাই ইউরোপের মতো আমেরিকায় বর্ণবাদ যেমন প্রকট আকার ধারণ করেছে, অস্ট্রেলিয়ায় তেমনটি হতে পারে নি, অন্যান্য মহাদেশের নাগরিক ভারসাম্যের কারণে।

চায়নারা চামড়ায় সাদা হওয়ার পরও পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে যেয়ে তাদের দৈহিক গঠনের পার্থক্যের কারণে এশীয় বলে গালি শুনতে হয়। আমাদের দেশের ধবধবে সাদা কেউ পাশ্চাত্যের দেশে তাদের এক্সেন্টের কারণে থার্ড ক্লাস জাতি বলে গালি শুনে।

~কালো মেয়ে হইছে কথাটা শুনে বাবার মন ভেঙ্গে যায়, ছেলে প্রাইভেট জব করে শুনে হবু শ্বশুর নাক ছিটকায়, মেয়ের গায়ের রং কালো বলে তাকে দেখতে পর্যন্ত যাওয়া হয় না তার কোনো যোগ্যতা আছে কিনা সেটা দেখার প্রয়োজন ও কেউ বোধ করে না-

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সাহায্য চাওয়া নিয়ে কোনো ছেলের পোস্টে লাইক কমেন্টের সংখ্যার আকাশ পাতাল পার্থক্য দেখলেই আমাদের মানসিকতা বুঝা যায়, আপনি এডমিন হওয়ার কারণে আপনার বিরোধী মতের কোনো মানুষের যৌক্তিক সমালোচনা গ্রুপে সহ্যই করতে পারেন না ....

আমরা কি কম রেসিস্ট? আমাদের মতো রেসিজম কি পৃথিবীর অন্য কোথাও চর্চা হয়? ও দেখতে অসুন্দর ওর সাথে মিশবানা। ভুলেও রাজনীতির ছত্রছায়ায় যাবা না কারণ রাজনীতি মানেই খারাপ। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে? ছেলেটা তো নাস্তিক হয়ে গেছে।

ফেমিনিস্টরা ধর্মের বাণী শুনতেই পারে না, ইকোনমিস্টরা সোশ্যালিজম সহ্য করতে পারে না, সুন্নীরা ওহাবিদের, আওয়ামীলীগ বিএনপিকে আরো কত শত পার্থক্য

~পাশ্চাত্যে এই মতবিরোধ আছে তবে সেটা তাদের শিক্ষার উদ্দেশ্যে, বিতর্কের মাধ্যমে ভালো কোনো জীবনব্যবস্থা তৈরির উদ্দেশ্যে। আমরা ব্যবহারিক জীবনে যেভাবে এগুলোর চর্চা করছি সেটা পৃথিবীর কোনো জাতিই করছে না।

~রেসিজমের প্রাথমিক শিক্ষা পেয়ে থাকি পরিবার থেকে, তারপরের শিক্ষা পাই প্রতিষ্ঠান থেকে। আমার কলেজ দেশের প্রথম বিদ্যাপীঠ, আমার বিশ্ববিদ্যালয় না হলে তো বাংলাদেশেরই জন্ম হতো না, আমার বিশ্ববিদ্যালয় দেশের একমাত্র প্রাকৃতিক অভয়ারণ্য, আমার ক্যাম্পাস উপমহাদেশের সবচেয়ে বড় ক্যাম্পাস, প্রাইভেট হওয়ার পরও আমার ক্যাম্পাস থেকেই বিশ্বের টেক জায়ান্টরা লোক হায়ার করে, সুতরাং আমি ই সেরা।

এই সেরার মনোভাবটাই খারাপ, এটাই আপনাকে আর সামনে এগুতে দিবে না। প্রথম স্থান অর্জন করার পর আর কোন স্থান প্রত্যাশার জন্য মানুষ চেষ্টা করতে পারে!?

