নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Habib Imran, B.A. & M.A. (Philosophy), University of Chittagong. Current City : Riyadh, Kingdom Of Saudi Arabia. Email: [email protected]

হাবিব ইমরান

বিশ্বজুড়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী ব্যক্তি এবং সংগঠনগুলোকে আমি প্রচন্ড ঘৃণা করি। তারা ধ্বংস হোক।

হাবিব ইমরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্থাপত্য পরিচিতিঃ পর্ব- ১ [বাংলাদেশের স্থাপত্য (ক)]

০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

বাংলাদেশের স্থাপত্যঃ

বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থাপনার গঠন বৈশিষ্ট্য ও শৈলীকে বোঝায়। বাংলাদেশের স্থাপত্যের সুদীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে যার মূল রয়েছে এদেশের সংস্কৃতি, ধর্ম এবং ইতিহাসের মাঝে। এটি শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিকশিত এবং সামাজিক, ধর্মীয়, বহুজাতিক সম্প্রদায়ের প্রভাবে তৈরি। বাংলাদেশের স্থাপত্য এদেশের মানুষের জীবনধারা, ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক জীবনে ব্যাপক প্রভাব ফেলে। আধুনিক ও উত্তর-আধুনিক স্থাপত্যের পাশাপাশি বাংলাদেশে অসংখ্য স্থাপত্য নিদর্শন ও ধ্বংসাবশেষ রয়েছে যেগুলো হাজার বছরের পুরনো।
১. পাল বৌদ্ধ স্থাপত্যঃ

অষ্টম শতাব্দীর সোমপুর মহাবিহার

বাংলায় (বর্তমান বাংলাদেশ ও যার অন্তর্ভুক্ত ছিল) ভারতীয় বৌদ্ধ শাসনের প্রথম দিককার সাম্রাজ্য ছিল পাল সাম্রাজ্য যারা অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দী পর্যন্ত শাসন করে। পাল গণ স্থাপত্যের একটি নতুন ধারা তৈরি করে যা পাল ভাস্কর্য শিল্প বিদ্যালয় নামে পরিচিত ছিল। সুবিশাল বিক্রমশিলা বিহার, ওদন্তপুরু বিহার এবং জগদ্দল বিহার ছিল পালদের কিছু উল্লেখযোগ্য কীর্তি। ধর্মপাল কর্তৃক পাহাড়পুরে স্থাপিত সোমপুর মহাবিহার উপমহাদেশের বৃহত্তম বৌদ্ধ বিহার এবং একে
পৃথিবীর চোখে সৌন্দর্য হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। ইউনেস্কো ১৯৮৫ সালে একে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। দক্ষিণপূর্ব এশিয়া, চীন, জাপান এবং তিব্বত জুড়ে পাল স্থাপত্য অনুসরণ করা হচ্ছিল। বাংলা যথার্থই "পূর্বের কর্ত্রী" উপাধি অর্জন করে। ড.
স্টেল্লা ক্রাম্রিস্ক বলেন: "বিহার এবং বাংলার স্থাপত্য নেপাল , বার্মা, শ্রীলংকা এবং জাভার উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলে।" ধীমান এবং ভিত্তপাল ছিলেন দুইজন বিখ্যাত পাল ভাস্কর। সোমপুর মহাবিহার সম্পর্কে জনাব জে.সি. ফ্রেঞ্চ দুঃখের সাথে বলেন: " মিশরের
পিরামিডের উপর গবেষণার জন্য আমরা প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ ডলার খরচ করি। কিন্তু আমরা যদি ঐ অর্থের শতকরা মাত্র এক ভাগ সোমপুর মহাবিহারের খননে খরচ করতাম, কে জানে কিরকম আশ্চর্যজনক আবিষ্কার সম্ভব হত।"

