২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৭

হাবিব ইমরান বলেছেন: সত্যিই মারাত্মক ব্যাপার। মসজিদকে সারা জীবন রাজনীতির বাইরে দেখেছিলাম। সম্প্রীতির অন্যতম আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে মেনেছিলাম। কিন্তু এখন সেখানেই হুমকি দেয়া হয়। এ ঘটনা থেকে সবাই তো হিংস্র হবে, তাহলে দেশের ক্ষতির দায়ভারটা কে নিবে?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

হাবিব ইমরান বলেছেন: মসজিদও পঁচা রাজনীতির কবল থেকে রক্ষা পেল না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০২

হাবিব ইমরান বলেছেন: কিছু করার নাই। মাইন্না লইতে বাধ্য হইছি। আমাদের মতো বাঙ্গালিদের মেরুদণ্ড নাই তাই আমিন কইয়া সইরা পড়তেছি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮

হাবিব ইমরান বলেছেন: দুর্ভাগ্য এ জাতির। এ জাতি সারাজীবন অন্যের গোলামি করেই বড় হইছে। তাই নিজের অধিকার কখনো আদায় করতে পারে না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

হাবিব ইমরান বলেছেন: ঠিক তাই। সাংবিধানিকভাবে সেটাই এখন হচ্ছে। মগের মুল্লুকে আছি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

হাবিব ইমরান বলেছেন: বড়ই আতঙ্কের ব্যাপার। তাহলে এতক্ষণ আমিও কিছু বলিনি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

হাবিব ইমরান বলেছেন: মিছিল করছে, সবাইকে টাকা দিচ্ছে, মিঊজিকের তালে তালে ভোটের আবদার করছে। এগুলো ভালো দিক। গণতান্ত্রিক অধিকার। কিন্তু সমস্যা হলো বিরোধী দলকেও একটু সুযোগ দেয়া উচিৎ। এতোটা হিংসুটে হওয়া ঠিক না। সবারই মন চায় একটু ভালো খেতে। মিছিল করতে, আনন্দ করতে।

আরো পুরো একবছর সময় দিলেও এদের জয় বাংলার স্বাধ শেষ হবে না। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের দল বলে কথা।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

হাবিব ইমরান বলেছেন: হ, ভাই। হাঁচাই কইতাছি। ভয় পাইতাছি। একটু অভয় দেন। মনে হচ্ছে, নিজের দেশে নিজেই বন্ধী।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩২

হাবিব ইমরান বলেছেন: ভাই, বিএনপির ঘাঁটি লক্ষ্মীপুরে। দেখেন মানুষের কি অসহায় অবস্থাটাই না করলো। নিজেদের ঘাঁটিতে হুমকি দিয়ে যায়। হাইস্যকর।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৪

হাবিব ইমরান বলেছেন: গৃহযুদ্ধের আর বাকি রইলো কই?
প্রায় প্রতিদিনই অভ্যন্তরীণ কোন্দলে মানুষ নিহত হচ্ছে। ব্যাপারটা দুঃখজনক। এসব আর সহ্য হয় না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮

হাবিব ইমরান বলেছেন: আগে ভোট চুরি করতো। তারপর ডাকাতি। আর এখন সরাসরি হুমকি, মানে সন্ত্রাস। কেন্দ্রে আসবেন না। সোজা নিষেধ করে দেয়। দেশে আইন আদালতে শ্রদ্ধা না থাকলে যা হয় আরকি।
এসব দেখে পরবর্তী প্রজন্ম কি শিখছে আল্লাহ মালুম।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

হাবিব ইমরান বলেছেন: কারো পস্তানোই কাম্য নয়। কিন্তু পাপ বাপকেও ছাড়েনা এটা তাদের মানতে হবে। কিন্তু ততদিনে দেশের মারাত্মক ক্ষতি করে ছাড়বে। যা ক্ষতি হওয়ার দেশের হবে, তাদের কি!

