নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আগুনের রক্ত

Apatoto kichui na

আগুনের রক্ত › বিস্তারিত পোস্টঃ

এ কেমন প্রশাষন? বিচার চাই

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:১৭

(একজন প্রত্যক্ষদর্শির সাক্ষ্য এবং কিছু গোপন তথ্য)



 



জানি না এ কেমন দেশে বসবাস করি আমি, প্রশাসন কত টা শক্ত যে একজন আর্মি অফিসার এর উপর এত বড় সন্ত্রাসী হামলা হওয়ার ৩দিন এর মাথায় ও একজন ও আসামী এখনও গ্রেফতার হয়নি। সবচেয়ে মজার বিসয় হচ্ছে পুলিশ এঁর কাছে মামলা করার সময় হামলায় যারা নেতৃত্ব দিয়েছে (হাজী হারুন, অপু, বাঘা রুবেল এবং তাপস) এদের নামে মামলা নেয়ার সাহস এ ছিল না পুলিশ এঁর, কারন এরা যুবলীগ এবং আওয়ামীলীগ এঁর বড় বড় ক্যাডার এবং এমপি ইলিয়াস মোল্লার নিজস্ব লোক। রুবেল নামক কিলার মেজর আমিন কে মারধর করে মাথায় শেষ বাড়ি দেওয়ার পর (মনে করেছিল কাজ হয়ে গেছে, এই লোক আর বাচবেনা, কিন্তু রাখে আল্লাহ মারে কে?) বের হয়ে গর্ব করে বলে, মেজররে শেষ কইরা আইসি। মুন্নি নামে এক লীগ নেত্রি মেজর সাহেবের স্ত্রী কে মারধর এ লিড নেয় এবং তাকে বেধড়ক মারধর করে, এমন কি যখন মেজর সাহেব এক একজন গুলি করতে গিয়েছিল তখন মেজর সাহেবের স্ত্রী তার পা জড়িয়ে ধরে গুলি না করতে মিনতি করায় তাকে মোটা মোটা গজাড়ি লাঠি দিয়ে পেটানো হয়। এ সময় সন্ত্রাসীরা পাসের চাউলের দোকানদার কে মেজর সাহেবের বড় ছেলে মনে করে বেধড়ক মার মারে।



 



 



এত সব কাহিনী হয়ে গেল কিন্তু থানা থেকে গাড়ি তে দুই মিনিট এঁর দুরত্য হওয়া সত্যেও সন্ত্রাসীরা যতক্ষণ ছিল ততক্ষণ পুলিশ এঁর কন দেখাই পাওয়া যায়নাই। এ যেন রোগী মারা যাওয়ার পর ডক্টর আসার মতন অবস্থা। এরপর থেকে পুলিশ অবস্য সারাদিন সেখানে ডিউটি করছে তবে মামলার কোন আসামীকে এখন পর্যন্ত আটক করা হয়নি। মামলার একজন আসামী রাশিদা বেগম, যে এতদিন মেজর সাহেবের বাসায় থাকত এবং এইসব বিসয়ের মুল পরিকল্পনাকারীদের মাঝে একজন, সে প্রকাশ্যে ঘুরে বেরানো সত্যেও তাকে ধরা হয়নি, লোকমুখে সোনা যায় যে তাকে  পুলিশ এঁর সাথে কথা বলতেও দেখা যায়। রাশিদার এক্স স্বামি (পলাতক) মধু পালানোর আগে হাজী হারুন কে হুমকি দিয়ে যায় যে যদি সে ধরা খায় তাহলে সব বলে দিবে। (মধুও হামলায় উপস্থিত ছিল এবং ভাঙচুর করে)



 



 



গোপন সুত্রে জানা যায় যে এমপি ইলিয়াস মোল্লার অনুমতি নিয়ে তার লোকদের সাথে খালেক এবং সিদ্দিকুর রহমান নামক লোক ৫০লাখ টাকার চুক্তি করে এবং হামলার আগেই ২০-লাখ টাকা পরিশোধ করা হয়ে যায় এবং এমপি  সাহেব এর চাপ থাকায় থানা থেকে এখন ও কিছু করতে পারছে না।



 



এইসবের বিচার কি পাওয়া যাবে না? এইসব এর নোংরা রাজনীতির শিকার একজন আর্মি অফিসার কেন হবেন? একজন এমপির এই জমির উপর লোভ আছে বলেই কি এই নির্মম অত্যাচার এর কোন বিচার পাওয়া যাবে না?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.