২. ইসলামিক এবং মুঘল স্থাপত্যঃ
বাংলার সালতানাত ছিল ১৩৪২ থেকে ১৫৭৬ এর মধ্যবর্তী সেই সময় যখন মধ্য এশীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম নবাবেরা মুঘল সাম্রাজ্য থেকে প্রভাবমুক্ত থেকে স্বাধীনভাবে শাসন করছিলেন। এই সময়ের অধিকাংশ মুসলিম স্থাপত্য পাওয়া যায় গৌড় অঞ্চলে, যা আজকের রাজশাহী বিভাগ এবং পশ্চিমবঙ্গের
মালদা জেলা জুড়ে ছিল। এই সময়ের স্থাপত্যের বিশেষ বৈশিষ্ট্য ছিল স্থানীয় বাঙালি স্তাহপত্য ঐতিহ্যের প্রভাব। সালতানাতের স্থাপত্যের প্রভাব বিস্তার করেছিল ষাট গম্বুজ মসজিদ , সোনা মসজিদ এবং কুসুম্বা মসজিদ এর মত স্থাপত্য তে।
১৫৭৬ এর দিকে মুঘল সাম্রাজ্য বাংলার বেশিরভাগ জায়গায় বিস্তার লাভ করে। ঢাকা মুঘলদের সামরিক ঘাঁটি হিসেবে আবির্ভাব হয়। ১৬০৮ সালে সুবাদার প্রথম ইসলাম খান শহরটিকে বাংলা সুবাহর রাজধানী হিসেবে ঘোষণা দিলে নগরায়ন এবং আবাসন এর ব্যাপক উন্নতির ফলে জনসংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে, এবং এই সময়ে অসংখ্য মসজিদ এবং দুর্গ নির্মাণ হতে থাকে। বড় কাটরা নির্মাণ করা হয়েছিল ১৬৪৪ থেকে ১৬৪৬ সালের মধ্যে, সম্রাট শাহজাহানের দ্বিতীয় পুত্র শাহ সুজার দাপ্তরিক বাসভবন হিসেবে।
আজকের বাংলাদেশে ভারতীয় মুঘল স্থাপত্য চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌছায় সুবেদার শায়েস্তা খানের শাসনামলে, যিনি আধুনিক নগরায়ন ও সরকারি স্থাপত্যকে উৎসাহ দিয়ে একটি বিশাল মাত্রার নগরায়ন ও অর্থনৈতিক সম্প্রসারণ শুরু করেন।তিনি শিল্পের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন এবং প্রদেশজুড়ে অসংখ্য বিশাল স্থাপত্য যেমন মসজিদ , সমাধিসৌধ এবং প্রাসাদ নির্মাণে উৎসাহ দিয়েছেন, যেগুলো কিছু সেরা মুঘল স্থাপত্য নিদর্শনের প্রতিনিধিত্ব করত। খান লালবাগ কেল্লা (আওরঙ্গবাদ কেল্লা নামেও পরিচিত), চক বাজার মসজিদ , সাত মসজিদ এবং ছোট কাটরার ব্যাপক সম্প্রসারণ করেন। তিনি তাঁর কণ্যা পরীবিবির সমাধিসৌধের নির্মাণ কাজ তদারকি করেন।

তুঘলক ধরণের ষাট গম্বুজ মসজিদ , বাগেরহাট একটি ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান


স্যার চার্লস ডি'অইলির আঁকা বড় কাটরা


১৯ শতকে বুরিগঙ্গা নদীর তীরে সাত মসজিদ


ছোট সোনা মসজিদ
বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন মসজিদ। প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীর উপকণ্ঠে পিরোজপুর গ্রামে এ স্থাপনাটি নির্মিত হয়েছিল, যা বর্তমানে বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ থানার অধীনে পড়েছে। সুলতান আলা-উদ-দীন শাহ এর শাসনামলে (১৪৯৩-১৫১৯ খ্রিষ্টাব্দে) ওয়ালি মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি এই মসজিদ নির্মাণ করেছিলেন। মসজিদের মাঝের দরজার উপর প্রাপ্ত এক শিলালিপি থেকে এ তথ্য জানা যায়। তবে লিপির তারিখের অংশটুকু ভেঙে যাওয়ায় নির্মাণকাল জানা যায় নি। এটি কোতোয়ালী দরজা থেকে মাত্র ৩ কি.মি. দক্ষিণে। মসজিদটি মুসলিম স্থাপত্যের অন্যতম নিদর্শন। এটি হোসেন-শাহ স্থাপত্য রীতিতে তৈরি।