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

হাবিব ইমরান বলেছেন: তুফান আর উঠবে কি ভাই, সাইক্লোন, সুনামি কড়া নাড়ছে দরজায়। মহা বিপদ আসন্ন। এরকম অরাজক পরিস্থিতি আমার এতটুকুন বয়সে আর চোখে পড়েনি।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

হাবিব ইমরান বলেছেন: দেখিয়ে দেয়া যায় তা যদি হয় শত্রু পক্ষের তাহলে। কিন্তু এখন যারা সমস্যা করছে তারা আমাদেরই কাছের মানুষ। আমাদেরই প্রতিবেশি। একসময় মুক্তিযুদ্ধ যাদের নিয়ে হয়েছে এখন তারাই আবার দেশ ধ্বংসের রাজনীতিতে উন্মত্ত হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে কথা বলাটা অনেকটা নিজের পরিবারের বিরুদ্ধে কথা বলার মত। অনেক কঠিন। এক সময় যারা বিপদে আপদে এগিয়ে আসার কথা, এখন তারাই আমাদের প্রতিপক্ষ। তাদের রাজনৈতিক বলির স্বীকার এই সমাজের সাধারণ দেশপ্রেমী মানুষ। যাদের এখন গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলার কথা, তারা এখন গণতন্ত্র ধ্বংসে লিপ্ত হয়েছে। মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নিচ্ছে। গুম, খুন, চাঁদাবাজি, লুটতরাজ করছে।

আদর্শ আর মানবতাবোধ হারিয়ে মানুষ পশুতে রূপান্তর হয়েছে। দুঃখজনক।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

হাবিব ইমরান বলেছেন: হা হা হা..... যদিও হাইস্যকর কৌতুক, কিন্তু মারাত্মক মেজেস আমাদের বাঙ্গালি জাতির জন্য।

ভোটের অধিকার হরণ করার সাথে অনেক কিছুরই সম্পর্ক থাকে। বিশেষ করে জবাবদিহির বিষয়টা। কারো কাছে জবাবদিহি করতে হবে না, সো যা ইচ্ছা করো। দুর্নীতি, খুন, লুট সহ যাবতীয় অন্যায় করতে সমস্যা নেই।
কিন্তু যদি জবাবদিহি করতে হয় তাহলে ভয়ে হলেও এগুলো থেকে বিরত থাকতো। যেহেতু ভোটও নাই, জবাবদিহিতাও নাই তো কোনো সমস্যাও নাই।
তখন এ জাতির কপালে ভিক্ষা ছাড়া আর কিছুই থাকবে না। কিছুদিন পর পর ব্যাংক লুট হবে, ডাকাতি হবে, রাস্তাঘাটে ছিনতাই হবে, দেশে দ্রব্যমূল্য দ্বিগুণ হবে, দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিবে। ঠিক আফ্রিকার দেশগুলোর মতো অবস্থা হবে।
আর আমাদের পাশে হা করে বসে আছে সাম্রাজ্যবাদী ভারত। তারা সুযোগের সদ্ব্যবহার করে সিকিমের মতো আমাদের তাদের অঙ্গরাজ্য বানিয়ে নিবে। তখন আমরা মহান ভারতের অধীনে থাকবো। ভাবতেই ভালো লাগছে।

কিন্তু আমরা স্বাধীনতা এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র হারাবো এ নিয়ে কারো মাথাব্যথা থাকবে না। হাসিনা গংরাও থাকবেনা। কারণ ৭১ এ এরা যুদ্ধ করেনি। যুদ্ধ করেছে বঙ্গবন্ধুর মতো দেশপ্রেমিকরা যারা এদের পূর্বপুরুষ ছিলো। কথায় আছে, আলিমের ঘরে জালিম পয়দা হয়। বঙ্গবন্ধুরা দেশ বাঁচিয়েছে, আর এরা দেশ ধ্বংস করেছে। এটাই হলো বড় পার্থক্য।