~পার্থক্যটা সাদা কালোর। সাদা মানে যে ফর্সা, আর কালো মানেই যে ময়লা এমনটা পুরোপুরি ফ্যাসিজম। তাদের ভাষাতেই বলছি, ফর্সা মেয়েকে আপনি বিয়ে করতেই পারেন তাতে দোষের কিছু না। এজন্য গায়ের রং ময়লা বলে যে অপরকে অবজ্ঞা করবেন এটা পুরোটাই পাগলামি। আপনার পছন্দ আপনার রুচিবোধ যে কোনো রকমেরই হতে পারে, তাতে দোষের কিছু নেই, কিন্তু সেটা যদি অন্যের উপর চাপিয়ে দিতে যান তাহলে কঠোর ভাষায় এটার বিরোধিতা করতে হয়। প্রত্যেকের স্বাধীনভাবে পছন্দ করার ক্ষমতা আছে। কিন্তু সামাজিকভাবে যদি এমন কিছু ফ্যাক্টর তৈরি করে দেই যাতে সবার পছন্দ একপেশে হয়ে যায় সেটা মানসিক অসুস্থতাকে নির্দেশ করে।

~প্রিয়াঙ্কা চোপড়া বর্ণবাদের বিরুদ্ধে কথা বলায় বাহবা কুড়াচ্ছে, কিন্তু ফেয়ার এন্ড লাভলীর সাথে প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততায় উনি যেভাবে বর্ণবাদকে উসকে দিচ্ছে তাতে করে বর্ণবাদের প্রকৃত রূপ জাতীয়তাবাদ না হয়ে যদি বর্ণবাদই হতো তাহলে উনার এবং ফেয়ার এন্ড লাভলীর বিরুদ্ধে মামলা হতো। সাদা প্রত্যেকের আলকাতরা মেখে কালো হওয়ার অধিকার আছে, কালো প্রত্যেকের আটা ময়দা মেখে সাদা হওয়ার অধিকার আছে। সাদা কালো হতে চাইলে কিংবা কালো সাদা হতে চাইলে আপনি সেখানে বাধা দিতে পারবেন না, বাধা দিলে যেভাবে বর্ণবাদী হয়ে যাবেন ঠিক তেমনি ভাবে সাদাকেই সৌন্দর্যের একমাত্র মাপকাঠি বলে প্রচারণা করাও বর্ণবাদী আচরণের প্রকাশ।

বর্ণবিদ্বেষীর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে দীপিকা পাড়ুকোন বলেন, নিজের শরীরের চামড়ার বর্ণ লুকানোর কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। এমনকি, ওই ধরনের সামগ্রীর প্রচারে বর্ণবিদ্বেষী মনোভাবের সৃষ্টি করে। আর তাই এমন পন্যের বিজ্ঞাপন থেকে নিজেকে সরে নেওয়া এখন সময়ের দাবি বলে মনে করেন অভিনেত্রী। ~শেষ সময়ে হলেও উনার ভুলটা বুঝতে পারার জন্য সাধুবাদ জানাই। কিন্তু এতোদিন স্রেফ টাকার জন্য যেভাবে বর্ণবিদ্বেষ ছড়িয়েছেন সেটার বিরুদ্ধে কেউ যদি আদালতে মামলা করে তাহলে কি সে ফ্যাসিস্ট হয়ে যাবে?

~প্রাচ্যের যত বড় শিক্ষিত হোক কিংবা ধনী পাশ্চাত্যের রিক্সাওয়ালার কাছেও তাকে শুনতে হয়, 'ও তুমি ইন্ডিয়ান! তোমাদেরকে আমরা শাসন করেছিলাম, অসভ্য থেকে আমরাই তোমাদেরকে সভ্য করেছিলাম।' (ইন্ডিয়ান দিয়ে উদাহরণ দিলাম।) তাদের এই আচরণ বর্ণবাদী ধারণার জন্য হয় না এটা হয় জাতীয়তাবাদ ধারণা থেকে।

