নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

......টিনের চশমা পরিহিত মানুষ......

ইফতেখারুল মবিন

ভোরের সূর্য তার রক্তিম দ্যুতি ছড়িয়ে প্রতিটি মানুষের ঘুম ভাঙায় জাগরণী বার্তায়।আর আমি সেই সূর্যকে হুতুমপেঁচার গল্প শুনিয়ে ঘুম পাড়াই এক নিমেষেই....

ইফতেখারুল মবিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অ্যা ব্রোকেন ডিম

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪২

বিখ্যাত সমালোচক ও ব্লগার @ঢাবিয়ান-এর লেখা থেকে জানতে পারলাম প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি 'এস কে সিনহা' "অ্যা ব্রোকেন ড্রীম" নামে একটি বই লিখেছেন!আমার কাছে বইয়ের নামকরনটা ভালো লেগেছে!প্রতিটি বইয়েরই একটা নাম থাকে!সেই নামের উপর অনেককিছু নির্ভর করে!লেখার আলোচ্য বিষয়ের সাথে যদি নামকরনটাও সুন্দর হয়,তাহলে সেই বইটিও সার্থকতা লাভ করে!নামকরনের উপরও যেকোনো বইয়ের জনপ্রিয়তা নির্ভর করে!

"অ্যা ব্রোকেন ড্রীম" বইটি আওয়ামীলীগ বিরোধীরা খুব খাবে!কারন এখানে শুধু সিনহা সাহেবের স্বপ্নই ভঙ্গ হয়নি,সাথে সাথে স্বপ্ন ভঙ্গ হয়েছে অাওয়ামীলীগ বিরোধী লোকদেরও!কারন তারা সিনহা সাহেবের সিড়ি দিয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন!তাকে সিড়ি হিসেবে ব্যাবহার করেছিলো তথাকথিত ক্ষমতা লোভীরা!কিন্তু গন্তব্যে পৌছানোর অাগেই সিড়িখানা ভেঙ্গে দেওয়া হয়েছে!

অামি "অ্যা ব্রোকেন ড্রীম"-এর বদলে 'অ্যা ব্রোকেন ডিম' ব্যাবহার করেছি রূপক অর্থে!কেননা স্বপ্নটা তো একটা ডিম নিয়েই!ডিমটাকে তা দিলে একসময় বাচ্চা হবে!সেই বাচ্চা বড় হয়ে আরো ডিম দিবে!এভাবে কোনো একসময় ডিম আর বাচ্চার অভয়ারন্য হয়ে যাবে!তখন টাকা আর টাকা!আর ডিমটাই হলো ক্ষমতার উৎস!

কিন্তু বিধিবাম!ডিমটাকেই ভেঙ্গে দেয়া হলো!ডিমও ফুটলো না,আর বাচ্চাও হলো না!

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পোস্ট দুবার এসেছে

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৬

বনসাই বলেছেন: ভালো লিখেছেন। মজাই পেলাম।
ব্লগটি দুই বার পোস্ট হয়ে আছে।

নোট- যতিচিহ্নের পর সব সময় একটা স্পেস রাখতে হয়। ণত্ব বিধান দেখতে পারেন, চন্দ্রবিন্দু এখনো শব্দে দেয়া হয়, সব সময় য-ফলার পর আকার বসবেই এমন নয়।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৫

সনেট কবি বলেছেন: বেশ

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: হা হা হা ----

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪

মোয়াজ্জেম হুসাইন সায়েম বলেছেন: আদালত প্রাঙ্গনে গেলে দেখবেন কিছু উকিল আছে, যাদের খুব মক্কেল নেই! ছোটখাটো ২/১ টা খেপের আশায় কোর্টে এসে বসে পত্রিকা পড়ে। মাঝেমধ্যে দালালদের করা বিভিন্ন পিটিশনে ২০/৫০ টাকার বিনিময়ে সাইন করে দেয় (ছোটখাটো মামলার বেশীরভাগই থানা বা কোর্টের দালালরা কন্ট্রাক্টের মাধ্যমে ডিশমিস করে থাকে)। সিনহা বাবু ছিলো সিলেট জেলা বারের সেই মানের একজন উকিল। আজ সিলেটের একজন প্রবীণ সাংবাদিকের কাছ থেকে জানলাম, সিনহা বাবু নাকি মদন মহন কলেজ থেকে ইন্টারে ইংরেজি বিষয়ে 'রেফারে' পাস করেছিলেন। যে সিনহা ইংরেজিতে এতটাই কাঁচা সেই সিনহাই নাকি ইংরেজিতে বই লিখেছেন! আসলে বানরের হাতে কুঠার দিত নেই। কুঠার কেবল দক্ষ কাঠুরের হাতেই মানায়। তবে হ্যাঁ, যদি কারোর সাজনো বাগান তছনছ করতে চান, তবে বাগানের ফটকে গিয়ে বানরের হাতে কুঠার দিয়ে আবার তছনছ করে আসার পরপরই হাত থেকে কুঠার নিয়ে বানরটাকে তাড়িয়ে দেয়া বুদ্ধিমানের কাজ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.