৩. টেরাকোটা মন্দির স্থাপত্যঃ
বাংলাদেশের বেশিরভাগ টেরাকোটা মন্দির মুসলিম শাসনের শেষভাগে এবং ব্রিটিশ শাসনের শুরুর দিকে অর্থবান হিন্দু জমিদারদের উদ্যোগে তৈরি।
মন্দির স্থাপত্যের ধরনঃ
* একবাংলা, একটি বাঁকা ছাঁদ, যার দুটি ঢাল।
* জোড়বাংলা , একবাংলা অথবা দো-চালা ধরণের ছাঁদ, যার দুটি বাঁকা অংশ একটি বাঁকা চূড়ায় এসে মিশে।
* এক-চালা , এক তলা, অথবা একটি ঢালু ছাঁদ বিশিষ্ট দুই তলা স্থাপত্য।
* দোচালা , একটি বাঁকা ছাঁদ, যার দুটি ঢাল।
* চারচালা , চারটি ত্রিকোণাকার খণ্ডের সমন্বয়ে তৈরি একটি বাঁকা ছাঁদ বিশিষ্ট। have a curved roof composed of four triangular segments
* আটচালা , মূল স্তম্ভ চারকোণা চারচালা মন্দিরের মত। কিন্তু শীর্ষে মূল স্তম্ভের একটি ছোট কাঠামো থাকে।
* ডেউল , সাধারণত ছোট আকারের এবং ইসলামিক স্থাপত্যের কিছু বৈশিষ্ট্য দ্বারা প্রভাবিত।
* একরত্ন , মূল স্তম্ভ চারকোণা চারচালা মন্দিরের মত। কিন্তু ছাঁদ অন্যরকম, সমতল এবং কেন্দ্রে একটি টাওয়ার বিশিষ্ট।
* পঞ্চরত্ন, ছাঁদে পাঁচটি টাওয়ার আছে; চারটি মূল স্তরের কোণায় থাকে, একটি মাঝে থাকে।
* নবরত্ন , দুইটি মূল স্তর নিয়ে গঠিত, যার প্রতিটিতে চারটি করে সুউচ্চ চূড়া, একেকটি একেক কোনায় এবং মাঝখানে একটি চূড়া। মোট নয়টি।

পঞ্চরত্ন গোবিন্দ মন্দির, পুঠিয়া মন্দির কমপ্লেক্স , রাজশাহী


বাইরে টেরাকোটা নকশা বিশিষ্ট কান্তজির মন্দির , দিনাজপুর


সোনারং জোড়া মন্দির, মুন্সীগঞ্জ।
বিবরণ বাংলা: "সোনারং জোড়া মঠ" কথিত ইতিহাসে জোড়া মঠ হিসাবে পরিচিত লাভ করলেও মুলত এটি জোড়া মন্দির। মুন্সীগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী উপজেলার সোনারং গ্রামে অষ্টাদশ শতাব্দীর এই অপূর্ব প্রত্নতত্ত্ব নিদর্শনটি রয়েছে। মন্দিরের একটি প্রস্তর লিপি থেকে জানা যায় এলাকার রূপচন্দ্র নামে হিন্দু লোক বড় কালীমন্দিরটি ১৮৪৩ সালে ও ছোট মন্দিরটি ১৮৮৬ সালে নির্মাণ করেন। ছোট মন্দিরটি মুলত শিবমন্দির। বড় মন্দিরটির উচ্চতা প্রায় ১৫ মিটার। মন্দির দুটির মুল উপাসনালয় কক্ষের সঙ্গের রয়েছে বারান্দা বড় মন্দিরের ১.৯৪ মিটার ও ছোট টিতে ১.৫ মিটার বারান্দা। এছাড়া মন্দিরের সামনের অংশে বেশ বড় আকারের একটি পুকুর রয়েছে।