~জাতীয়তাবাদের ধারণাকে বর্ণবাদের মুখোশ পড়ানোয় একটা সূক্ষ্ম ব্রেইনওয়াশের কাজ করে। সমগ্র মুসলিম জাতিকে আল্লাহ একটা দেহের সাথে তুলনা করে নবীর মাধ্যমে আমাদেরকে এমন শিক্ষা দিয়েছেন যাতে, পৃথিবীর যেখানেই কোনো মুসলিম ভাইকে আঘাত করা হলে সেটার ব্যাথা আমরা অনুভব করতে পারি। আমাদের সেই মাত্রার জাতীয়তাবোধ থাকতে হবে। আজ যদি সেটা থাকতো তাহলে পৃথিবীতে শুধু মুসলিমরাই নিগৃহীত হতো না। মুসলিম জাতীয়তাবাদের চেতনায় উদ্ভুদ্ধ হয়ে সবাই হাতে হাত মিলিয়ে এগিয়ে যেতে পারতো। পাশ্চাত্য নিজেদের বর্ণবাদী আচরণকে সাদা কালোর পার্থক্যের মুখোশে আড়াল করে নিজেদের জাতীয়তাবাদী ধারণাকে গোপন রাখে এজন্য যাতে মুসলিম জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে তারা যেভাবে সোচ্চার তাদের জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে সেভাবে কেউ প্রশ্ন তুলতে না পারে।

তারা ঠিক সেটাই চর্চা করছে যেটা আমাদের চর্চা করতে বাধা দিচ্ছে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:১৪

রাজীব নুর বলেছেন: কালো সাদা বাদ দেন। বর্নবাদ কোনোদি যাবে না দুনিয়া থেকে।

তারচেয়ে ভালো কবিতা পড়ুন। মন শান্ত রাখুন।

এখানে বনের কাছে ক্যাম্প আমি ফেলিয়াছি;
সারারাত দখিনা বাতাসে
আকাশের চাঁদের আলোয়
এক ঘাইহরিণীর ডাকে শুনি –
কাহারে সে ডাকে!


-------- জীবনানন্দ দাশ

১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪১

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: বন সব উজার হয়ে যাচ্ছে, হরিণ সব মনুষ্য প্রজাতি দ্বারা শিকার হয়ে যাচ্ছে। কবিতাই একমাত্র প্রকৃতি রক্ষায় ভরসা :|

২| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি এখন কোন দেশে আছেন; আমেরিকা, অষ্ট্রেলিয়া ও ইউরোপে গিয়েছিলেন?

১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫৮

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: শারীরিক উপস্থিতিই যদি মূখ্য হতো তাহলে বৈশ্বিক গ্রামের ধারণা এতোটা বাস্তবিক হতো না। পর্যবেক্ষণের ইচ্ছাতেই যথেষ্ট।

৩| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:



জাতী হিসেবে আমরা বাংগালী, নাকি মুসলিম?

১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:০৫

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত মতামতে নিশ্চয়ই কিছু যাবে আসবে না।

অনেকেই বাঙ্গালী জাতী হিসেবে নিজেকে চিহ্নিত করে, অনেকেই বা মুসলিম জাতী ভেবে নিজেকে গর্বিত মনে করে। পুরোটাই অর্জিত অভিজ্ঞতার আপেক্ষিকতা। তবে একজনের জাতীয়তাবাদের দুইটা ধারণা কখনোই হওয়া উচিৎ বলে মনে করি না। কোনটা একমাত্র ভিত্তি হতে পারে সেটা আলোচনা যোগ্য!

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনাদের মতো মানুষ যেই দেশের নাগরিক হয়, সেই দেশ আফগানিস্তান হবে একদিন।

১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: গড়পড়তা কথা না বলে ভুল গুলো পয়েন্ট আউট করে শোধরাবার রাস্তা বাতলে দিলে ভালো হয় না?

