![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনন্ত পথের দূরন্ত পথিক আমি। খুঁজে চলেছি এই পথের শেষ গন্তব্য।
অদিতি কিছুক্ষন পর পর ঘড়ি দেখছে। ৩ টা ১৭ বাজে। সাড়ে তিনটায় ওকে চলে যেতে হবে। যায়ান এখনো আসে নি। আজকে ও লেইট।
অদিতি মনে মনে ঠিক করছে যায়ান আসলে তাকে কী কী ঝাড়ি দিবে।
আজকে বিকালে ওর গায়ে হলুদ আর কাল রাতে বিয়ে। যায়ানকে বলার পর ও ওর কোন ভাবান্তর নেই। ছেলেটা আসলেই আঁতেল।
ওই যে আসতেসে হাঁদারামটা কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে। চোখে পুরু গ্লাস এর চশমা। দেখলে মনে হয় যেন এখনো স্কুলে পড়ে। অথচ এই ছেলে নাকি চাকরিও করে!!!
- কয়টা বাজে?
- ইয়ে, অফিস থেকে বের হতে একটু দেরী হয়ে গেছে।
- থাকো তোমার চাকরী নিয়ে আমি গেলাম।
- আচ্ছা যাও। সাবধানে যেও।
- তুমি কী মানুষ?
- হ্যাঁ।
- উফ, অসহ্য। কালকে রাতে আমার বিয়েতে তোমার দাওয়াত রইল। চলে এসো।
- আচ্ছা।
—————————————
ভোর ৪ টা ৫১।
অদিতির ফোন বেজেই যাচ্ছে। ঘুমিয়েছে এক ঘন্টাও হয় নি। প্রচন্ড বিরক্তি নিয়ে মোবাইল হাতে নিয়ে দেখে যায়ানের কল। একটু অবাক হয় অদিতি।
- হ্যালো।
- পাগলী, তোমার আঁতেলটা নতুন ড্রাইভিং শিখেছে। ওর গাড়িতে চড়তে ভয় পাবা না তো?
এক ঘন্টা পরঃ
অদিতি মনে মনে ভাবে, "নাহ, ছেলেটা আঁতেল হলেও ভালো ড্রাইভিং করতে পারে।"
২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩১
মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: কিছুটা অতৃপ্তি থাকলো। +++
৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
Iluminity বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
Iluminity বলেছেন: ছোট গল্পের মজাটা তো এটাই।
৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: এতো ছোট ?????
৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
শীলা শিপা বলেছেন: একসিডেন্ট না করলেই হয়!!!
৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
Iluminity বলেছেন: আতেল ছেলে তো। যা করে মনোজোগ দিয়েই করে।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫০
আমিনুর রহমান বলেছেন:
NICE +++