নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে অদ্ভুত জিনিসেও মজা/আগ্রহ খুজে পাইনা, আবার অতি সাধারন জিনিসের মাঝে চরম উৎসাহী হয়ে উঠি

আমি অপার হয়ে বসে আছি

অনেক কিছুই বলতে আর লিখতে ইচ্ছে করে কিন্তু যখন মাথায় আসে তখন লেখার সুযোগ থাকেনা, আবার যখন লেখতে যাই তখন মাথায় আসেনা গোছানো কিছু!! তাই ব্লগ শুধুই পড়ি। শুধুই পড়ি।। শুধুই পড়ি।।।

আমি অপার হয়ে বসে আছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাথাই নষ্ট পুরা !!!!

১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৭

কয়েকদিন আগে ১টা কৌতুক পড়লাম। সেখানে আমি নিজ থেকে কিছু মাল-মসলা দিয়ে নিজের মত করে বানালাম। আপনি নিজ দায়িত্তে পড়ুন।





পাকিস্তানি এক ভদ্রলোক তার খুব প্রিয় এবং কাছের একজন দুঃসাহসী সেনা কর্মকর্তা বন্ধু যুদ্ধে আহত হয়েছে শুনে দেখতে হাসপাতালে যান। গিয়ে দেখেন যে, তার বন্ধুর সারা শরীরে ব্যান্ডেজ। শুধু চোখ আর ঠোট দেখা যাচ্ছে। প্রথমে চিনতে না পারলেও পরে বন্ধুর মুখেই শুনেন সেই অসীম সাহসী অভিযানের গল্প। বন্ধুটি এইভাবেই ঘটনা বর্নণা করে......



বন্ধুটিসহ একবার পাকিস্তানি সেনারা এক জঙ্গি নির্মূল অভিযানে বের হয়। অভিযান চালাতে চালাতে তারা এক মরূ এলাকায় গিয়ে পড়ে। তাদের মধ্যে বিভিন্ন র‌্যাংক এর সেনা কর্মকর্তা ছিল। তাদের মধ্যে একজন মেজর পদমর্যাদার অফিসার নিজেকে সর্বদা খুব দুঃসাহসী প্রমানে ব্যস্ত। সে অনেকটা নিজেকে Discovery Channel এর Bear Grylls মনে করত। [যারা Man vs Wild দেখেন তারা বলতে পারবেন। সে কিন্তু ব্রিটিশ এয়ার ফোর্সের অফিসার ছিল]

ইতিমধ্যে তাদের পানীয় জলের রসদ শেষ। তো, জনৈক মেজর সাহেব পানির সন্ধানে বের হয়ে গেলেন সাথে কয়েকজন ক্যাপ্টেনও ছিল সম্ভত। কিছুক্ষন খোজার পর তারা কিছুটা দূরে একটা কুয়া দেখতে পেল। মেজর খুশিতে লাফ দেয় প্রায়! অন্য অফিসাররা বুজলেও বলতে সাহস পাচ্ছেনা যে, এইটা একটা শুকনো পরিত্যাক্ত কুয়া ছাড়া কিছু নয়। কাছে গিয়ে তারা নিশ্চিত হল তাদের অনুমান ঠিকই আছে। কিন্তু মেজর ব্যাটা নাছোড়! সে আগে নিজে ভালো করে দেখবে তারপর অন্য কথা। তো, মেজর সাহেব আরো ভালো করে দেখতে গিয়ে ঝুরঝুরা পাড়ের কুয়া ভেঙ্গে সোজা কুপের তলায়!!! পুরা শুকনা খটখটে তলায় পড়ে যা হওয়ার তাই হল। মেজরের বাম হাত গেছে। তাড়াতাড়ি দড়ি নামিয়ে এক ক্যাপ্টেন তুলতে গেল। তুলতে তুলতে যেই না মেজরকে সে দেখতে পেল অমনি সে দড়ি ছেড়ে স্যালুট!!! মেজর আবার কুয়ার তলায়। এইবার তার ডান হাত ভাংলো! পরের ক্যাপ্টেন একই কাজ করল! পরের জনও একই!! এইভাবে সে সাতবার উঠা-নামা করল দড়ি বেয়ে কুয়ার তলা থেকে কুয়ার মুখ পর্যন্ত!!! আর প্রতিবার সে তার শরীরের একেকটা অংগের হাড়-গোড় ভাঙ্গাইতে লাগল। আহা রে বেচারা !

খবর পেয়ে ছুটে এলেন কর্নেল সাহেব। এইবার তার পালা। কর্নেল তাকে টেনে তুলতে তুলতে যে--ই মুখ দেখা যায় এই অবস্থায় আনল তখন মেজর তার সিনিয়র (কর্নেল সাহেব) কে স্যালুট করতে গিয়ে যাথারীতি দড়ি ছেড়ে দিল আর ধপাস!!!



সর্বশেষ তাকে সেখান থেকে অচেতন অবস্থায় তোলা হয়েছিল। তাও দুই ক্যাপ্টেন নিচে স্ট্র্যাচার নিয়ে নেমে পরে উপর থেকে আরো চারজন ক্যাপ্টেন তাদেরসহ মেজরকে তুলে। :-p :-p :-) :-)

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৯

চারশবিশ বলেছেন: রান্না তেমন একটা জমল না

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.