কয়েকমাস আগে তালেবানের সাথে আমেরিকার কি চুক্তি হয়েছে,আশা রাখি অবগত আছেন।এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে চাই না।

৫| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৫৭

সত্যপীরবাবা বলেছেন: এই সেরার মনোভাবটাই খারাপ

তাইলে "আমার ধর্ম সেরা" এই মনোভাবের ব্যাপারে আপনার মতামত কি? শুধু মনোভাবের ব্যাপারেই জানতে চাইছে, এর সাথে "অন্যের উপর জোর করা ঠিক না" জাতীয় লেজ যুক্ত করে আড়াল নেয়ার চেষ্টা বাদ দিয়ে।

১২ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:৫০

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: সেরা হওয়ার পিছনে যৌক্তিক কারণ তো থাকতে হবে। এক রিপোর্টে এমআইটি তো অন্য রিপোর্টে স্টানফোর্ড, আজ ক্যামব্রিজ তো কাল অক্সফোর্ড রিপোর্টের দৃষ্টিকোণের উপর ভিত্তি করে ঘুরে ফিরে কয়েকজনই সেরা হয়। তারা সেটা দাবী করতেই পারে, এর পিছনে যৌক্তিক কারণ আছে। কিন্তু আমরা কখন কোন গবেষণায় সেরা বলে প্রতীয়মান হয়েছিলাম?

~ধর্মের সমালোচনায় কেউ যদি কিছু নর্মস সেট করে দিতে পারে যেগুলোর ভিত্তিতে ধর্মের আপেক্ষিকতা যাচায় করা হবে (ঠিক যেমনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেটিংয়ের সময় করা হয়। সারা বিশ্বের সকল বিশ্ববিদ্যালয় সেসব রেটিংয়ের পক্ষে একমত না হলেও অন্তত এটা নির্দ্বিধায় বলা যায় যে প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয় এসব রেটিংয়ে সম্মতি জানায়। কিঞ্চিৎ মতাদর্শ থাকতেই পারে।) , তখন সেই সমালোচনায় যে কোনো ধর্মই সেরা বলে প্রমাণিত হতে পারে। এমন আজ পর্যন্ত কেউ করেছে কি? যদি না করে থাকে তাহলে প্রত্যেকের নিজের ধর্মকে সেরা বলে গলা ফাটানোর অধিকার আছে।

৬| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমেরিকানরা, বৃটিশরা নিজেদের "খৃষ্টান" জাতি হিসেবে পরিচায় দেয় না; আপনাকে কি ভুল ধরে দেবো? সবকিছুই তো ভুল লেখেন। কোনদিন টেক্সট বই ইত্যাদি পড়ে দেখেছেন, নাকি প্রশ্নফাঁসের জন্য সারা বছর বসে ছিলেন?

১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:০০

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: জাতীয়তাবাদের একমাত্র ভিত্তি কোনটা হওয়া উচিৎ? ভাষা, ধর্ম, বর্ণ, নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য, ভূখণ্ড, না অন্য কিছু?

"এ কোনো একটা হতে পারলে অন্যটি কেন নয়?

৭| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১১

নেওয়াজ আলি বলেছেন: বর্নবাদ ছিলো এবং থাকবে । নিজের দেশ নিয়ে ভাবেন ভাই। আমাদের আছে উচু জাত নিচু জাত।

৮| ১২ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:৫২

সত্যপীরবাবা বলেছেন: @লেখক
ধর্মের সমালোচনায় কেউ যদি কিছু নর্মস সেট করে দিতে পারে যেগুলোর ভিত্তিতে ধর্মের আপেক্ষিকতা যাচায় করা হবে
...............।
যদি না করে থাকে তাহলে প্রত্যেকের নিজের ধর্মকে সেরা বলে গলা ফাটানোর অধিকার আছে


আপনার এই যুক্তি অনুসারে

জাতি, গোত্র, বর্ণের সমালোচনায় কবে কোথায় নর্মস সেট করা হয়েছে যেগুলোর ভিত্তিতে তাদের আপেক্ষিকতা যাচায় করা হবে?
যদি না করে থাকে তাহলে সেক্ষেত্রে সব জাতি, গোত্র, বর্ণের নিজেদের সেরা বলে গলা ফাটানোর অধিকার আছে ।

--- এই যুক্তি আর আপনার পোস্টে উল্লিখিত "এই সেরার মনোভাবটাই খারাপ" বিপরীত। খারাপ হলে সেটা কখনই গলা ফাটানোর অধিকার হতে পারে না।

তবে এই স্ববিরোধীতা কি ধরতে পারছেন????

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.