৪. সুলতান ও প্রাক মুঘল সমাধিঃ
বাংলার অন্যান্য মুসলিম স্থাপনার ন্যায় প্রাক-মুঘল পর্যায়েও সমাধিনির্মাণে স্থানীয় বাংলা রীতি ও কৌশল এর চর্চা বেশি দেখা যায়, যদিও মুঘল সমাধিসমূহে মুঘল রীতির প্রভাব অধিক ছিল। ঐতিহাসিক ধারা বা সময়ক্রম অক্ষুণ্ন রেখে সমাধিগুলো সম্পর্কে জানা বেশ কঠিন, কেননা বর্তমানে টিকে থাকা অধিকাংশ সমাধিতে কোন শিলালিপি নেই যা থেকে মৃত্যুর তারিখ বা সমাধি নির্মাণের সময় জানা সম্ভব। স্থানীয়ভাবে যতটুকু জানা যায়, তা দিয়েই সমাধিক্ষেত্রগুলোর পরিচয় নির্ণয়ের চেষ্টা করা হয়, যদিও নির্মাণকৌশল আর স্থাপত্যরীতিও এবিষয়ে বেশ সহায়ক ভূমিকা রাখে।
বাংলার সমাধিক্ষেত্রগুলো আচ্ছাদনবিহীন মাটির কবর থেকে শুরু করে সুগঠিত সমাধিসৌধ পর্যন্ত দেখা যায়। বাংলায় কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ সাধকের সমাধি রয়েছে। সিলেটে শাহ জালাল (র) এবং পাকন্দুয়ায় আলাউল হক (র) , নূর কুতুবুল আলাম (র) ও ছোট দরগাহ সমাধিসমূহ উন্মুক্ত স্থানে অবস্থিত এবং বিশ্বাস করা হয় যে ‘কেবল মৃতব্যক্তির সৎকর্মই তাকে সুরক্ষা ও ছায়া দিতে পারে’। মুন্সিগঞ্জের রামপালের
বাবা আদম সাইদ (র) কে বাংলার প্রাচীনতম মুসলিম সাধক বলে মনে করা হয় যার সমাধিটিও কোন স্থাপনার আচ্ছাদনে নেই। প্রথমদিকের গাজীদের সমাধির মধ্যে ত্রিবেণীর জাফর খান এর সমাধিও উন্মুক্ত বা খোলা আকাশের নিচে। দুটি শিলালিপি ৬৯৮ হিজরি (১২৯৮ খ্রিস্টাব্দ) ও ৭১৩ হিজরি(১৩১৩ খ্রিস্টাব্দ) হতে সমাধিটি জাফর খানের বলে মনে হয়। এই সমাধিক্ষেত্রে পাথরের মেঝের উপর ছাদবিহীন দুটি বর্গাকার কক্ষ রয়েছে। এটি কেবল বাংলার প্রাচীনতম মুসলিম স্থাপনাই নয়, এটি পূর্বভারতের প্রাচীনতম টিকে থাকা স্থাপনা। সোনারগাঁর মোগরাপাড়ার পাঁচ পীরের মাজারের নিকট চমৎকার কারুকাজকৃত কালো ব্যাসল্ট পাথরের প্রস্তরসমাধিটি
গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ (মৃত্যু:১৪১১ খ্রিস্টাব্দ) এর সমাধি বলে জানা যায়। প্রস্তরসমাধির দুই পাশের কারুকাজ করা প্রদীপের কুলুঙ্গিগুলো গিয়াসউদ্দিনের পিতা সিকান্দার শাহ নির্মিত আদিনা মসজিদ (৭৭৬ হিজরি, ১৩৭৫-৭৬ খ্রিস্টাব্দ) এর নির্মিতি মনে করিয়ে দেয়। এর সমাধিস্তম্ভের প্রতীকসমূহ ইরান এর মধ্যযুগীয় সমাধির ন্যায়। সিকান্দার (মৃত্যু ১৩৮৯ খ্রিস্টাব্দ) কে নয়গম্বুজ বিশিষ্ট(বর্তমানে ভেঙে পড়েছে) বর্গাকার প্রকোষ্ঠে আদিনা মসজিদের পশ্চিম বহিঃপার্শ্বে সমাহিত করা হয়েছিল।
(চলবে......)

[সূত্রঃ উইকিপিডিয়া]

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর+

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪২

হাবিব ইমরান বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আরোগ্য বলেছেন: ইউটিউবার জেইসন বিলামের কল্যাণে ঘরে বসে বাংলাদেশের অনেক স্থাপত্য ও সৌন্দর্য্য উপভোগ করার সৌভাগ্য হয়েছিল। আর আপনার এই তথ্যবহুল পোস্টটি এদেশের স্থাপত্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে খুব সাহায্য করবে।ধন্যবাদ এমন একটি পোস্ট দেয়ার জন্য।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২

হাবিব ইমরান বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার এ বিষয়ে আগ্রহ আছে জানতে পেরে।
আশা করছি আগ্রহ পূরণে সন্তুষ্ট করতে পারবো। দোয়া রাখবেন ভাই।

৩| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
এবিষয়ে আমার জানার খুব আগ্রহ।
পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৫

হাবিব ইমরান বলেছেন: ভালবাসা রইলো ভাই।
মূলত জ্ঞানের জন্য পড়া, সংগ্রহ করা।
ভালোলাগা সবার সাথে শেয়ার করার জন্যই পোস্ট করা। ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখার প্রত্যাশায়।

৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:০৪

জ্ঞান পাগল বলেছেন: অসাধারণ তথ্যবহুল লেখা পড়ে ভাল লাগল। অনের কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ :)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

হাবিব ইমরান বলেছেন: ভালোবাসা রইলো ভাই।

৫| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

নূর ইমাম শেখ বাবু বলেছেন: অনেক ভাল লেগেছে।

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

হাবিব ইমরান বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.